গতকাল শুক্রবার ৪৮ তম কলকাতা বইমেলা ২০২৫–এর লোগো উদ্বোধন হয়। এবারের থিম জার্মান। আগামী ২৮ জানুয়ারি বইমেলার উদ্বোধন। তবে এবার ১ হাজার ৫০টি স্টলের মধ্যে বাংলাদেশি কোনো স্টল নেই। আগামী ২৮ জানুয়ারি থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে এই বইমেলা।
কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলায় এবার বাংলাদেশের অংশগ্রহণ নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। আয়োজক সংস্থা পাবলিশার্স অ্যান্ড বুক সেলার্স গিল্ডের সভাপতি ত্রিদিব কুমার চট্টোপাধ্যায় স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলোকে জানিয়েছেন, এ বিষয়ে প্রশাসনের উচ্চ পর্যায়ের নির্দেশ না এলে কিছু বলা সম্ভব নয়। তবে বাংলাদেশের প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির প্রাক্তন সহ–সভাপতি মাজহারুল ইসলাম আনন্দবাজার পত্রিকাকে জানিয়েছেন, গিল্ডের পক্ষ থেকে তাঁরা এখনো কোনো আমন্ত্রণপত্র পাননি। তিনি বলেন, ‘আমরা অবশ্যই বইমেলায় অংশ নিতে আগ্রহী।’
গিল্ড সূত্রের বরাত দিয়ে আনন্দবাজার পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রতি বছর বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনের উদ্যোগেই বইমেলায় এ দেশের প্রকাশকদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হয়। কিন্তু এ বছর এখনো পর্যন্ত কোনো সাড়া মেলেনি। অবশ্য বর্তমানে কলকাতায় বাংলাদেশের কোনো ডেপুটি হাইকমিশনার দায়িত্বে নেই।
উল্লেখ্য, ১৯৯৬ সাল থেকে কলকাতা বইমেলায় বাংলাদেশ প্যাভিলিয়ন বইমেলার বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে।
এবারের বইমেলায় থিম দেশ হিসেবে থাকছে জার্মানি। জার্মানির ভাইস কনসাল সাইমন ক্লাইনপাস এবং গ্যেটে ইনস্টিটিউটের ডিরেক্টর অ্যাস্ট্রিড ওয়েগে জানিয়েছেন, পরিবেশ সচেতনতা ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য জার্মান প্যাভিলিয়নের মূল বিষয়বস্তু। জার্মান প্যাভিলিয়নের নকশা তৈরি করবেন স্থপতি অনুপমা কুণ্ডু।
গিল্ডের সাধারণ সম্পাদক সুধাংশু শেখর দে জানিয়েছেন, বইমেলা শুরু হবে ২৮ জানুয়ারি এবং চলবে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। গত বছরের মতো এবারও স্টলের সংখ্যা ১ হাজার ৫০ টিতেই সীমাবদ্ধ থাকবে। সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার স্বার্থেই এই সিদ্ধান্ত।
গতকাল শুক্রবার ৪৮ তম কলকাতা বইমেলা ২০২৫–এর লোগো উদ্বোধন হয়। এবারের থিম জার্মান। আগামী ২৮ জানুয়ারি বইমেলার উদ্বোধন। তবে এবার ১ হাজার ৫০টি স্টলের মধ্যে বাংলাদেশি কোনো স্টল নেই। আগামী ২৮ জানুয়ারি থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে এই বইমেলা।
কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলায় এবার বাংলাদেশের অংশগ্রহণ নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। আয়োজক সংস্থা পাবলিশার্স অ্যান্ড বুক সেলার্স গিল্ডের সভাপতি ত্রিদিব কুমার চট্টোপাধ্যায় স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলোকে জানিয়েছেন, এ বিষয়ে প্রশাসনের উচ্চ পর্যায়ের নির্দেশ না এলে কিছু বলা সম্ভব নয়। তবে বাংলাদেশের প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির প্রাক্তন সহ–সভাপতি মাজহারুল ইসলাম আনন্দবাজার পত্রিকাকে জানিয়েছেন, গিল্ডের পক্ষ থেকে তাঁরা এখনো কোনো আমন্ত্রণপত্র পাননি। তিনি বলেন, ‘আমরা অবশ্যই বইমেলায় অংশ নিতে আগ্রহী।’
গিল্ড সূত্রের বরাত দিয়ে আনন্দবাজার পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রতি বছর বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনের উদ্যোগেই বইমেলায় এ দেশের প্রকাশকদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হয়। কিন্তু এ বছর এখনো পর্যন্ত কোনো সাড়া মেলেনি। অবশ্য বর্তমানে কলকাতায় বাংলাদেশের কোনো ডেপুটি হাইকমিশনার দায়িত্বে নেই।
উল্লেখ্য, ১৯৯৬ সাল থেকে কলকাতা বইমেলায় বাংলাদেশ প্যাভিলিয়ন বইমেলার বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে।
এবারের বইমেলায় থিম দেশ হিসেবে থাকছে জার্মানি। জার্মানির ভাইস কনসাল সাইমন ক্লাইনপাস এবং গ্যেটে ইনস্টিটিউটের ডিরেক্টর অ্যাস্ট্রিড ওয়েগে জানিয়েছেন, পরিবেশ সচেতনতা ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য জার্মান প্যাভিলিয়নের মূল বিষয়বস্তু। জার্মান প্যাভিলিয়নের নকশা তৈরি করবেন স্থপতি অনুপমা কুণ্ডু।
গিল্ডের সাধারণ সম্পাদক সুধাংশু শেখর দে জানিয়েছেন, বইমেলা শুরু হবে ২৮ জানুয়ারি এবং চলবে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। গত বছরের মতো এবারও স্টলের সংখ্যা ১ হাজার ৫০ টিতেই সীমাবদ্ধ থাকবে। সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার স্বার্থেই এই সিদ্ধান্ত।
ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি হামলায় ব্যাপক ক্ষোভ ছড়িয়েছে ইরানিদের মধ্যে। ইরান এই হামলার মোক্ষম জবাব দেবে বলে আশা করছেন তারা। গতকাল রোববার হাজার হাজার ক্ষুব্ধ জনতা রাজপথে নেমে আসেন। ইরানের পতাকা ও বিভিন্ন স্লোগান সংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে রাজধানী তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারে জড়ো হন তারা।
২ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া। যদিও ক্রেমলিন সরাসরি কোনো মন্তব্য করেনি, তবে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘের সনদ লঙ্ঘনের শামিল বলে উল্লেখ করেছে।
৭ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে হামলার সিদ্ধান্ত প্রায় চূড়ান্ত করে ফেলেছিলেন, এমন সময় তিনি তাঁর শীর্ষ কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন গণমাধ্যমকে জানাতে যে, তিনি এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে দুই সপ্তাহ সময় নেবেন। এই নির্দেশনার পেছনের উদ্দেশ্য ছিল, প্রকৃত পরিকল্পনা গোপন রাখা।
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৬ ঘণ্টা আগে