কলকাতা সংবাদদাতা
বলিউডের জনপ্রিয় সিনেমা ‘জলি এলএলবি’-এর দৃশ্যের মতো এক ঘটনা ঘটেছে পশ্চিমবঙ্গের নদিয়া জেলায়। গত শনিবার (২ আগস্ট) রাতে সন্ন্যাসীর ছদ্মবেশে লুকিয়ে থাকা এক বাংলাদেশি অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেছে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের স্পেশাল টাস্কফোর্স (এসটিএফ)। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ৬০ বছর বয়সী মোহাম্মদ হাসেম মল্লিক গত ৩০ বছর ধরে নদিয়া জেলায় বসবাস করছিলেন।
মোহাম্মদ হাসেম মল্লিক ওরফে হাসেম আলী মল্লিকের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে একাধিক গুরুতর অপরাধের মামলা রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের স্পেশাল টাস্কফোর্সের (এসটিএফ) সাবইন্সপেক্টর মোহাম্মদ আবদুন নূর চৌধুরীর অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁকে গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান শুরু হয়। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এসটিএফ ও স্থানীয় পুলিশ নদিয়ার তেহট্ট এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হাসেম মল্লিক স্বীকার করেছেন, তিনি বাংলাদেশের নাগরিক। বাংলাদেশে তাঁর করা অপরাধের আইনি প্রক্রিয়া থেকে বাঁচতে তিনি সীমান্ত অতিক্রম করে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিলেন। এরপর নিজের পরিচয় গোপন করতে জাল ভারতীয় নথি তৈরি করেন।
আজ সোমবার অভিযুক্ত হাসেম মল্লিককে তেহট্ট মহকুমা আদালতে পেশ করা হয়। আদালত তাঁকে তিন দিনের পুলিশি হেফাজতে পাঠিয়েছেন। তদন্তকারীদের ধারণা, এই ধরনের আরও কিছু বাংলাদেশি অপরাধী সীমান্ত পেরিয়ে বাংলায় গা ঢাকা দিয়ে থাকতে পারেন।
এদিকে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিজেপি পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে রাজ্যকে ‘সন্ত্রাসীদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল’ বানানোর অভিযোগ তুলেছে।
বিজেপির বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল বলেছেন, ‘বাংলা এখন সন্ত্রাসীদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল হয়ে উঠেছে। তারা বাংলাকে বাংলাদেশ বানানোর চেষ্টা করছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুলিশ কি এই বিষয়ে কিছুই জানত না? তাদের গোয়েন্দা বিভাগ কী করছিল? এমন ঘটনাগুলোই প্রমাণ করে যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেন বাংলায় বিশেষ নিবিড় সংশোধন (এসআইআর) চান না। কারণ তিনি তাঁর ভোটব্যাংককে সুরক্ষা দিতে চান।’
বলিউডের জনপ্রিয় সিনেমা ‘জলি এলএলবি’-এর দৃশ্যের মতো এক ঘটনা ঘটেছে পশ্চিমবঙ্গের নদিয়া জেলায়। গত শনিবার (২ আগস্ট) রাতে সন্ন্যাসীর ছদ্মবেশে লুকিয়ে থাকা এক বাংলাদেশি অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেছে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের স্পেশাল টাস্কফোর্স (এসটিএফ)। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ৬০ বছর বয়সী মোহাম্মদ হাসেম মল্লিক গত ৩০ বছর ধরে নদিয়া জেলায় বসবাস করছিলেন।
মোহাম্মদ হাসেম মল্লিক ওরফে হাসেম আলী মল্লিকের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে একাধিক গুরুতর অপরাধের মামলা রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের স্পেশাল টাস্কফোর্সের (এসটিএফ) সাবইন্সপেক্টর মোহাম্মদ আবদুন নূর চৌধুরীর অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁকে গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান শুরু হয়। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এসটিএফ ও স্থানীয় পুলিশ নদিয়ার তেহট্ট এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হাসেম মল্লিক স্বীকার করেছেন, তিনি বাংলাদেশের নাগরিক। বাংলাদেশে তাঁর করা অপরাধের আইনি প্রক্রিয়া থেকে বাঁচতে তিনি সীমান্ত অতিক্রম করে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিলেন। এরপর নিজের পরিচয় গোপন করতে জাল ভারতীয় নথি তৈরি করেন।
আজ সোমবার অভিযুক্ত হাসেম মল্লিককে তেহট্ট মহকুমা আদালতে পেশ করা হয়। আদালত তাঁকে তিন দিনের পুলিশি হেফাজতে পাঠিয়েছেন। তদন্তকারীদের ধারণা, এই ধরনের আরও কিছু বাংলাদেশি অপরাধী সীমান্ত পেরিয়ে বাংলায় গা ঢাকা দিয়ে থাকতে পারেন।
এদিকে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিজেপি পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে রাজ্যকে ‘সন্ত্রাসীদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল’ বানানোর অভিযোগ তুলেছে।
বিজেপির বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল বলেছেন, ‘বাংলা এখন সন্ত্রাসীদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল হয়ে উঠেছে। তারা বাংলাকে বাংলাদেশ বানানোর চেষ্টা করছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুলিশ কি এই বিষয়ে কিছুই জানত না? তাদের গোয়েন্দা বিভাগ কী করছিল? এমন ঘটনাগুলোই প্রমাণ করে যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেন বাংলায় বিশেষ নিবিড় সংশোধন (এসআইআর) চান না। কারণ তিনি তাঁর ভোটব্যাংককে সুরক্ষা দিতে চান।’
প্রস্তাবনাটি ইরানের সংসদীয় কমিটিতে ইতিমধ্যে পাস হয়েছে। এর মাধ্যমে দেশটির জাতীয় মুদ্রা রিয়াল থেকে চারটি শূন্য বাদ দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে। দীর্ঘমেয়াদি মুদ্রাস্ফীতি মোকাবিলার লক্ষ্যে এই পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগেআফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলের এক প্রান্তে অবস্থিত তালেবান অনুমোদিত নারীদের মাদ্রাসা নাজি-এ-বসরায় বসে কথা বলছিল মেয়েটি। মুখ ঢাকা, কণ্ঠ জড়ানো ভয় আর সংশয়ে। সহপাঠী আরেক মেয়ে তাকে নিচু স্বরে চুপ করায়। স্মরণ করিয়ে দেয়, তালেবান শাসনের সমালোচনা করা কতটা বিপজ্জনক!
৫ ঘণ্টা আগেআন্দিজ পর্বতের প্রায় ৩ হাজার মিটার উচ্চতায় বিস্তৃত ইকুয়েডরের মাকিজো দেল কাআস অঞ্চলটি একটি বিশেষ ধরনের পরিবেশ—যাকে বলা হয় প্যারামো। প্রাকৃতিক স্পঞ্জের মতো কাজ করে এই অঞ্চলটি। মেঘ থেকে টেনে আনে আর্দ্রতা, আর জল জোগায় ছয়টি বড় নদীকে।
৬ ঘণ্টা আগেট্রাম্প তাঁর ট্রুথ সোশ্যালে পোস্টে লিখেছেন, ‘ভারত শুধু রাশিয়া থেকে বিপুল পরিমাণ তেলই কিনছে না, তারা সেই তেলের বড় অংশ খোলাবাজারে বিক্রি করে বড় লাভ করছে। ইউক্রেনে রুশ যুদ্ধ যন্ত্রের কারণে কত মানুষ মারা যাচ্ছে, তা নিয়ে তাদের কোনো মাথাব্যথা নেই।’
৭ ঘণ্টা আগে