অনলাইন ডেস্ক
রাশিয়ায় সেতু ধসে নিচে থাকা রেললাইনে চলন্ত ট্রেনের ওপর পড়ে অন্তত সাতজন নিহত হয়েছেন। এ দুর্ঘটনায় আহত হয়েছে কমপক্ষে ৩১ জন। গতকাল শনিবার রাতে ইউক্রেন সীমান্তসংলগ্ন ব্রিয়ান্সক অঞ্চলে এ দুর্ঘটনা ঘটে। হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। রাশিয়ার জরুরি সেবা সংস্থার বরাত দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এ তথ্য জানিয়েছে।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, সেতুটি ধসে পড়ার সময় রেললাইন দিয়ে একটি যাত্রীবাহী ট্রেন যাচ্ছিল। বেশ কয়েকটি ভারী ট্রাকসহ সেতুটি ভেঙে পড়ে ওই ট্রেনের ওপর।
রাশিয়ার জরুরি পরিস্থিতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে ফায়ার সার্ভিস ও উদ্ধারকারী দল। লন্ডনের স্থানীয় সময় রাত ১টায় প্রকাশিত বিবিসির প্রতিবেদন অনুসারে তখনো উদ্ধারকাজ চলছিল।
মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম টেলিগ্রামে এক বিবৃতিতে মস্কো রেলওয়ে বলেছে, ‘পরিবহন কার্যক্রমে অবৈধ হস্তক্ষেপের ফলে সেতুটি ধসে পড়েছে।’ তবে এই ‘অবৈধ হস্তক্ষেপ’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে, তা স্পষ্ট করা হয়নি।
ব্রিয়ান্সক অঞ্চলের গভর্নর আলেকজান্ডার বোগোমাজ টেলিগ্রামে বলেন, ‘দুঃখজনকভাবে সাতজন নিহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে এক শিশুর অবস্থা সংকটাপন্ন।’
আহত যাত্রীদের ব্রিয়ান্সক অঞ্চলের বিভিন্ন চিকিৎসাকেন্দ্রে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানান গভর্নর।
মস্কোর আন্তআঞ্চলিক পরিবহন প্রসিকিউটরের অফিস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে একটি তদন্ত শুরু করা হয়েছে। স্থানীয় কর্মকর্তারা জানান, সেতুটি ধসে পড়ার সময় ট্রেনটি ক্লিমোভো শহর থেকে মস্কোর দিকে যাচ্ছিল এবং দুর্ঘটনাটি ঘটে ভিগোনিচস্কি জেলায়। সেতু ধসের কারণে ট্রেনটির ইঞ্জিন ও একাধিক বগি লাইনচ্যুত হয়ে পড়ে।
অনলাইনে ছড়িয়ে পড়া ছবি ও ভিডিওতে দেখা গেছে, দুর্ঘটনার পর ধ্বংসস্তূপে আটকে পড়াদের নিজ উদ্যোগে বের করে আনছেন যাত্রীরা। ওই সব ছবি-ভিডিওতে দেখা যায়, ট্রেনের বগিগুলো মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, অনেক জায়গায় বেঁকে গেছে এবং ছিন্নভিন্ন হয়ে পড়েছে।
রুশ বার্তা সংস্থা তাস জানিয়েছে, উদ্ধারকাজ বেগবান করার জন্য অতিরিক্ত উদ্ধারকর্মী, জরুরি সরঞ্জাম ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে।
মস্কো রেলওয়ের বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘যাত্রীদের সরিয়ে একটি নিকটবর্তী স্টেশনে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। একটি বিকল্প ট্রেনে করে ব্রিয়ান্সক থেকে তাদের মস্কোয় পৌঁছানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে।’
উল্লেখ্য, দুর্ঘটনাটি ইউক্রেন সীমান্ত থেকে প্রায় ১০০ কিলোমিটার দূরে ঘটে।
রাশিয়ায় সেতু ধসে নিচে থাকা রেললাইনে চলন্ত ট্রেনের ওপর পড়ে অন্তত সাতজন নিহত হয়েছেন। এ দুর্ঘটনায় আহত হয়েছে কমপক্ষে ৩১ জন। গতকাল শনিবার রাতে ইউক্রেন সীমান্তসংলগ্ন ব্রিয়ান্সক অঞ্চলে এ দুর্ঘটনা ঘটে। হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। রাশিয়ার জরুরি সেবা সংস্থার বরাত দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এ তথ্য জানিয়েছে।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, সেতুটি ধসে পড়ার সময় রেললাইন দিয়ে একটি যাত্রীবাহী ট্রেন যাচ্ছিল। বেশ কয়েকটি ভারী ট্রাকসহ সেতুটি ভেঙে পড়ে ওই ট্রেনের ওপর।
রাশিয়ার জরুরি পরিস্থিতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে ফায়ার সার্ভিস ও উদ্ধারকারী দল। লন্ডনের স্থানীয় সময় রাত ১টায় প্রকাশিত বিবিসির প্রতিবেদন অনুসারে তখনো উদ্ধারকাজ চলছিল।
মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম টেলিগ্রামে এক বিবৃতিতে মস্কো রেলওয়ে বলেছে, ‘পরিবহন কার্যক্রমে অবৈধ হস্তক্ষেপের ফলে সেতুটি ধসে পড়েছে।’ তবে এই ‘অবৈধ হস্তক্ষেপ’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে, তা স্পষ্ট করা হয়নি।
ব্রিয়ান্সক অঞ্চলের গভর্নর আলেকজান্ডার বোগোমাজ টেলিগ্রামে বলেন, ‘দুঃখজনকভাবে সাতজন নিহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে এক শিশুর অবস্থা সংকটাপন্ন।’
আহত যাত্রীদের ব্রিয়ান্সক অঞ্চলের বিভিন্ন চিকিৎসাকেন্দ্রে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানান গভর্নর।
মস্কোর আন্তআঞ্চলিক পরিবহন প্রসিকিউটরের অফিস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে একটি তদন্ত শুরু করা হয়েছে। স্থানীয় কর্মকর্তারা জানান, সেতুটি ধসে পড়ার সময় ট্রেনটি ক্লিমোভো শহর থেকে মস্কোর দিকে যাচ্ছিল এবং দুর্ঘটনাটি ঘটে ভিগোনিচস্কি জেলায়। সেতু ধসের কারণে ট্রেনটির ইঞ্জিন ও একাধিক বগি লাইনচ্যুত হয়ে পড়ে।
অনলাইনে ছড়িয়ে পড়া ছবি ও ভিডিওতে দেখা গেছে, দুর্ঘটনার পর ধ্বংসস্তূপে আটকে পড়াদের নিজ উদ্যোগে বের করে আনছেন যাত্রীরা। ওই সব ছবি-ভিডিওতে দেখা যায়, ট্রেনের বগিগুলো মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, অনেক জায়গায় বেঁকে গেছে এবং ছিন্নভিন্ন হয়ে পড়েছে।
রুশ বার্তা সংস্থা তাস জানিয়েছে, উদ্ধারকাজ বেগবান করার জন্য অতিরিক্ত উদ্ধারকর্মী, জরুরি সরঞ্জাম ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে।
মস্কো রেলওয়ের বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘যাত্রীদের সরিয়ে একটি নিকটবর্তী স্টেশনে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। একটি বিকল্প ট্রেনে করে ব্রিয়ান্সক থেকে তাদের মস্কোয় পৌঁছানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে।’
উল্লেখ্য, দুর্ঘটনাটি ইউক্রেন সীমান্ত থেকে প্রায় ১০০ কিলোমিটার দূরে ঘটে।
ইরানের শাহেদ ড্রোনের নকশা ব্যবহার করে এই ড্রোন উৎপাদনের জন্য বিশাল এক কারখানা নির্মাণ করেছে রাশিয়া। তাতারস্তান অঞ্চলের আলাবুগা শিল্প এলাকায় অবস্থিত এই কারখানা বর্তমানে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় ড্রোন উৎপাদন কেন্দ্র।
৪ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা গাজা সিটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে। প্রায় দুই বছর ধরে চলমান যুদ্ধের মধ্যে এই সিদ্ধান্তের ফলে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে সামরিক অভিযান আরও বিস্তৃত হবে। শুক্রবার এই সিদ্ধান্ত দেশি-বিদেশি মহলে নতুন করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে...
৬ ঘণ্টা আগেগাজায় চলমান যুদ্ধ, অর্থনৈতিক বিপর্যয় এবং খাদ্যসহ জরুরি পণ্যের তীব্র সংকটের মধ্যে সাধারণ মানুষের বেঁচে থাকার লড়াই আরও কঠিন হয়ে উঠেছে। ব্যাংকগুলো দীর্ঘদিন বন্ধ, স্থানীয় বাজারে ডিজিটাল লেনদেনও প্রায় অগ্রহণযোগ্য।
৬ ঘণ্টা আগেভারতীয় পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পর সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপ হয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। আজ শুক্রবার (৮ আগস্ট) সাম্প্রতিক নানা বিষয়ে কথা হয় এই দুই নেতার।
৭ ঘণ্টা আগে