আজকের পত্রিকা ডেস্ক
কংগ্রেসে পাস হলো মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বহুল আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল।’ মার্কিন সময় গতকাল বৃহস্পতিবার কংগ্রেসের রিপাবলিকান নিয়ন্ত্রিত নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদে অল্প ব্যবধানে কর হ্রাস ও সরকারি ব্যয়ের বিশাল এ প্যাকেজ পাস হয়। বিবিসি, আল-জাজিরাসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম এ তথ্য জানিয়েছে।
প্রতিনিধি পরিষদে ২১৮-২১৪ ভোটের ব্যবধানে পাস হয়েছে বিলটি। পরে এতে স্বাক্ষর করেন স্পিকার মাইক জনসন। এখন ট্রাম্প স্বাক্ষর করলেই এটি আইনে পরিণত হবে।
কংগ্রেসে এই বিলটির পাস হওয়াকে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের জন্য বড় জয় হিসেবে দেখা হচ্ছে। কারণ, বিলটি নিয়ে ট্রাম্পের নিজ দলেই তুমুল বিরোধিতা ছিল। শেষ পর্যন্ত সেটি পাস হওয়ায় রিপাবলিকান পার্টির জ্যেষ্ঠ সদস্যদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প।
এর আগে গত মঙ্গলবার কংগ্রেসের উচ্চকক্ষ সিনেটে বিলটি কোনো রকমে উতরে যায়। সিনেটে মাত্র এক ভোটের ব্যবধানে পাস হয় বিলটি। পক্ষে ভোট পড়ে ৫১টি আর বিপক্ষে ৫০টি। বিলটির পক্ষে ৫১তম ভোটটি দেন ভাইস প্রেসিডেন্ট জে ডি ভ্যান্স। বিলটির বিপক্ষে ভোট দেওয়াদের বেশির ভাগই ডেমোক্র্যাট। তবে, তিন রিপাবলিকানও ট্রাম্পের বিগ বিউটিফুল বাজেটের বিপক্ষে ভোট দেন।
এই বিলে কর কমানো, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে বরাদ্দ কমানো, সেনাবাহিনীর সক্ষমতা বাড়ানো ও অভিবাসন নিয়ন্ত্রণে খরচ বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে। বিলটি ২০১৭ সালে প্রেসিডেন্ট হিসেবে ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদকালে দেওয়া কর ছাড়েরই সম্প্রসারিত রূপ।
এই বিলে কম আয়ের মার্কিন নাগরিকদের জন্য মেডিকেইড নামের স্বাস্থ্য কর্মসূচি ও খাদ্যসহায়তা কর্মসূচির খরচ থেকে প্রায় ৯৩ হাজার কোটি ডলার কাটছাঁটের কথা বলা হয়েছে। এতে লাখ লাখ আমেরিকান স্বাস্থ্যবিমার বাইরে চলে যাবেন। এছাড়াও, এই বিলটি পরবর্তী ১০ বছরে যুক্তরাষ্ট্রের বাজেট ঘাটতি ৩.৩ ট্রিলিয়ন ডলার পর্যন্ত বাড়িয়ে দিতে পারে বলে অনুমান করছে কংগ্রেসনাল বাজেট অফিস (সিবিও)।
তবে, এসব আশঙ্কা উড়িয়ে দিয়েছে হোয়াইট হাউস।
কংগ্রেসে পাস হলো মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বহুল আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল।’ মার্কিন সময় গতকাল বৃহস্পতিবার কংগ্রেসের রিপাবলিকান নিয়ন্ত্রিত নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদে অল্প ব্যবধানে কর হ্রাস ও সরকারি ব্যয়ের বিশাল এ প্যাকেজ পাস হয়। বিবিসি, আল-জাজিরাসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম এ তথ্য জানিয়েছে।
প্রতিনিধি পরিষদে ২১৮-২১৪ ভোটের ব্যবধানে পাস হয়েছে বিলটি। পরে এতে স্বাক্ষর করেন স্পিকার মাইক জনসন। এখন ট্রাম্প স্বাক্ষর করলেই এটি আইনে পরিণত হবে।
কংগ্রেসে এই বিলটির পাস হওয়াকে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের জন্য বড় জয় হিসেবে দেখা হচ্ছে। কারণ, বিলটি নিয়ে ট্রাম্পের নিজ দলেই তুমুল বিরোধিতা ছিল। শেষ পর্যন্ত সেটি পাস হওয়ায় রিপাবলিকান পার্টির জ্যেষ্ঠ সদস্যদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প।
এর আগে গত মঙ্গলবার কংগ্রেসের উচ্চকক্ষ সিনেটে বিলটি কোনো রকমে উতরে যায়। সিনেটে মাত্র এক ভোটের ব্যবধানে পাস হয় বিলটি। পক্ষে ভোট পড়ে ৫১টি আর বিপক্ষে ৫০টি। বিলটির পক্ষে ৫১তম ভোটটি দেন ভাইস প্রেসিডেন্ট জে ডি ভ্যান্স। বিলটির বিপক্ষে ভোট দেওয়াদের বেশির ভাগই ডেমোক্র্যাট। তবে, তিন রিপাবলিকানও ট্রাম্পের বিগ বিউটিফুল বাজেটের বিপক্ষে ভোট দেন।
এই বিলে কর কমানো, সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে বরাদ্দ কমানো, সেনাবাহিনীর সক্ষমতা বাড়ানো ও অভিবাসন নিয়ন্ত্রণে খরচ বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে। বিলটি ২০১৭ সালে প্রেসিডেন্ট হিসেবে ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদকালে দেওয়া কর ছাড়েরই সম্প্রসারিত রূপ।
এই বিলে কম আয়ের মার্কিন নাগরিকদের জন্য মেডিকেইড নামের স্বাস্থ্য কর্মসূচি ও খাদ্যসহায়তা কর্মসূচির খরচ থেকে প্রায় ৯৩ হাজার কোটি ডলার কাটছাঁটের কথা বলা হয়েছে। এতে লাখ লাখ আমেরিকান স্বাস্থ্যবিমার বাইরে চলে যাবেন। এছাড়াও, এই বিলটি পরবর্তী ১০ বছরে যুক্তরাষ্ট্রের বাজেট ঘাটতি ৩.৩ ট্রিলিয়ন ডলার পর্যন্ত বাড়িয়ে দিতে পারে বলে অনুমান করছে কংগ্রেসনাল বাজেট অফিস (সিবিও)।
তবে, এসব আশঙ্কা উড়িয়ে দিয়েছে হোয়াইট হাউস।
ব্রিজিতের জন্ম পুরুষ হিসেবে হয়েছিল—এমন তথ্য প্রচার করেন ডানপন্থী ইনফ্লুয়েন্সার ক্যান্ডেস ওয়েন্স। এরপর তাঁর বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেন মাখোঁ দম্পতি। তাঁদের আইনজীবী জানিয়েছেন, এ মামলায় তাঁরা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আদালতে উপস্থাপন করবেন। এদিকে ওয়েন্সের আইনজীবীরা মামলাটি খারিজ করার জন্য একটি আবেদন করেছেন।
৩৫ মিনিট আগেনেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও দেশটির মার্কস ও লেনিন পন্থী কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিএন–ইউএমএল) চেয়ারম্যান কেপি শর্মা অলি অবশেষে সেনাবাহিনীর সুরক্ষা থেকে বেরিয়ে এসেছেন। গত ৯ সেপ্টেম্বর থেকে তিনি শিবপুরীতে অবস্থিত নেপাল আর্মির স্টাফ কলেজে অবস্থান করছিলেন।
৪৪ মিনিট আগেট্রাম্প স্বীকার করেন, তিনি ভেবেছিলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ সমাধান করা ‘সহজ’ হবে। কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি। তবে তিনি জোর দিয়ে বলেন, তিনি শেষ পর্যন্ত এ সমস্যার সমাধান করবেন।
১ ঘণ্টা আগেনেপালের খ্যাতনামা চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডা. সন্দুক রুইত স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, তিনি তাঁর রোগীদের ছেড়ে মন্ত্রী হতে চান না। মঙ্গলবার সকালে নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলা কার্কি কাঠমান্ডুর তিলগঙ্গা চক্ষু ইনস্টিটিউটে গিয়ে তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
৩ ঘণ্টা আগে