রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, ন্যাটোভুক্ত কোনো দেশকে আক্রমণের পরিকল্পনা নেই রাশিয়ার। পোল্যান্ড, বাল্টিক দেশ কিংবা চেক প্রজাতন্ত্রকেও আক্রমণ করবে না রাশিয়া। তবে পশ্চিমারা যদি ইউক্রেনকে এফ-১৬ যুদ্ধবিমান সরবরাহ করে, তবে রুশ বাহিনী সেগুলোকে গুলি করে নামাবে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
গতকাল বুধবার রুশ বিমানবাহিনীর পাইলটদের সঙ্গে আলাপকালে পুতিন বলেন, ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর থেকে রাশিয়ার পূর্ব দিকে প্রসারিত হয়েছে মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট। কিন্তু ন্যাটোভুক্ত কোনো দেশকে আক্রমণের পরিকল্পনা নেই মস্কোর।
আজ বৃহস্পতিবার প্রকাশিত ক্রেমলিন ট্রান্সক্রিপ্টে পুতিন বলেছেন, ‘এই দেশগুলোর প্রতি আমাদের কোনো আক্রমণাত্মক উদ্দেশ্য নেই। পোল্যান্ড, বাল্টিক কিংবা এবং চেক প্রজাতন্ত্রকে আমরা আক্রমণ করব—এমনটি বলে দেশগুলোকে ভয় দেখানো হচ্ছে। এগুলো সম্পূর্ণ বাজে কথা। এগুলো উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।’
রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে ইউক্রেনকে সমর্থন করে যুক্তরাষ্ট্র অর্থ, অস্ত্র এবং বুদ্ধিমত্তা দিচ্ছে বলে অভিযোগ ক্রেমলিনের। তারা বলেছে, এর আগে কখনোই হয়তো ওয়াশিংটনের সঙ্গে মস্কোর সম্পর্ক এত খারাপ ছিল না।
ইউক্রেনে পাঠানো পশ্চিমাদের এফ-১৬ যুদ্ধবিমান সম্পর্কে জানতে চাইলে পুতিন বলেন, এ ধরনের বিমান ইউক্রেনের পরিস্থিতির পরিবর্তন করবে না। তিনি বলেন, ‘তারা (পশ্চিমা দেশ) এফ-১৬ যুদ্ধবিমান সরবরাহ করলে এবং পাইলটদের প্রশিক্ষণ দিলেও তা যুদ্ধক্ষেত্রের পরিস্থিতির পরিবর্তন করবে না। আমরা যুদ্ধবিমানগুলোকে ধ্বংস করব ঠিক যেমন আমরা আজ ধ্বংস করেছি ট্যাংক, সাঁজোয়া যান এবং একাধিক রকেট লঞ্চার।’
এফ-১৬ পারমাণবিক অস্ত্রও বহন করতে পারে বলে জানান পুতিন। তিনি বলেন, ‘তৃতীয় কোনো দেশের বিমান ঘাঁটি ব্যবহার করা হলে সেসবও আমাদের বৈধ লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হবে, সেটা যেখানেই অবস্থিত হোক না কেন।’
এদিকে, রাশিয়ার জব্দ অর্থের মুনাফা দিয়ে ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তার পরিকল্পনা এগিয়ে নিতে সম্মত হয়েছেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতারা। গোলাবারুদের প্রচণ্ড সংকটের মধ্যে ২১ মার্চ এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এই পরিকল্পনা চূড়ান্ত হলে রাশিয়ার সম্পদ থেকে ইউক্রেনের জন্য বছরে প্রায় ৩৩০ কোটি ডলারের ব্যবস্থা হতে পারে।
বেলজিয়াম, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও নেদারল্যান্ডস এরই মধ্যে ইউক্রেনকে এফ-১৬ যুদ্ধবিমান দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। দেশগুলোর একটি জোট যুদ্ধবিমানগুলো ব্যবহারের জন্য ইউক্রেনীয় পাইলটদের প্রশিক্ষণে সহায়তা করার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছে।
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, ন্যাটোভুক্ত কোনো দেশকে আক্রমণের পরিকল্পনা নেই রাশিয়ার। পোল্যান্ড, বাল্টিক দেশ কিংবা চেক প্রজাতন্ত্রকেও আক্রমণ করবে না রাশিয়া। তবে পশ্চিমারা যদি ইউক্রেনকে এফ-১৬ যুদ্ধবিমান সরবরাহ করে, তবে রুশ বাহিনী সেগুলোকে গুলি করে নামাবে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
গতকাল বুধবার রুশ বিমানবাহিনীর পাইলটদের সঙ্গে আলাপকালে পুতিন বলেন, ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর থেকে রাশিয়ার পূর্ব দিকে প্রসারিত হয়েছে মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট। কিন্তু ন্যাটোভুক্ত কোনো দেশকে আক্রমণের পরিকল্পনা নেই মস্কোর।
আজ বৃহস্পতিবার প্রকাশিত ক্রেমলিন ট্রান্সক্রিপ্টে পুতিন বলেছেন, ‘এই দেশগুলোর প্রতি আমাদের কোনো আক্রমণাত্মক উদ্দেশ্য নেই। পোল্যান্ড, বাল্টিক কিংবা এবং চেক প্রজাতন্ত্রকে আমরা আক্রমণ করব—এমনটি বলে দেশগুলোকে ভয় দেখানো হচ্ছে। এগুলো সম্পূর্ণ বাজে কথা। এগুলো উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।’
রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে ইউক্রেনকে সমর্থন করে যুক্তরাষ্ট্র অর্থ, অস্ত্র এবং বুদ্ধিমত্তা দিচ্ছে বলে অভিযোগ ক্রেমলিনের। তারা বলেছে, এর আগে কখনোই হয়তো ওয়াশিংটনের সঙ্গে মস্কোর সম্পর্ক এত খারাপ ছিল না।
ইউক্রেনে পাঠানো পশ্চিমাদের এফ-১৬ যুদ্ধবিমান সম্পর্কে জানতে চাইলে পুতিন বলেন, এ ধরনের বিমান ইউক্রেনের পরিস্থিতির পরিবর্তন করবে না। তিনি বলেন, ‘তারা (পশ্চিমা দেশ) এফ-১৬ যুদ্ধবিমান সরবরাহ করলে এবং পাইলটদের প্রশিক্ষণ দিলেও তা যুদ্ধক্ষেত্রের পরিস্থিতির পরিবর্তন করবে না। আমরা যুদ্ধবিমানগুলোকে ধ্বংস করব ঠিক যেমন আমরা আজ ধ্বংস করেছি ট্যাংক, সাঁজোয়া যান এবং একাধিক রকেট লঞ্চার।’
এফ-১৬ পারমাণবিক অস্ত্রও বহন করতে পারে বলে জানান পুতিন। তিনি বলেন, ‘তৃতীয় কোনো দেশের বিমান ঘাঁটি ব্যবহার করা হলে সেসবও আমাদের বৈধ লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হবে, সেটা যেখানেই অবস্থিত হোক না কেন।’
এদিকে, রাশিয়ার জব্দ অর্থের মুনাফা দিয়ে ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তার পরিকল্পনা এগিয়ে নিতে সম্মত হয়েছেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতারা। গোলাবারুদের প্রচণ্ড সংকটের মধ্যে ২১ মার্চ এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এই পরিকল্পনা চূড়ান্ত হলে রাশিয়ার সম্পদ থেকে ইউক্রেনের জন্য বছরে প্রায় ৩৩০ কোটি ডলারের ব্যবস্থা হতে পারে।
বেলজিয়াম, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও নেদারল্যান্ডস এরই মধ্যে ইউক্রেনকে এফ-১৬ যুদ্ধবিমান দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। দেশগুলোর একটি জোট যুদ্ধবিমানগুলো ব্যবহারের জন্য ইউক্রেনীয় পাইলটদের প্রশিক্ষণে সহায়তা করার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছে।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
১ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে