যুক্তরাজ্যের একটি হাসপাতালে একের পর শিশুকে হত্যা করেছিলেন লুসি লেটবি নামে এক নার্স। আর প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে নিজের শিশুপুত্রকেই নির্মমভাবে খুন করেছিলেন সিয়ান হেজ নামে এক মা। যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত এই দুই শিশু হত্যাকারীর ঠাঁই হয়েছে একই কারাগারে। এমনকি জেলের মধ্যে দুই খুনির বন্ধুত্বও বেশ জমে উঠেছে বলে শুক্রবার প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ব্রিটিশ গণমাধ্যমগুলো।
দ্য সানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সুযোগ পেলেই জেলের মধ্যে একে অপরের সঙ্গে সময় কাটাচ্ছেন লুসি এবং হেজ। একসঙ্গে গল্প-গুজব এবং টেলিভিশন দেখে সময় কাটাচ্ছেন তাঁরা।
ভয়ংকর এই খুনিদের রাখা হয়েছে যুক্তরাজ্যের সারেতে অবস্থিত ‘ব্রোঞ্জফিল্ড প্রিজন’ নামে বেসরকারিভাবে পরিচালিত একটি কারাগারে। তাঁদের আলাদা সেলে থাকেন। সেলগুলোতে টয়লেটসহ একটি গোসলখানা, একটি ডেস্ক টেবিল, একটি ফোন এবং একটি দূরবিক্ষণ যন্ত্র রয়েছে।
কারাগারের একটি সূত্র বলেছে, ‘তারা একসঙ্গে অনেক টিভি দেখেন, যার মধ্যে দ্য ট্রেইটরস (সিরিয়াল) এবং ক্রাইম শো এর মতো বিষয়গুলো রয়েছে।’
যে ব্লকটিতে দুই খুনিকে রাখা হয়েছে সেই ব্লকটিকে দারুণ সুন্দর হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন কারা সূত্র। আর খুনিরা যে টেলিভিশনটি দেখেন সেটিতে রেডিও সহ শতাধিক ফ্রি চ্যানেল রয়েছে। খুব বেশি কাজ করতে হয় না বলে তাঁদের অবসর সময়ও প্রচুর।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৮ মাস বয়সী শিশুপুত্রকে হত্যার দায়ে এক সপ্তাহ আগেই যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়েছে ২৭ বছর বয়সী হেজের। তিনি তাঁর ৩৫ বছর বয়সী প্রেমিক জ্যাক বেনহ্যামকে নিয়ে খুনটি করেছিলেন। শিশুটির শরীরে কোকেন প্রয়োগ ছাড়াও অন্তত ৭০টি গুরুতর আঘাত করেছিলেন তাঁরা। ২০২০ সালের নভেম্বরে লকডাউন চলার সময় বেনহ্যামের ক্যারাভানের ভেতরে এমন নৃশংস হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়।
এর আগে একটি হাসপাতালে নার্সের দায়িত্ব পালন করা অবস্থায় বিভিন্ন কৌশলে ৭ শিশুকে হত্যার অভিযোগে গত বছরের আগস্টে লুসি লেটবিকে ‘আমৃত্যু কারাদণ্ড’ দেওয়া হয়েছিল। যুক্তরাজ্যের ইতিহাসে আমৃত্যু কারাদণ্ড পাওয়া নারীদের মধ্যে লুসি হলেন চতুর্থ। তাঁকে কোনো দিন প্যারোলেও মুক্তি দেওয়া হবে না বলে বিচারকেরা রায়ে উল্লেখ করেছেন।
যুক্তরাজ্যের একটি হাসপাতালে একের পর শিশুকে হত্যা করেছিলেন লুসি লেটবি নামে এক নার্স। আর প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে নিজের শিশুপুত্রকেই নির্মমভাবে খুন করেছিলেন সিয়ান হেজ নামে এক মা। যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত এই দুই শিশু হত্যাকারীর ঠাঁই হয়েছে একই কারাগারে। এমনকি জেলের মধ্যে দুই খুনির বন্ধুত্বও বেশ জমে উঠেছে বলে শুক্রবার প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ব্রিটিশ গণমাধ্যমগুলো।
দ্য সানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সুযোগ পেলেই জেলের মধ্যে একে অপরের সঙ্গে সময় কাটাচ্ছেন লুসি এবং হেজ। একসঙ্গে গল্প-গুজব এবং টেলিভিশন দেখে সময় কাটাচ্ছেন তাঁরা।
ভয়ংকর এই খুনিদের রাখা হয়েছে যুক্তরাজ্যের সারেতে অবস্থিত ‘ব্রোঞ্জফিল্ড প্রিজন’ নামে বেসরকারিভাবে পরিচালিত একটি কারাগারে। তাঁদের আলাদা সেলে থাকেন। সেলগুলোতে টয়লেটসহ একটি গোসলখানা, একটি ডেস্ক টেবিল, একটি ফোন এবং একটি দূরবিক্ষণ যন্ত্র রয়েছে।
কারাগারের একটি সূত্র বলেছে, ‘তারা একসঙ্গে অনেক টিভি দেখেন, যার মধ্যে দ্য ট্রেইটরস (সিরিয়াল) এবং ক্রাইম শো এর মতো বিষয়গুলো রয়েছে।’
যে ব্লকটিতে দুই খুনিকে রাখা হয়েছে সেই ব্লকটিকে দারুণ সুন্দর হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন কারা সূত্র। আর খুনিরা যে টেলিভিশনটি দেখেন সেটিতে রেডিও সহ শতাধিক ফ্রি চ্যানেল রয়েছে। খুব বেশি কাজ করতে হয় না বলে তাঁদের অবসর সময়ও প্রচুর।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৮ মাস বয়সী শিশুপুত্রকে হত্যার দায়ে এক সপ্তাহ আগেই যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়েছে ২৭ বছর বয়সী হেজের। তিনি তাঁর ৩৫ বছর বয়সী প্রেমিক জ্যাক বেনহ্যামকে নিয়ে খুনটি করেছিলেন। শিশুটির শরীরে কোকেন প্রয়োগ ছাড়াও অন্তত ৭০টি গুরুতর আঘাত করেছিলেন তাঁরা। ২০২০ সালের নভেম্বরে লকডাউন চলার সময় বেনহ্যামের ক্যারাভানের ভেতরে এমন নৃশংস হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়।
এর আগে একটি হাসপাতালে নার্সের দায়িত্ব পালন করা অবস্থায় বিভিন্ন কৌশলে ৭ শিশুকে হত্যার অভিযোগে গত বছরের আগস্টে লুসি লেটবিকে ‘আমৃত্যু কারাদণ্ড’ দেওয়া হয়েছিল। যুক্তরাজ্যের ইতিহাসে আমৃত্যু কারাদণ্ড পাওয়া নারীদের মধ্যে লুসি হলেন চতুর্থ। তাঁকে কোনো দিন প্যারোলেও মুক্তি দেওয়া হবে না বলে বিচারকেরা রায়ে উল্লেখ করেছেন।
এনডিটিভি জানিয়েছে, হামলায় বাংকার বাস্টার বোমা ও টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র মিলিয়ে অভিযান চালানো হয়, যা ছিল গত কয়েক বছরে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সরাসরি সামরিক পদক্ষেপ।
৪ মিনিট আগেতাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
৪৪ মিনিট আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
১ ঘণ্টা আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
১ ঘণ্টা আগে