পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের নীতিতে বিশাল পরিবর্তন এনেছে রাশিয়া। নতুন নীতি অনুসারে, কোনো দেশ বা পক্ষ প্রচলিত অস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় আক্রমণ চালালে তার জবাব পারমাণবিক অস্ত্র দিয়ে দিতে পারবে রাশিয়া। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এই পরিবর্তনের ঘোষণা দিয়েছেন।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, টেলিভিশনে সম্প্রচারিত রাশিয়ার জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের এক বৈঠকে পুতিন এই ঘোষণা দেন। পশ্চিমা বিশ্ব, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য ইউক্রেনকে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র দিতে পারে, যা দিয়ে কিয়েভ রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালাতে পারে এমন আশঙ্কার পরপরই রাশিয়ার তরফ থেকে এই ঘোষণা এল।
পুতিন জানান, পারমাণবিক নীতির পরিকল্পিত সংশোধনের আওতায় ‘কোনো একটি পারমাণবিক শক্তিধর দেশের অংশগ্রহণ বা সমর্থনসহ একটি অ-পারমাণবিক শক্তি যদি রাশিয়া ফেডারেশনের ওপর আক্রমণ চালায়, তবে সেটিকে দেশের বিরুদ্ধে যৌথ আক্রমণ’ হিসেবে দেখা হবে।
এ সময় পুতিন জোর দিয়ে বলেন, ‘রাশিয়া প্রচলিত যেকোনো আক্রমণের—যা আমাদের সার্বভৌমত্বের জন্য একটি গুরুতর স্বরূপ—প্রতিক্রিয়া হিসেবে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে।’ যদিও রাশিয়ার পরিকল্পিত এই নীতি এখনো আইনে পরিণত হয়নি। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট দেশটির পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের ক্ষেত্রে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী।
নীতির এই পরিবর্তনের বিষয়টি মূলত পশ্চিমা বিশ্বের প্রতি রাশিয়ার স্পষ্ট হুমকি। সোজা কথায় বললে, পশ্চিমা বিশ্বের দেওয়া কোনো অস্ত্র দিয়ে কিয়েভ যদি রাশিয়ায় হামলা চালায়, সে ক্ষেত্রে রাশিয়া ইউক্রেন ও সংশ্লিষ্ট সেই দেশ বা দেশগুলোকে নিজের ওপর আক্রমণকারী বলে বিবেচনা করবে এবং প্রয়োজনে তাদের ওপর পারমাণবিক অস্ত্র দিয়ে হামলা চালাবে।
পারমাণবিক নীতি পরিবর্তনের পেছনে পুতিন সরাসরি ইউক্রেনের কথা উল্লেখ করেননি, তবে বলেছেন—দ্রুত পরিবর্তনশীল বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে যা রাশিয়ার জন্য নতুন হুমকি এবং ঝুঁকি তৈরি করেছে তার পরিপ্রেক্ষিতে রাশিয়ার পারমাণবিক নীতি সংশোধন প্রয়োজন।
রাশিয়া আড়াই বছর আগে ইউক্রেনে পূর্ণ মাত্রায় আক্রমণ শুরু করার পর থেকে ধীরগতিতে হলেও ক্রমেই ইউক্রেনের অভ্যন্তরে আরও এগিয়ে যাচ্ছে। বিপরীতে ইউক্রেনের পশ্চিমা মিত্ররা কিয়েভের প্রতি তাদের সমর্থন জোরদারের চেষ্টা করছে। তবে রাশিয়া এই প্রচেষ্টা বাধাগ্রস্তের চেষ্টা করছে।
রাশিয়া ইউক্রেনে আক্রমণের পর পুতিন বেশ কয়েকবার পারমাণবিক হামলার বিষয়ে সতর্ক করেছেন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ‘নিউ স্টার্ট’ চুক্তিতে রাশিয়াকে উঠিয়ে নিয়েছেন। এই চুক্তির আওতায় উভয় দেশ প্রতিটি পক্ষ মোতায়েন করতে পারে এমন পারমাণবিক ওয়ারহেডের সংখ্যা সীমিত করবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল।
পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের নীতিতে বিশাল পরিবর্তন এনেছে রাশিয়া। নতুন নীতি অনুসারে, কোনো দেশ বা পক্ষ প্রচলিত অস্ত্র দিয়ে রাশিয়ায় আক্রমণ চালালে তার জবাব পারমাণবিক অস্ত্র দিয়ে দিতে পারবে রাশিয়া। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এই পরিবর্তনের ঘোষণা দিয়েছেন।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, টেলিভিশনে সম্প্রচারিত রাশিয়ার জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের এক বৈঠকে পুতিন এই ঘোষণা দেন। পশ্চিমা বিশ্ব, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য ইউক্রেনকে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র দিতে পারে, যা দিয়ে কিয়েভ রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালাতে পারে এমন আশঙ্কার পরপরই রাশিয়ার তরফ থেকে এই ঘোষণা এল।
পুতিন জানান, পারমাণবিক নীতির পরিকল্পিত সংশোধনের আওতায় ‘কোনো একটি পারমাণবিক শক্তিধর দেশের অংশগ্রহণ বা সমর্থনসহ একটি অ-পারমাণবিক শক্তি যদি রাশিয়া ফেডারেশনের ওপর আক্রমণ চালায়, তবে সেটিকে দেশের বিরুদ্ধে যৌথ আক্রমণ’ হিসেবে দেখা হবে।
এ সময় পুতিন জোর দিয়ে বলেন, ‘রাশিয়া প্রচলিত যেকোনো আক্রমণের—যা আমাদের সার্বভৌমত্বের জন্য একটি গুরুতর স্বরূপ—প্রতিক্রিয়া হিসেবে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে।’ যদিও রাশিয়ার পরিকল্পিত এই নীতি এখনো আইনে পরিণত হয়নি। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট দেশটির পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের ক্ষেত্রে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী।
নীতির এই পরিবর্তনের বিষয়টি মূলত পশ্চিমা বিশ্বের প্রতি রাশিয়ার স্পষ্ট হুমকি। সোজা কথায় বললে, পশ্চিমা বিশ্বের দেওয়া কোনো অস্ত্র দিয়ে কিয়েভ যদি রাশিয়ায় হামলা চালায়, সে ক্ষেত্রে রাশিয়া ইউক্রেন ও সংশ্লিষ্ট সেই দেশ বা দেশগুলোকে নিজের ওপর আক্রমণকারী বলে বিবেচনা করবে এবং প্রয়োজনে তাদের ওপর পারমাণবিক অস্ত্র দিয়ে হামলা চালাবে।
পারমাণবিক নীতি পরিবর্তনের পেছনে পুতিন সরাসরি ইউক্রেনের কথা উল্লেখ করেননি, তবে বলেছেন—দ্রুত পরিবর্তনশীল বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে যা রাশিয়ার জন্য নতুন হুমকি এবং ঝুঁকি তৈরি করেছে তার পরিপ্রেক্ষিতে রাশিয়ার পারমাণবিক নীতি সংশোধন প্রয়োজন।
রাশিয়া আড়াই বছর আগে ইউক্রেনে পূর্ণ মাত্রায় আক্রমণ শুরু করার পর থেকে ধীরগতিতে হলেও ক্রমেই ইউক্রেনের অভ্যন্তরে আরও এগিয়ে যাচ্ছে। বিপরীতে ইউক্রেনের পশ্চিমা মিত্ররা কিয়েভের প্রতি তাদের সমর্থন জোরদারের চেষ্টা করছে। তবে রাশিয়া এই প্রচেষ্টা বাধাগ্রস্তের চেষ্টা করছে।
রাশিয়া ইউক্রেনে আক্রমণের পর পুতিন বেশ কয়েকবার পারমাণবিক হামলার বিষয়ে সতর্ক করেছেন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ‘নিউ স্টার্ট’ চুক্তিতে রাশিয়াকে উঠিয়ে নিয়েছেন। এই চুক্তির আওতায় উভয় দেশ প্রতিটি পক্ষ মোতায়েন করতে পারে এমন পারমাণবিক ওয়ারহেডের সংখ্যা সীমিত করবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল।
ভারতের জম্মু ও কাশ্মীরের কিশতওয়ার জেলার চাশোটি এলাকায় আজ দুপুরে ভয়াবহ ক্লাউডবার্স্টে আকস্মিক বন্যা হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, এতে এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ১০ জনের মৃত্যুর আশঙ্কা করা হচ্ছে। ঘটনাস্থলে তৎপরতা চালাচ্ছে উদ্ধারকারী দলগুলো। জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী (এনডিআরএফ)
৩৮ মিনিট আগেগাজায় মানবিক সহায়তা প্রবেশে ইসরায়েলের নতুন বিধিনিষেধের কারণে জীবন ধারণের অতি প্রয়োজনীয় ত্রাণ সহায়তা গাজায় ঢুকতে পারছে না বলে অভিযোগ তুলেছে শতাধিক আন্তর্জাতিক সংগঠনের। সংস্থাগুলোর দাবি, এসব বিধিনিষেধের ফলে জর্ডান ও মিসরের গুদামঘরে বিপুল পরিমাণ ত্রাণসামগ্রী আটকে আছে, অন্যদিকে খাবারের অভাবে অপুষ্টিতে
১ ঘণ্টা আগেহৃদ্যন্ত্রের বিরল সংক্রমণে কোমায় চলে গিয়েছিলেন চীনের হেনান প্রদেশের ১৮ বছর বয়সী এক তরুণী। চিকিৎসকেরা আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলেন। কিন্তু, এমন সময় পরিবারের হাতে এল এক সুখবর। জিয়াং চেননান নামে ওই তরুণী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাঁর ভর্তির চিঠিও পাঠিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েল গাজা উপত্যকা থেকে ফিলিস্তিনিদের যুদ্ধবিধ্বস্ত পূর্ব আফ্রিকার দেশ দক্ষিণ সুদানে পুনর্বাসনের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করছে। হামাসের বিরুদ্ধে টানা ২২ মাসের সামরিক অভিযানে গাজা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়ার পর অঞ্চলটিতে ব্যাপক অভিবাসন ত্বরান্বিত করার ইসরায়েলের বৃহত্তর পরিকল্পনার অংশ হিসেবেই...
২ ঘণ্টা আগে