অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
এক বিবৃতিতে শুমার বলেন, আজ রাতে যেসব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, সেগুলো সম্পর্কে মার্কিন জনগণ ও কংগ্রেসকে পরিষ্কার ব্যাখ্যা দিতে হবে ট্রাম্পকে। এই পদক্ষেপগুলো মার্কিন নিরাপত্তার ওপর কেমন এবং কতটা প্রভাব ফেলতে পারে, তা-ও তাঁকে জানাতে হবে।
এ সময় তিনি ট্রাম্পের ‘অদূরদর্শিতার’ কড়া সমালোচনা করেন। শুমার বলেন, কোনো ধরনের কৌশল ছাড়া, কেবল হুমকি দিয়ে এভাবে যুদ্ধে যোগ দেওয়ার অর্থ কী? একতরফাভাবে কেবল প্রেসিডেন্টের সিদ্ধান্তেই দেশকে যুদ্ধে জড়ানো কতটা যৌক্তিক, সেই প্রশ্নও তোলেন তিনি। শুমার বলেন, ‘অবশ্যই যুদ্ধে ক্ষমতা আইন কার্যকর করতেই হবে। আমি সিনেটের সংখ্যাগরিষ্ঠ নেতা জন থুনকে অনুরোধ করছি, যেন তিনি এটি অবিলম্বে সিনেটের আলোচ্যসূচিতে তোলেন। আমি এই প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দেব এবং সব দলের সিনেটরদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি, আপনারাও এর পক্ষে ভোট দিন।’
তাঁর ভাষ্যমতে, ইরানের বিরুদ্ধে লড়তে হলে এবং সেই লড়াইয়ে জিততে হলে সাহস, স্থিরতা ও স্পষ্ট কৌশল প্রয়োজন। ট্রাম্প যেভাবে অস্থির হয়ে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন, তাতে বিপদ বাড়বে বই কমবে না। তিনি বলেন, ইরানের ‘সন্ত্রাস’, পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ও আঞ্চলিক আগ্রাসনের মোকাবিলা করতে হলে সাহস, স্থিরতা ও স্পষ্ট কৌশল দরকার। আজকের পদক্ষেপের ফলে আরও বিস্তৃত, দীর্ঘমেয়াদি ও ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের আশঙ্কা মারাত্মকভাবে বেড়ে গেছে।
শুরু থেকে যুক্তরাষ্ট্রের ইরানযুদ্ধে জড়ানোর বিরোধিতা করে আসছিলেন দেশটির ডেমোক্র্যাট-রিপাবলিক দুই শিবিরের নেতারাই। গত শুক্রবার (২০ জুন) হোয়াইট হাউস জানিয়েছিল, যুক্তরাষ্ট্র এই যুদ্ধে জড়াবে কি না, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে দুই সপ্তাহ পরে। কিন্তু দুই দিন না পেরোতেই ইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালিয়ে বসল যুক্তরাষ্ট্র। হামলার পর যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক অঙ্গনে এ নিয়ে বইছে সমালোচনার ঝড়।
যুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
এক বিবৃতিতে শুমার বলেন, আজ রাতে যেসব পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, সেগুলো সম্পর্কে মার্কিন জনগণ ও কংগ্রেসকে পরিষ্কার ব্যাখ্যা দিতে হবে ট্রাম্পকে। এই পদক্ষেপগুলো মার্কিন নিরাপত্তার ওপর কেমন এবং কতটা প্রভাব ফেলতে পারে, তা-ও তাঁকে জানাতে হবে।
এ সময় তিনি ট্রাম্পের ‘অদূরদর্শিতার’ কড়া সমালোচনা করেন। শুমার বলেন, কোনো ধরনের কৌশল ছাড়া, কেবল হুমকি দিয়ে এভাবে যুদ্ধে যোগ দেওয়ার অর্থ কী? একতরফাভাবে কেবল প্রেসিডেন্টের সিদ্ধান্তেই দেশকে যুদ্ধে জড়ানো কতটা যৌক্তিক, সেই প্রশ্নও তোলেন তিনি। শুমার বলেন, ‘অবশ্যই যুদ্ধে ক্ষমতা আইন কার্যকর করতেই হবে। আমি সিনেটের সংখ্যাগরিষ্ঠ নেতা জন থুনকে অনুরোধ করছি, যেন তিনি এটি অবিলম্বে সিনেটের আলোচ্যসূচিতে তোলেন। আমি এই প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দেব এবং সব দলের সিনেটরদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি, আপনারাও এর পক্ষে ভোট দিন।’
তাঁর ভাষ্যমতে, ইরানের বিরুদ্ধে লড়তে হলে এবং সেই লড়াইয়ে জিততে হলে সাহস, স্থিরতা ও স্পষ্ট কৌশল প্রয়োজন। ট্রাম্প যেভাবে অস্থির হয়ে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন, তাতে বিপদ বাড়বে বই কমবে না। তিনি বলেন, ইরানের ‘সন্ত্রাস’, পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ও আঞ্চলিক আগ্রাসনের মোকাবিলা করতে হলে সাহস, স্থিরতা ও স্পষ্ট কৌশল দরকার। আজকের পদক্ষেপের ফলে আরও বিস্তৃত, দীর্ঘমেয়াদি ও ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের আশঙ্কা মারাত্মকভাবে বেড়ে গেছে।
শুরু থেকে যুক্তরাষ্ট্রের ইরানযুদ্ধে জড়ানোর বিরোধিতা করে আসছিলেন দেশটির ডেমোক্র্যাট-রিপাবলিক দুই শিবিরের নেতারাই। গত শুক্রবার (২০ জুন) হোয়াইট হাউস জানিয়েছিল, যুক্তরাষ্ট্র এই যুদ্ধে জড়াবে কি না, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে দুই সপ্তাহ পরে। কিন্তু দুই দিন না পেরোতেই ইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা চালিয়ে বসল যুক্তরাষ্ট্র। হামলার পর যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক অঙ্গনে এ নিয়ে বইছে সমালোচনার ঝড়।
মিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেইরানে পরিচালিত মার্কিন বিমান হামলাকে ‘অসাধারণ এবং ব্যাপক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি জানিয়েছেন, এই হামলার মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে