লকডাউন অমান্য করে নিজ সরকারি বাসভবনে পার্টি আয়োজনের জন্য ক্ষমা চেয়েছেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর এই ক্ষমা চাওয়া নিয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অনেকে। অনেকে বরিস জনসনের ক্ষমা চাওয়াকে অপমানজনক বলেছেন। তিনি লকডাউন দিয়ে তিনিই মানেনি। এতে ক্ষুব্ধ জন সাধারণ। প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করেছে বিরোধী রাজনৈতিক দল।
বরিস জনসনের লকডাউনে পার্টির ঘটনায় প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন অনেকে। বিবিসির প্রতিবেদনে বেশ কয়েকটি প্রতিক্রিয়া তুলে ধরা হয়েছে।
সালেহা আহসান। পেশায় একজন চিকিৎসক। তিনি বলেছেন, ‘লকডাউনে ডাউনিং স্ট্রিটে গার্ডেন ড্রিংস নিয়ে বরিস জনসনের ক্ষমাপ্রার্থনা অপমানজনক।’
ডা. সালেহা সেই সময় স্মরণ করে বলেন, যখন জনসন পার্টি করছিলেন তখন আমরা পিপিই পরে কাজ করছিলাম। এই গরমে আমি ঘামছিলাম।
সালেহা আহসান বলেন, মহামারিতে আমি আমার বাবাকে হারিয়েছি। প্রধানমন্ত্রী যা করেছেন সেটা অসহনীয়। সরকার প্রধানের এমন আচরণ স্বাস্থ্যসেবা কর্মীরা অপমানিত বোধ করছে।
টনি কেন্ট নামের একজন বলেছেন, সেই সময় আমার মা মারা যায়। কিন্তু আমার ভাইকে আমি জানাতে পারিনি।
টনি জানিয়েছে, তার ভাই ডাউনস সিন্ড্রোমে আক্রান্ত। একটি কেয়ার হোমে থাকেন। তাকে অনলাইনের মাধ্যমে খবর জানানো হয়েছিল।
টনি বলেন, কত হৃদয়বিদারক ঘটনা এটা কল্পনা করা যায় না। যেখানে মায়ের সঙ্গে সে প্রতিদিন কথা বলত সেখানে মায়ের মৃত্যুর খবর জানাতে পারিনি সঠিক সময়ে।
যারা পার্টি করছিল তারাই বলেছিলেন আমরা একে অপরের সঙ্গে দেখা করতে পারব না। তাই আমার ভাইয়ের সঙ্গে দেখা করতে পারিনি।
জেমি ব্রিফেট নামের একজন জানিয়েছেন, তখন তাঁর শাশুড়ি একা থাকার কারণে মারা যান। তাঁর শেষ যাত্রায় মাত্র নয়জন একত্র হতে পেরেছিল।
ব্রিফেট জানান, আমার স্ত্রী এখনও অনুশোচনায় ভোগেন যে তাঁর মায়ের সঙ্গে শেষ কয়েকটা দিন কাটাতে পারেনি। কারণ সরকার থেকে নিষেধাজ্ঞা ছিল।
ব্রিফেট বলেন, আমার কাছে প্রধানমন্ত্রীর এমন কাজ দায়িত্বজ্ঞানহীন বলে মনে হয়। এটা একেবারে অগ্রহণযোগ্য।
লকডাউন অমান্য করে নিজ সরকারি বাসভবনে পার্টি আয়োজনের জন্য ক্ষমা চেয়েছেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর এই ক্ষমা চাওয়া নিয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অনেকে। অনেকে বরিস জনসনের ক্ষমা চাওয়াকে অপমানজনক বলেছেন। তিনি লকডাউন দিয়ে তিনিই মানেনি। এতে ক্ষুব্ধ জন সাধারণ। প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করেছে বিরোধী রাজনৈতিক দল।
বরিস জনসনের লকডাউনে পার্টির ঘটনায় প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন অনেকে। বিবিসির প্রতিবেদনে বেশ কয়েকটি প্রতিক্রিয়া তুলে ধরা হয়েছে।
সালেহা আহসান। পেশায় একজন চিকিৎসক। তিনি বলেছেন, ‘লকডাউনে ডাউনিং স্ট্রিটে গার্ডেন ড্রিংস নিয়ে বরিস জনসনের ক্ষমাপ্রার্থনা অপমানজনক।’
ডা. সালেহা সেই সময় স্মরণ করে বলেন, যখন জনসন পার্টি করছিলেন তখন আমরা পিপিই পরে কাজ করছিলাম। এই গরমে আমি ঘামছিলাম।
সালেহা আহসান বলেন, মহামারিতে আমি আমার বাবাকে হারিয়েছি। প্রধানমন্ত্রী যা করেছেন সেটা অসহনীয়। সরকার প্রধানের এমন আচরণ স্বাস্থ্যসেবা কর্মীরা অপমানিত বোধ করছে।
টনি কেন্ট নামের একজন বলেছেন, সেই সময় আমার মা মারা যায়। কিন্তু আমার ভাইকে আমি জানাতে পারিনি।
টনি জানিয়েছে, তার ভাই ডাউনস সিন্ড্রোমে আক্রান্ত। একটি কেয়ার হোমে থাকেন। তাকে অনলাইনের মাধ্যমে খবর জানানো হয়েছিল।
টনি বলেন, কত হৃদয়বিদারক ঘটনা এটা কল্পনা করা যায় না। যেখানে মায়ের সঙ্গে সে প্রতিদিন কথা বলত সেখানে মায়ের মৃত্যুর খবর জানাতে পারিনি সঠিক সময়ে।
যারা পার্টি করছিল তারাই বলেছিলেন আমরা একে অপরের সঙ্গে দেখা করতে পারব না। তাই আমার ভাইয়ের সঙ্গে দেখা করতে পারিনি।
জেমি ব্রিফেট নামের একজন জানিয়েছেন, তখন তাঁর শাশুড়ি একা থাকার কারণে মারা যান। তাঁর শেষ যাত্রায় মাত্র নয়জন একত্র হতে পেরেছিল।
ব্রিফেট জানান, আমার স্ত্রী এখনও অনুশোচনায় ভোগেন যে তাঁর মায়ের সঙ্গে শেষ কয়েকটা দিন কাটাতে পারেনি। কারণ সরকার থেকে নিষেধাজ্ঞা ছিল।
ব্রিফেট বলেন, আমার কাছে প্রধানমন্ত্রীর এমন কাজ দায়িত্বজ্ঞানহীন বলে মনে হয়। এটা একেবারে অগ্রহণযোগ্য।
ভারতের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার বলেছেন, পাকিস্তান কোনো উত্তেজনা বাড়ানোর পদক্ষেপ নেবে না, তবে ভারত উসকানি দিলে তার দাঁতভাঙা জবাব দেবে।
২৩ মিনিট আগেজাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পরিষদ (এনএসএবি) পুনর্গঠন করেছে ভারত সরকার। সংবাদ সংস্থা এএনআই জানিয়েছে, দেশটির গোয়েন্দা সংস্থা রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস উইংয়ের (র) সাবেক প্রধান অলোক জোশীকে নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেআজ থেকে ৫০ বছর আগে, ১৯৭৫ সালের ৩০ এপ্রিল কমিউনিস্ট বাহিনীর হাতে দক্ষিণ ভিয়েতনামের রাজধানী সাইগনের পতনের মধ্য দিয়ে ভিয়েতনাম যুদ্ধের অবসান হয়েছিল। কিন্তু লাখ লাখ মানুষ আজও সেই যুদ্ধের রাসায়নিক উত্তরাধিকার, এজেন্ট অরেঞ্জের ভয়াবহ পরিণতির সঙ্গে প্রতিদিন লড়াই করছেন।
১ ঘণ্টা আগেপ্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের প্রথম তিন মাসে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কমেছে। এ সময় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প নতুন এক বাণিজ্য কৌশল বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করেছেন। তাঁর দাবি, বিশ্বজুড়ে শুল্ক আরোপ করলে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি শক্তিশালী হবে। কিন্তু বিশ্লেষকেরা বলছেন, ট্রাম্পের এমন
৩ ঘণ্টা আগে