ডেনমার্কের অর্ধেকের কিছু বেশি নাগরিক মনে করেন, ইসলামের ধর্মগ্রন্থ কোরআন পোড়ানো অবৈধ কাজ। সম্প্রতি দেশটিতে চালানো এক জরিপ থেকে এ তথ্য উঠে এসেছে। তুরস্কের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ডেনিশ সংবাদ সংস্থা রিতজাউয়ের পক্ষ থেকে জরিপটি পরিচালনা করে গবেষণা প্রতিষ্ঠান ভক্সমিটার। ১ হাজার ডেনিশ নাগরিকের ওপর এই জরিপ চালানো হয়। তাঁদের প্রশ্ন করা হয়, আইন করে কোরআন পোড়ানো বন্ধ করা উচিত কি না। এর জবাবে অধিকাংশই উত্তর দেন, বন্ধ করা উচিত।
জরিপের ফলাফল বলছে, মোট উত্তরদাতার মধ্যে ৫০ দশমিক ২ শতাংশ মনে করেন কোরআন পোড়ানো অবৈধ কাজ এবং আইন প্রয়োগ করে এটি বন্ধ করা উচিত। তবে ৩৫ শতাংশ উত্তরদাতা এর বিপক্ষে মত দেন। প্রায় ১৫ শতাংশ (১৪ দশমিক ৮) উত্তরদাতার জবাব ছিল, তাঁরা এ বিষয়ে ভালো করে কিছু জানেন না।
বিগত কয়েক মাসে ডেনমার্ক ও সুইডেনে বেশ কয়েকবার কোরআন পোড়ানোর ঘটনা ঘটেছে, যা মুসলিম বিশ্ব তো বটেই, বিশ্বজুড়ে তীব্র ক্ষোভের জন্ম দেয়। আন্তর্জাতিক সমালোচনার মুখে ডেনমার্কের সরকার ঘোষণা দেয় তারা আইন করে জনপরিসরে কোরআন ও অন্যান্য ধর্মগ্রন্থ পোড়ানোর বিষয়টি নিষিদ্ধ করবে।
ডেনিশ সরকারের সেই ঘোষণার পর এই প্রথম কোনো জনমত জরিপ অনুষ্ঠিত হলো, যেখানে সরকারের সিদ্ধান্তের পক্ষে জনসমর্থন রয়েছে কি না, তা প্রতিফলিত হলো।
এদিকে ডেনমার্কের আইন ও বিচারমন্ত্রী পিটার হামেলগার্দ গত সপ্তাহে বলেছিলেন, সরকার একটি বিল উত্থাপন করতে প্রস্তুত, যা ‘একটি ধর্মীয় সম্প্রদায়ের জন্য উল্লেখযোগ্য ধর্মীয় গুরুত্বপূর্ণ বস্তুর প্রতি অনুপযুক্ত আচরণকে নিষিদ্ধ করবে।’ নতুন আইনটি ডেনমার্কের দণ্ডবিধির ১২তম অধ্যায়ে অন্তর্ভুক্ত করা হবে, যা দেশের জাতীয় নিরাপত্তা অধ্যাদেশের অধীনে রয়েছে।
হামেলগার্দ বলেন, ‘যখন বেশ কিছু ব্যক্তি সহিংস প্রতিক্রিয়া উসকে দেওয়ার যথাসাধ্য চেষ্টা করে, তখন আমরা অস্ত্র গুটিয়ে বসে থাকতে পারি না।’
ডেনমার্কের অর্ধেকের কিছু বেশি নাগরিক মনে করেন, ইসলামের ধর্মগ্রন্থ কোরআন পোড়ানো অবৈধ কাজ। সম্প্রতি দেশটিতে চালানো এক জরিপ থেকে এ তথ্য উঠে এসেছে। তুরস্কের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ডেনিশ সংবাদ সংস্থা রিতজাউয়ের পক্ষ থেকে জরিপটি পরিচালনা করে গবেষণা প্রতিষ্ঠান ভক্সমিটার। ১ হাজার ডেনিশ নাগরিকের ওপর এই জরিপ চালানো হয়। তাঁদের প্রশ্ন করা হয়, আইন করে কোরআন পোড়ানো বন্ধ করা উচিত কি না। এর জবাবে অধিকাংশই উত্তর দেন, বন্ধ করা উচিত।
জরিপের ফলাফল বলছে, মোট উত্তরদাতার মধ্যে ৫০ দশমিক ২ শতাংশ মনে করেন কোরআন পোড়ানো অবৈধ কাজ এবং আইন প্রয়োগ করে এটি বন্ধ করা উচিত। তবে ৩৫ শতাংশ উত্তরদাতা এর বিপক্ষে মত দেন। প্রায় ১৫ শতাংশ (১৪ দশমিক ৮) উত্তরদাতার জবাব ছিল, তাঁরা এ বিষয়ে ভালো করে কিছু জানেন না।
বিগত কয়েক মাসে ডেনমার্ক ও সুইডেনে বেশ কয়েকবার কোরআন পোড়ানোর ঘটনা ঘটেছে, যা মুসলিম বিশ্ব তো বটেই, বিশ্বজুড়ে তীব্র ক্ষোভের জন্ম দেয়। আন্তর্জাতিক সমালোচনার মুখে ডেনমার্কের সরকার ঘোষণা দেয় তারা আইন করে জনপরিসরে কোরআন ও অন্যান্য ধর্মগ্রন্থ পোড়ানোর বিষয়টি নিষিদ্ধ করবে।
ডেনিশ সরকারের সেই ঘোষণার পর এই প্রথম কোনো জনমত জরিপ অনুষ্ঠিত হলো, যেখানে সরকারের সিদ্ধান্তের পক্ষে জনসমর্থন রয়েছে কি না, তা প্রতিফলিত হলো।
এদিকে ডেনমার্কের আইন ও বিচারমন্ত্রী পিটার হামেলগার্দ গত সপ্তাহে বলেছিলেন, সরকার একটি বিল উত্থাপন করতে প্রস্তুত, যা ‘একটি ধর্মীয় সম্প্রদায়ের জন্য উল্লেখযোগ্য ধর্মীয় গুরুত্বপূর্ণ বস্তুর প্রতি অনুপযুক্ত আচরণকে নিষিদ্ধ করবে।’ নতুন আইনটি ডেনমার্কের দণ্ডবিধির ১২তম অধ্যায়ে অন্তর্ভুক্ত করা হবে, যা দেশের জাতীয় নিরাপত্তা অধ্যাদেশের অধীনে রয়েছে।
হামেলগার্দ বলেন, ‘যখন বেশ কিছু ব্যক্তি সহিংস প্রতিক্রিয়া উসকে দেওয়ার যথাসাধ্য চেষ্টা করে, তখন আমরা অস্ত্র গুটিয়ে বসে থাকতে পারি না।’
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলার পর দেশটি কী ধরনের প্রতিক্রিয়া জানাতে পারে—তা নিয়ে আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা নানা দিক বিশ্লেষণ করছেন।
১৩ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের ‘নৃশংস সামরিক আগ্রাসনের’ তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর এই হামলাকে তারা জাতিসংঘ সনদ ও আন্তর্জাতিক আইনের ‘গভীর ও নজিরবিহীন লঙ্ঘন’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।
৩৩ মিনিট আগেসিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের একটি গির্জায় ইসলামিক স্টেটের (আইএস) আত্মঘাতী বোমা হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত ও ৫২ জন আহত হয়েছেন। রোববার রাতে প্রার্থনার সময় পুরোনো খ্রিস্টান পাড়ায় অবস্থিত গ্রিক অর্থোডক্স সেন্ট এলিয়াস গির্জায় এ হামলা চালানো হয়। দ্য গার্ডিয়ান এক প্রতিবেদনে এতথ্য জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
৩ ঘণ্টা আগে