অনলাইন ডেস্ক
বায়ুদূষণে প্রায়ই শীর্ষে থাকে ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লি। যানবাহন নিয়ন্ত্রণসহ নানা পদক্ষেপেও দূষণ নিয়ন্ত্রণে আনা যাচ্ছে না। দূষণ কমাতে এবার ক্লাউড সিডিং পদ্ধতিতে কৃত্রিম বৃষ্টি নামাবে ভারত।
চলতি মাসের ৪ থেকে ১১ তারিখ পর্যন্ত এ পরীক্ষা চালানোর কথা ছিল। তবে, বর্ষার কারণে এক মাস পেছানো হলো তারিখ।
নতুন তারিখ নির্ধারিত হয়েছে আগামী ৩০ আগস্ট থেকে ১০ সেপ্টেম্বর। ভারতের পরিবেশমন্ত্রী মঞ্জিন্দর সিং সিরসার বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে দেশটির সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দু।
পরিবেশমন্ত্রী মঞ্জিন্দর সিং সিরসা জানান, ডিরেক্টরেট জেনারেল অব সিভিল অ্যাভিয়েশন (ডিজিসিএ) ৪ থেকে ১১ জুলাইয়ের মধ্যে পরীক্ষার অনুমতি দিয়েছিল। কিন্তু আবহাওয়া দপ্তর ও পুনের ট্রপিক্যাল মেটেরোলজি ইনস্টিটিউটের মতে, এই সময় বর্ষার মেঘ পরীক্ষার জন্য উপযুক্ত নয়। তাই দিল্লি সরকার আইআইটি কানপুরের সঙ্গে আলোচনা করে সময় পিছিয়ে দিয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা ডিজিসিএর কাছে ১০ আগস্ট থেকে ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ট্রায়ালের জন্য সময় চেয়েছিলাম। সেই অনুমতি এখন আমরা পেয়ে গেছি। এবার দিল্লি প্রথমবারের মতো আকাশ থেকে কৃত্রিম বৃষ্টির পরীক্ষা দেখবে। এটি একটা ঐতিহাসিক পদক্ষেপ।’
এ সময় আম আদমি পার্টি সরকারকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ‘গত দশ বছর ধরে কৃত্রিম বৃষ্টি নিয়ে শুধু কথা হয়েছে, কিন্তু কেউ তা বাস্তবায়ন করেনি। আমরা ১৩টি বিভাগের সঙ্গে সমন্বয় করে সব অনুমোদন জোগাড় করেছি। এই উদ্যোগটা আমরা নিয়েছি, এটা আমাদের সাফল্য।’
উল্লেখ্য, গত বছর আম আদমি পার্টির পরিবেশমন্ত্রী গোপাল রাই কেন্দ্রীয় পরিবেশমন্ত্রী ভূপেন্দ্র যাদবকে একাধিক চিঠি লিখে কৃত্রিম বৃষ্টি অনুমোদনের অনুরোধ জানিয়েছিলেন। কিন্তু তিনি অভিযোগ করেন, যাদব তাতে কোনো সাড়া দেননি।
এই প্রকল্পে দিল্লির উত্তর-পশ্চিম এবং বাইরের কিছু এলাকায় পরীক্ষামূলকভাবে পাঁচটি উড়োজাহাজ আকাশে ওড়ানো হবে। প্রতিটি বিমান প্রায় ৯০ মিনিট করে আকাশে থাকবে। এ সময় তারা আকাশে থাকা মেঘে একটি বিশেষ রাসায়নিক মিশ্রণ ছিটিয়ে দেবে। এই রাসায়নিক মিশ্রণ মেঘের ভেতরে বৃষ্টি হওয়ার প্রক্রিয়াকে উদ্দীপিত করবে এবং বৃষ্টি হবে।
উল্লেখ্য, বিশেষ ওই রাসায়নিক ভারতেই তৈরি হয়েছে। আইআইটি কানপুর তৈরি করেছে সেটি।
প্রতিটি বিমানের গন্তব্যে প্রায় ১০০ বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে এ কাজ হবে। এই পুরো পরীক্ষার জন্য ৩ কোটি ২১ লাখ টাকা বরাদ্দ রেখেছে দিল্লি সরকার।
বায়ুদূষণে প্রায়ই শীর্ষে থাকে ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লি। যানবাহন নিয়ন্ত্রণসহ নানা পদক্ষেপেও দূষণ নিয়ন্ত্রণে আনা যাচ্ছে না। দূষণ কমাতে এবার ক্লাউড সিডিং পদ্ধতিতে কৃত্রিম বৃষ্টি নামাবে ভারত।
চলতি মাসের ৪ থেকে ১১ তারিখ পর্যন্ত এ পরীক্ষা চালানোর কথা ছিল। তবে, বর্ষার কারণে এক মাস পেছানো হলো তারিখ।
নতুন তারিখ নির্ধারিত হয়েছে আগামী ৩০ আগস্ট থেকে ১০ সেপ্টেম্বর। ভারতের পরিবেশমন্ত্রী মঞ্জিন্দর সিং সিরসার বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে দেশটির সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দু।
পরিবেশমন্ত্রী মঞ্জিন্দর সিং সিরসা জানান, ডিরেক্টরেট জেনারেল অব সিভিল অ্যাভিয়েশন (ডিজিসিএ) ৪ থেকে ১১ জুলাইয়ের মধ্যে পরীক্ষার অনুমতি দিয়েছিল। কিন্তু আবহাওয়া দপ্তর ও পুনের ট্রপিক্যাল মেটেরোলজি ইনস্টিটিউটের মতে, এই সময় বর্ষার মেঘ পরীক্ষার জন্য উপযুক্ত নয়। তাই দিল্লি সরকার আইআইটি কানপুরের সঙ্গে আলোচনা করে সময় পিছিয়ে দিয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা ডিজিসিএর কাছে ১০ আগস্ট থেকে ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ট্রায়ালের জন্য সময় চেয়েছিলাম। সেই অনুমতি এখন আমরা পেয়ে গেছি। এবার দিল্লি প্রথমবারের মতো আকাশ থেকে কৃত্রিম বৃষ্টির পরীক্ষা দেখবে। এটি একটা ঐতিহাসিক পদক্ষেপ।’
এ সময় আম আদমি পার্টি সরকারকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, ‘গত দশ বছর ধরে কৃত্রিম বৃষ্টি নিয়ে শুধু কথা হয়েছে, কিন্তু কেউ তা বাস্তবায়ন করেনি। আমরা ১৩টি বিভাগের সঙ্গে সমন্বয় করে সব অনুমোদন জোগাড় করেছি। এই উদ্যোগটা আমরা নিয়েছি, এটা আমাদের সাফল্য।’
উল্লেখ্য, গত বছর আম আদমি পার্টির পরিবেশমন্ত্রী গোপাল রাই কেন্দ্রীয় পরিবেশমন্ত্রী ভূপেন্দ্র যাদবকে একাধিক চিঠি লিখে কৃত্রিম বৃষ্টি অনুমোদনের অনুরোধ জানিয়েছিলেন। কিন্তু তিনি অভিযোগ করেন, যাদব তাতে কোনো সাড়া দেননি।
এই প্রকল্পে দিল্লির উত্তর-পশ্চিম এবং বাইরের কিছু এলাকায় পরীক্ষামূলকভাবে পাঁচটি উড়োজাহাজ আকাশে ওড়ানো হবে। প্রতিটি বিমান প্রায় ৯০ মিনিট করে আকাশে থাকবে। এ সময় তারা আকাশে থাকা মেঘে একটি বিশেষ রাসায়নিক মিশ্রণ ছিটিয়ে দেবে। এই রাসায়নিক মিশ্রণ মেঘের ভেতরে বৃষ্টি হওয়ার প্রক্রিয়াকে উদ্দীপিত করবে এবং বৃষ্টি হবে।
উল্লেখ্য, বিশেষ ওই রাসায়নিক ভারতেই তৈরি হয়েছে। আইআইটি কানপুর তৈরি করেছে সেটি।
প্রতিটি বিমানের গন্তব্যে প্রায় ১০০ বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে এ কাজ হবে। এই পুরো পরীক্ষার জন্য ৩ কোটি ২১ লাখ টাকা বরাদ্দ রেখেছে দিল্লি সরকার।
ইরানের শাহেদ ড্রোনের নকশা ব্যবহার করে এই ড্রোন উৎপাদনের জন্য বিশাল এক কারখানা নির্মাণ করেছে রাশিয়া। তাতারস্তান অঞ্চলের আলাবুগা শিল্প এলাকায় অবস্থিত এই কারখানা বর্তমানে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় ড্রোন উৎপাদন কেন্দ্র।
৪ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা গাজা সিটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে। প্রায় দুই বছর ধরে চলমান যুদ্ধের মধ্যে এই সিদ্ধান্তের ফলে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে সামরিক অভিযান আরও বিস্তৃত হবে। শুক্রবার এই সিদ্ধান্ত দেশি-বিদেশি মহলে নতুন করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে...
৬ ঘণ্টা আগেগাজায় চলমান যুদ্ধ, অর্থনৈতিক বিপর্যয় এবং খাদ্যসহ জরুরি পণ্যের তীব্র সংকটের মধ্যে সাধারণ মানুষের বেঁচে থাকার লড়াই আরও কঠিন হয়ে উঠেছে। ব্যাংকগুলো দীর্ঘদিন বন্ধ, স্থানীয় বাজারে ডিজিটাল লেনদেনও প্রায় অগ্রহণযোগ্য।
৬ ঘণ্টা আগেভারতীয় পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পর সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপ হয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। আজ শুক্রবার (৮ আগস্ট) সাম্প্রতিক নানা বিষয়ে কথা হয় এই দুই নেতার।
৬ ঘণ্টা আগে