ইউক্রেনের আরও একটি শহরের দখল চলে যাচ্ছে রাশিয়ার হাতে। ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক কর্নেল জেনারেল ওলেকজান্দর সিরস্কি জানিয়েছেন, তিনি দেশের পূর্বাঞ্চলীয় শহর আভদিভকা থেকে সেনা প্রত্যাহার করছেন। মূলত রাশিয়ার আক্রমণের মুখে টিকতে না পেরেই শহরটি থেকে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইউক্রেন।
বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিগত চার মাস ধরে আভদিভকায় ব্যাপক লড়াই চলছে। কিন্তু রাশিয়ার আক্রমণের বিপরীতে সেনা ও গোলাবারুদের সংকটের কারণে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীর তথ্য অনুসারে, আভদিভকায় রাশিয়ার প্রায় ১৫ হাজার সেনা আছে। বিপরীতে ইউক্রেনের সেনা আছে ২ হাজারের কিছু বেশি। অর্থাৎ শহরটিতে রাশিয়া ও ইউক্রেনের সেনার অনুপাত ৭: ১।
কিয়েভের পক্ষ থেকে এই ঘোষণা এমন এক সময়ে এল, যখন রাশিয়ার ইউক্রেন আক্রমণের দুই বছর শেষ হতে যাচ্ছে। এর আগে ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়া ইউক্রেনে একটি তথাকথিত ‘বিশেষ সামরিক অভিযানের’ নামে আক্রমণ শুরু করে। এ ছাড়া, আর মাত্র মাসখানেক পরেই রাশিয়ায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে শেয়ার করা এক পোস্টে সিরস্কি বলেন, তিনি মূলত অবশিষ্ট সেনাদের প্রাণ রক্ষা ও রুশ বাহিনীর হাতে ধরা পড়ার হাত থেকে বাঁচাতেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আভদিভকার আশপাশের যুদ্ধ পরিস্থিতির ওপর ভিত্তি করে সৈন্যদের প্রাণ রক্ষার্থে আমাদের ইউনিটগুলোকে শহর থেকে প্রত্যাহার করে আরও অনুকূল সীমান্তে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
ইউক্রেনের সশস্ত্রবাহিনীর সর্বাধিনায়ক আরও বলেন, ‘আমাদের সৈন্যরা তাদের ওপর অর্পিত সামরিক দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করেছে। রাশিয়ার সেরা সামরিক ইউনিট ধ্বংস করার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করেছে এবং শত্রুদের জনশক্তি ও সরঞ্জামের উল্লেখযোগ্য ক্ষতি করেছে।’
এর আগে, ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, আভদিভকা শহর রক্ষায় নিয়োজিত ইউক্রেনের সেনারা গোলাবারুদের সংকটে পড়েছে। শহরটিকে ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলের দোনেৎস্কে প্রবেশের প্রধান গেইট হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। ২০১৪ সালে রুশপন্থী বিদ্রোহীরা দোনেৎস্ক দখল করে নেয়। পরে এই অঞ্চলটিকে রাশিয়া গণভোটের মাধ্যমে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করে নেয়।
এদিকে, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি আভদিভকা শহর রক্ষায় প্রয়োজনীয় সবকিছু করার ঘোষণা দিয়েছেন। যদিও সাম্প্রতিক দিনগুলোতে রুশ বাহিনী এখানে বেশ কিছু সফলতা পেয়েছে এবং শহরটিকে চারপাশ থেকে ঘিরে ফেলার হুমকি দিচ্ছে।
ইউক্রেনের আরও একটি শহরের দখল চলে যাচ্ছে রাশিয়ার হাতে। ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক কর্নেল জেনারেল ওলেকজান্দর সিরস্কি জানিয়েছেন, তিনি দেশের পূর্বাঞ্চলীয় শহর আভদিভকা থেকে সেনা প্রত্যাহার করছেন। মূলত রাশিয়ার আক্রমণের মুখে টিকতে না পেরেই শহরটি থেকে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইউক্রেন।
বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিগত চার মাস ধরে আভদিভকায় ব্যাপক লড়াই চলছে। কিন্তু রাশিয়ার আক্রমণের বিপরীতে সেনা ও গোলাবারুদের সংকটের কারণে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীর তথ্য অনুসারে, আভদিভকায় রাশিয়ার প্রায় ১৫ হাজার সেনা আছে। বিপরীতে ইউক্রেনের সেনা আছে ২ হাজারের কিছু বেশি। অর্থাৎ শহরটিতে রাশিয়া ও ইউক্রেনের সেনার অনুপাত ৭: ১।
কিয়েভের পক্ষ থেকে এই ঘোষণা এমন এক সময়ে এল, যখন রাশিয়ার ইউক্রেন আক্রমণের দুই বছর শেষ হতে যাচ্ছে। এর আগে ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়া ইউক্রেনে একটি তথাকথিত ‘বিশেষ সামরিক অভিযানের’ নামে আক্রমণ শুরু করে। এ ছাড়া, আর মাত্র মাসখানেক পরেই রাশিয়ায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে শেয়ার করা এক পোস্টে সিরস্কি বলেন, তিনি মূলত অবশিষ্ট সেনাদের প্রাণ রক্ষা ও রুশ বাহিনীর হাতে ধরা পড়ার হাত থেকে বাঁচাতেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আভদিভকার আশপাশের যুদ্ধ পরিস্থিতির ওপর ভিত্তি করে সৈন্যদের প্রাণ রক্ষার্থে আমাদের ইউনিটগুলোকে শহর থেকে প্রত্যাহার করে আরও অনুকূল সীমান্তে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
ইউক্রেনের সশস্ত্রবাহিনীর সর্বাধিনায়ক আরও বলেন, ‘আমাদের সৈন্যরা তাদের ওপর অর্পিত সামরিক দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করেছে। রাশিয়ার সেরা সামরিক ইউনিট ধ্বংস করার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করেছে এবং শত্রুদের জনশক্তি ও সরঞ্জামের উল্লেখযোগ্য ক্ষতি করেছে।’
এর আগে, ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, আভদিভকা শহর রক্ষায় নিয়োজিত ইউক্রেনের সেনারা গোলাবারুদের সংকটে পড়েছে। শহরটিকে ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলের দোনেৎস্কে প্রবেশের প্রধান গেইট হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। ২০১৪ সালে রুশপন্থী বিদ্রোহীরা দোনেৎস্ক দখল করে নেয়। পরে এই অঞ্চলটিকে রাশিয়া গণভোটের মাধ্যমে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করে নেয়।
এদিকে, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি আভদিভকা শহর রক্ষায় প্রয়োজনীয় সবকিছু করার ঘোষণা দিয়েছেন। যদিও সাম্প্রতিক দিনগুলোতে রুশ বাহিনী এখানে বেশ কিছু সফলতা পেয়েছে এবং শহরটিকে চারপাশ থেকে ঘিরে ফেলার হুমকি দিচ্ছে।
কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার জেরে যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার পারমাণবিক শক্তিধর দুই বৈরী প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তান। সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) ছয় দিন ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি গুলির ঘটনা ঘটছে। সীমান্তে জোরদার করা হয়েছে সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি। কূটনীতিক বহিষ্কারসহ...
৫ ঘণ্টা আগেইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে লড়াইয়ের জন্য ১৫ হাজার সেনাসদস্য পাঠিয়েছে উত্তর কোরিয়া। তাঁদের মধ্যে এখন পর্যন্ত প্রায় ৬০০ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন আরও ৪ সহস্রাধিক। সব মিলিয়ে মোট হতাহতের সংখ্যা ৪ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল বুধবার দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএসের এক গোপন...
৬ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধের ঘটনায় চরম আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে ভারতের বিমান সংস্থাগুলো। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম পিটিআই বলছে, এ ঘটনায় দেশটির এয়ারলাইনসগুলোর বাড়তি খরচ মাসে ৩০৭ কোটি রুপি ছাড়িয়ে যেতে পারে।
৭ ঘণ্টা আগেভারতের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার বলেছেন, পাকিস্তান কোনো উত্তেজনা বাড়ানোর পদক্ষেপ নেবে না, তবে ভারত উসকানি দিলে তার দাঁতভাঙা জবাব দেবে।
৯ ঘণ্টা আগে