মাউন্ট এভারেস্টে অতিরিক্ত পর্বতারোহী ওঠার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে সাম্প্রতিক সময়ে। তবে মাউন্ট এভারেস্টই একমাত্র পর্বত নয়, যেখানে এ ধরনের ঘটনা ঘটছে।
এই সপ্তাহের শুরুর দিকে পূর্ব চীনের ইয়াংডাং পর্বতে আরোহণকারীরা এক ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে পর্বতের একটি অংশে আটকা পড়েছিলেন। অতিরিক্ত পর্বতারোহীর উপস্থিতিই এর কারণ। একটি দড়িকে আঁকড়ে ধরে বলা চলে কোনোভাবে ঝুলে ছিলেন তাঁরা। এভাবে এক ঘণ্টার বেশি সময় ধরে আটকা পড়েছিলেন পর্বতারোহীরা।
পর্বতারোহীদের এভাবে ধাতব দড়ি ও আংটা ধরে অপেক্ষা করার ছবি চীনা সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়। ঘটনা হলো, পর্বতারোহীর সংখ্যা এত বেড়ে যায় যে সামনের পর্বতারোহীরা এগিয়ে না যাওয়া পর্যন্ত পেছনের পর্বতারোহীরা আটকা পড়ে থাকেন।
এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে।
‘এটা ভয়ংকর! আমার মতো উচ্চতাভীতি আছে এমন কেউ সেখানে থাকলে হয়তো নিজেকে ভিজিয়ে ফেলত।’ এক চীনা মন্তব্য করেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে।
‘এটি করার জন্য আমাকে যদি মোটা অঙ্কের অর্থ দেওয়া হয়, তবু আমি রাজি না।’ অন্য একজন মন্তব্য করেন।
অন্য একজন ব্যবহারকারী প্রশ্ন করেন, পর্বতারোহীদের মধ্যে কেউ পড়ে গেলে এবং উদ্ধারের প্রয়োজন হলে কী হবে! তবে সব পর্বতারোহীকেই হেলমেটসহ সুরক্ষার সব উপকরণ পরা অবস্থায় দেখা যায়।
এই পার্বত্য এলাকায় ভ্রমণের দেখভাল করার দায়িত্বে আছে ওয়েরঝু দিংচেং স্পোর্টস ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি। তারা জানিয়েছে, পর্বতে এত বেশি লোক ওঠার বিষয়টা বুঝত না পারায় এ সমস্যার তৈরি হয়।
‘কতজন গ্রাহক আসবেন, সে সম্পর্কে আমাদের ভুল ধারণা, টিকিট সংরক্ষণ ব্যবস্থার মতো কার্যকর ট্র্যাফিক নিয়ন্ত্রণের অভাব এবং ব্যবস্থাপনায় ত্রুটির কারণে গ্রাহকেরা আরোহণের পথে অবরুদ্ধ এবং আটকা পড়েছিলেন।’ কোম্পানিটি একটি বিবৃতিতে জানিয়েছে।
সংস্থাটি আরও জানায়, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের সময় সাময়িকভাবে টিকিট বিক্রি বন্ধ রাখা হয়। ভবিষ্যতে পর্যটক নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা চালু করবে তারা।
ইয়াংডা পর্বত চসা প্রদেশের সাংহাই থেকে ৪১০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত। এর উচ্চতা ১ হাজার ১৫০ মিটার (৩ হাজার ৭৭৩ ফুট)।
চীনে মে মাসের প্রথম সপ্তাহে ছিল শ্রমিক দিবসের ছুটি। এতে এই পর্বতে পর্যটকের সংখ্যা বেড়ে যায়।
মাউন্ট এভারেস্টে অতিরিক্ত পর্বতারোহী ওঠার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে সাম্প্রতিক সময়ে। তবে মাউন্ট এভারেস্টই একমাত্র পর্বত নয়, যেখানে এ ধরনের ঘটনা ঘটছে।
এই সপ্তাহের শুরুর দিকে পূর্ব চীনের ইয়াংডাং পর্বতে আরোহণকারীরা এক ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে পর্বতের একটি অংশে আটকা পড়েছিলেন। অতিরিক্ত পর্বতারোহীর উপস্থিতিই এর কারণ। একটি দড়িকে আঁকড়ে ধরে বলা চলে কোনোভাবে ঝুলে ছিলেন তাঁরা। এভাবে এক ঘণ্টার বেশি সময় ধরে আটকা পড়েছিলেন পর্বতারোহীরা।
পর্বতারোহীদের এভাবে ধাতব দড়ি ও আংটা ধরে অপেক্ষা করার ছবি চীনা সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়। ঘটনা হলো, পর্বতারোহীর সংখ্যা এত বেড়ে যায় যে সামনের পর্বতারোহীরা এগিয়ে না যাওয়া পর্যন্ত পেছনের পর্বতারোহীরা আটকা পড়ে থাকেন।
এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে।
‘এটা ভয়ংকর! আমার মতো উচ্চতাভীতি আছে এমন কেউ সেখানে থাকলে হয়তো নিজেকে ভিজিয়ে ফেলত।’ এক চীনা মন্তব্য করেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে।
‘এটি করার জন্য আমাকে যদি মোটা অঙ্কের অর্থ দেওয়া হয়, তবু আমি রাজি না।’ অন্য একজন মন্তব্য করেন।
অন্য একজন ব্যবহারকারী প্রশ্ন করেন, পর্বতারোহীদের মধ্যে কেউ পড়ে গেলে এবং উদ্ধারের প্রয়োজন হলে কী হবে! তবে সব পর্বতারোহীকেই হেলমেটসহ সুরক্ষার সব উপকরণ পরা অবস্থায় দেখা যায়।
এই পার্বত্য এলাকায় ভ্রমণের দেখভাল করার দায়িত্বে আছে ওয়েরঝু দিংচেং স্পোর্টস ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি। তারা জানিয়েছে, পর্বতে এত বেশি লোক ওঠার বিষয়টা বুঝত না পারায় এ সমস্যার তৈরি হয়।
‘কতজন গ্রাহক আসবেন, সে সম্পর্কে আমাদের ভুল ধারণা, টিকিট সংরক্ষণ ব্যবস্থার মতো কার্যকর ট্র্যাফিক নিয়ন্ত্রণের অভাব এবং ব্যবস্থাপনায় ত্রুটির কারণে গ্রাহকেরা আরোহণের পথে অবরুদ্ধ এবং আটকা পড়েছিলেন।’ কোম্পানিটি একটি বিবৃতিতে জানিয়েছে।
সংস্থাটি আরও জানায়, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের সময় সাময়িকভাবে টিকিট বিক্রি বন্ধ রাখা হয়। ভবিষ্যতে পর্যটক নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা চালু করবে তারা।
ইয়াংডা পর্বত চসা প্রদেশের সাংহাই থেকে ৪১০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত। এর উচ্চতা ১ হাজার ১৫০ মিটার (৩ হাজার ৭৭৩ ফুট)।
চীনে মে মাসের প্রথম সপ্তাহে ছিল শ্রমিক দিবসের ছুটি। এতে এই পর্বতে পর্যটকের সংখ্যা বেড়ে যায়।
ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জ
৬ মিনিট আগেতাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এখন ইরানকে তিনটি কৌশলগত পথের একটি বেছে নিতে হবে। প্রথমত কোনো কিছু না করা। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও হামলা থেকে রেহাই পেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। এমনকি ইরান চাইলে কূটনৈতিক পথেও যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ফিরতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি বলেছেন, কূটনৈতিক প্রচেষ্টাকে ধ্বংস করেছে যুক্তরাষ্ট্র, ইরান নয়। একই সঙ্গে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের হুমকির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন...
১ ঘণ্টা আগেগত জানুয়ারিতে দ্বিতীয়বারের মতো মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে হোয়াইট হাউসে পা রাখেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর আগে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিতে বলেছিলেন, মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ-সংঘাত বন্ধে নিজেকে ‘শান্তির দূত’ হিসেবে তুলে ধরবেন তিনি। কিন্তু সময় বলছে ভিন্ন কথা। ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্রকে সরাসরি জড়িয়ে নিয়ে...
১ ঘণ্টা আগে