ইউক্রেনের সৈন্যরা দেশটির দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের খারকিভে রাশিয়ার দখল থেকে আরও কিছু এলাকা পুনরুদ্ধার করেছে বলে দাবি করেছে। এই অবস্থায় সেখানে নিজেদের এগিয়ে নিতে সৈন্য সংখ্যা আরও বাড়াচ্ছে রাশিয়া। তবে তারপরও রাশিয়ার সরবরাহ পথে অবস্থিত বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কিছু গ্রাম ইউক্রেনের নিয়ন্ত্রণে আসবে বলেও দাবি করেছে কিয়েভ। বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
গত শুক্রবার রাতে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছিলেন, ইউক্রেনের সেনারা খারকিভের ৩০ টির বেশি বসতি পুনরুদ্ধার করেছে এবং পূর্ব দনবাসসহ দক্ষিণাঞ্চলে পাল্টা আক্রমণ অব্যাহত রয়েছে। দু-এক দিন আগেও খারকিভে নিজেদের অগ্রগতির কথা দাবি করেছিল ইউক্রেন। সেসময় রাশিয়া কিংবা খারকিভে নিয়োজিত রুশপন্থী কোনো কর্মকর্তা এসব দাবির সত্যতা নিশ্চিত করেননি।
তবে গত শুক্রবার খারকিভ অঞ্চলে নিয়োজিত রুশপন্থী শীর্ষ কর্মকর্তা ভিতালি গানশেভ বলেছেন, ‘শত্রুদের অগ্রগতি কিছুটা বিলম্বিত করা গেলেও তাদের পুরোপুরিভাবে ঠেকানো যাচ্ছে না। তাঁরা এরই মধ্যে বেশ কিছু গ্রাম নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে।’ খারকিভে যুদ্ধের এমন পরিস্থিতিতে খারকিভে সেনা মোতায়েন বাড়ানোর কথা জানিয়েছে রাশিয়া। গত শুক্রবার রাশিয়া কর্তৃক প্রকাশিত এক ভিডিওতে দেখা গেছে—রুশ সাঁজোয়া যানের একটি বহর খারকিভের দিকে অগ্রসর হচ্ছে।
দখলকৃত অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলায় সেগুলো পুনরুদ্ধার এবং দখলকৃত অঞ্চলে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখতে অতিরিক্ত সৈন্য পাঠানোর বিষয়টি রাশিয়ার ওপর চাপ তৈরি করবে বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। অন্যদিকে, ইউক্রেনের ধারাবাহিক সাফল্য অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী লয়েড অস্টিন।
বিশ্লেষকদের ধারণা, খারকিভ বা তার আশপাশের অঞ্চলে রুশ সরবরাহ লাইন ভেঙে দিতে পারলে বেকায়দায় পড়বে রাশিয়া। এতে করে অনেক রুশ সেনা অবরুদ্ধও হয়ে পড়তে পারে। এ ছাড়া ওই অঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ ইজিয়াম শহরটি ইউক্রেনের দখলে আসলে তা রুশ সেনাদের ভোগান্তি কয়েকগুণ বাড়াবে।
ইউক্রেনের সৈন্যরা দেশটির দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের খারকিভে রাশিয়ার দখল থেকে আরও কিছু এলাকা পুনরুদ্ধার করেছে বলে দাবি করেছে। এই অবস্থায় সেখানে নিজেদের এগিয়ে নিতে সৈন্য সংখ্যা আরও বাড়াচ্ছে রাশিয়া। তবে তারপরও রাশিয়ার সরবরাহ পথে অবস্থিত বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কিছু গ্রাম ইউক্রেনের নিয়ন্ত্রণে আসবে বলেও দাবি করেছে কিয়েভ। বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
গত শুক্রবার রাতে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছিলেন, ইউক্রেনের সেনারা খারকিভের ৩০ টির বেশি বসতি পুনরুদ্ধার করেছে এবং পূর্ব দনবাসসহ দক্ষিণাঞ্চলে পাল্টা আক্রমণ অব্যাহত রয়েছে। দু-এক দিন আগেও খারকিভে নিজেদের অগ্রগতির কথা দাবি করেছিল ইউক্রেন। সেসময় রাশিয়া কিংবা খারকিভে নিয়োজিত রুশপন্থী কোনো কর্মকর্তা এসব দাবির সত্যতা নিশ্চিত করেননি।
তবে গত শুক্রবার খারকিভ অঞ্চলে নিয়োজিত রুশপন্থী শীর্ষ কর্মকর্তা ভিতালি গানশেভ বলেছেন, ‘শত্রুদের অগ্রগতি কিছুটা বিলম্বিত করা গেলেও তাদের পুরোপুরিভাবে ঠেকানো যাচ্ছে না। তাঁরা এরই মধ্যে বেশ কিছু গ্রাম নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে।’ খারকিভে যুদ্ধের এমন পরিস্থিতিতে খারকিভে সেনা মোতায়েন বাড়ানোর কথা জানিয়েছে রাশিয়া। গত শুক্রবার রাশিয়া কর্তৃক প্রকাশিত এক ভিডিওতে দেখা গেছে—রুশ সাঁজোয়া যানের একটি বহর খারকিভের দিকে অগ্রসর হচ্ছে।
দখলকৃত অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলায় সেগুলো পুনরুদ্ধার এবং দখলকৃত অঞ্চলে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখতে অতিরিক্ত সৈন্য পাঠানোর বিষয়টি রাশিয়ার ওপর চাপ তৈরি করবে বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। অন্যদিকে, ইউক্রেনের ধারাবাহিক সাফল্য অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী লয়েড অস্টিন।
বিশ্লেষকদের ধারণা, খারকিভ বা তার আশপাশের অঞ্চলে রুশ সরবরাহ লাইন ভেঙে দিতে পারলে বেকায়দায় পড়বে রাশিয়া। এতে করে অনেক রুশ সেনা অবরুদ্ধও হয়ে পড়তে পারে। এ ছাড়া ওই অঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ ইজিয়াম শহরটি ইউক্রেনের দখলে আসলে তা রুশ সেনাদের ভোগান্তি কয়েকগুণ বাড়াবে।
শনিবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রন্ধীর জয়সওয়াল এক বিবৃতিতে বলেন, ‘আলাস্কায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বৈঠককে ভারত স্বাগত জানাচ্ছে। শান্তির পথে তাঁদের নেতৃত্ব প্রশংসনীয়। তবে সমাধানের একমাত্র পথ হলো সংলাপ ও কূটনীতি। বিশ্ব চায় ইউক্রেন যুদ্ধ
৪০ মিনিট আগেতদন্তকারীরা জানিয়েছেন, পাকিস্তানি এজেন্টরা প্রথমে জ্যোতির সঙ্গে অনলাইনে ঘনিষ্ঠতা বাড়ায়। এভাবেই পাকিস্তান হাইকমিশনে কর্মরত এহসান-উর-রহিম ওরফে দানিশ নামে এক কর্মকর্তার সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ হয়। এহসানের সঙ্গে অন্তত দুবার তিনি পাকিস্তানে গিয়েছিলেন।
২ ঘণ্টা আগেদেশভাগ কোনো একক নেতার কাজ ছিল না। তিনটি প্রধান শক্তি একত্রে কাজ করেছে—জিন্নাহ যিনি পাকিস্তানের দাবি তুলেছিলেন, কংগ্রেস যারা অবশেষে বিভাজন মেনে নিয়েছিল এবং লর্ড মাউন্টব্যাটেন যিনি তা বাস্তবায়ন করেছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগেইরানের ক্ষেপণাস্ত্র প্রকল্পে সহায়তা করছে চীন। এমনটাই দাবি করা হয়েছে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম ইয়েদিয়োথ আরোনাথের এক প্রতিবেদনে। আর, ইরান-চীনের এই যৌথ উদ্যোগের বিষয়ে উদ্বিগ্ন ইসরায়েল। যদিও ইরান বা চীনের তরফ থেকে এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য প্রকাশ করা হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে