ইউক্রেন যুদ্ধের শুরু থেকেই দেশটির পাশে দাঁড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্রসহ কিয়েভের পশ্চিমা মিত্ররা। মস্কোর অভিযোগ, ইউক্রেনে পশ্চিমাদের অব্যাহত সামরিক সহায়তার কারণেই এ যুদ্ধ দীর্ঘায়িত হচ্ছে। তবে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বিশ্বাস, যুক্তরাষ্ট্রের আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতায় এলে এ অবস্থার পরিবর্তন হতে পারে। কারণ, এই যুদ্ধের অবসান চান ট্রাম্প।
কাজাখস্তানে গত বৃহস্পতিবার ইউরেশীয় নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা জোট সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের (এসসিও) শীর্ষ সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ট্রাম্পের বিষয়ে নিজের এমন মনোভাবের কথা জানান রুশ প্রেসিডেন্ট। আগামী ৫ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তবে ভোটে জিতলে ট্রাম্প কীভাবে এই যুদ্ধ থামাবেন তার স্পষ্ট কোনো পরিকল্পনা নেই। সাংবাদিকদের পুতিন বলেছেন, এ ধরনের কোনো পরিকল্পনার বিষয়ে তাঁরও কোনো ধারণা নেই।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন যে তিনি ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধ করতে চান। আমরা এটিকে অত্যন্ত গুরুত্বসহকারে নিয়েছি। তাঁর পরিকল্পনার বিস্তারিত আমার জানা নেই। তবে এ বিষয়ে আমার কোনো সন্দেহ নেই যে তিনি যা বলেছেন সেটি অত্যন্ত আন্তরিকভাবেই বলেছেন। যুদ্ধ থামানোর বিষয়ে তাঁর বক্তব্যের প্রতি মস্কোর সমর্থন রয়েছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম রয়টার্স জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে সামনে রেখে নিজের প্রচারণায় ক্ষমতায় এলে ইউক্রেন যুদ্ধ থামানোর যে দাবি করেছেন ট্রাম্প তা নিয়ে কিয়েভের সংশয় রয়েছে। সম্প্রতি ব্লুমবার্গ টেলিভিশনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। তিনি বলেন, ‘যদি ট্রাম্প জানেন, এই যুদ্ধ কীভাবে শেষ করতে হবে, তবে তাঁর উচিত সেই প্রক্রিয়াটি আজই আমাদের বলে দেওয়া। তবে তাঁর সেই প্রক্রিয়ায় যদি ইউক্রেনের স্বাধীনতার ঝুঁকি থাকে, যদি আমরা রাষ্ট্রীয় মর্যাদা হারাই, তবে আমরা তার জন্য আগে থেকেই প্রস্তুত থাকতে চাই। আমরা পরিকল্পনাটি জানতে চাই।’
ভলোদিমির জেলেনস্কি মনে করেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প যদি যুদ্ধ শেষ করতে কোনো পরিকল্পনা করে থাকেন, তবে সেই পরিকল্পনায় ইউক্রেনের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘনের মতো কোনো বিষয় থাকলে তা এড়িয়ে চলা উচিত। এই বিষয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা করতে এবং তাঁর দলের পরিকল্পনা শুনতে সব সময় প্রস্তুত রয়েছেন বলেও জানান ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট।
ট্রাম্পের সম্ভাব্য পরিকল্পনা নিয়ে রয়টার্স জানিয়েছে, সাবেক এই মার্কিন প্রেসিডেন্টের শীর্ষস্থানীয় দুই উপদেষ্টা ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের একটি পরিকল্পনা তাঁর কাছে তুলে ধরেছেন। ওই পরিকল্পনায় যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে চাপ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। এতে বলা হয়, রাশিয়ার সঙ্গে শান্তি আলোচনায় বসলেই কেবল কিয়েভকে অস্ত্র সরবরাহ করবে ওয়াশিংটন।
এদিকে পুরোনো শর্তে শান্তি আলোচনা শুরু করতে ইউক্রেনের প্রতি ফের আহ্বান জানিয়েছেন পুতিন। বৃহস্পতিবার এসসিও সম্মেলনে তিনি বলেন, ২০২২ সালের ইস্তাম্বুল চুক্তি এখনো আলোচনার টেবিলে আছে এবং এটি ইউক্রেনের সঙ্গে শান্তি আলোচনার ভিত্তি হিসেবে কাজ করতে পারে। এ সময় তিনি রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে শান্তি আলোচনায় মধ্যস্থতার উদ্যোগ নেওয়ায় তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানকে ধন্যবাদ জানান।
ভ্লাদিমির পুতিন বলেন, ‘ইস্তাম্বুল চুক্তির জন্য তুর্কি প্রজাতন্ত্রের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানকে ধন্যবাদ জানাই। তিনি এই কাজে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে অংশগ্রহণ করেছিলেন। এই চুক্তিগুলো এখনো বাতিল হয়ে যায়নি। ইউক্রেনীয় আলোচক দলের প্রধান এই চুক্তির শর্তগুলোর বিষয়ে একমত হয়েছিলেন। এর মানে দাঁড়ায়, এই চুক্তির শর্তগুলো ইউক্রেনের জন্য যথেষ্ট সন্তোষজনক ছিল।’
ইউক্রেনের প্রতি আলোচনায় নতুন করে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, এই চুক্তি; ইস্তাম্বুল চুক্তি এখনো আলোচনার টেবিলে আছে এবং এটি শান্তি আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে ভিত্তি হিসেবে কাজ করতে পারে। এ সময় তিনি জোর দিয়ে বলেন, রাশিয়া কখনো শান্তি আলোচনা প্রত্যাখ্যান করেনি এবং এখনো এ ধরনের আলোচনার জন্য মস্কো প্রস্তুত রয়েছে।’
ইউক্রেন বরাবরই শান্তি আলোচনায় অনীহা দেখিয়ে আসছে উল্লেখ করে রুশ প্রেসিডেন্ট বলেন, তারা সরাসরি পশ্চিমাদের নির্দেশে আলোচনার টেবিলে বসতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। এটি যে ওয়াশিংটনের অনুরোধে হয়েছে সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। ইউক্রেনীয় কর্মকর্তারাও এ বিষয়গুলো অস্বীকার করেন না।
মস্কোর তরফে আলোচনার কথা বলা হলেও ভৌগোলিক অখণ্ডতার বিষয়ে ছাড় দিয়ে কোনো আলোচনায় বসতে রাজি নয় কিয়েভ। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের চিফ অব স্টাফ আন্দ্রেই ইয়ারমাক সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘যুদ্ধে কীভাবে ন্যায়সংগত শান্তি অর্জন করা যায়, সে বিষয়ে কিয়েভ যেকোনো পরামর্শ শুনতে রাজি। তবে আমরা মূল্যবোধ, স্বাধীনতা, গণতন্ত্র, আঞ্চলিক অখণ্ডতাসহ সার্বভৌমত্বের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে কোনো ছাড় দিতে প্রস্তুত নই।’
তিনি বলেন, কিয়েভ সব সময় ওয়াশিংটন থেকে দুই দলেরই (রিপাবলিকান ও ডেমোক্র্যাট) সমর্থন পেয়ে আসছে। জরিপে দেখা গেছে, যুদ্ধের দুই বছর পরও বেশির ভাগ আমেরিকান এখনো ইউক্রেনকে সমর্থন করেন।
ইউক্রেন যুদ্ধের শুরু থেকেই দেশটির পাশে দাঁড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্রসহ কিয়েভের পশ্চিমা মিত্ররা। মস্কোর অভিযোগ, ইউক্রেনে পশ্চিমাদের অব্যাহত সামরিক সহায়তার কারণেই এ যুদ্ধ দীর্ঘায়িত হচ্ছে। তবে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বিশ্বাস, যুক্তরাষ্ট্রের আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতায় এলে এ অবস্থার পরিবর্তন হতে পারে। কারণ, এই যুদ্ধের অবসান চান ট্রাম্প।
কাজাখস্তানে গত বৃহস্পতিবার ইউরেশীয় নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা জোট সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের (এসসিও) শীর্ষ সম্মেলন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ট্রাম্পের বিষয়ে নিজের এমন মনোভাবের কথা জানান রুশ প্রেসিডেন্ট। আগামী ৫ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তবে ভোটে জিতলে ট্রাম্প কীভাবে এই যুদ্ধ থামাবেন তার স্পষ্ট কোনো পরিকল্পনা নেই। সাংবাদিকদের পুতিন বলেছেন, এ ধরনের কোনো পরিকল্পনার বিষয়ে তাঁরও কোনো ধারণা নেই।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন যে তিনি ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধ করতে চান। আমরা এটিকে অত্যন্ত গুরুত্বসহকারে নিয়েছি। তাঁর পরিকল্পনার বিস্তারিত আমার জানা নেই। তবে এ বিষয়ে আমার কোনো সন্দেহ নেই যে তিনি যা বলেছেন সেটি অত্যন্ত আন্তরিকভাবেই বলেছেন। যুদ্ধ থামানোর বিষয়ে তাঁর বক্তব্যের প্রতি মস্কোর সমর্থন রয়েছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম রয়টার্স জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে সামনে রেখে নিজের প্রচারণায় ক্ষমতায় এলে ইউক্রেন যুদ্ধ থামানোর যে দাবি করেছেন ট্রাম্প তা নিয়ে কিয়েভের সংশয় রয়েছে। সম্প্রতি ব্লুমবার্গ টেলিভিশনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। তিনি বলেন, ‘যদি ট্রাম্প জানেন, এই যুদ্ধ কীভাবে শেষ করতে হবে, তবে তাঁর উচিত সেই প্রক্রিয়াটি আজই আমাদের বলে দেওয়া। তবে তাঁর সেই প্রক্রিয়ায় যদি ইউক্রেনের স্বাধীনতার ঝুঁকি থাকে, যদি আমরা রাষ্ট্রীয় মর্যাদা হারাই, তবে আমরা তার জন্য আগে থেকেই প্রস্তুত থাকতে চাই। আমরা পরিকল্পনাটি জানতে চাই।’
ভলোদিমির জেলেনস্কি মনে করেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প যদি যুদ্ধ শেষ করতে কোনো পরিকল্পনা করে থাকেন, তবে সেই পরিকল্পনায় ইউক্রেনের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘনের মতো কোনো বিষয় থাকলে তা এড়িয়ে চলা উচিত। এই বিষয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে দেখা করতে এবং তাঁর দলের পরিকল্পনা শুনতে সব সময় প্রস্তুত রয়েছেন বলেও জানান ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট।
ট্রাম্পের সম্ভাব্য পরিকল্পনা নিয়ে রয়টার্স জানিয়েছে, সাবেক এই মার্কিন প্রেসিডেন্টের শীর্ষস্থানীয় দুই উপদেষ্টা ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের একটি পরিকল্পনা তাঁর কাছে তুলে ধরেছেন। ওই পরিকল্পনায় যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে চাপ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। এতে বলা হয়, রাশিয়ার সঙ্গে শান্তি আলোচনায় বসলেই কেবল কিয়েভকে অস্ত্র সরবরাহ করবে ওয়াশিংটন।
এদিকে পুরোনো শর্তে শান্তি আলোচনা শুরু করতে ইউক্রেনের প্রতি ফের আহ্বান জানিয়েছেন পুতিন। বৃহস্পতিবার এসসিও সম্মেলনে তিনি বলেন, ২০২২ সালের ইস্তাম্বুল চুক্তি এখনো আলোচনার টেবিলে আছে এবং এটি ইউক্রেনের সঙ্গে শান্তি আলোচনার ভিত্তি হিসেবে কাজ করতে পারে। এ সময় তিনি রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে শান্তি আলোচনায় মধ্যস্থতার উদ্যোগ নেওয়ায় তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানকে ধন্যবাদ জানান।
ভ্লাদিমির পুতিন বলেন, ‘ইস্তাম্বুল চুক্তির জন্য তুর্কি প্রজাতন্ত্রের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানকে ধন্যবাদ জানাই। তিনি এই কাজে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে অংশগ্রহণ করেছিলেন। এই চুক্তিগুলো এখনো বাতিল হয়ে যায়নি। ইউক্রেনীয় আলোচক দলের প্রধান এই চুক্তির শর্তগুলোর বিষয়ে একমত হয়েছিলেন। এর মানে দাঁড়ায়, এই চুক্তির শর্তগুলো ইউক্রেনের জন্য যথেষ্ট সন্তোষজনক ছিল।’
ইউক্রেনের প্রতি আলোচনায় নতুন করে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, এই চুক্তি; ইস্তাম্বুল চুক্তি এখনো আলোচনার টেবিলে আছে এবং এটি শান্তি আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে ভিত্তি হিসেবে কাজ করতে পারে। এ সময় তিনি জোর দিয়ে বলেন, রাশিয়া কখনো শান্তি আলোচনা প্রত্যাখ্যান করেনি এবং এখনো এ ধরনের আলোচনার জন্য মস্কো প্রস্তুত রয়েছে।’
ইউক্রেন বরাবরই শান্তি আলোচনায় অনীহা দেখিয়ে আসছে উল্লেখ করে রুশ প্রেসিডেন্ট বলেন, তারা সরাসরি পশ্চিমাদের নির্দেশে আলোচনার টেবিলে বসতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। এটি যে ওয়াশিংটনের অনুরোধে হয়েছে সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। ইউক্রেনীয় কর্মকর্তারাও এ বিষয়গুলো অস্বীকার করেন না।
মস্কোর তরফে আলোচনার কথা বলা হলেও ভৌগোলিক অখণ্ডতার বিষয়ে ছাড় দিয়ে কোনো আলোচনায় বসতে রাজি নয় কিয়েভ। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের চিফ অব স্টাফ আন্দ্রেই ইয়ারমাক সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘যুদ্ধে কীভাবে ন্যায়সংগত শান্তি অর্জন করা যায়, সে বিষয়ে কিয়েভ যেকোনো পরামর্শ শুনতে রাজি। তবে আমরা মূল্যবোধ, স্বাধীনতা, গণতন্ত্র, আঞ্চলিক অখণ্ডতাসহ সার্বভৌমত্বের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে কোনো ছাড় দিতে প্রস্তুত নই।’
তিনি বলেন, কিয়েভ সব সময় ওয়াশিংটন থেকে দুই দলেরই (রিপাবলিকান ও ডেমোক্র্যাট) সমর্থন পেয়ে আসছে। জরিপে দেখা গেছে, যুদ্ধের দুই বছর পরও বেশির ভাগ আমেরিকান এখনো ইউক্রেনকে সমর্থন করেন।
কংগ্রেসে পাস হলো মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বহুল আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল।’ মার্কিন সময় গতকাল বৃহস্পতিবার কংগ্রেসের রিপাবলিকান নিয়ন্ত্রিত নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদে অল্প ব্যবধানে কর হ্রাস ও সরকারি ব্যয়ের বিশাল এ প্যাকেজ পাস হয়। বিবিসি, আল-জাজিরাসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম এ তথ্য
২৭ মিনিট আগেকানাডার অটোয়া, মন্ট্রিয়লসহ ৬টি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বোমা হামলার হুমকির জেরে সাময়িকভাবে ফ্লাইট ছাড়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল। তবে পরে ওই নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে ট্রান্সপোর্ট কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল এভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফএএ)।
৯ ঘণ্টা আগেজিও নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা রানা সানাউল্লাহ বলেন, ‘ভারত যখন নুর খান বিমানঘাঁটিতে ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে, তখন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর হাতে ৩০-৪৫ সেকেন্ড সময় ছিল এটা বোঝার জন্য, ক্ষেপণাস্ত্রটিতে পারমাণবিক ওয়ারহেড ছিল কি না।
১০ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি সামরিক সূত্রগুলো নিশ্চিত করেছে, ইরানে পরিচালিত অভিযানের প্রথম দিক থেকেই পাইলটেরা দেশে ফেরার পথে অব্যবহৃত গোলাবারুদ গাজায় হামাসের লক্ষ্যবস্তুতে ব্যবহারের প্রস্তাব দেন। আইডিএফের কমান্ডারেরা সেই প্রস্তাব গ্রহণ করেন এবং লক্ষ্যবস্তু নির্ধারণে সহযোগিতা করেন।
১১ ঘণ্টা আগে