আজকের পত্রিকা ডেস্ক
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, রাশিয়া ও ইউক্রেনের শান্তির দাবির মধ্যে এখনও ‘একেবারেই সাংঘর্ষিক পার্থক্য’ রয়ে গেছে। ফলে, দুই দেশ শীর্ষ পর্যায়ে শান্তি আলোচনার একেবারেই ধারেকাছে নেই। সম্প্রতি শান্তি আলোচনার কোনো অগ্রগতি না হওয়ায় দুই পক্ষের মধ্যে যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা তেমন বাড়েনি।
বার্তা সংস্থা এএফপির খবরে বলা হয়েছে, এ মাসের শুরুতে তুরস্কের ইস্তাম্বুলে রাশিয়া ও ইউক্রেনের প্রতিনিধিদের মধ্যে শান্তি আলোচনা হয়। সেখানে লিখিত প্রস্তাব বিনিময় হলেও বড় পরিসরে বন্দী বিনিময়ের বাইরে আর কোনো বাস্তব অগ্রগতি হয়নি।
বেলারুশের রাজধানী মিনস্কে এক সংবাদ সম্মেলনে পুতিন বলেন, ‘স্মারকলিপি নিয়ে তেমন কোনো অপ্রত্যাশিত ঘটনা ঘটেনি...দুপক্ষের এই স্মারকলিপি পুরোপুরি সাংঘর্ষিক।’ তিনি আরও বলেন, ‘এই অবস্থানগুলো কাছাকাছি আনার জন্যই আলোচনা হচ্ছে, আলোচনা চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে।’
পুতিন এখন পর্যন্ত যুদ্ধবিরতির আন্তর্জাতিক আহ্বান প্রত্যাখ্যান করেছেন, বরং তিনি ইউক্রেনের বিভিন্ন অঞ্চলে বিমান হামলা বাড়িয়েছেন এবং রুশ সেনাবাহিনী আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে। এমনকি ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে পূর্ণমাত্রায় হামলা শুরুর পর যেসব অঞ্চল মস্কো নিজেদের অংশ বলে দাবি করছে, সেগুলোর বাইরেও।
রাশিয়ার দাবি, ইউক্রেনকে আরও ভূখণ্ড ছাড়তে হবে এবং পশ্চিমাদের সামরিক সহায়তা প্রত্যাহার করতে হবে। তবে ইউক্রেন এসব শর্ত ‘অগ্রহণযোগ্য’ বলে জানিয়েছে। চলমান অচলাবস্থার মধ্যেও পুতিন জানিয়েছেন, ২ জুনের শেষ সরাসরি বৈঠকে যেসব বন্দী বিনিময়ের বিষয়ে চুক্তি হয়েছে, সেগুলো সম্পন্ন করার পর দুই পক্ষ আরও যোগাযোগ চালিয়ে যাবে।
এ পর্যন্ত দুই দেশের মধ্যে কয়েক দফা বন্দী বিনিময় হয়েছে। এর মধ্যে উভয় পক্ষই ১ হাজারের বেশি সংখ্যক সেনা মুক্ত করেছে। পুতিন জানিয়েছেন, রাশিয়া আরও ৩ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত দিতে প্রস্তুত।
এ ছাড়া, পুতিন স্বীকার করেছেন, যুদ্ধের কারণে রাশিয়ার অর্থনীতি ব্যাপক চাপে পড়েছে। দেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ৬ দশমিক ৩ শতাংশ, অর্থাৎ ১৩ দশমিক ৫ ট্রিলিয়ন রুবল (প্রায় ১৭২ বিলিয়ন ডলার) এখন প্রতিরক্ষা খাতে ব্যয় হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘এটা অনেক বড় অঙ্ক। এর জন্যই আমাদের মূল্যস্ফীতি হয়েছে। তবে এখন আমরা সেই মূল্যস্ফীতির বিরুদ্ধে লড়ছি।’
এ সময় তিনি ন্যাটো সদস্য দেশগুলোর প্রতিরক্ষা বাজেট জিডিপির ৫ শতাংশে বাড়ানোর ঘোষণাকে ‘আক্রমণাত্মক পদক্ষেপ’ বলে সমালোচনা করেন।
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, রাশিয়া ও ইউক্রেনের শান্তির দাবির মধ্যে এখনও ‘একেবারেই সাংঘর্ষিক পার্থক্য’ রয়ে গেছে। ফলে, দুই দেশ শীর্ষ পর্যায়ে শান্তি আলোচনার একেবারেই ধারেকাছে নেই। সম্প্রতি শান্তি আলোচনার কোনো অগ্রগতি না হওয়ায় দুই পক্ষের মধ্যে যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা তেমন বাড়েনি।
বার্তা সংস্থা এএফপির খবরে বলা হয়েছে, এ মাসের শুরুতে তুরস্কের ইস্তাম্বুলে রাশিয়া ও ইউক্রেনের প্রতিনিধিদের মধ্যে শান্তি আলোচনা হয়। সেখানে লিখিত প্রস্তাব বিনিময় হলেও বড় পরিসরে বন্দী বিনিময়ের বাইরে আর কোনো বাস্তব অগ্রগতি হয়নি।
বেলারুশের রাজধানী মিনস্কে এক সংবাদ সম্মেলনে পুতিন বলেন, ‘স্মারকলিপি নিয়ে তেমন কোনো অপ্রত্যাশিত ঘটনা ঘটেনি...দুপক্ষের এই স্মারকলিপি পুরোপুরি সাংঘর্ষিক।’ তিনি আরও বলেন, ‘এই অবস্থানগুলো কাছাকাছি আনার জন্যই আলোচনা হচ্ছে, আলোচনা চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে।’
পুতিন এখন পর্যন্ত যুদ্ধবিরতির আন্তর্জাতিক আহ্বান প্রত্যাখ্যান করেছেন, বরং তিনি ইউক্রেনের বিভিন্ন অঞ্চলে বিমান হামলা বাড়িয়েছেন এবং রুশ সেনাবাহিনী আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে। এমনকি ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে পূর্ণমাত্রায় হামলা শুরুর পর যেসব অঞ্চল মস্কো নিজেদের অংশ বলে দাবি করছে, সেগুলোর বাইরেও।
রাশিয়ার দাবি, ইউক্রেনকে আরও ভূখণ্ড ছাড়তে হবে এবং পশ্চিমাদের সামরিক সহায়তা প্রত্যাহার করতে হবে। তবে ইউক্রেন এসব শর্ত ‘অগ্রহণযোগ্য’ বলে জানিয়েছে। চলমান অচলাবস্থার মধ্যেও পুতিন জানিয়েছেন, ২ জুনের শেষ সরাসরি বৈঠকে যেসব বন্দী বিনিময়ের বিষয়ে চুক্তি হয়েছে, সেগুলো সম্পন্ন করার পর দুই পক্ষ আরও যোগাযোগ চালিয়ে যাবে।
এ পর্যন্ত দুই দেশের মধ্যে কয়েক দফা বন্দী বিনিময় হয়েছে। এর মধ্যে উভয় পক্ষই ১ হাজারের বেশি সংখ্যক সেনা মুক্ত করেছে। পুতিন জানিয়েছেন, রাশিয়া আরও ৩ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত দিতে প্রস্তুত।
এ ছাড়া, পুতিন স্বীকার করেছেন, যুদ্ধের কারণে রাশিয়ার অর্থনীতি ব্যাপক চাপে পড়েছে। দেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ৬ দশমিক ৩ শতাংশ, অর্থাৎ ১৩ দশমিক ৫ ট্রিলিয়ন রুবল (প্রায় ১৭২ বিলিয়ন ডলার) এখন প্রতিরক্ষা খাতে ব্যয় হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘এটা অনেক বড় অঙ্ক। এর জন্যই আমাদের মূল্যস্ফীতি হয়েছে। তবে এখন আমরা সেই মূল্যস্ফীতির বিরুদ্ধে লড়ছি।’
এ সময় তিনি ন্যাটো সদস্য দেশগুলোর প্রতিরক্ষা বাজেট জিডিপির ৫ শতাংশে বাড়ানোর ঘোষণাকে ‘আক্রমণাত্মক পদক্ষেপ’ বলে সমালোচনা করেন।
বিয়ের আগে অনেকেই জীবনের সঙ্গীকে খুঁজে পান। কিন্তু নিউইয়র্কের মিশের ফক্স খুঁজে পেলেন জীবনের সঙ্গীর পাশাপাশি এক অমূল্য হিরাও। ৩১ বছর বয়সী ফক্স দুই বছর আগে সিদ্ধান্ত নেন, নিজের বিয়ের আংটির জন্য হিরা তিনি নিজেই খুঁজে বের করবেন। আর এর জন্য তিনি পৃথিবীর যে কোনো জায়গায় যেতে প্রস্তুত ছিলেন।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সির ৭৬ বছর বয়সী থংবুয়ে ওংবানডু (ডাকনাম ‘বু’) একদিন হঠাৎ একদিন পরিবারকে জানালেন, তিনি নিউইয়র্কে এক পুরোনো বন্ধুর সঙ্গে দেখা করতে যাবেন। বৃদ্ধের মুখে এই কথা শুনে তাঁর স্ত্রী লিন্ডা কিছুটা অবাকই হলেন—কারণ, বহু বছর আগে নিউইয়র্ক ছেড়ে আসা বু সেখানে কাউকেই চিনতেন না।
৬ ঘণ্টা আগেকাশ্মীরের কিসতওয়ার জেলার প্রত্যন্ত গ্রাম চশোতি আজ পরিণত হয়েছে এক ভয়াবহ মৃত্যুকূপে। দুপুরের পর হঠাৎ করেই ঘটে যায় প্রবল ক্লাউডবার্স্ট। মুহূর্তের মধ্যেই পাহাড়ি ঝরনাগুলো দানবীয় রূপে নেমে আসে গ্রাম ও তার আশপাশে। জল, কাদা, পাথর মিশে তৈরি হয় এক অপ্রতিরোধ্য ধ্বংস স্রোত।
৬ ঘণ্টা আগেএ বৈঠক ঘিরে আন্তর্জাতিক মহলে প্রশ্ন উঠেছে, অতীতের মতো পুতিনের প্রতি বন্ধুত্বপূর্ণ মনোভাবাপন্ন ট্রাম্প নাকি সম্প্রতি কঠোর অবস্থান নেওয়া ট্রাম্প বৈঠকে উপস্থিত হবেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, ২০১৮ সালে হেলসিঙ্কিতে পুতিনের সঙ্গে ট্রাম্পের বৈঠকটি বেশ বন্ধুত্বপূর্ণ ছিল।
৭ ঘণ্টা আগে