বেলারুশে সফররত রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন—ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কির পাঁচ বছরের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর তাঁর কোনো বৈধতা নেই। রাশিয়া ও ইউক্রেন শান্তি আলোচনা শুরু করতে চাইলে এই বিষয়টি আইনি বাধা তৈরি করবে বলেও জানান তিনি।
রাশিয়ার হামলার তৃতীয় বছরে ইউক্রেন বর্তমানে সামরিক আইনের (মার্শাল ল) অধীনে চলছে। সপ্তাহখানেক আগেই নিজের পাঁচ বছরের মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের মুখোমুখি হননি জেলেনস্কি। জেলেনস্কির এমন সিদ্ধান্তকে যথাযথ বলেই মনে করে তাঁর পশ্চিমা মিত্ররা।
শুক্রবার চারটি রুশ সূত্রের বরাত দিয়ে রয়টার্স জানিয়েছে, একটি সমঝোতামূলক যুদ্ধবিরতির মাধ্যমে পুতিন ইউক্রেনের যুদ্ধ বন্ধ করতে প্রস্তুত। তবে কিয়েভ এবং পশ্চিম এতে সাড়া না দিলে তারা যুদ্ধই চালিয়ে যাবে।
বেলারুশ সফরে গিয়েও পুতিন এ ধরনের সমঝোতা প্রস্তাবের ইঙ্গিত দিয়েছেন। তবে সমঝোতার জন্য জেলেনস্কির অবস্থানকে সমস্যাযুক্ত আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, ‘কিন্তু কার সঙ্গে আলোচনা করব? এটি একটি নিষ্ক্রিয় প্রশ্ন নয়—আমরা জানি যে বর্তমান প্রেসিডেন্টের বৈধতা শেষ হয়ে গেছে।’
পুতিন আশঙ্কা করেছেন, পরের মাসেই এই যুদ্ধের ওপর সুইজারল্যান্ডে অনুষ্ঠিত একটি সম্মেলনকে জেলেনস্কির বৈধতাকে সমর্থন করার জন্য পশ্চিমারা ব্যবহার করবে। তবে এই বিষয়টিকে আইনি অর্থ ছাড়া একটি ‘দাপ্তরিক পদক্ষেপ’ হিসেবে আখ্যা দেন রুশ প্রেসিডেন্ট।
তিনি বলেন, ‘আল্টিমেটাম নয়, সাধারণ জ্ঞানের মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হবে।’
রাশিয়া বর্তমানে ইউক্রেনের ২০ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ করছে দাবি করে যুদ্ধের বর্তমান বাস্তবতায় একটি খসড়া নথির ওপর ভিত্তি করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা উচিত বলে মনে করেন পুতিন।
তিনি বলেন, ‘যদি এটি সেই পর্যায়ে পৌঁছায়, তাহলে আইনিভাবে বাধ্যতামূলক নথিতে স্বাক্ষর করার জন্য আমাদের অবশ্যই বুঝতে হবে যে, কার সঙ্গে বসা উচিত। আমাদের অবশ্যই নিশ্চিত হতে হবে, আমরা বৈধ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলছি।’
বেলারুশে সফররত রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন—ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কির পাঁচ বছরের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর তাঁর কোনো বৈধতা নেই। রাশিয়া ও ইউক্রেন শান্তি আলোচনা শুরু করতে চাইলে এই বিষয়টি আইনি বাধা তৈরি করবে বলেও জানান তিনি।
রাশিয়ার হামলার তৃতীয় বছরে ইউক্রেন বর্তমানে সামরিক আইনের (মার্শাল ল) অধীনে চলছে। সপ্তাহখানেক আগেই নিজের পাঁচ বছরের মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের মুখোমুখি হননি জেলেনস্কি। জেলেনস্কির এমন সিদ্ধান্তকে যথাযথ বলেই মনে করে তাঁর পশ্চিমা মিত্ররা।
শুক্রবার চারটি রুশ সূত্রের বরাত দিয়ে রয়টার্স জানিয়েছে, একটি সমঝোতামূলক যুদ্ধবিরতির মাধ্যমে পুতিন ইউক্রেনের যুদ্ধ বন্ধ করতে প্রস্তুত। তবে কিয়েভ এবং পশ্চিম এতে সাড়া না দিলে তারা যুদ্ধই চালিয়ে যাবে।
বেলারুশ সফরে গিয়েও পুতিন এ ধরনের সমঝোতা প্রস্তাবের ইঙ্গিত দিয়েছেন। তবে সমঝোতার জন্য জেলেনস্কির অবস্থানকে সমস্যাযুক্ত আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, ‘কিন্তু কার সঙ্গে আলোচনা করব? এটি একটি নিষ্ক্রিয় প্রশ্ন নয়—আমরা জানি যে বর্তমান প্রেসিডেন্টের বৈধতা শেষ হয়ে গেছে।’
পুতিন আশঙ্কা করেছেন, পরের মাসেই এই যুদ্ধের ওপর সুইজারল্যান্ডে অনুষ্ঠিত একটি সম্মেলনকে জেলেনস্কির বৈধতাকে সমর্থন করার জন্য পশ্চিমারা ব্যবহার করবে। তবে এই বিষয়টিকে আইনি অর্থ ছাড়া একটি ‘দাপ্তরিক পদক্ষেপ’ হিসেবে আখ্যা দেন রুশ প্রেসিডেন্ট।
তিনি বলেন, ‘আল্টিমেটাম নয়, সাধারণ জ্ঞানের মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হবে।’
রাশিয়া বর্তমানে ইউক্রেনের ২০ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ করছে দাবি করে যুদ্ধের বর্তমান বাস্তবতায় একটি খসড়া নথির ওপর ভিত্তি করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা উচিত বলে মনে করেন পুতিন।
তিনি বলেন, ‘যদি এটি সেই পর্যায়ে পৌঁছায়, তাহলে আইনিভাবে বাধ্যতামূলক নথিতে স্বাক্ষর করার জন্য আমাদের অবশ্যই বুঝতে হবে যে, কার সঙ্গে বসা উচিত। আমাদের অবশ্যই নিশ্চিত হতে হবে, আমরা বৈধ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলছি।’
ভিয়েতনামের কৃষক নুয়েন থি হুয়ং। চিন্তায় ঠিকমতো ঘুমোতে পারছেন না। হাতছাড়া হতে যাচ্ছে তাঁর রুজি-রোজগারের একমাত্র উপায়। তাও আবার তাঁর নিজ দেশে ট্রাম্প পরিবারের সমর্থনে নির্মিত হতে যাওয়া একটি গলফ ক্লাবের জন্য। বিনিময়ে মিলবে মাত্র ৩২০০ মার্কিন ডলার এবং কয়েক মাসের জন্য চাল।
২৮ মিনিট আগেপারমাণবিক হামলায় বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের অনেকে ছিলেন অল্পবয়সী নারী, যাঁরা বোমা হামলার সময় গর্ভবতী বা সন্তান ধারণের উপযুক্ত বয়সে ছিলেন। কিন্তু তাঁদের শরীর থেকে সন্তানের শরীরে তেজস্ক্রিয়তা প্রবেশ করতে পারে, এই ভয়ে একপ্রকার ধ্বংসই হয়ে গেছে তাঁদের জীবন। চিকিৎসক, পরিচিতজন, বন্ধুবান্ধব এমনকি পরিবারের...
১ ঘণ্টা আগেস্ত্রীকে নিয়ে গ্রামের দিকে যাচ্ছিলেন স্বামী। পথিমধ্যে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান স্ত্রী। দিশেহারা স্বামী আশপাশে মানুষের কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন, কিন্তু ভারী বৃষ্টি ও প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে কেউ এগিয়ে আসেনি।
১ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনীর জনবল গত ৬ বছরে উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। বর্তমানে দেশটির সেনাসদস্য প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজার, যা ২০১৮ সালের তুলনায় প্রায় ২০ শতাংশ কম। আর এই লোকবল কমার কারণ, দেশটিতে জন্মহার হ্রাস পাওয়ায় জনসংখ্যার হ্রাস। খবর বিবিসির।
১ ঘণ্টা আগে