হিমালয় পর্বতমালার পাদদেশে অবস্থিত ভারতীয় রাজ্যগুলোতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যা ও ভূমিধসে ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। গুরুতর আহত হয়েছেন আরও ১৩ জন। তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক। দেশটির উত্তারখণ্ড, জম্মু–কাশ্মীর এবং হিমাচল রাজ্যে এই হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।
বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই রাজ্যগুলোতে ব্যাপক মৌসুমি বৃষ্টিপাতের ফলে আকস্মিক বন্যা এবং ভূমিধসের কারণে এই হতাহতের ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ। সাম্প্রতিক সময়ে দেশটিতে এমন ভূমিধস ও আকস্মিক বন্যার ঘটনা বেশ বেড়ে গিয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তন বিশ্বজুড়ে চরমভাবাপন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঘটনা বাড়িয়ে দিচ্ছে। বিশ্বের অন্যান্য প্রান্তের মতো ভারতেও বাঁধ, বন উজাড় এবং বিভিন্ন অপরিণামদর্শী উন্নয়ন প্রকল্পগুলো এসব দুর্যোগে মানুষের মৃত্যুর হারকেও বাড়িয়ে তুলছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুস্তান টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই প্রবল বর্ষণ এবং ভূমিধসের ফলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা হিমাচল। নিহত ১৯ জনের মধ্যে ৮ জনই হিমাচলের। এই রাজ্যেই আহত হয়েছেন ১৩ জন।
রাজ্যের উদ্ধারকারী বাহিনীর এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট স্রোতে বেশ কিছু ঘরবাড়ি ভেসে গিয়েছে এবং এ সময়ই ওই হতাহতের ঘটনা ঘটেছে। ভূমিধসের ঘটনা যেসব এলাকায় ঘটেছে সেসব এলাকায় উদ্ধার তৎপরতা চালু রয়েছে। হিমাচলের যোগিন্দর নগরের সঙ্গে পাঞ্জাবের পাঠানকোটের রেলযোগাযোগ বন্ধ হয়েছে গেছে।
এদিকে, উত্তারখণ্ডে নিহতদের মধ্যে ৪ জন মারা গেছেন বজ্রপাতে। পাশাপাশি প্রবল বর্ষণের ফলে নদীর স্রোত এবং পানির উচ্চতা বেড়ে যাওয়ায় নদীর দুই তীরের বেশ কিছু বাড়িঘর ভেসে গেছে। তারপর থেকেই ওই এলাকায় ১০ জন নিখোঁজ রয়েছেন।
অপরদিকে, জম্মু–কাশ্মীর প্রবল বৃষ্টিতে সৃষ্ট স্রোতে একটি মাটির তৈরি ঘর ধসে পড়ে ২ শিশুর মৃত্যু হয়েছে। নিহত ওই দুই শিশুর ১ জনের বয়স ৩ বছর এবং অন্য শিশুর বয়স মাত্র ২ মাস।
হিমালয় পর্বতমালার পাদদেশে অবস্থিত ভারতীয় রাজ্যগুলোতে প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট বন্যা ও ভূমিধসে ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। গুরুতর আহত হয়েছেন আরও ১৩ জন। তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক। দেশটির উত্তারখণ্ড, জম্মু–কাশ্মীর এবং হিমাচল রাজ্যে এই হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।
বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই রাজ্যগুলোতে ব্যাপক মৌসুমি বৃষ্টিপাতের ফলে আকস্মিক বন্যা এবং ভূমিধসের কারণে এই হতাহতের ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ। সাম্প্রতিক সময়ে দেশটিতে এমন ভূমিধস ও আকস্মিক বন্যার ঘটনা বেশ বেড়ে গিয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তন বিশ্বজুড়ে চরমভাবাপন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঘটনা বাড়িয়ে দিচ্ছে। বিশ্বের অন্যান্য প্রান্তের মতো ভারতেও বাঁধ, বন উজাড় এবং বিভিন্ন অপরিণামদর্শী উন্নয়ন প্রকল্পগুলো এসব দুর্যোগে মানুষের মৃত্যুর হারকেও বাড়িয়ে তুলছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুস্তান টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই প্রবল বর্ষণ এবং ভূমিধসের ফলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা হিমাচল। নিহত ১৯ জনের মধ্যে ৮ জনই হিমাচলের। এই রাজ্যেই আহত হয়েছেন ১৩ জন।
রাজ্যের উদ্ধারকারী বাহিনীর এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট স্রোতে বেশ কিছু ঘরবাড়ি ভেসে গিয়েছে এবং এ সময়ই ওই হতাহতের ঘটনা ঘটেছে। ভূমিধসের ঘটনা যেসব এলাকায় ঘটেছে সেসব এলাকায় উদ্ধার তৎপরতা চালু রয়েছে। হিমাচলের যোগিন্দর নগরের সঙ্গে পাঞ্জাবের পাঠানকোটের রেলযোগাযোগ বন্ধ হয়েছে গেছে।
এদিকে, উত্তারখণ্ডে নিহতদের মধ্যে ৪ জন মারা গেছেন বজ্রপাতে। পাশাপাশি প্রবল বর্ষণের ফলে নদীর স্রোত এবং পানির উচ্চতা বেড়ে যাওয়ায় নদীর দুই তীরের বেশ কিছু বাড়িঘর ভেসে গেছে। তারপর থেকেই ওই এলাকায় ১০ জন নিখোঁজ রয়েছেন।
অপরদিকে, জম্মু–কাশ্মীর প্রবল বৃষ্টিতে সৃষ্ট স্রোতে একটি মাটির তৈরি ঘর ধসে পড়ে ২ শিশুর মৃত্যু হয়েছে। নিহত ওই দুই শিশুর ১ জনের বয়স ৩ বছর এবং অন্য শিশুর বয়স মাত্র ২ মাস।
রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসি থেকে গৃহহীন মানুষদের উচ্ছেদ করতে কঠোর পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। প্রতিরক্ষা বিভাগের এক কর্মকর্তার বরাতে জানা গেছে, আজ সোমবার (১১ আগস্ট) রাজধানীতে কয়েক শ ন্যাশনাল গার্ড সদস্য মোতায়েনের প্রস্তুতি নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী।
২ ঘণ্টা আগেগত ছয় বছরে দক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনী প্রায় ২০ শতাংশ কমে সদস্য সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৫০ হাজারে। গতকাল রোববার দেশটির ক্ষমতাসীন দলের এক এমপির প্রকাশিত প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি ভারতীয় পণ্যের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর এই ঘোষণার পরপরই ভারতে মার্কিন বহুজাতিক কোম্পানিগুলোর পণ্য বর্জনের ডাক উঠেছে। ম্যাকডোনাল্ডস, কোকা-কোলা, আমাজন ও অ্যাপলের মতো ব্র্যান্ডগুলো এখন অনলাইন-অফলাইনে (সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম) তীব্র...
২ ঘণ্টা আগেফিলিপিনো কোস্ট গার্ডের মুখপাত্র কমোডর জে তারিয়েলা জানিয়েছেন, তাঁরা বিতর্কিত স্কারবরো শোল এলাকায় জেলেদের সহায়তা দিচ্ছিলেন। এ সময় চীনা কোস্ট গার্ড ঝুঁকিপূর্ণ কৌশল অবলম্বন করে। এর ফলে নিজেদের নৌযানের আঘাতে চীনা যুদ্ধজাহাজটির সামনের ডেকে বড়ধরনের ক্ষতি হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে