যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্রসচিব জেমস ক্লেভারলি মনে করেন—আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা কাজের ভিসা পাওয়ার সহজ উপায় হিসাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোর্সগুলোকে ব্যবহার করছে। এর মাধ্যমে বিদেশি শিক্ষার্থীরা যুক্তরাজ্যের উচ্চ শিক্ষা ব্যবস্থার অখণ্ডতা এবং গুণমানকে ক্ষুণ্ন করছে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে যুক্তরাজ্যের মাইগ্রেশন অ্যাডভাইজরি কমিটির (এমএসি) কাছে একটি চিঠি লিখেছেন ক্লেভারলি। চিঠিতে বিষয়টির তদন্ত করার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। এ ক্ষেত্রে বিদেশি শিক্ষার্থীদের স্নাতক হওয়ার পর দুই বা তিন বছর কাজ করার অনুমতি দেওয়ার সাপেক্ষে যুক্তরাজ্য ‘সবচেয়ে উজ্জ্বল এবং সেরা’ শিক্ষার্থীদের আকর্ষণ করতে ব্যর্থ হচ্ছে কি-না সেই বিষয়টি খতিয়ে দেখার পরামর্শ দিয়েছেন মন্ত্রী।
এমএসির কাছে পাঠানো চিঠিতে ক্লেভারলি উল্লেখ করেছেন—বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মেধাবী শিক্ষার্থীদের যুক্তরাজ্যে পড়তে আকৃষ্ট করার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ছিল সরকার। তবে বর্তমানে এই সুযোগের অপব্যবহার যেন না হয়, সেই বিষয়টিও নিশ্চিত করতে চায় সরকার। বিশেষ করে, পড়াশোনার জন্য ভিসা যেন অভিবাসন আকাঙ্ক্ষার দ্বারা চালিত না হয় সেই বিষয়টির নিশ্চয়তা চাইছে।
এদিকে যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষ আশঙ্কা করছে, গ্র্যাজুয়েট ভিসার পথ সীমিত করলে আন্তর্জাতিক কর্মী নিয়োগে মারাত্মক ধস নামবে এবং আন্তর্জাতিক টিউশন ফি থেকে আয়ের ওপর নির্ভর করা বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আর্থিক সংকটে পড়বে।
এ বিষয়ে মিলিয়নপ্লাস গ্রুপ অফ ইউনিভার্সিটির প্রধান নির্বাহী র্যাচেল হিউইট মনে করেন—সরকারের পর্যালোচনাটি ইচ্ছাকৃতভাবে ব্রিটিশ উচ্চ শিক্ষার সাফল্যকে ক্ষুণ্ন করার লক্ষ্যে পরিচালিত হচ্ছে। র্যাচেল বলেন, ‘প্রতিটি নেতিবাচক শিরোনাম এবং নীতি সংস্কার ব্রিটেনকে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের কাছে কম আকর্ষণীয় করে তোলে।’
ইউনিভার্সিটিজ ইউকে ইন্টারন্যাশনাল-এর পরিচালক জেমি অ্যারোস্মিথ জানিয়েছেন, ক্লেভারলির দেওয়া সংক্ষিপ্ত বিজ্ঞপ্তিতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। তিনি বলেন, ‘পড়াশোনার পর কাজ অনেক বিদেশি শিক্ষার্থীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এটি আমাদের দেশে যারা বিনিয়োগ করেছে তাদের কাজ খুঁজে পাওয়ার এবং যুক্তরাজ্যের অর্থনীতিতে অবদান রাখার সুযোগ দেয়।’
ধারণা করা হচ্ছে, যুক্তরাজ্যের মাইগ্রেশন অ্যাডভাইজরি কমিটি আগামী মে মাসে বিষয়টি নিয়ে রিপোর্ট করবে। আশঙ্কা আছে, ওই রিপোর্টের পর যুক্তরাজ্যের উচ্চশিক্ষা খাতের জন্য কঠিন সময়ে আসতে পারে। গত বছরের তুলনায় চলতি বছর এই সময় পর্যন্ত দেশটিতে ইতিমধ্যেই বিদেশি শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণ ৪০ শতাংশ কমে গেছে।
যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্রসচিব জেমস ক্লেভারলি মনে করেন—আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা কাজের ভিসা পাওয়ার সহজ উপায় হিসাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোর্সগুলোকে ব্যবহার করছে। এর মাধ্যমে বিদেশি শিক্ষার্থীরা যুক্তরাজ্যের উচ্চ শিক্ষা ব্যবস্থার অখণ্ডতা এবং গুণমানকে ক্ষুণ্ন করছে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে যুক্তরাজ্যের মাইগ্রেশন অ্যাডভাইজরি কমিটির (এমএসি) কাছে একটি চিঠি লিখেছেন ক্লেভারলি। চিঠিতে বিষয়টির তদন্ত করার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। এ ক্ষেত্রে বিদেশি শিক্ষার্থীদের স্নাতক হওয়ার পর দুই বা তিন বছর কাজ করার অনুমতি দেওয়ার সাপেক্ষে যুক্তরাজ্য ‘সবচেয়ে উজ্জ্বল এবং সেরা’ শিক্ষার্থীদের আকর্ষণ করতে ব্যর্থ হচ্ছে কি-না সেই বিষয়টি খতিয়ে দেখার পরামর্শ দিয়েছেন মন্ত্রী।
এমএসির কাছে পাঠানো চিঠিতে ক্লেভারলি উল্লেখ করেছেন—বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মেধাবী শিক্ষার্থীদের যুক্তরাজ্যে পড়তে আকৃষ্ট করার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ছিল সরকার। তবে বর্তমানে এই সুযোগের অপব্যবহার যেন না হয়, সেই বিষয়টিও নিশ্চিত করতে চায় সরকার। বিশেষ করে, পড়াশোনার জন্য ভিসা যেন অভিবাসন আকাঙ্ক্ষার দ্বারা চালিত না হয় সেই বিষয়টির নিশ্চয়তা চাইছে।
এদিকে যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষ আশঙ্কা করছে, গ্র্যাজুয়েট ভিসার পথ সীমিত করলে আন্তর্জাতিক কর্মী নিয়োগে মারাত্মক ধস নামবে এবং আন্তর্জাতিক টিউশন ফি থেকে আয়ের ওপর নির্ভর করা বিশ্ববিদ্যালয়গুলো আর্থিক সংকটে পড়বে।
এ বিষয়ে মিলিয়নপ্লাস গ্রুপ অফ ইউনিভার্সিটির প্রধান নির্বাহী র্যাচেল হিউইট মনে করেন—সরকারের পর্যালোচনাটি ইচ্ছাকৃতভাবে ব্রিটিশ উচ্চ শিক্ষার সাফল্যকে ক্ষুণ্ন করার লক্ষ্যে পরিচালিত হচ্ছে। র্যাচেল বলেন, ‘প্রতিটি নেতিবাচক শিরোনাম এবং নীতি সংস্কার ব্রিটেনকে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের কাছে কম আকর্ষণীয় করে তোলে।’
ইউনিভার্সিটিজ ইউকে ইন্টারন্যাশনাল-এর পরিচালক জেমি অ্যারোস্মিথ জানিয়েছেন, ক্লেভারলির দেওয়া সংক্ষিপ্ত বিজ্ঞপ্তিতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। তিনি বলেন, ‘পড়াশোনার পর কাজ অনেক বিদেশি শিক্ষার্থীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এটি আমাদের দেশে যারা বিনিয়োগ করেছে তাদের কাজ খুঁজে পাওয়ার এবং যুক্তরাজ্যের অর্থনীতিতে অবদান রাখার সুযোগ দেয়।’
ধারণা করা হচ্ছে, যুক্তরাজ্যের মাইগ্রেশন অ্যাডভাইজরি কমিটি আগামী মে মাসে বিষয়টি নিয়ে রিপোর্ট করবে। আশঙ্কা আছে, ওই রিপোর্টের পর যুক্তরাজ্যের উচ্চশিক্ষা খাতের জন্য কঠিন সময়ে আসতে পারে। গত বছরের তুলনায় চলতি বছর এই সময় পর্যন্ত দেশটিতে ইতিমধ্যেই বিদেশি শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণ ৪০ শতাংশ কমে গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
২৪ মিনিট আগেইরানে পরিচালিত মার্কিন বিমান হামলাকে ‘অসাধারণ এবং ব্যাপক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি জানিয়েছেন, এই হামলার মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্ব রাজনীতির উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের বি-২ বোমারু বিমান এখন আলোচনার কেন্দ্রে। আকাশপথে নিঃশব্দ ও প্রায় অদৃশ্য এই যুদ্ধযান শুধু আধুনিক প্রযুক্তির বিস্ময় নয়, বরং এটি যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত শক্তির প্রতীক।
২ ঘণ্টা আগেইরানে থাকা ‘বন্ধুদের’ তথ্যের অবিচ্ছিন্ন প্রবাহ নিশ্চিত করতে আগামী কয়েক সপ্তাহের জন্য দেশটিতে স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা বিনা মূল্যে চালু করার জন্য স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ককে আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত রিচার্ড গ্রেনেল।
৩ ঘণ্টা আগে