ইউক্রেন যুদ্ধ অবসানে মিত্র রাশিয়াকে চাপ দিতে চীনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস। গতকাল মঙ্গলবার বেইজিংয়ে চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে এক বৈঠক শেষে এ কথা জানান তিনি। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) শেয়ার করা এক টুইটে জার্মান চ্যান্সেলর বলেন, ‘চীনের কথাকে মূল্য দেয় রাশিয়া। তাই প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংকে রাশিয়াকে প্রভাবিত করতে বলেছি, যাতে ভ্লাদিমির পুতিন শেষ পর্যন্ত তাঁর এই নির্বোধ যুদ্ধ বন্ধ করেন, সেনা প্রত্যাহার করেন এবং এই ভয়ানক যুদ্ধের অবসান ঘটান।’
ইউক্রেন যুদ্ধের অবসানে সুইজারল্যান্ডে একটি শান্তি সম্মেলন আয়োজনের ব্যাপারেও চীনা প্রেসিডেন্ট সম্মত হয়েছেন বলে টুইটে জানান ওলাফ শলৎস।
রাশিয়ার এই সামরিক অভিযানের শুরু থেকেই বেইজিং বলে আসছে, এ সংঘাতে তারা কোনো পক্ষে নয়। তবে ইউক্রেনে রুশ হামলার নিন্দা জানাতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে দেশটি বরং গত কয়েক বছরে মস্কো ও বেইজিংয়ের মধ্যে অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক সম্পর্কের পরিধি বেড়েছে। ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর নিজেদের মধ্যে কৌশলগত অংশীদারত্ব আরও জোরদার করেছে তারা।
মঙ্গলবার চীনা প্রেসিডেন্টের সঙ্গে আলোচনায় জার্মান চ্যান্সেলর বলেন, ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসন এবং দেশটির সমরাস্ত্র ইউরোপের নিরাপত্তায় অত্যন্ত নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। এগুলো সরাসরি ইউরোপের স্বার্থের মূল জায়গাগুলোকে প্রভাবিত করছে। এতে করে প্রকৃতপক্ষে পুরো বিশ্বব্যবস্থাই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আর এসব পদক্ষেপ স্পষ্টতই জাতিসংঘের সনদের লঙ্ঘন।
চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম সিসিটিভির খবরে বলা হয়েছে, জার্মান চ্যান্সেলরের সঙ্গে আলোচনায় সি চিন পিং ‘ক্রমবর্ধমান ঝুঁকি ও চ্যালেঞ্জ’ মোকাবিলায় পারস্পরিক সম্পর্কের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। তিনি বলেছেন, ‘চীন ও জার্মানি হলো বিশ্বের দ্বিতীয় ও তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ।’
ইউক্রেন সংকটকে নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়া থেকে রক্ষার জন্য সব পক্ষকে শান্তি ও স্থিতিশীলতার প্রতি সম্মান প্রদর্শনের ওপর জোর দেন চীনা প্রেসিডেন্ট।
ইউক্রেন যুদ্ধ অবসানে মিত্র রাশিয়াকে চাপ দিতে চীনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস। গতকাল মঙ্গলবার বেইজিংয়ে চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে এক বৈঠক শেষে এ কথা জানান তিনি। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) শেয়ার করা এক টুইটে জার্মান চ্যান্সেলর বলেন, ‘চীনের কথাকে মূল্য দেয় রাশিয়া। তাই প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংকে রাশিয়াকে প্রভাবিত করতে বলেছি, যাতে ভ্লাদিমির পুতিন শেষ পর্যন্ত তাঁর এই নির্বোধ যুদ্ধ বন্ধ করেন, সেনা প্রত্যাহার করেন এবং এই ভয়ানক যুদ্ধের অবসান ঘটান।’
ইউক্রেন যুদ্ধের অবসানে সুইজারল্যান্ডে একটি শান্তি সম্মেলন আয়োজনের ব্যাপারেও চীনা প্রেসিডেন্ট সম্মত হয়েছেন বলে টুইটে জানান ওলাফ শলৎস।
রাশিয়ার এই সামরিক অভিযানের শুরু থেকেই বেইজিং বলে আসছে, এ সংঘাতে তারা কোনো পক্ষে নয়। তবে ইউক্রেনে রুশ হামলার নিন্দা জানাতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে দেশটি বরং গত কয়েক বছরে মস্কো ও বেইজিংয়ের মধ্যে অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক সম্পর্কের পরিধি বেড়েছে। ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর নিজেদের মধ্যে কৌশলগত অংশীদারত্ব আরও জোরদার করেছে তারা।
মঙ্গলবার চীনা প্রেসিডেন্টের সঙ্গে আলোচনায় জার্মান চ্যান্সেলর বলেন, ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসন এবং দেশটির সমরাস্ত্র ইউরোপের নিরাপত্তায় অত্যন্ত নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। এগুলো সরাসরি ইউরোপের স্বার্থের মূল জায়গাগুলোকে প্রভাবিত করছে। এতে করে প্রকৃতপক্ষে পুরো বিশ্বব্যবস্থাই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আর এসব পদক্ষেপ স্পষ্টতই জাতিসংঘের সনদের লঙ্ঘন।
চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম সিসিটিভির খবরে বলা হয়েছে, জার্মান চ্যান্সেলরের সঙ্গে আলোচনায় সি চিন পিং ‘ক্রমবর্ধমান ঝুঁকি ও চ্যালেঞ্জ’ মোকাবিলায় পারস্পরিক সম্পর্কের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। তিনি বলেছেন, ‘চীন ও জার্মানি হলো বিশ্বের দ্বিতীয় ও তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ।’
ইউক্রেন সংকটকে নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়া থেকে রক্ষার জন্য সব পক্ষকে শান্তি ও স্থিতিশীলতার প্রতি সম্মান প্রদর্শনের ওপর জোর দেন চীনা প্রেসিডেন্ট।
৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
১ মিনিট আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
৫ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জ
১৩ মিনিট আগেতাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এখন ইরানকে তিনটি কৌশলগত পথের একটি বেছে নিতে হবে। প্রথমত কোনো কিছু না করা। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও হামলা থেকে রেহাই পেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। এমনকি ইরান চাইলে কূটনৈতিক পথেও যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ফিরতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে