উভয় পক্ষের আলোচনার প্রস্তাবের মধ্যে ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর প্রতি উসকানিমূলক বক্তব্য দিলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। দেশটির সেনাবাহিনীকে রাজনৈতিক নেতাদের হাত থেকে ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
স্থানীয় সময় শুক্রবার টেলিভিশনে সম্প্রচারিত রুশ নিরাপত্তা কাউন্সিলের সঙ্গে বৈঠকে পুতিন এই আহ্বান জানান। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি ও কাতারভিত্তিক সম্প্রচার মাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৈঠকে পুতিন ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর প্রতি প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি নেতৃত্বাধীন সরকারকে হটিয়ে ক্ষমতা দখলের আহ্বান জানিয়েছেন।
পুতিন বলেছেন, ‘আমি ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি—আপনারা নব্য নাৎসি ও উগ্র জাতীয়তাবাদীদের আপনাদের স্ত্রী, সন্তান ও বয়স্কদের মানবঢাল হিসেবে ব্যবহার করার সুযোগ দেবেন না।’
তিনি আরও বলেন, ‘আপনারা ক্ষমতা দখল করুন, এতে আমাদের একটি চুক্তিতে পৌঁছানোর পথে সহায়ক হবে।’
এমন সময়ে পুতিন এ মন্তব্য করলেন যার মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগেই ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি তাঁর দেশের সেনাবাহিনীর প্রতি দেশের মাটি রক্ষা আহ্বান জানিয়েছেন। দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় দেশটির সক্ষম নাগরিকদের রুশদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে।
এদিকে ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলছেন, উভয় পক্ষ আলোচনার জন্য রাজি থাকলেও বৈঠকটি কোথায় হবে এ নিয়ে জটিলতা দেখা দিয়েছে। এ নিয়ে মস্কো ও কিয়েভের মধ্যকার যোগাযোগের একটা ‘বিরতি’ চলছে।
পেসকভ বলেন, মস্কো বেলারুশের রাজধানী মিনস্কে আলোচনার প্রস্তাব দিয়েছিল। কিন্তু কিয়েভ পোল্যান্ডের রাজধানী ওয়ারশতে বৈঠক করতে চায়।
এই বিরতির সময় ইউক্রেনীয় ‘জাতীয়তাবাদীরা’ দেশের বড় শহরগুলোর আবাসিক এলাকায় ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা মোতায়েন করেছে বলেও দাবি করেছেন পেসকভ। অবশ্য পেসকভের আগে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এমন দাবি করেছেন।
পেসকভ এ বক্তব্য দেওয়ার সময় সপক্ষে কোনো প্রমাণ হাজির করেননি। তিনি শুধু বলেছেন, এটি অত্যন্ত বিপজ্জনক একটা পদক্ষেপ।
উভয় পক্ষের আলোচনার প্রস্তাবের মধ্যে ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর প্রতি উসকানিমূলক বক্তব্য দিলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। দেশটির সেনাবাহিনীকে রাজনৈতিক নেতাদের হাত থেকে ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
স্থানীয় সময় শুক্রবার টেলিভিশনে সম্প্রচারিত রুশ নিরাপত্তা কাউন্সিলের সঙ্গে বৈঠকে পুতিন এই আহ্বান জানান। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি ও কাতারভিত্তিক সম্প্রচার মাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৈঠকে পুতিন ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর প্রতি প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি নেতৃত্বাধীন সরকারকে হটিয়ে ক্ষমতা দখলের আহ্বান জানিয়েছেন।
পুতিন বলেছেন, ‘আমি ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি—আপনারা নব্য নাৎসি ও উগ্র জাতীয়তাবাদীদের আপনাদের স্ত্রী, সন্তান ও বয়স্কদের মানবঢাল হিসেবে ব্যবহার করার সুযোগ দেবেন না।’
তিনি আরও বলেন, ‘আপনারা ক্ষমতা দখল করুন, এতে আমাদের একটি চুক্তিতে পৌঁছানোর পথে সহায়ক হবে।’
এমন সময়ে পুতিন এ মন্তব্য করলেন যার মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগেই ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি তাঁর দেশের সেনাবাহিনীর প্রতি দেশের মাটি রক্ষা আহ্বান জানিয়েছেন। দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় দেশটির সক্ষম নাগরিকদের রুশদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে।
এদিকে ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলছেন, উভয় পক্ষ আলোচনার জন্য রাজি থাকলেও বৈঠকটি কোথায় হবে এ নিয়ে জটিলতা দেখা দিয়েছে। এ নিয়ে মস্কো ও কিয়েভের মধ্যকার যোগাযোগের একটা ‘বিরতি’ চলছে।
পেসকভ বলেন, মস্কো বেলারুশের রাজধানী মিনস্কে আলোচনার প্রস্তাব দিয়েছিল। কিন্তু কিয়েভ পোল্যান্ডের রাজধানী ওয়ারশতে বৈঠক করতে চায়।
এই বিরতির সময় ইউক্রেনীয় ‘জাতীয়তাবাদীরা’ দেশের বড় শহরগুলোর আবাসিক এলাকায় ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা মোতায়েন করেছে বলেও দাবি করেছেন পেসকভ। অবশ্য পেসকভের আগে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এমন দাবি করেছেন।
পেসকভ এ বক্তব্য দেওয়ার সময় সপক্ষে কোনো প্রমাণ হাজির করেননি। তিনি শুধু বলেছেন, এটি অত্যন্ত বিপজ্জনক একটা পদক্ষেপ।
হিমালয় কন্যা নেপালে সরকারের দুর্নীতি ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে যে আন্দোলন শুরু হয়েছে, এরই মধ্যে অন্তত ২৯ জনের প্রাণ ঝরেছে। এরপর নেপালের প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করায় সরকারেরও পতন হয়েছে। দেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে সেনাবাহিনী।
১১ মিনিট আগেনেপালের পর্যটন এলাকা চন্দ্রগিরিতে একটি কেবল কারে আগুন দিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা। নেপালি ইংরেজি সংবাদমাধ্যম দ্য হিমালয়ান এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। এ ছাড়া, বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন মার্কেট, নেতাদের বাসভবন এমনকি থানাতেও আগুন ধরিয়ে দেয়।
৩ ঘণ্টা আগে‘মধ্যস্থতাকারী’—শব্দটা যেন কাতারের প্রতিশব্দই হয়ে উঠেছে। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, দ্বন্দ্ব চলছে এমন দুই দেশের সঙ্গে বেশ আলাদাভাবে সুসম্পর্ক রয়েছে কাতারের। এবং বরাবরই বিবদমান পক্ষগুলোর মধ্যে সমঝোতা নিশ্চিতে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় দেখা যায় এই আরব দেশটিকে। উদাহরণ হিসেবে বলা হয় যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, হামাস-
৩ ঘণ্টা আগেভারত মিয়ানমারের শক্তিশালী এক বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সহায়তায় দেশটি থেকে বিরল খনিজ সংগ্রহের চেষ্টা করছে। এ বিষয়ে অবগত চারটি সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছেন, চীনের কড়া নিয়ন্ত্রণে থাকা এ কৌশলগত সম্পদের বিকল্প উৎস খুঁজছে দিল্লি। ভারতের খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় রাষ্ট্রায়ত্ত ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে মিয়ানমারের উত্তর
৩ ঘণ্টা আগে