স্কটল্যান্ডের এডিনবরা থেকে রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের মরদেহ লন্ডনে আনা হয়েছে। বিবিসি বলছে, বাকিংহাম প্যালেসে রানির মরদেহ রাখা হয়েছে। সিএনএনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রানির কফিন গ্রহণের পর গতকাল রাজপরিবারের সদস্যরা একসঙ্গে নৈশভোজ করেছেন।
রানির কফিন বাকিংহাম প্যালেসে রাজা তৃতীয় চার্লস, কুইন কনসোর্ট, প্রিন্স উইলিয়াম ও হ্যারি এবং পরিবারের অন্যরা গ্রহণ করেছিলেন। রানির প্রয়াত বোন প্রিন্সেস মার্গারেটের সন্তান লেডি সারাহ চাট্টো এবং আর্ল স্নোডনও উপস্থিত ছিলেন।
এয়ার চিফ মার্শাল স্যার মাইক উইগস্টন মঙ্গলবার স্কাই নিউজকে বলেন, কফিনটি মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পশ্চিম লন্ডনের আরএএফ নর্থোল্ট এয়ারবাস থেকে গাড়িতে করে বাকিংহাম প্যালেসে পৌঁছেছিল। এর আগে মঙ্গলবার সকালে স্কটল্যান্ডের এডিনবার্গ থেকে একটি সি-১৭ গ্লোবমাস্টার বিমানে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।
রানির মেয়ে প্রিন্সেস অ্যান ফ্লাইটে রানির কফিনের সঙ্গে ছিলেন। রানির চার সন্তানের মধ্যে অ্যানই সোমবার বালমোরাল ক্যাসেল থেকে এডিনবার্গে তাঁর কফিনের সঙ্গে ছিলেন।
এক বিবৃতিতে অ্যান বলেছিলেন, ‘মায়ের শেষযাত্রায় সঙ্গে থাকা সম্মানের এবং বিশেষাধিকার ছিল। এই যাত্রায় অনেকের ভালোবাসা ও শ্রদ্ধার সাক্ষী হয়েছি। আমরা সবাই অনন্য স্মৃতি শেয়ার করব। আমি প্রত্যেককে ধন্যবাদ জানাই।’
এডিনবার্গের সেন্ট জাইলস ক্যাথেড্রালে রানির কফিনের পাশে অবস্থান করেছিলেন রাজা তৃতীয় চার্লস, প্রিন্সেস অ্যান, প্রিন্সেস অ্যান্ড্রু ও এডওয়ার্ড।
ব্রিটেনের নতুন রাজা হিসেবে চার্লসের উত্তর আয়ারল্যান্ডে প্রথম ভ্রমণের পর মঙ্গলবার বাকিংহাম প্যালেসে রানীর কফিন গ্রহণ করার জন্য রাজা ও কুইন কনসোর্ট রাজপরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন।
আজ বুধবার রানির কফিন ওয়েস্টমিনস্টারে নেওয়া হবে। সেখানে অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার আগের চার দিন রানির কফিন রাখা হবে। পরে তাঁর কফিন উইন্ডসরে যাবে, যেখানে তাঁকে সমাহিত করা হবে।
স্কটল্যান্ডের এডিনবরা থেকে রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের মরদেহ লন্ডনে আনা হয়েছে। বিবিসি বলছে, বাকিংহাম প্যালেসে রানির মরদেহ রাখা হয়েছে। সিএনএনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রানির কফিন গ্রহণের পর গতকাল রাজপরিবারের সদস্যরা একসঙ্গে নৈশভোজ করেছেন।
রানির কফিন বাকিংহাম প্যালেসে রাজা তৃতীয় চার্লস, কুইন কনসোর্ট, প্রিন্স উইলিয়াম ও হ্যারি এবং পরিবারের অন্যরা গ্রহণ করেছিলেন। রানির প্রয়াত বোন প্রিন্সেস মার্গারেটের সন্তান লেডি সারাহ চাট্টো এবং আর্ল স্নোডনও উপস্থিত ছিলেন।
এয়ার চিফ মার্শাল স্যার মাইক উইগস্টন মঙ্গলবার স্কাই নিউজকে বলেন, কফিনটি মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পশ্চিম লন্ডনের আরএএফ নর্থোল্ট এয়ারবাস থেকে গাড়িতে করে বাকিংহাম প্যালেসে পৌঁছেছিল। এর আগে মঙ্গলবার সকালে স্কটল্যান্ডের এডিনবার্গ থেকে একটি সি-১৭ গ্লোবমাস্টার বিমানে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।
রানির মেয়ে প্রিন্সেস অ্যান ফ্লাইটে রানির কফিনের সঙ্গে ছিলেন। রানির চার সন্তানের মধ্যে অ্যানই সোমবার বালমোরাল ক্যাসেল থেকে এডিনবার্গে তাঁর কফিনের সঙ্গে ছিলেন।
এক বিবৃতিতে অ্যান বলেছিলেন, ‘মায়ের শেষযাত্রায় সঙ্গে থাকা সম্মানের এবং বিশেষাধিকার ছিল। এই যাত্রায় অনেকের ভালোবাসা ও শ্রদ্ধার সাক্ষী হয়েছি। আমরা সবাই অনন্য স্মৃতি শেয়ার করব। আমি প্রত্যেককে ধন্যবাদ জানাই।’
এডিনবার্গের সেন্ট জাইলস ক্যাথেড্রালে রানির কফিনের পাশে অবস্থান করেছিলেন রাজা তৃতীয় চার্লস, প্রিন্সেস অ্যান, প্রিন্সেস অ্যান্ড্রু ও এডওয়ার্ড।
ব্রিটেনের নতুন রাজা হিসেবে চার্লসের উত্তর আয়ারল্যান্ডে প্রথম ভ্রমণের পর মঙ্গলবার বাকিংহাম প্যালেসে রানীর কফিন গ্রহণ করার জন্য রাজা ও কুইন কনসোর্ট রাজপরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন।
আজ বুধবার রানির কফিন ওয়েস্টমিনস্টারে নেওয়া হবে। সেখানে অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার আগের চার দিন রানির কফিন রাখা হবে। পরে তাঁর কফিন উইন্ডসরে যাবে, যেখানে তাঁকে সমাহিত করা হবে।
এনডিটিভি জানিয়েছে, হামলায় বাংকার বাস্টার বোমা ও টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র মিলিয়ে অভিযান চালানো হয়, যা ছিল গত কয়েক বছরে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সরাসরি সামরিক পদক্ষেপ।
২ মিনিট আগেতাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
৪৩ মিনিট আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
১ ঘণ্টা আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
১ ঘণ্টা আগে