প্রেসিডেন্ট হিসেবে শেষ রাষ্ট্রীয় সফরে জার্মানি গেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। এই সফরে তিনি জার্মানির চ্যান্সেলরের সঙ্গে ইউক্রেনে যুদ্ধ ও সমসাময়িক অন্যান্য বিষয়ে আলোচনা করেছেন। পাশাপাশি তিনি মিত্র দেশগুলোর প্রতি ইউক্রেনে সহায়তা বজায় রাখার আহ্বান জানিয়েছেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী ৫ নভেম্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। তার মাত্র আড়াই সপ্তাহ আগে তিনি জার্মানি সফরে গেলেন। ইউক্রেন সমস্যা ছাড়াও বাইডেনের দল ডেমোক্রেটিক পার্টির সামনে এখন সবচেয়ে বড় সমস্যা ৫ নভেম্বরের নির্বাচন।
আজ শুক্রবার জার্মানিতে দেশটির চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎসের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠকের আগে বাইডেন এই কথা বলেন। বার্লিনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বাইডেন বলেন, ‘ইউক্রেন এক কঠিন শীতের মুখোমুখি। আমাদের অবশ্যই দৃঢ়তা বজায় রাখতে হবে। আমি জানি, এ জন্য চড়া মূল্য চোকাতে হবে, কিন্তু কেউ ভুল করবেন না। এটি সেই মূল্যের সঙ্গে তুলনীয় নয়, যা আমাদের দিতে হয়—এমন এক বিশ্বে যেখানে আগ্রাসন বিজয়ী হয়, যেখানে বড় রাষ্ট্রগুলো ছোট রাষ্ট্রগুলোকে আক্রমণ ও ভয় দেখায়; কেবল তারা পারে বলেই।’
বাইডেন বলেন, জব্দ করা রুশ সম্পদকে বিক্রি করার মাধ্যমে ইউক্রেনে সামরিক সহায়তা বাড়ানোর চলমান প্রচেষ্টা এবং দেশটির বেসামরিক জ্বালানি অবকাঠামোকে শক্তিশালী করার বিষয়ে তিনি শলৎসের সঙ্গে আলোচনা করবেন। এ ছাড়া, তাঁরা মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাত নিয়েও আলোচনা করবেন বলেও জানান বাইডেন।
বাইডেনের এই সফর এমন একসময়ে অনুষ্ঠিত হচ্ছে, যখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের মাত্র আড়াই সপ্তাহ বাকি। যেখানে রিপাবলিকান প্রার্থী সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প পুনর্নির্বাচনের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন এবং ডেমোক্রেটিক প্রার্থী ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের লড়ছেন তাঁর বিপরীতে। বিভিন্ন জরিপ বলছে, দুজনের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে।
ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছেন, ইউক্রেনকে সমর্থন দেওয়ার ক্ষেত্রে তিনি বাইডেনের পদাঙ্ক অনুসরণ করবেন না। তিনি দেশটিতে খুব বেশি সহায়তা দিতে অনিচ্ছুক। এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রই ইউক্রেনের সবচেয়ে বড় সমর্থক। ট্রাম্প নির্বাচিত হলে কিয়েভ বড় সামরিক ও আর্থিক সমর্থন থেকে বঞ্চিত হতে পারে। ট্রাম্প এও জানিয়েছেন, তিনি প্রেসিডেন্ট হলে, সামরিক জোট ন্যাটোতে যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন আর আগের মতো নিঃস্বার্থ থাকবে না।
এদিকে, স্থানীয় সময় আজ শুক্রবার সকালে বাইডেনকে জার্মানির সর্বোচ্চ সম্মানসূচক পদক দেওয়া হয়। জার্মানির প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্ক-ওয়াল্টার স্টেইনমায়ার বাইডেনের হাতে এই সম্মাননা পদক তুলে দেন।
প্রেসিডেন্ট হিসেবে শেষ রাষ্ট্রীয় সফরে জার্মানি গেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। এই সফরে তিনি জার্মানির চ্যান্সেলরের সঙ্গে ইউক্রেনে যুদ্ধ ও সমসাময়িক অন্যান্য বিষয়ে আলোচনা করেছেন। পাশাপাশি তিনি মিত্র দেশগুলোর প্রতি ইউক্রেনে সহায়তা বজায় রাখার আহ্বান জানিয়েছেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী ৫ নভেম্বর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। তার মাত্র আড়াই সপ্তাহ আগে তিনি জার্মানি সফরে গেলেন। ইউক্রেন সমস্যা ছাড়াও বাইডেনের দল ডেমোক্রেটিক পার্টির সামনে এখন সবচেয়ে বড় সমস্যা ৫ নভেম্বরের নির্বাচন।
আজ শুক্রবার জার্মানিতে দেশটির চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎসের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠকের আগে বাইডেন এই কথা বলেন। বার্লিনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বাইডেন বলেন, ‘ইউক্রেন এক কঠিন শীতের মুখোমুখি। আমাদের অবশ্যই দৃঢ়তা বজায় রাখতে হবে। আমি জানি, এ জন্য চড়া মূল্য চোকাতে হবে, কিন্তু কেউ ভুল করবেন না। এটি সেই মূল্যের সঙ্গে তুলনীয় নয়, যা আমাদের দিতে হয়—এমন এক বিশ্বে যেখানে আগ্রাসন বিজয়ী হয়, যেখানে বড় রাষ্ট্রগুলো ছোট রাষ্ট্রগুলোকে আক্রমণ ও ভয় দেখায়; কেবল তারা পারে বলেই।’
বাইডেন বলেন, জব্দ করা রুশ সম্পদকে বিক্রি করার মাধ্যমে ইউক্রেনে সামরিক সহায়তা বাড়ানোর চলমান প্রচেষ্টা এবং দেশটির বেসামরিক জ্বালানি অবকাঠামোকে শক্তিশালী করার বিষয়ে তিনি শলৎসের সঙ্গে আলোচনা করবেন। এ ছাড়া, তাঁরা মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাত নিয়েও আলোচনা করবেন বলেও জানান বাইডেন।
বাইডেনের এই সফর এমন একসময়ে অনুষ্ঠিত হচ্ছে, যখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের মাত্র আড়াই সপ্তাহ বাকি। যেখানে রিপাবলিকান প্রার্থী সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প পুনর্নির্বাচনের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন এবং ডেমোক্রেটিক প্রার্থী ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের লড়ছেন তাঁর বিপরীতে। বিভিন্ন জরিপ বলছে, দুজনের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে।
ট্রাম্প ইঙ্গিত দিয়েছেন, ইউক্রেনকে সমর্থন দেওয়ার ক্ষেত্রে তিনি বাইডেনের পদাঙ্ক অনুসরণ করবেন না। তিনি দেশটিতে খুব বেশি সহায়তা দিতে অনিচ্ছুক। এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রই ইউক্রেনের সবচেয়ে বড় সমর্থক। ট্রাম্প নির্বাচিত হলে কিয়েভ বড় সামরিক ও আর্থিক সমর্থন থেকে বঞ্চিত হতে পারে। ট্রাম্প এও জানিয়েছেন, তিনি প্রেসিডেন্ট হলে, সামরিক জোট ন্যাটোতে যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন আর আগের মতো নিঃস্বার্থ থাকবে না।
এদিকে, স্থানীয় সময় আজ শুক্রবার সকালে বাইডেনকে জার্মানির সর্বোচ্চ সম্মানসূচক পদক দেওয়া হয়। জার্মানির প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্ক-ওয়াল্টার স্টেইনমায়ার বাইডেনের হাতে এই সম্মাননা পদক তুলে দেন।
মিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেইরানে পরিচালিত মার্কিন বিমান হামলাকে ‘অসাধারণ এবং ব্যাপক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি জানিয়েছেন, এই হামলার মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে