বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কো স্বীকার করে নিয়েছেন, তাঁর দেশে একনায়কতন্ত্র চলছে। তবে এই একনায়কতন্ত্র স্থিতিশীলতা, নিরাপত্তা, শৃঙ্খলা, উদারতা ও আতিথেয়তার। গত শনিবার বেলারুশের কৃষকদের সম্মাননা জানানোর এক অনুষ্ঠানে এই কথা বলেন। রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বেলারুশের গ্রদনো অঞ্চলে কথা বলার সময় দেশটির ওপর পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা নিয়ে কথা বলেন। এ সময় তিনি জানান, জুলাই মাসে মিনস্ক ভিসামুক্ত নীতির সম্প্রসারণ করেছে। যার ফলে ইউরোপরে ৩৫টি দেশের নাগরিকেরা ভিসা ছাড়াই বেলারুশ ভ্রমণ করতে পারবে। তিনি বলেন, এর ফলে আরও বেশি পশ্চিমা নাগরিকের জন্য বেলারুশে যাওয়া ও দেশটি ঘুরে দেখার সুযোগ তৈরি হয়েছে।
লুকাশেঙ্কো বলেন, ‘এখন পর্যন্ত (বিশ্বের) প্রায় এক মিলিয়ন মানুষ নিজ চোখে দেখেছেন যে, বেলারুশে সত্যিই একনায়কতন্ত্র চলছে। তবে এটি স্থিতিশীলতা, নিরাপত্তা, শৃঙ্খলা, উদারতা ও আতিথেয়তার স্বৈরশাসন। এটি ন্যায়বিচারের স্বৈরশাসন।’ তিনি বলেন, বিদেশিরা তাদের ‘মিথ্যা তথ্য’ সরবরাহ করা পরও বেলারুশে ‘আনন্দের সঙ্গে’ ভ্রমণ করছেন। পর্যটকেরা দেখছেন, এটি ‘পরিচ্ছন্ন, নিরাপদ ও আরামদায়ক দেশ।
বহির্বিশ্বের সমালোচকদের দুর্নীতির অভিযোগ অস্বীকার করেন লুকাশেঙ্কো। ফেব্রুয়ারিতে তিনি ঘোষণা করেন যে, আগামী বছরের জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত দেশটির প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তিনি সপ্তমবারের মতো প্রার্থী হবেন। তিনি এর আগে বলেছেন, ‘যখন আপনারা (জনতা) আমাকে বলবেন যথেষ্ট হয়েছে, তখনই আমি ৩০ বছরের বেশি ক্ষমতায় থাকার পর বিদায় নেব। তবে অবশ্যই একজন উত্তরসূরি থাকতে হবে, যে দেশের স্বার্থের সঙ্গে প্রতারণা করবে না।’
মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে পশ্চিমা বিশ্বের দেশগুলো বেলারুশকে বছরের পর বছর ধরে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে যাচ্ছে। রাশিয়ার ঘনিষ্ঠ মিত্র নিজেকে ঘোষণা করায় দেশটি ইউক্রেন সংঘাতের প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের কঠোর নতুন নিষেধাজ্ঞার মুখোমুখি হয়েছে। যদিও বেলারুশ সরাসরি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেনি, তবে দেশটি মস্কোকে ইউক্রেনে আক্রমণের জন্য নিজ ভূখণ্ড ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছিল।
লুকাশেঙ্কো জোর দিয়ে বলেন, ‘ইউক্রেন যুদ্ধের ময়দানে জয়ী হবে না এবং পশ্চিমারা এখন এটা উপলব্ধি করছে।’ এ সময় তিনি কিয়েভের প্রধান সমর্থকদের রাশিয়াকে একমাত্র দোষী হিসেবে উল্লেখ করা বন্ধ করার এবং কূটনীতির দিকে মনোনিবেশ করার আহ্বান জানান। তিনি এও বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের দুই প্রেসিডেন্ট প্রার্থী, ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং কমলা হ্যারিস যুদ্ধ বন্ধ করতে তেমন কিছু করবেন না, তাদের দুজনকেই তিনি ‘মূর্খ’ বলে অভিহিত করেছেন।
বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কো স্বীকার করে নিয়েছেন, তাঁর দেশে একনায়কতন্ত্র চলছে। তবে এই একনায়কতন্ত্র স্থিতিশীলতা, নিরাপত্তা, শৃঙ্খলা, উদারতা ও আতিথেয়তার। গত শনিবার বেলারুশের কৃষকদের সম্মাননা জানানোর এক অনুষ্ঠানে এই কথা বলেন। রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বেলারুশের গ্রদনো অঞ্চলে কথা বলার সময় দেশটির ওপর পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা নিয়ে কথা বলেন। এ সময় তিনি জানান, জুলাই মাসে মিনস্ক ভিসামুক্ত নীতির সম্প্রসারণ করেছে। যার ফলে ইউরোপরে ৩৫টি দেশের নাগরিকেরা ভিসা ছাড়াই বেলারুশ ভ্রমণ করতে পারবে। তিনি বলেন, এর ফলে আরও বেশি পশ্চিমা নাগরিকের জন্য বেলারুশে যাওয়া ও দেশটি ঘুরে দেখার সুযোগ তৈরি হয়েছে।
লুকাশেঙ্কো বলেন, ‘এখন পর্যন্ত (বিশ্বের) প্রায় এক মিলিয়ন মানুষ নিজ চোখে দেখেছেন যে, বেলারুশে সত্যিই একনায়কতন্ত্র চলছে। তবে এটি স্থিতিশীলতা, নিরাপত্তা, শৃঙ্খলা, উদারতা ও আতিথেয়তার স্বৈরশাসন। এটি ন্যায়বিচারের স্বৈরশাসন।’ তিনি বলেন, বিদেশিরা তাদের ‘মিথ্যা তথ্য’ সরবরাহ করা পরও বেলারুশে ‘আনন্দের সঙ্গে’ ভ্রমণ করছেন। পর্যটকেরা দেখছেন, এটি ‘পরিচ্ছন্ন, নিরাপদ ও আরামদায়ক দেশ।
বহির্বিশ্বের সমালোচকদের দুর্নীতির অভিযোগ অস্বীকার করেন লুকাশেঙ্কো। ফেব্রুয়ারিতে তিনি ঘোষণা করেন যে, আগামী বছরের জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত দেশটির প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তিনি সপ্তমবারের মতো প্রার্থী হবেন। তিনি এর আগে বলেছেন, ‘যখন আপনারা (জনতা) আমাকে বলবেন যথেষ্ট হয়েছে, তখনই আমি ৩০ বছরের বেশি ক্ষমতায় থাকার পর বিদায় নেব। তবে অবশ্যই একজন উত্তরসূরি থাকতে হবে, যে দেশের স্বার্থের সঙ্গে প্রতারণা করবে না।’
মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে পশ্চিমা বিশ্বের দেশগুলো বেলারুশকে বছরের পর বছর ধরে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে যাচ্ছে। রাশিয়ার ঘনিষ্ঠ মিত্র নিজেকে ঘোষণা করায় দেশটি ইউক্রেন সংঘাতের প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের কঠোর নতুন নিষেধাজ্ঞার মুখোমুখি হয়েছে। যদিও বেলারুশ সরাসরি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেনি, তবে দেশটি মস্কোকে ইউক্রেনে আক্রমণের জন্য নিজ ভূখণ্ড ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছিল।
লুকাশেঙ্কো জোর দিয়ে বলেন, ‘ইউক্রেন যুদ্ধের ময়দানে জয়ী হবে না এবং পশ্চিমারা এখন এটা উপলব্ধি করছে।’ এ সময় তিনি কিয়েভের প্রধান সমর্থকদের রাশিয়াকে একমাত্র দোষী হিসেবে উল্লেখ করা বন্ধ করার এবং কূটনীতির দিকে মনোনিবেশ করার আহ্বান জানান। তিনি এও বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের দুই প্রেসিডেন্ট প্রার্থী, ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং কমলা হ্যারিস যুদ্ধ বন্ধ করতে তেমন কিছু করবেন না, তাদের দুজনকেই তিনি ‘মূর্খ’ বলে অভিহিত করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৩০ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৪৩ মিনিট আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
১ ঘণ্টা আগে