অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে অ্যাভালন বিমানবন্দরে জেটস্টার এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে শটগান ও গোলাবারুদ নিয়ে ওঠার অভিযোগে ১৭ বছর বয়সী এক কিশোরকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির পুলিশ। বিবিসির প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার বিকেলে সিডনিগামী একটি উড়োজাহাজ উড্ডয়নের প্রস্তুতি নেওয়ার সময় শটগানধারী এক কিশোরকে দেখতে পান যাত্রী ও ক্রুরা। উড়োজাহাজে ওঠার চেষ্টা করলে তাঁরা ওই কিশোরকে ধরে ফেলেন। উড়োজাহাজটিতে ১৬০ জন যাত্রী ছিলেন বলে জানা গেছে।
পুলিশের ধারণা, নিরাপত্তাবেষ্টনী টপকে বিমানবন্দরের রানওয়েতে প্রবেশ করে ওই কিশোর। এরপর সে উড়োজাহাজের সামনের সিঁড়ি বেয়ে ওপরে ওঠার চেষ্টা করে। এ সময় যাত্রী ও ক্রুরা কিশোরকে দেখতে পান এবং তাকে ধরে ফেলেন। এরপর তাকে উড়োজাহাজের সামনের দরজার কাছ থেকে মাটিতে ফেলে দেওয়া হয়।
তবে ওই কিশোরের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি। পুলিশ জানিয়েছে, তাকে আটক করা হয়েছে এবং কিশোর আদালতে হাজির করা হবে। তার বিরুদ্ধে আটটি অভিযোগ আনা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে অবৈধভাবে উড়োজাহাজে উঠতে চাওয়া, উড়োজাহাজের নিরাপত্তা বিপন্ন করা ও বোমা হামলার আতঙ্ক সৃষ্টি করা।
ভিক্টোরিয়া পুলিশ জানিয়েছে, কাছাকাছি রাখা একটি গাড়ি ও দুটি ব্যাগ তল্লাশি করার জন্য বোমা বিশেষজ্ঞ দলকে ডাকা হয়েছিল।
অস্ট্রেলিয়ান সংবাদমাধ্যম সেভেন নিউজ কর্তৃক প্রকাশিত একটি ফুটেজে দেখা যায়, সন্দেহভাজন কিশোরকে একজন যাত্রী ধরে রেখেছেন এবং গ্রাউন্ড ক্রু ও একজন পাইলট কিশোরটির কোমরে থাকা বিভিন্ন সরঞ্জামসহ একটি বেল্ট খুলে নিচ্ছেন। ভিডিওতে পাইলটকে কিশোরটির কাছ থেকে শটগানটি লাথি মেরে দূরে সরাতে দেখা যায়। কিশোরটির পরনে ছিল জ্যাকেট।
ফুটেজে উড়োজাহাজের ভেতর থেকে একজন যাত্রীকে বলতে শোনা যায়, এটা কীভাবে সম্ভব?
ভিক্টোরিয়া পুলিশ জানিয়েছে, আটক কিশোর পার্শ্ববর্তী বালারাট এলাকার বাসিন্দা এবং বর্তমানে পুলিশ হেফাজতে রয়েছে সে।
সুপারিনটেনডেন্ট মাইকেল রেইড সাংবাদিকদের জানান, যাত্রীরা উড়োজাহাজের সিঁড়ি বেয়ে ওঠার সময় কিশোরটির হাতে শটগান দেখতে পান। তিনি বলেন, তিনজন যাত্রী মিলে ওই কিশোরকে পরাস্ত করে।
সুপারিনটেনডেন্ট রেইড জানান, স্থানীয় পুলিশ সন্ত্রাস ও জঙ্গিবিরোধী বিশেষ পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে। তবে আটক কিশোরের কী উদ্দেশ্য ছিল, সে সম্পর্কে নিশ্চিতভাবে কিছু বলা যাচ্ছে না।
মাইকেল রেইড আরও বলেন, নিঃসন্দেহে যাত্রীদের জন্য এটি একটি ভীতিকর ঘটনা ছিল। তিনি সন্দেহভাজন কিশোরকে আটক করার জন্য যাত্রীদের ‘সাহসিকতার’ প্রশংসা করেন।
যাত্রীদের একজন ব্যারি ক্লার্ক অস্ট্রেলিয়ান পাবলিক ব্রডকাস্টার এবিসিকে জানান, কিশোরটি বিমানবন্দরের কর্মীর মতো পোশাক পরা ছিল এবং তাকে ‘উত্তেজিত’ দেখাচ্ছিল। তিনি বলেন, ‘প্রথমেই আমি শটগানটি সরিয়ে দিই। তারপর তাকে ধরে মাটিতে ফেলে দিই।’
পুলিশ জানিয়েছে, এ ঘটনায় কেউ আহত হয়নি। তদন্তকারীরা সন্দেহভাজনের গাড়ি ও দুটি ব্যাগ খুঁজে পেয়েছেন।
সিবিএস নিউজকে দেওয়া এক বিবৃতিতে জেটস্টার কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা ঘটনার তদন্তে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কাজ করছে। বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা জানি, এটা খুবই উদ্বেগজনক পরিস্থিতি ছিল। পরিস্থিতি সামলাতে সহায়তা করার জন্য আমরা যাত্রীদের কাছে আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ।’
অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে অ্যাভালন বিমানবন্দরে জেটস্টার এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে শটগান ও গোলাবারুদ নিয়ে ওঠার অভিযোগে ১৭ বছর বয়সী এক কিশোরকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির পুলিশ। বিবিসির প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার বিকেলে সিডনিগামী একটি উড়োজাহাজ উড্ডয়নের প্রস্তুতি নেওয়ার সময় শটগানধারী এক কিশোরকে দেখতে পান যাত্রী ও ক্রুরা। উড়োজাহাজে ওঠার চেষ্টা করলে তাঁরা ওই কিশোরকে ধরে ফেলেন। উড়োজাহাজটিতে ১৬০ জন যাত্রী ছিলেন বলে জানা গেছে।
পুলিশের ধারণা, নিরাপত্তাবেষ্টনী টপকে বিমানবন্দরের রানওয়েতে প্রবেশ করে ওই কিশোর। এরপর সে উড়োজাহাজের সামনের সিঁড়ি বেয়ে ওপরে ওঠার চেষ্টা করে। এ সময় যাত্রী ও ক্রুরা কিশোরকে দেখতে পান এবং তাকে ধরে ফেলেন। এরপর তাকে উড়োজাহাজের সামনের দরজার কাছ থেকে মাটিতে ফেলে দেওয়া হয়।
তবে ওই কিশোরের পরিচয় এখনো প্রকাশ করা হয়নি। পুলিশ জানিয়েছে, তাকে আটক করা হয়েছে এবং কিশোর আদালতে হাজির করা হবে। তার বিরুদ্ধে আটটি অভিযোগ আনা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে অবৈধভাবে উড়োজাহাজে উঠতে চাওয়া, উড়োজাহাজের নিরাপত্তা বিপন্ন করা ও বোমা হামলার আতঙ্ক সৃষ্টি করা।
ভিক্টোরিয়া পুলিশ জানিয়েছে, কাছাকাছি রাখা একটি গাড়ি ও দুটি ব্যাগ তল্লাশি করার জন্য বোমা বিশেষজ্ঞ দলকে ডাকা হয়েছিল।
অস্ট্রেলিয়ান সংবাদমাধ্যম সেভেন নিউজ কর্তৃক প্রকাশিত একটি ফুটেজে দেখা যায়, সন্দেহভাজন কিশোরকে একজন যাত্রী ধরে রেখেছেন এবং গ্রাউন্ড ক্রু ও একজন পাইলট কিশোরটির কোমরে থাকা বিভিন্ন সরঞ্জামসহ একটি বেল্ট খুলে নিচ্ছেন। ভিডিওতে পাইলটকে কিশোরটির কাছ থেকে শটগানটি লাথি মেরে দূরে সরাতে দেখা যায়। কিশোরটির পরনে ছিল জ্যাকেট।
ফুটেজে উড়োজাহাজের ভেতর থেকে একজন যাত্রীকে বলতে শোনা যায়, এটা কীভাবে সম্ভব?
ভিক্টোরিয়া পুলিশ জানিয়েছে, আটক কিশোর পার্শ্ববর্তী বালারাট এলাকার বাসিন্দা এবং বর্তমানে পুলিশ হেফাজতে রয়েছে সে।
সুপারিনটেনডেন্ট মাইকেল রেইড সাংবাদিকদের জানান, যাত্রীরা উড়োজাহাজের সিঁড়ি বেয়ে ওঠার সময় কিশোরটির হাতে শটগান দেখতে পান। তিনি বলেন, তিনজন যাত্রী মিলে ওই কিশোরকে পরাস্ত করে।
সুপারিনটেনডেন্ট রেইড জানান, স্থানীয় পুলিশ সন্ত্রাস ও জঙ্গিবিরোধী বিশেষ পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে। তবে আটক কিশোরের কী উদ্দেশ্য ছিল, সে সম্পর্কে নিশ্চিতভাবে কিছু বলা যাচ্ছে না।
মাইকেল রেইড আরও বলেন, নিঃসন্দেহে যাত্রীদের জন্য এটি একটি ভীতিকর ঘটনা ছিল। তিনি সন্দেহভাজন কিশোরকে আটক করার জন্য যাত্রীদের ‘সাহসিকতার’ প্রশংসা করেন।
যাত্রীদের একজন ব্যারি ক্লার্ক অস্ট্রেলিয়ান পাবলিক ব্রডকাস্টার এবিসিকে জানান, কিশোরটি বিমানবন্দরের কর্মীর মতো পোশাক পরা ছিল এবং তাকে ‘উত্তেজিত’ দেখাচ্ছিল। তিনি বলেন, ‘প্রথমেই আমি শটগানটি সরিয়ে দিই। তারপর তাকে ধরে মাটিতে ফেলে দিই।’
পুলিশ জানিয়েছে, এ ঘটনায় কেউ আহত হয়নি। তদন্তকারীরা সন্দেহভাজনের গাড়ি ও দুটি ব্যাগ খুঁজে পেয়েছেন।
সিবিএস নিউজকে দেওয়া এক বিবৃতিতে জেটস্টার কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা ঘটনার তদন্তে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কাজ করছে। বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা জানি, এটা খুবই উদ্বেগজনক পরিস্থিতি ছিল। পরিস্থিতি সামলাতে সহায়তা করার জন্য আমরা যাত্রীদের কাছে আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ।’
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৩০ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৪৩ মিনিট আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
১ ঘণ্টা আগে