রাশিয়া ও বেলারুশের সম্মিলিত আক্রমণ মোকাবিলায় প্রস্তুত কিয়েভ। বুধবার, ইউক্রেনের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মুখপাত্র এ কথা জানিয়েছেন। রাশিয়ার ঘনিষ্ঠ মিত্র হিসেবে পরিচিত বেলারুশের সশস্ত্র বাহিনী নিজেদের যুদ্ধ প্রস্তুতি পরীক্ষার লক্ষ্যে বড় ধরনের মহড়া চালাচ্ছে। তারই প্রতিক্রিয়ায় কিয়েভ নিজেদের অবস্থান জানাল।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ইউক্রেনের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মুখপাত্র বলেছেন, ‘বেলারুশের সশস্ত্র বাহিনী যদি ইউক্রেনে রাশিয়ার সঙ্গে যোগ দেয়, তবে তা মোকাবিলায় প্রস্তুত কিয়েভ।’
ইউক্রেনের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মুখপাত্র আন্দ্রে দেমশেঙ্কো বলেছেন, ‘রাশিয়ান ফেডারেশন যেকোনো সময় ইউক্রেনের বিরুদ্ধে বেলারুশ প্রজাতন্ত্রের সেনাবাহিনীকে যুদ্ধে নামাতে পারে—এমন সম্ভাবনা আমরা উড়িয়ে দিচ্ছি না। অতএব, আমরা প্রস্তুত।’
ইউক্রেনের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মুখপাত্র আরও বলেন, ‘গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলার পর থেকেই বেলারুশ সীমান্তে আমাদের অবস্থান শক্তিশালী করা হয়েছে।’
তবে মহড়ার ব্যাপারে বেলারুশ জানিয়েছে, তাদের সামরিক বাহিনী মহড়া কেবল নিজেদের সক্ষমতা পরীক্ষার জন্যই। এই মহড়া প্রতিবেশীদের জন্য কোনো হুমকি সৃষ্টি করেনি।
বেলারুশের সঙ্গে যৌথ মহড়ার পরপরই গত ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়া ইউক্রেনে হামলা শুরু করে। এই মহড়া রাশিয়াকে সরাসরি বেলারুশ থেকে ইউক্রেন সীমান্তের কাছে সৈন্য সমাবেশ করার সুযোগ দিয়েছিল। তবে প্রথম পর্যায়ে রাশিয়ার আক্রমণ বেলারুশসংলগ্ন ইউক্রেনীয় এলাকাগুলোতে হলেও পরে ক্রমেই তা ইউক্রেনের পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে কেন্দ্রীভূত হয়।
এদিকে, মলদোভায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত কেন্ট লগসডন বলেছেন, ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন এবং বন্দুকের মুখে ইউরোপের মানচিত্র নতুন করে আঁকার চেষ্টা বিশ্বজুড়ে বড় উদ্বেগের কারণ। তিনি জানিয়েছেন, ওয়াশিংটনের হাতে এমন কোনো প্রমাণ নেই, যা দিয়ে প্রমাণ করা যায় যে মস্কো ইউক্রেনের যুদ্ধ মোলদোভায় প্রসারিত করতে চায়।
রাশিয়া ও বেলারুশের সম্মিলিত আক্রমণ মোকাবিলায় প্রস্তুত কিয়েভ। বুধবার, ইউক্রেনের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মুখপাত্র এ কথা জানিয়েছেন। রাশিয়ার ঘনিষ্ঠ মিত্র হিসেবে পরিচিত বেলারুশের সশস্ত্র বাহিনী নিজেদের যুদ্ধ প্রস্তুতি পরীক্ষার লক্ষ্যে বড় ধরনের মহড়া চালাচ্ছে। তারই প্রতিক্রিয়ায় কিয়েভ নিজেদের অবস্থান জানাল।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ইউক্রেনের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মুখপাত্র বলেছেন, ‘বেলারুশের সশস্ত্র বাহিনী যদি ইউক্রেনে রাশিয়ার সঙ্গে যোগ দেয়, তবে তা মোকাবিলায় প্রস্তুত কিয়েভ।’
ইউক্রেনের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মুখপাত্র আন্দ্রে দেমশেঙ্কো বলেছেন, ‘রাশিয়ান ফেডারেশন যেকোনো সময় ইউক্রেনের বিরুদ্ধে বেলারুশ প্রজাতন্ত্রের সেনাবাহিনীকে যুদ্ধে নামাতে পারে—এমন সম্ভাবনা আমরা উড়িয়ে দিচ্ছি না। অতএব, আমরা প্রস্তুত।’
ইউক্রেনের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মুখপাত্র আরও বলেন, ‘গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলার পর থেকেই বেলারুশ সীমান্তে আমাদের অবস্থান শক্তিশালী করা হয়েছে।’
তবে মহড়ার ব্যাপারে বেলারুশ জানিয়েছে, তাদের সামরিক বাহিনী মহড়া কেবল নিজেদের সক্ষমতা পরীক্ষার জন্যই। এই মহড়া প্রতিবেশীদের জন্য কোনো হুমকি সৃষ্টি করেনি।
বেলারুশের সঙ্গে যৌথ মহড়ার পরপরই গত ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়া ইউক্রেনে হামলা শুরু করে। এই মহড়া রাশিয়াকে সরাসরি বেলারুশ থেকে ইউক্রেন সীমান্তের কাছে সৈন্য সমাবেশ করার সুযোগ দিয়েছিল। তবে প্রথম পর্যায়ে রাশিয়ার আক্রমণ বেলারুশসংলগ্ন ইউক্রেনীয় এলাকাগুলোতে হলেও পরে ক্রমেই তা ইউক্রেনের পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে কেন্দ্রীভূত হয়।
এদিকে, মলদোভায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত কেন্ট লগসডন বলেছেন, ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন এবং বন্দুকের মুখে ইউরোপের মানচিত্র নতুন করে আঁকার চেষ্টা বিশ্বজুড়ে বড় উদ্বেগের কারণ। তিনি জানিয়েছেন, ওয়াশিংটনের হাতে এমন কোনো প্রমাণ নেই, যা দিয়ে প্রমাণ করা যায় যে মস্কো ইউক্রেনের যুদ্ধ মোলদোভায় প্রসারিত করতে চায়।
বিশ্ব রাজনীতির উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের বি-২ বোমারু বিমান এখন আলোচনার কেন্দ্রে। আকাশপথে নিঃশব্দ ও প্রায় অদৃশ্য এই যুদ্ধযান শুধু আধুনিক প্রযুক্তির বিস্ময় নয়, বরং এটি যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত শক্তির প্রতীক।
১৭ মিনিট আগেইরানে থাকা ‘বন্ধুদের’ তথ্যের অবিচ্ছিন্ন প্রবাহ নিশ্চিত করতে আগামী কয়েক সপ্তাহের জন্য দেশটিতে স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা বিনা মূল্যে চালু করার জন্য স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ককে আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত রিচার্ড গ্রেনেল।
১ ঘণ্টা আগেএনডিটিভি জানিয়েছে, হামলায় বাংকার বাস্টার বোমা ও টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র মিলিয়ে অভিযান চালানো হয়, যা ছিল গত কয়েক বছরে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সরাসরি সামরিক পদক্ষেপ।
১ ঘণ্টা আগেতাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে