মাত্র ৩৪ বছরে বিশ্বের সবচেয়ে কম বয়সী প্রধানমন্ত্রী হয়ে সাড়া ফেলেছিলেন সানা মারিন। তবে দ্বিতীয় মেয়াদে ফিনল্যান্ডের ক্ষমতায় ফেরা হলো না তাঁর। এবারের পার্লামেন্ট নির্বাচনে সানার দল জিততে পারেনি। সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে ডানপন্থী জোট।
বিবিসির প্রতিবেদনে জানা যায়, রোববার (২ এপ্রিল) ফিনল্যান্ডে পার্লামেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সোমবার পাওয়া ভোটের ফলাফলে দেখা যায়, প্রধানমন্ত্রী সানার দল তৃতীয় স্থানে রয়েছে। সবচেয়ে বেশি ভোট পেয়েছে পেটেরি অরপোর ডানপন্থী দল ন্যাশনাল কোয়ালিশন পার্টি (এনসিপি)। এনসিপি পেয়েছে ২০ দশমিক ৮ শতাংশ ভোট। পপুলিস্ট বা জনতুষ্টিবাদী ফিন্স পার্টি ভোট পেয়েছে ২০ দশমিক ১ শতাংশ। আর সানা মারিনের সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এসডিপি) পেয়েছে ১৯ দশমিক ৯ শতাংশ ভোট।
তবে কোনো দলই সরকার গঠনে প্রয়োজনীয় সমর্থন জোগাড় করতে পারেনি। ফলে জোট সরকার গঠনের পথে হাঁটতে হবে দলগুলোকে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, ডানপন্থী বেশ কয়েকটি ছোট দলকে সঙ্গে নিয়ে সরকার গঠন করতে পারে এনসিপি। যদিও তাদের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কিছু জানা যায়নি।
গত বছর একটি পার্টিতে অংশ নিয়ে নাচগান ও মদ্যপান করার ভিডিও ফাঁস হওয়ার পর বিরোধীদের রোষানলে পড়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী সানা। এমনকি মাদক পরীক্ষাও করাতে হয়েছিল তাঁকে। তবে এসবের পরও সম্প্রতি একটি জরিপে সানা মারিন ফিনল্যান্ডে শতাব্দীর সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রধানমন্ত্রী হিসেবে স্থান পেয়েছেন।
করোনা মহামারির সময় দক্ষ হাতে পরিস্থিতি সামলেছেন সানা। তাঁর সরকারের কূটনৈতিক অবদানও প্রশংসনীয়। সদ্যই পশ্চিমা সামরিক জোট নর্থ আটলান্টিক ট্রিটি অর্গানাইজেশন-ন্যাটোতে যোগদানের অনুমোদন পেয়েছে ফিনল্যান্ড। এমন নানা পদক্ষেপের কারণে দেশ ও দেশের বাইরে সানার জনপ্রিয়তা রয়েছে। আর এই জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগিয়ে দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় যাওয়ার প্রত্যাশা ছিল সানার দল সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টির। কিন্তু পার্লামেন্ট নির্বাচনের ফলাফল ভিন্ন বার্তা দিল।
উল্লেখ্য, ইউরোপজুড়ে ডানপন্থীরা ক্রমে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। অনেক দেশেই ক্ষমতায় বসছে রক্ষণশীল দলগুলো। ফিনল্যান্ডের প্রতিবেশী সুইডেনেও জাতীয়তাবাদীদের সংখ্যা বেড়ে চলেছে। গত বছর ইতালিতে জয়ী হয়েছে উগ্র ডানপন্থীরা। এবার ফিনল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন ডানপন্থী দল এনসিপির পেটেরি অরপো।
মাত্র ৩৪ বছরে বিশ্বের সবচেয়ে কম বয়সী প্রধানমন্ত্রী হয়ে সাড়া ফেলেছিলেন সানা মারিন। তবে দ্বিতীয় মেয়াদে ফিনল্যান্ডের ক্ষমতায় ফেরা হলো না তাঁর। এবারের পার্লামেন্ট নির্বাচনে সানার দল জিততে পারেনি। সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে ডানপন্থী জোট।
বিবিসির প্রতিবেদনে জানা যায়, রোববার (২ এপ্রিল) ফিনল্যান্ডে পার্লামেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সোমবার পাওয়া ভোটের ফলাফলে দেখা যায়, প্রধানমন্ত্রী সানার দল তৃতীয় স্থানে রয়েছে। সবচেয়ে বেশি ভোট পেয়েছে পেটেরি অরপোর ডানপন্থী দল ন্যাশনাল কোয়ালিশন পার্টি (এনসিপি)। এনসিপি পেয়েছে ২০ দশমিক ৮ শতাংশ ভোট। পপুলিস্ট বা জনতুষ্টিবাদী ফিন্স পার্টি ভোট পেয়েছে ২০ দশমিক ১ শতাংশ। আর সানা মারিনের সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এসডিপি) পেয়েছে ১৯ দশমিক ৯ শতাংশ ভোট।
তবে কোনো দলই সরকার গঠনে প্রয়োজনীয় সমর্থন জোগাড় করতে পারেনি। ফলে জোট সরকার গঠনের পথে হাঁটতে হবে দলগুলোকে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, ডানপন্থী বেশ কয়েকটি ছোট দলকে সঙ্গে নিয়ে সরকার গঠন করতে পারে এনসিপি। যদিও তাদের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কিছু জানা যায়নি।
গত বছর একটি পার্টিতে অংশ নিয়ে নাচগান ও মদ্যপান করার ভিডিও ফাঁস হওয়ার পর বিরোধীদের রোষানলে পড়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী সানা। এমনকি মাদক পরীক্ষাও করাতে হয়েছিল তাঁকে। তবে এসবের পরও সম্প্রতি একটি জরিপে সানা মারিন ফিনল্যান্ডে শতাব্দীর সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রধানমন্ত্রী হিসেবে স্থান পেয়েছেন।
করোনা মহামারির সময় দক্ষ হাতে পরিস্থিতি সামলেছেন সানা। তাঁর সরকারের কূটনৈতিক অবদানও প্রশংসনীয়। সদ্যই পশ্চিমা সামরিক জোট নর্থ আটলান্টিক ট্রিটি অর্গানাইজেশন-ন্যাটোতে যোগদানের অনুমোদন পেয়েছে ফিনল্যান্ড। এমন নানা পদক্ষেপের কারণে দেশ ও দেশের বাইরে সানার জনপ্রিয়তা রয়েছে। আর এই জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগিয়ে দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় যাওয়ার প্রত্যাশা ছিল সানার দল সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টির। কিন্তু পার্লামেন্ট নির্বাচনের ফলাফল ভিন্ন বার্তা দিল।
উল্লেখ্য, ইউরোপজুড়ে ডানপন্থীরা ক্রমে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। অনেক দেশেই ক্ষমতায় বসছে রক্ষণশীল দলগুলো। ফিনল্যান্ডের প্রতিবেশী সুইডেনেও জাতীয়তাবাদীদের সংখ্যা বেড়ে চলেছে। গত বছর ইতালিতে জয়ী হয়েছে উগ্র ডানপন্থীরা। এবার ফিনল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন ডানপন্থী দল এনসিপির পেটেরি অরপো।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে শুক্রবার দেওয়া বক্তব্যে ঘোষণা করেছেন—গাজায় হামাসের বিরুদ্ধে ইসরায়েলকে ‘কাজ শেষ করতেই হবে’। তাঁর এই মন্তব্য এমন সময় এল, যখন একাধিক পশ্চিমা দেশ স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে এবং আন্তর্জাতিক মহলে ইসরায়েল ক্রমবর্ধমানভাবে
১৫ মিনিট আগেবিজেপির কৌশল এখানে স্পষ্ট। তারা জানে যে অর্থনৈতিক ও সামাজিক সমস্যা নিয়ে আলোচনায় গেলে সাধারণ মানুষের ক্ষোভ তাদের বিরুদ্ধেই যাবে। তাই ভোটের আগে বিভাজনকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। ‘আই লাভ মুহাম্মদ’ বনাম ‘আই লাভ মহাদেব’—এই বিতর্ককে বিজেপি ভোট মেরুকরণের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে।
১ ঘণ্টা আগেকানাডায় গ্রেপ্তারের এক সপ্তাহের মধ্যেই জামিনে মুক্তি পেয়েছেন খালিস্তানি বিচ্ছিন্নতাবাদী ইন্দরজিৎ সিং গোসাল। কারাগার থেকে বেরিয়ে আসার পরই তিনি ও তাঁর ঘনিষ্ঠ সহযোগী গুরপতবন্ত সিং পান্নুন ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালকে হুমকি দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেভারতের মধ্যপ্রদেশের ভোপালে এক অদ্ভুত বিবাহবিচ্ছেদের মামলা নিয়ে সরগরম আদালত। মাত্র ৯ মাস আগে বিয়ের পিঁড়িতে বসা এক দম্পতি এখন আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। কারণ, তাঁদের পোষা কুকুর ও বিড়াল একে অপরের সঙ্গে মোটেও মানিয়ে নিতে পারছে না।
২ ঘণ্টা আগে