আজকের পত্রিকা ডেস্ক
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফরের প্রতিবাদে বিক্ষোভে উত্তাল লন্ডন। গতকাল বুধবার রাজধানীর রাজপথে নেমে আসে কয়েক হাজার মানুষ। যদিও রাজধানী থেকে পশ্চিমে উইন্ডসর ক্যাসেলের বাইরে মার্কিন প্রেসিডেন্টকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানাতে অপেক্ষাকৃত ছোট একটি ভিড়ও জড়ো হয়েছিল।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এটি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের যুক্তরাজ্যে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফর। যাকে বিরল বলে বিবেচনা করা হচ্ছে। সফরে তাকে রাজকীয় আড়ম্বর ও ঐতিহ্যের প্রদর্শনীর মাধ্যমে সম্মান জানানো হয়।
ট্রাম্প যখন রাজকীয় সংবর্ধনা পাচ্ছিলেন, তার থেকে মাত্র ২৫ মাইল দূরে লন্ডনের মধ্যাঞ্চলে চলছিল ‘ট্রাম্প নট ওয়েলকাম’ প্রতিবাদ। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের নারী সংগঠন ‘স্টপ ট্রাম্প কোয়ালিশন’ এই প্রতিবাদ মিছিলের আয়োজন করে। ‘ট্রাম্প এখানে স্বাগত নয়’ এই স্লোগানে প্রকম্পিত হচ্ছিল রাজপথ।
ব্রায়ান মারে নামের এক প্রতিবাদকারী বলেন, ‘ট্রাম্প ও তার প্রশাসনের বৈশ্বিক কার্যকলাপের সবকিছুই আমি খুবই অপছন্দ করি। তারা চরম মাত্রায় খারাপ।’
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার ট্রাম্পের সঙ্গে অপ্রত্যাশিতভাবে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুললেও, ট্রাম্প ইস্যুতে এখনো বিভক্ত যুক্তরাজ্যের জনসাধারণ। ইউগভ (YouGov) পরিচালিত এক জরিপে দেখা গেছে, যুক্তরাজ্যের ৪৫ শতাংশ মানুষ মনে করেন ট্রাম্পকে আমন্ত্রণ জানানোর সিদ্ধান্ত ভুল। কেবল ৩০ শতাংশ মানুষ এই সিদ্ধান্তকে সমর্থন করেছেন বলেও উঠে এসেছে ওই জরিপে।
গত মঙ্গলবার উইন্ডসর ক্যাসেলের দেয়ালে একটি প্রজেক্টরের মাধ্যমে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে কুখ্যাত যৌন অপরাধী জেফ্রি এপস্টেইনের ছবি দেখানো হয়। এ ঘটনার পরপরই পুলিশ চারজনকে গ্রেপ্তার করে।
ঘটনাটি ট্রাম্পের এই সফরে নতুন বিতর্ক তৈরি করতে পারে। কারণ এর ঠিক এক সপ্তাহ আগে এপস্টেইনের সঙ্গে তাঁর সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ ওঠায় যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূতকে পদ থেকে সরিয়ে দেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। ফলে এপস্টেইন ইস্যুটি আবারও রাজনৈতিক আলোচনায় ফিরে আসার শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
প্রতিবাদ সামাল দিতে দেড় হাজারের বেশি পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছিল। প্রতিবাদ মিছিলটি শান্তিপূর্ণভাবে পার্লামেন্টের দিকে অগ্রসর হয়। মিছিলে ‘এখানে কাম্য নয়, কোথাও কাম্য নয়’ এবং ‘ট্রাম্প, মানব বিবর্তনে এক বড় পশ্চাৎপদতা’ লেখা ব্যানার দেখা যায়। পুলিশ জানিয়েছে, প্রতিবাদে প্রায় ৫ হাজার মানুষ অংশ নিয়েছিল।
’স্টপ ট্রাম্প কোয়ালিশন’-এর একজন মুখপাত্র বলেন, এই সমাবেশের মাধ্যমে সরকার এবং বিশ্বের কাছে বার্তা দেওয়া হলো যে, ‘যুক্তরাজ্য ঘৃণা, বিভেদ এবং স্বৈরতন্ত্রকে প্রত্যাখ্যান করে।’
বুধবারের এই প্রতিবাদে অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা ট্রাম্পের ২০১৯ সালের সফরের মতোই ছিল, তবে ২০১৮ সালে তার প্রথম সরকারি সফরে যে পরিমাণ ভিড় হয়েছিল (১০ হাজার থেকে ২ লাখ ৫০ হাজার পর্যন্ত অনুমান করা হয়েছিল), তার চেয়ে অনেক কম।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফরের প্রতিবাদে বিক্ষোভে উত্তাল লন্ডন। গতকাল বুধবার রাজধানীর রাজপথে নেমে আসে কয়েক হাজার মানুষ। যদিও রাজধানী থেকে পশ্চিমে উইন্ডসর ক্যাসেলের বাইরে মার্কিন প্রেসিডেন্টকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানাতে অপেক্ষাকৃত ছোট একটি ভিড়ও জড়ো হয়েছিল।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এটি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের যুক্তরাজ্যে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফর। যাকে বিরল বলে বিবেচনা করা হচ্ছে। সফরে তাকে রাজকীয় আড়ম্বর ও ঐতিহ্যের প্রদর্শনীর মাধ্যমে সম্মান জানানো হয়।
ট্রাম্প যখন রাজকীয় সংবর্ধনা পাচ্ছিলেন, তার থেকে মাত্র ২৫ মাইল দূরে লন্ডনের মধ্যাঞ্চলে চলছিল ‘ট্রাম্প নট ওয়েলকাম’ প্রতিবাদ। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের নারী সংগঠন ‘স্টপ ট্রাম্প কোয়ালিশন’ এই প্রতিবাদ মিছিলের আয়োজন করে। ‘ট্রাম্প এখানে স্বাগত নয়’ এই স্লোগানে প্রকম্পিত হচ্ছিল রাজপথ।
ব্রায়ান মারে নামের এক প্রতিবাদকারী বলেন, ‘ট্রাম্প ও তার প্রশাসনের বৈশ্বিক কার্যকলাপের সবকিছুই আমি খুবই অপছন্দ করি। তারা চরম মাত্রায় খারাপ।’
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার ট্রাম্পের সঙ্গে অপ্রত্যাশিতভাবে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুললেও, ট্রাম্প ইস্যুতে এখনো বিভক্ত যুক্তরাজ্যের জনসাধারণ। ইউগভ (YouGov) পরিচালিত এক জরিপে দেখা গেছে, যুক্তরাজ্যের ৪৫ শতাংশ মানুষ মনে করেন ট্রাম্পকে আমন্ত্রণ জানানোর সিদ্ধান্ত ভুল। কেবল ৩০ শতাংশ মানুষ এই সিদ্ধান্তকে সমর্থন করেছেন বলেও উঠে এসেছে ওই জরিপে।
গত মঙ্গলবার উইন্ডসর ক্যাসেলের দেয়ালে একটি প্রজেক্টরের মাধ্যমে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে কুখ্যাত যৌন অপরাধী জেফ্রি এপস্টেইনের ছবি দেখানো হয়। এ ঘটনার পরপরই পুলিশ চারজনকে গ্রেপ্তার করে।
ঘটনাটি ট্রাম্পের এই সফরে নতুন বিতর্ক তৈরি করতে পারে। কারণ এর ঠিক এক সপ্তাহ আগে এপস্টেইনের সঙ্গে তাঁর সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ ওঠায় যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূতকে পদ থেকে সরিয়ে দেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। ফলে এপস্টেইন ইস্যুটি আবারও রাজনৈতিক আলোচনায় ফিরে আসার শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
প্রতিবাদ সামাল দিতে দেড় হাজারের বেশি পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছিল। প্রতিবাদ মিছিলটি শান্তিপূর্ণভাবে পার্লামেন্টের দিকে অগ্রসর হয়। মিছিলে ‘এখানে কাম্য নয়, কোথাও কাম্য নয়’ এবং ‘ট্রাম্প, মানব বিবর্তনে এক বড় পশ্চাৎপদতা’ লেখা ব্যানার দেখা যায়। পুলিশ জানিয়েছে, প্রতিবাদে প্রায় ৫ হাজার মানুষ অংশ নিয়েছিল।
’স্টপ ট্রাম্প কোয়ালিশন’-এর একজন মুখপাত্র বলেন, এই সমাবেশের মাধ্যমে সরকার এবং বিশ্বের কাছে বার্তা দেওয়া হলো যে, ‘যুক্তরাজ্য ঘৃণা, বিভেদ এবং স্বৈরতন্ত্রকে প্রত্যাখ্যান করে।’
বুধবারের এই প্রতিবাদে অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা ট্রাম্পের ২০১৯ সালের সফরের মতোই ছিল, তবে ২০১৮ সালে তার প্রথম সরকারি সফরে যে পরিমাণ ভিড় হয়েছিল (১০ হাজার থেকে ২ লাখ ৫০ হাজার পর্যন্ত অনুমান করা হয়েছিল), তার চেয়ে অনেক কম।
প্রযুক্তি, জ্বালানি এবং জীবন-বিজ্ঞান সম্পর্কিত এই চুক্তিগুলো দুই দেশের মধ্যে তথাকথিত ‘বিশেষ সম্পর্ক’ নবায়নের ইঙ্গিত দেয়। গত জানুয়ারিতে ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর থেকেই এই সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে স্টারমার কঠোর পরিশ্রম করে আসছেন।
১ ঘণ্টা আগেভারতের মাধ্যমিক পর্যায়ের বিদ্যালয়গুলোতে দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শৈশব জীবন নিয়ে নির্মিত চলচ্চিত্র প্রদর্শনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিদ্যালয়গুলোতে গত ১৬ সেপ্টেম্বর থেকে আগামী ২ অক্টোবর পর্যন্ত এই চলচ্চিত্রটি দেখানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদন থেকে
৩ ঘণ্টা আগেরাশিয়া শিগগিরই ইলন মাস্কের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট পরিষেবা ‘স্টারলিংক’-এর প্রতিদ্বন্দ্বী আনবে। আধুনিক মহাকাশ দৌড়ে পিছিয়ে পড়া থেকে বের হয়ে আসার জন্যই এই উদ্যোগ। গতকাল বুধবার এমনটাই জানিয়েছেন রাশিয়ার মহাকাশ সংস্থার প্রধান। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেজনপ্রিয় উপস্থাপক ও কমেডিয়ান জিমি কিমেলের লেট নাইট টক শো ‘জিমি কিমেল লাইভ’-এর সম্প্রচার অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দিয়েছে ডিজনি মালিকানাধীন টেলিভিশন চ্যানেল এবিসি। ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ রক্ষণশীল রাজনৈতিক কর্মী ও বিতার্কিক চার্লি কার্কের সন্দেহভাজন হত্যাকারীকে ঘিরে কিমেলের সাম্প্রতিক মন্তব্যের পর এ সিদ্
৪ ঘণ্টা আগে