আফ্রিকার দেশ নাইজারে সেনা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়েছে দেশটির নির্বাচিত প্রেসিডেন্টকে। সারা বিশ্বের অধিকাংশ দেশই যখন এই অভ্যুত্থানের নিন্দা জানিয়েছে; সেখানে বিষয়টিকে স্বাগত জানিয়েছেন রাশিয়ার ভাড়াটে সেনা সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ভাগনারের প্রধান ইয়েভগেনি প্রিগোঝিন।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএন নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করা এক দীর্ঘ লেখায় প্রিগোঝিন নাইজারের পরিস্থিতির পেছনে ঔপনিবেশিক উত্তরাধিকারের জন্য দায়ী করেছেন এবং অভিযোগ করেছেন, পশ্চিমা দেশগুলো বিশ্বজুড়ে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে। নাইজার একসময় ফরাসি উপনিবেশ ছিল।
প্রিগোঝিন লিখেছেন, ‘নাইজারে যা ঘটেছে, তা বছরের পর বছর ধরে তৈরি হয়েছে। সাবেক উপনিবেশকারী দেশগুলো আফ্রিকার জনগণকে দমিয়ে রাখার চেষ্টা করছে। তাদের নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য সাবেক উপনিবেশকারীরা এই দেশগুলোতে সন্ত্রাসী ও বিভিন্ন দস্যু দলে ভরিয়ে দিচ্ছে। এভাবে একটি বিশাল নিরাপত্তা সংকট তৈরি হচ্ছে।’
লেখায় এরপর প্রিগোঝিন নিজের বাহিনীর প্রশংসা করে বলেন, ‘বিদেশিদের কারণে জনসংখ্যা ভুগছে এবং এ কারণে ভাগনারের প্রতি ভালোবাসা আছে মানুষের। কারণ, ভাগনারের এক হাজার সৈন্য শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করতে এবং সন্ত্রাসীদের ধ্বংস করতে সক্ষম এবং তাদের দেশে শান্তিপূর্ণ জনগণকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে।’
এদিকে, দেখা মিলেছে রাশিয়ার ভাড়াটে সেনা সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ভাগনার প্রধান ইয়েভগেনি প্রিগোঝিনের। গত জুনের ২৪ তারিখে ব্যর্থ অভ্যুত্থানের পর থেকেই দেখা মিলছিল না তাঁর। অবশেষে দীর্ঘ এক মাসেরও বেশি সময় পর তাঁর দেখা পাওয়া গেছে। তা-ও আবার খোদ রাশিয়ায়। দেশটির সেন্ট পিটার্সবার্গে প্রিগোঝিনকে দেখা গেছে রাশিয়ায় নিযুক্ত মধ্য আফ্রিকা প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে।
রাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবার্গে চলছে রাশিয়া-আফ্রিকা সামিট। ঠিক এই সময়েই শহরটিতে দেখা গেছে ভাগনারের প্রধান ইয়েভগেনি প্রিগোঝিনকে। তাঁকে রাশিয়ায় নিযুক্ত মধ্য আফ্রিকা প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রদূত ফ্রেডি মাপুকার সঙ্গে হাত মেলাতে দেখা গেছে।
আফ্রিকার দেশ নাইজারে সেনা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়েছে দেশটির নির্বাচিত প্রেসিডেন্টকে। সারা বিশ্বের অধিকাংশ দেশই যখন এই অভ্যুত্থানের নিন্দা জানিয়েছে; সেখানে বিষয়টিকে স্বাগত জানিয়েছেন রাশিয়ার ভাড়াটে সেনা সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ভাগনারের প্রধান ইয়েভগেনি প্রিগোঝিন।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএন নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করা এক দীর্ঘ লেখায় প্রিগোঝিন নাইজারের পরিস্থিতির পেছনে ঔপনিবেশিক উত্তরাধিকারের জন্য দায়ী করেছেন এবং অভিযোগ করেছেন, পশ্চিমা দেশগুলো বিশ্বজুড়ে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোকে পৃষ্ঠপোষকতা করছে। নাইজার একসময় ফরাসি উপনিবেশ ছিল।
প্রিগোঝিন লিখেছেন, ‘নাইজারে যা ঘটেছে, তা বছরের পর বছর ধরে তৈরি হয়েছে। সাবেক উপনিবেশকারী দেশগুলো আফ্রিকার জনগণকে দমিয়ে রাখার চেষ্টা করছে। তাদের নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য সাবেক উপনিবেশকারীরা এই দেশগুলোতে সন্ত্রাসী ও বিভিন্ন দস্যু দলে ভরিয়ে দিচ্ছে। এভাবে একটি বিশাল নিরাপত্তা সংকট তৈরি হচ্ছে।’
লেখায় এরপর প্রিগোঝিন নিজের বাহিনীর প্রশংসা করে বলেন, ‘বিদেশিদের কারণে জনসংখ্যা ভুগছে এবং এ কারণে ভাগনারের প্রতি ভালোবাসা আছে মানুষের। কারণ, ভাগনারের এক হাজার সৈন্য শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করতে এবং সন্ত্রাসীদের ধ্বংস করতে সক্ষম এবং তাদের দেশে শান্তিপূর্ণ জনগণকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে।’
এদিকে, দেখা মিলেছে রাশিয়ার ভাড়াটে সেনা সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান ভাগনার প্রধান ইয়েভগেনি প্রিগোঝিনের। গত জুনের ২৪ তারিখে ব্যর্থ অভ্যুত্থানের পর থেকেই দেখা মিলছিল না তাঁর। অবশেষে দীর্ঘ এক মাসেরও বেশি সময় পর তাঁর দেখা পাওয়া গেছে। তা-ও আবার খোদ রাশিয়ায়। দেশটির সেন্ট পিটার্সবার্গে প্রিগোঝিনকে দেখা গেছে রাশিয়ায় নিযুক্ত মধ্য আফ্রিকা প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে।
রাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবার্গে চলছে রাশিয়া-আফ্রিকা সামিট। ঠিক এই সময়েই শহরটিতে দেখা গেছে ভাগনারের প্রধান ইয়েভগেনি প্রিগোঝিনকে। তাঁকে রাশিয়ায় নিযুক্ত মধ্য আফ্রিকা প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রদূত ফ্রেডি মাপুকার সঙ্গে হাত মেলাতে দেখা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
২ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
৩ ঘণ্টা আগে