সুইডেনের প্রধানমন্ত্রী ম্যাগডালেনা অ্যান্ডারসন বলেছেন, নির্বাচনে তার সরকার পরাজিত হলে, তিনি পদত্যাগ করবেন। গত রোববার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে সুইডেনে। নির্বাচনের প্রাথমিক ফলাফলে এখন পর্যন্ত ম্যাগডালেনা অ্যান্ডারসনের বাম জোটের চেয়ে এগিয়ে আছে ডানপন্থী দলগুলোর জোট। ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
মডারেট পার্টির নেতা উলফ ক্রিস্টারসন এখন সরকার গঠন করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল এখনো ঘোষণা করা হয়নি। প্রায় ৯৯ শতাংশ নির্বাচনী এলাকার ভোট গণনা শেষ হয়েছে।
চূড়ান্ত ফল ঘোষণার আগেই ম্যাগডালেনা অ্যান্ডারসন পরাজয় স্বীকার করে নিয়েছেন এবং স্থানীয় সময় বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, তিনি বৃহস্পতিবার (আজ) আনুষ্ঠানিকভাবে পদত্যাগপত্র জমা দেবেন।
অ্যান্ডারসন আরও বলেছেন, ‘পার্লামেন্টে তারা (ডানপন্থী জোট) আমাদের চেয়ে দুই একটি আসনে এগিয়ে থাকবে। ফলে, ব্যবধান কম হলেও তারাই সংখ্যাগরিষ্ঠ হবে। তাই আমি পদত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
নর্ডিক দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ছিলেন অ্যান্ডারসন। তিনি গত বছর সুইডেনের দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন।
রোববারের নির্বাচনে সুইডেন ডেমোক্র্যাট, মডারেট পার্টি, খ্রিষ্টান ডেমোক্র্যাট এবং লিবারেলদের সমন্বয়ে গঠিত চার দলীয় ডানপন্থী জোট অ্যান্ডারসনের জোট থেকে এগিয়ে রয়েছে। নির্বাচনের এই ফল সুইডেনের রাজনীতির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ টার্নিং পয়েন্ট। কারণ এক সময় সুইডেনের রাজনীতিতে এই দলগুলো অচ্যুত হিসেবে বিবেচিত হতো। কিন্তু এখন তারা ২০ শতাংশ ভোটে জিতে গেল।
ম্যাগডালেনা অ্যান্ডারসনের সোশ্যাল ডেমোক্র্যাট পার্টি ২০১৪ সাল থেকে সুইডেনের ক্ষমতায় ছিল। এটি সুইডেনের রাজনীতিতে বহু পুরোনো একটি দল। ১৯৩০ সাল থেকে তারা দেশটির রাজনীতিতে আধিপত্য বিস্তার করে ছিল।
অ্যান্ডারসন বুধবার সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘আমি তাদের ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তা বুঝতে পেরেছি। আমাদের সুইডিশ জনগণ ও সুইডিশ গণতন্ত্রকে সম্মান করতে হবে।’
সুইডেনের প্রধানমন্ত্রী ম্যাগডালেনা অ্যান্ডারসন বলেছেন, নির্বাচনে তার সরকার পরাজিত হলে, তিনি পদত্যাগ করবেন। গত রোববার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে সুইডেনে। নির্বাচনের প্রাথমিক ফলাফলে এখন পর্যন্ত ম্যাগডালেনা অ্যান্ডারসনের বাম জোটের চেয়ে এগিয়ে আছে ডানপন্থী দলগুলোর জোট। ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
মডারেট পার্টির নেতা উলফ ক্রিস্টারসন এখন সরকার গঠন করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল এখনো ঘোষণা করা হয়নি। প্রায় ৯৯ শতাংশ নির্বাচনী এলাকার ভোট গণনা শেষ হয়েছে।
চূড়ান্ত ফল ঘোষণার আগেই ম্যাগডালেনা অ্যান্ডারসন পরাজয় স্বীকার করে নিয়েছেন এবং স্থানীয় সময় বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, তিনি বৃহস্পতিবার (আজ) আনুষ্ঠানিকভাবে পদত্যাগপত্র জমা দেবেন।
অ্যান্ডারসন আরও বলেছেন, ‘পার্লামেন্টে তারা (ডানপন্থী জোট) আমাদের চেয়ে দুই একটি আসনে এগিয়ে থাকবে। ফলে, ব্যবধান কম হলেও তারাই সংখ্যাগরিষ্ঠ হবে। তাই আমি পদত্যাগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
নর্ডিক দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ছিলেন অ্যান্ডারসন। তিনি গত বছর সুইডেনের দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন।
রোববারের নির্বাচনে সুইডেন ডেমোক্র্যাট, মডারেট পার্টি, খ্রিষ্টান ডেমোক্র্যাট এবং লিবারেলদের সমন্বয়ে গঠিত চার দলীয় ডানপন্থী জোট অ্যান্ডারসনের জোট থেকে এগিয়ে রয়েছে। নির্বাচনের এই ফল সুইডেনের রাজনীতির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ টার্নিং পয়েন্ট। কারণ এক সময় সুইডেনের রাজনীতিতে এই দলগুলো অচ্যুত হিসেবে বিবেচিত হতো। কিন্তু এখন তারা ২০ শতাংশ ভোটে জিতে গেল।
ম্যাগডালেনা অ্যান্ডারসনের সোশ্যাল ডেমোক্র্যাট পার্টি ২০১৪ সাল থেকে সুইডেনের ক্ষমতায় ছিল। এটি সুইডেনের রাজনীতিতে বহু পুরোনো একটি দল। ১৯৩০ সাল থেকে তারা দেশটির রাজনীতিতে আধিপত্য বিস্তার করে ছিল।
অ্যান্ডারসন বুধবার সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘আমি তাদের ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তা বুঝতে পেরেছি। আমাদের সুইডিশ জনগণ ও সুইডিশ গণতন্ত্রকে সম্মান করতে হবে।’
ইসরায়েলের সঙ্গে চলমান সংঘাতের মধ্যে ইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে বড় ধরনের বোমা হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই ঘটনায় প্রতিশোধ নিতে চায় ইরান। দেশটির ইরানের সর্বোচ্চ নেতা থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করছে।
১৯ মিনিট আগেসিরিয়ার উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় হাসাকাহ প্রদেশে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর একটি ঘাঁটিতে হামলার ঘটনা ঘটেছ। আজ সোমবার হাসাকাহর ওই ঘাঁটি মর্টার হামলার শিকার হয়েছে। তবে এই হামলায় তাৎক্ষণিকভাবে কোনো হতাহত কিংবা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে কি না, তা জানা যায়নি।
২১ মিনিট আগেইরানে মার্কিন বোমা হামলার এক দিন পর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে একটি পোস্ট দিয়েছেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, বর্তমান ইরানি শাসকগোষ্ঠী যদি ‘ইরানকে আবারও মহান’ করতে না পারে, তবে শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন হতেই পারে।
১ ঘণ্টা আগেইরানে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব-প্রতিপত্তি গুঁড়িয়ে দিয়েছিল ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লব। এ বিপ্লবের পর থেকে মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান প্রতিপক্ষে পরিণত হয়েছিল ইরান। এই বিপ্লবের মাধ্যমে পতন হয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র-সমর্থিত শাহ মোহাম্মদ রেজা পাহলভির সরকারের। বিপ্লবের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন আয়াতুল্লাহ...
১ ঘণ্টা আগে