ইউক্রেনের মাটিতে রাশিয়ার জয় হবেই বলে জানিয়েছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। বুধবার দেশটির সেন্ট পিটার্সবার্গ শহরে এক ভাষণে এমন আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
সেন্ট পিটার্সবার্গে শ্রমিকদের একটি কারখানায় দেওয়া ওই ভাষণে পুতিন বলেন, ‘ইউক্রেন বিশেষ অভিযানে জয় নিশ্চিত, এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। রুশ নাগরিকদের সংহতি ও ঐক্য, আমাদের যোদ্ধাদের সাহসিকতা-বীরত্ব এবং অবশ্যই সামরিক শিল্প খাতে আপনাদের মতো শ্রমিকদের পরিশ্রমে জয় নিশ্চিত হবে।’
রাশিয়ার প্রতিরক্ষাশিল্পের প্রশংসা করে পুতিন বলেন, রাশিয়ার অস্ত্র উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো বিশ্বের বাকি অংশের সমপরিমাণ আকাশ প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করেছে, যা যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে তিন গুণ বেশি।
গেল বছর ইউক্রেন যুদ্ধে একাধিক ব্যর্থতার পর রণক্ষেত্রে কৌশল পরিবর্তন করছেন রুশ প্রেসিডেন্ট। সবশেষ গত সপ্তাহে ইউক্রেনে রুশ সেনাবাহিনীর শীর্ষ কমান্ডার বদলেছেন তিনি। শীর্ষ কমান্ডার সের্গেই সুরোভিকিনকে সরিয়ে চিফ অব জেনারেল স্টাফ ভ্যালেরি গেরাসিমভকে নিয়োগ দিয়েছেন পুতিন।
গত বছরের অক্টোবরে জেনারেল সুরোভিকিনকে ইউক্রেনে যুদ্ধ পরিচালনার জন্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই তিনি ইউক্রেনের শক্তিশালী অবকাঠামোগুলো ধ্বংস করে নজির স্থাপন করেছিলেন। তবে তাঁর সময়ে ইউক্রেনের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর খেরসন থেকে রাশিয়ার সেনা প্রত্যাহার করা হয়। এটিকে ইউক্রেন তাদের অন্যতম সাফল্য হিসেবে প্রচার করেছে।
এদিকে ইউক্রেনকে নিয়মিত অস্ত্রশস্ত্র দিয়ে যাচ্ছে পশ্চিমা মিত্ররা। সম্প্রতি দেশটিকে অত্যাধুনিক ট্যাংকসহ আরও ভারী অস্ত্র দেওয়া নিয়েও আলোচনা চলছে। ইউরোপের একাধিক দেশ কিয়েভে অত্যাধুনিক ট্যাংক পাঠানোর পরিকল্পনা করছে। ফ্রান্স, পোল্যান্ড ও যুক্তরাজ্য সম্প্রতি ইউক্রেনে ট্যাংক পাঠানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। ফিনল্যান্ডও ট্যাংক পাঠানোর কথা ভাবছে। এ ছাড়া ইউক্রেনের প্রতি সমর্থন জোরালো করার অংশ হিসেবে ট্যাংক ও অতিরিক্ত কামান পাঠানোর পরিকল্পনার কথা জানিয়েছে ব্রিটিশ সরকার।
ইউক্রেনের মাটিতে রাশিয়ার জয় হবেই বলে জানিয়েছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। বুধবার দেশটির সেন্ট পিটার্সবার্গ শহরে এক ভাষণে এমন আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
সেন্ট পিটার্সবার্গে শ্রমিকদের একটি কারখানায় দেওয়া ওই ভাষণে পুতিন বলেন, ‘ইউক্রেন বিশেষ অভিযানে জয় নিশ্চিত, এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। রুশ নাগরিকদের সংহতি ও ঐক্য, আমাদের যোদ্ধাদের সাহসিকতা-বীরত্ব এবং অবশ্যই সামরিক শিল্প খাতে আপনাদের মতো শ্রমিকদের পরিশ্রমে জয় নিশ্চিত হবে।’
রাশিয়ার প্রতিরক্ষাশিল্পের প্রশংসা করে পুতিন বলেন, রাশিয়ার অস্ত্র উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো বিশ্বের বাকি অংশের সমপরিমাণ আকাশ প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করেছে, যা যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে তিন গুণ বেশি।
গেল বছর ইউক্রেন যুদ্ধে একাধিক ব্যর্থতার পর রণক্ষেত্রে কৌশল পরিবর্তন করছেন রুশ প্রেসিডেন্ট। সবশেষ গত সপ্তাহে ইউক্রেনে রুশ সেনাবাহিনীর শীর্ষ কমান্ডার বদলেছেন তিনি। শীর্ষ কমান্ডার সের্গেই সুরোভিকিনকে সরিয়ে চিফ অব জেনারেল স্টাফ ভ্যালেরি গেরাসিমভকে নিয়োগ দিয়েছেন পুতিন।
গত বছরের অক্টোবরে জেনারেল সুরোভিকিনকে ইউক্রেনে যুদ্ধ পরিচালনার জন্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই তিনি ইউক্রেনের শক্তিশালী অবকাঠামোগুলো ধ্বংস করে নজির স্থাপন করেছিলেন। তবে তাঁর সময়ে ইউক্রেনের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর খেরসন থেকে রাশিয়ার সেনা প্রত্যাহার করা হয়। এটিকে ইউক্রেন তাদের অন্যতম সাফল্য হিসেবে প্রচার করেছে।
এদিকে ইউক্রেনকে নিয়মিত অস্ত্রশস্ত্র দিয়ে যাচ্ছে পশ্চিমা মিত্ররা। সম্প্রতি দেশটিকে অত্যাধুনিক ট্যাংকসহ আরও ভারী অস্ত্র দেওয়া নিয়েও আলোচনা চলছে। ইউরোপের একাধিক দেশ কিয়েভে অত্যাধুনিক ট্যাংক পাঠানোর পরিকল্পনা করছে। ফ্রান্স, পোল্যান্ড ও যুক্তরাজ্য সম্প্রতি ইউক্রেনে ট্যাংক পাঠানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। ফিনল্যান্ডও ট্যাংক পাঠানোর কথা ভাবছে। এ ছাড়া ইউক্রেনের প্রতি সমর্থন জোরালো করার অংশ হিসেবে ট্যাংক ও অতিরিক্ত কামান পাঠানোর পরিকল্পনার কথা জানিয়েছে ব্রিটিশ সরকার।
পুলিশ জানিয়েছে, সূর্যাংশু নামের ওই যুবককে দুই বছর ধরে চিনতেন হামলার শিকার শিক্ষিকা। তাঁর প্রতি সূর্যাংশুর দুর্বলতা ছিল বলেও জানা গেছে। কিন্তু তাতে কখনোই সায় দেননি তিনি। গত বছর নিয়মবহির্ভূত কার্যকলাপের জন্য স্কুল থেকে ওই ছাত্রকে বের করে দেওয়া হয়। এরপর চলতি বছর স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে আবারও স্কুলে
৩৯ মিনিট আগেউত্তর কোরিয়ার কাছে অস্ত্র ও অন্যান্য সামরিক সরঞ্জাম চোরাচালানের দায়ে এক চীনা নাগরিককে আট বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ। ওই চীনা নাগরিকের নাম শেনঘুয়া ওয়েন (৪২)।
১ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ ইসরায়েলের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন বলে অভিযোগ তুলেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। আলবানিজ অস্ট্রেলিয়ার ইহুদি সম্প্রদায়কে ‘পরিত্যাগ’ করেছেন বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেমঙ্গলবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক বৈঠকে কিম ইয়ো জং বলেন, দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক কোনো দিনই স্বাভাবিক হবে না। তিনি দক্ষিণ কোরিয়াকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘বিশ্বস্ত কুকুর’ বলেও অভিহিত করেন। বলেন, ‘উত্তর কোরিয়ার জন্য দক্ষিণ কোরিয়াই সবচেয়ে ক্ষতিকর। তারা যুক্তরাষ্ট্রের পোষা কুকুর।
১ ঘণ্টা আগে