অনলাইন ডেস্ক
ব্রিটিশ পররাষ্ট্র গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬ (MI6)-এর ১১৬ বছরের ইতিহাসে এবারই প্রথমবারের মতো একজন নারীকে প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ব্লেইজ মেট্রুয়েলি, যিনি ১৯৯৯ সালে সিক্রেট ইন্টেলিজেন্স সার্ভিসে যোগ দিয়েছিলেন, প্রতিষ্ঠানটির ১৮তম প্রধান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করবেন চলতি বছরের শেষ দিকে। তিনি বর্তমানে সংস্থাটির প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন শাখার পরিচালক এবং ‘ডিরেক্টর জেনারেল কিউ (Q)’ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
ব্লেইজ মেট্রুয়েলি বলেন, “আমি গর্বিত এবং সম্মানিত বোধ করছি এমন একটি দায়িত্ব পেয়ে। এই গুরুত্বপূর্ণ সময়ে এমআই৬-এর নেতৃত্ব দিতে পারা আমার জন্য এক বিশাল দায়িত্ব।”
প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমার এই নিয়োগকে "ঐতিহাসিক" বলে অভিহিত করেছেন এবং বলেছেন, “বর্তমান বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে আমাদের গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর কার্যকারিতা আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এমন সময়ে একজন দক্ষ এবং প্রযুক্তিনির্ভর নেতৃত্ব আমাদের জন্য অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক।”
ব্লেইজ মেট্রুয়েলির অভিজ্ঞতা
৪৭ বছর বয়সী মেট্রুয়েলি কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে নৃবিজ্ঞান বিষয়ে পড়াশোনা করেছেন। তিনি এমআই৫-এও পরিচালক পর্যায়ে কাজ করেছেন এবং দীর্ঘ সময় ধরে মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপে দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁর নেতৃত্বে প্রযুক্তি বিভাগ চীনের বায়োমেট্রিক নজরদারির মতো হুমকি থেকে ব্রিটিশ গোপন এজেন্টদের পরিচয় রক্ষা এবং আধুনিক উপায়ে শত্রুদের ফাঁকি দেওয়ার কৌশল উদ্ভাবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।
২০২৪ সালের রাজকীয় জন্মদিনের আন্তর্জাতিক সম্মানসূচীতে তাঁকে "কম্প্যানিয়ন অব দ্য অর্ডার অব সেন্ট মাইকেল অ্যান্ড সেন্ট জর্জ (CMG)" উপাধিতে ভূষিত করা হয়।
এমআই৬ প্রধান বা ‘সি’ এর ভূমিকা কী?
‘সি’ উপাধির উৎপত্তি ক্যাপ্টেন ম্যান্সফিল্ড কামিং থেকে, যিনি ১৯০৯ সালে প্রতিষ্ঠিত সিক্রেট সার্ভিস ব্যুরোর প্রধান ছিলেন এবং সব কাগজপত্রে সবসময় “C” দিয়ে স্বাক্ষর করতেন। সেই ঐতিহ্য এখনও অব্যাহত, এবং আজও এমআই৬ প্রধান সবসময় সবুজ কালি ব্যবহার করে লিখে থাকেন।
এমআই৬ প্রধান ‘সি’ সরাসরি ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে জবাবদিহি করেন এবং জয়েন্ট ইন্টেলিজেন্স কমিটির সদস্য হিসেবে প্রধানমন্ত্রীকে গোয়েন্দা বিশ্লেষণ ও পরামর্শ দেন। আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পররাষ্ট্রমন্ত্রী চাইলে এমআই৬ কর্মকর্তাদের বিশেষ অভিযান—যার মধ্যে প্রাণঘাতী অভিযানও থাকতে পারে—অনুমোদন দিতে পারেন।
বর্তমান ভূ-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট ও চ্যালেঞ্জ
বিশ্বব্যাপী রাশিয়া, চীন, ইরান ও উত্তর কোরিয়া যেভাবে ঘনিষ্ঠভাবে পশ্চিমা স্বার্থবিরোধী কার্যক্রমে লিপ্ত, তাতে এমআই৬-এর ভূমিকা এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। শুধু রাষ্ট্রীয় নয়, আল-কায়েদার মতো অ-রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসী গোষ্ঠীও এমআই৬-এর নজরদারির আওতায় রয়েছে।
তথ্য সংগ্রহে ডিজিটাল প্রযুক্তির অভাবনীয় অগ্রগতি এমআই৬-এর ঐতিহ্যগত ‘হিউম্যান ইন্টেলিজেন্স’ বা মানব গোয়েন্দাগিরির কাজকে আরও চ্যালেঞ্জিং করে তুলেছে। এমআই৬ এখন কেবল সাইবার স্পেস ও স্যাটেলাইট নজরদারির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে প্রযুক্তিনির্ভর হয়ে উঠছে না, বরং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, কোয়ান্টাম কম্পিউটিং, এবং বায়োমেট্রিক ডেটার মতো জটিলতার মধ্যেও টিকে থাকার লড়াই চালাচ্ছে।
বিদায়ী প্রধানের প্রশংসা ও নতুন নেতৃত্বে প্রত্যাশা
চলতি বছরের শরতেই বিদায় নেবেন বর্তমান এমআই৬ প্রধান স্যার রিচার্ড মুর। তিনি বলেন, “এই ঐতিহাসিক নিয়োগে আমি অত্যন্ত আনন্দিত। ব্লেইজ একজন চৌকস, অভিজ্ঞ এবং প্রযুক্তি নিয়ে ভাবনাচিন্তায় অগ্রণী গোয়েন্দা কর্মকর্তা। তাঁর নেতৃত্বে এমআই৬ আরও শক্তিশালী ও আধুনিক হবে।”
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ল্যামি ব্লেইজ মেট্রুয়েলিকে ‘আদর্শ নেতা’ হিসেবে অভিহিত করে বলেন, “বিশ্বের অস্থিরতা এবং নতুন নতুন নিরাপত্তা হুমকির মুখে ব্রিটেনের স্বার্থ রক্ষায় তাঁর নেতৃত্ব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।”
প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমার বলেন, “স্যার রিচার্ড মুরের অবদানের জন্য আমরা কৃতজ্ঞ। আমি নিশ্চিত ব্লেইজ আমাদের জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষায় অসাধারণ নেতৃত্ব প্রদান করবেন।”
এই নিয়োগ শুধু এমআই৬ নয়, গোটা ব্রিটিশ গোয়েন্দা ও নিরাপত্তা জগতে একটি যুগান্তকারী অধ্যায়ের সূচনা করেছে। একবিংশ শতাব্দীর জটিল ভূরাজনৈতিক ও প্রযুক্তিগত হুমকির মোকাবিলায় একজন নারী নেতার কৌশলী, দূরদর্শী ও সাহসী নেতৃত্ব নিঃসন্দেহে এক নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে।
ব্রিটিশ পররাষ্ট্র গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬ (MI6)-এর ১১৬ বছরের ইতিহাসে এবারই প্রথমবারের মতো একজন নারীকে প্রধান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ব্লেইজ মেট্রুয়েলি, যিনি ১৯৯৯ সালে সিক্রেট ইন্টেলিজেন্স সার্ভিসে যোগ দিয়েছিলেন, প্রতিষ্ঠানটির ১৮তম প্রধান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করবেন চলতি বছরের শেষ দিকে। তিনি বর্তমানে সংস্থাটির প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন শাখার পরিচালক এবং ‘ডিরেক্টর জেনারেল কিউ (Q)’ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
ব্লেইজ মেট্রুয়েলি বলেন, “আমি গর্বিত এবং সম্মানিত বোধ করছি এমন একটি দায়িত্ব পেয়ে। এই গুরুত্বপূর্ণ সময়ে এমআই৬-এর নেতৃত্ব দিতে পারা আমার জন্য এক বিশাল দায়িত্ব।”
প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমার এই নিয়োগকে "ঐতিহাসিক" বলে অভিহিত করেছেন এবং বলেছেন, “বর্তমান বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে আমাদের গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর কার্যকারিতা আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এমন সময়ে একজন দক্ষ এবং প্রযুক্তিনির্ভর নেতৃত্ব আমাদের জন্য অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক।”
ব্লেইজ মেট্রুয়েলির অভিজ্ঞতা
৪৭ বছর বয়সী মেট্রুয়েলি কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে নৃবিজ্ঞান বিষয়ে পড়াশোনা করেছেন। তিনি এমআই৫-এও পরিচালক পর্যায়ে কাজ করেছেন এবং দীর্ঘ সময় ধরে মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপে দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁর নেতৃত্বে প্রযুক্তি বিভাগ চীনের বায়োমেট্রিক নজরদারির মতো হুমকি থেকে ব্রিটিশ গোপন এজেন্টদের পরিচয় রক্ষা এবং আধুনিক উপায়ে শত্রুদের ফাঁকি দেওয়ার কৌশল উদ্ভাবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।
২০২৪ সালের রাজকীয় জন্মদিনের আন্তর্জাতিক সম্মানসূচীতে তাঁকে "কম্প্যানিয়ন অব দ্য অর্ডার অব সেন্ট মাইকেল অ্যান্ড সেন্ট জর্জ (CMG)" উপাধিতে ভূষিত করা হয়।
এমআই৬ প্রধান বা ‘সি’ এর ভূমিকা কী?
‘সি’ উপাধির উৎপত্তি ক্যাপ্টেন ম্যান্সফিল্ড কামিং থেকে, যিনি ১৯০৯ সালে প্রতিষ্ঠিত সিক্রেট সার্ভিস ব্যুরোর প্রধান ছিলেন এবং সব কাগজপত্রে সবসময় “C” দিয়ে স্বাক্ষর করতেন। সেই ঐতিহ্য এখনও অব্যাহত, এবং আজও এমআই৬ প্রধান সবসময় সবুজ কালি ব্যবহার করে লিখে থাকেন।
এমআই৬ প্রধান ‘সি’ সরাসরি ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে জবাবদিহি করেন এবং জয়েন্ট ইন্টেলিজেন্স কমিটির সদস্য হিসেবে প্রধানমন্ত্রীকে গোয়েন্দা বিশ্লেষণ ও পরামর্শ দেন। আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পররাষ্ট্রমন্ত্রী চাইলে এমআই৬ কর্মকর্তাদের বিশেষ অভিযান—যার মধ্যে প্রাণঘাতী অভিযানও থাকতে পারে—অনুমোদন দিতে পারেন।
বর্তমান ভূ-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট ও চ্যালেঞ্জ
বিশ্বব্যাপী রাশিয়া, চীন, ইরান ও উত্তর কোরিয়া যেভাবে ঘনিষ্ঠভাবে পশ্চিমা স্বার্থবিরোধী কার্যক্রমে লিপ্ত, তাতে এমআই৬-এর ভূমিকা এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। শুধু রাষ্ট্রীয় নয়, আল-কায়েদার মতো অ-রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসী গোষ্ঠীও এমআই৬-এর নজরদারির আওতায় রয়েছে।
তথ্য সংগ্রহে ডিজিটাল প্রযুক্তির অভাবনীয় অগ্রগতি এমআই৬-এর ঐতিহ্যগত ‘হিউম্যান ইন্টেলিজেন্স’ বা মানব গোয়েন্দাগিরির কাজকে আরও চ্যালেঞ্জিং করে তুলেছে। এমআই৬ এখন কেবল সাইবার স্পেস ও স্যাটেলাইট নজরদারির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে প্রযুক্তিনির্ভর হয়ে উঠছে না, বরং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, কোয়ান্টাম কম্পিউটিং, এবং বায়োমেট্রিক ডেটার মতো জটিলতার মধ্যেও টিকে থাকার লড়াই চালাচ্ছে।
বিদায়ী প্রধানের প্রশংসা ও নতুন নেতৃত্বে প্রত্যাশা
চলতি বছরের শরতেই বিদায় নেবেন বর্তমান এমআই৬ প্রধান স্যার রিচার্ড মুর। তিনি বলেন, “এই ঐতিহাসিক নিয়োগে আমি অত্যন্ত আনন্দিত। ব্লেইজ একজন চৌকস, অভিজ্ঞ এবং প্রযুক্তি নিয়ে ভাবনাচিন্তায় অগ্রণী গোয়েন্দা কর্মকর্তা। তাঁর নেতৃত্বে এমআই৬ আরও শক্তিশালী ও আধুনিক হবে।”
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ল্যামি ব্লেইজ মেট্রুয়েলিকে ‘আদর্শ নেতা’ হিসেবে অভিহিত করে বলেন, “বিশ্বের অস্থিরতা এবং নতুন নতুন নিরাপত্তা হুমকির মুখে ব্রিটেনের স্বার্থ রক্ষায় তাঁর নেতৃত্ব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।”
প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমার বলেন, “স্যার রিচার্ড মুরের অবদানের জন্য আমরা কৃতজ্ঞ। আমি নিশ্চিত ব্লেইজ আমাদের জাতীয় নিরাপত্তা রক্ষায় অসাধারণ নেতৃত্ব প্রদান করবেন।”
এই নিয়োগ শুধু এমআই৬ নয়, গোটা ব্রিটিশ গোয়েন্দা ও নিরাপত্তা জগতে একটি যুগান্তকারী অধ্যায়ের সূচনা করেছে। একবিংশ শতাব্দীর জটিল ভূরাজনৈতিক ও প্রযুক্তিগত হুমকির মোকাবিলায় একজন নারী নেতার কৌশলী, দূরদর্শী ও সাহসী নেতৃত্ব নিঃসন্দেহে এক নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে।
এলেইনা ৩১ বছর আগে লেখা সেই চিঠির জবাব পেয়েছেন পিয়া ব্রোডম্যান নামের একজনের কাছ থেকে। তিনি লিখেছেন, ‘আমার নাম পিয়া। আমি জার্মানিতে থাকি। আজ আমি নরওয়ের ভেগা অঞ্চলের ছোট্ট দ্বীপ লিসশেলেয়ায় তোমার বোতলবন্দী চিঠিটি খুঁজে পেয়েছি।’
১৩ মিনিট আগেতুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান মধ্যপ্রাচ্যে একটি ‘নতুন সাইকস-পিকট তন্ত্র’ প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। ইস্তাম্বুলে ওআইসির সম্মেলনে ভাষণ দিতে গিয়ে এরদোয়ান বলেছেন, ‘রক্ত দিয়ে নতুন সীমান্ত টেনে আমাদের অঞ্চলে একটি নতুন সাইকস-পিকট ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার অনুমতি আমরা দেব না।’
১৫ মিনিট আগেইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনিকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য ক্রমেই আগ্রাসী হয়ে উঠছে ইসরায়েল। এমন ইঙ্গিত মিলেছে সাম্প্রতিক হামলার বিশ্লেষণ থেকে। তবে বিশ্লেষকদের মতে, ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লবের পর থেকে যে ধর্মীয় নেতৃত্ব দেশটি শাসন করে আসছে, তা সরিয়ে দিলে নতুন যে নেতৃত্ব আসবে, তারা...
৩১ মিনিট আগেভারতের বেসামরিক বিমান চলাচল নিয়ন্ত্রক সংস্থা ডিজিসিএ উড়োজাহাজ পরিচালনার সঙ্গে যুক্ত এয়ার ইন্ডিয়ার ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিয়েছে। এই তিন কর্মকর্তার মধ্যে একজন ডিভিশনাল ভাইস প্রেসিডেন্টও। তিনজনকেই উড়োজাহাজ ক্রুদের ডিউটি সময়সূচি নির্ধারণ ও রোস্টার সংক্রান্ত সব দায়িত্ব থেকে অবিলম্ব
২ ঘণ্টা আগে