চীনের প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াং বলেছেন, উভয় দেশের (যুক্তরাষ্ট্র ও চীন) মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা, শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান এবং উভয় পক্ষের সমান সহযোগিতা অংশীদারত্বই দুই দেশের সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে। চীন সফররত যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যমন্ত্রী জিনা রাইমন্দোর সঙ্গে বেইজিংয়ে বৈঠককালে কিয়াং এ কথা বলেন। জবাবে জিনা রাইমন্দো বলেন, চীন থেকে বিচ্ছিন্ন হতে চায় না যুক্তরাষ্ট্র।
চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম সিনহুয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল মঙ্গলবার চীনের রাজধানী বেইজিংয়ের গ্রেট হলে মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রী জিনা রাইমন্দোর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন চীনের প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াং। বৈঠকে দুই দেশের শীর্ষ নেতারা উভয় পক্ষের মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধির আহ্বান জানান।
লি বলেন, ‘বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যকার বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক পারস্পরিকভাবে সুবিধাজনক এবং দুই পক্ষের জন্যই ইতিবাচক। কিন্তু অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক ইস্যুর মধ্যে রাজনীতি আনলে তা কেবল দুই পক্ষের মধ্যকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও আস্থাকেই বিনষ্ট করবে না, পাশাপাশি দুই দেশের ব্যবসায়ী ও জনগণের স্বার্থকেও গভীরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করবে। এ ছাড়া এই অবস্থা বিশ্ব অর্থনীতিতেও বিপর্যয়কর প্রভাব ফেলবে।’
লি আরও বলেন, ‘চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের সুন্দর সম্পর্ক দুই দেশের পাশাপাশি বিশ্বকে উপকৃত করে। বালিতে দুই দেশের শীর্ষ নেতারা যে এজেন্ডাগুলোতে একমত হয়েছিলেন, সেগুলো নিয়ে কাজ করার প্রতি যুক্তরাষ্ট্র গুরুত্বারোপ করছে দেখে চীন আনন্দিত।’
চীনের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পারস্পরিক শ্রদ্ধা, শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান এবং পারস্পরিক সমান সহযোগিতা চীন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য সঠিক পথ। আমরা আশা করি, যুক্তরাষ্ট্র দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক বজায় রাখতে এবং এগিয়ে নিতে আরও যুগোপযোগী ও ফলপ্রসূ পদক্ষেপ নিতে চীনের সঙ্গে কাজ করবে।’ তিনি বলেন, চীন অর্থনীতি ও বাণিজ্য বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা ও সহযোগিতা জোরদার করতে এবং দ্বিপক্ষীয় অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্কের সুষ্ঠু বিকাশে ইচ্ছুক। তিনি আশা প্রকাশ করেন, যুক্তরাষ্ট্র একই বিষয়ে চীনের সঙ্গে কাজ করবে।
বৈঠকে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বাইডেন প্রশাসন চীনের অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং দেশটির জনগণের জীবনযাত্রার অগ্রযাত্রাকে সমর্থন করে। চীনের উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত করার কোনো উদ্দেশ্য যুক্তরাষ্ট্রের নেই এবং ওয়াশিংটন চীন থেকে বিচ্ছিন্ন হতে চায় না, চেষ্টাও করে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যোগাযোগ এবং স্বাভাবিক অর্থনৈতিক ও বাণিজ্য সম্পর্ক বজায় রাখতে ইচ্ছুক। আমরা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ক্রমাগত উন্নয়ন ধরে রাখতে চাই।’
চীনে মার্কিন বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ করতে চান, কিন্তু পরিবেশ ইতিবাচক না হওয়ায় তাঁরা বিনিয়োগ করতে চান না। এ বিষয়ে জিনা রাইমন্দো বলেন, ‘আমরা ক্রমাগতই মার্কিন ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে শুনতে পাচ্ছি যে, চীন বিনিয়োগ অযোগ্য দেশ। কারণ এখানে বিনিয়োগ করা এখন ঝুঁকিপূর্ণ।’
চীনের প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াং বলেছেন, উভয় দেশের (যুক্তরাষ্ট্র ও চীন) মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধা, শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান এবং উভয় পক্ষের সমান সহযোগিতা অংশীদারত্বই দুই দেশের সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে। চীন সফররত যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যমন্ত্রী জিনা রাইমন্দোর সঙ্গে বেইজিংয়ে বৈঠককালে কিয়াং এ কথা বলেন। জবাবে জিনা রাইমন্দো বলেন, চীন থেকে বিচ্ছিন্ন হতে চায় না যুক্তরাষ্ট্র।
চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম সিনহুয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল মঙ্গলবার চীনের রাজধানী বেইজিংয়ের গ্রেট হলে মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রী জিনা রাইমন্দোর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন চীনের প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াং। বৈঠকে দুই দেশের শীর্ষ নেতারা উভয় পক্ষের মধ্যে সহযোগিতা বৃদ্ধির আহ্বান জানান।
লি বলেন, ‘বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যকার বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক পারস্পরিকভাবে সুবিধাজনক এবং দুই পক্ষের জন্যই ইতিবাচক। কিন্তু অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক ইস্যুর মধ্যে রাজনীতি আনলে তা কেবল দুই পক্ষের মধ্যকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও আস্থাকেই বিনষ্ট করবে না, পাশাপাশি দুই দেশের ব্যবসায়ী ও জনগণের স্বার্থকেও গভীরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করবে। এ ছাড়া এই অবস্থা বিশ্ব অর্থনীতিতেও বিপর্যয়কর প্রভাব ফেলবে।’
লি আরও বলেন, ‘চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের সুন্দর সম্পর্ক দুই দেশের পাশাপাশি বিশ্বকে উপকৃত করে। বালিতে দুই দেশের শীর্ষ নেতারা যে এজেন্ডাগুলোতে একমত হয়েছিলেন, সেগুলো নিয়ে কাজ করার প্রতি যুক্তরাষ্ট্র গুরুত্বারোপ করছে দেখে চীন আনন্দিত।’
চীনের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘পারস্পরিক শ্রদ্ধা, শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান এবং পারস্পরিক সমান সহযোগিতা চীন ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য সঠিক পথ। আমরা আশা করি, যুক্তরাষ্ট্র দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক বজায় রাখতে এবং এগিয়ে নিতে আরও যুগোপযোগী ও ফলপ্রসূ পদক্ষেপ নিতে চীনের সঙ্গে কাজ করবে।’ তিনি বলেন, চীন অর্থনীতি ও বাণিজ্য বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা ও সহযোগিতা জোরদার করতে এবং দ্বিপক্ষীয় অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্কের সুষ্ঠু বিকাশে ইচ্ছুক। তিনি আশা প্রকাশ করেন, যুক্তরাষ্ট্র একই বিষয়ে চীনের সঙ্গে কাজ করবে।
বৈঠকে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বাইডেন প্রশাসন চীনের অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং দেশটির জনগণের জীবনযাত্রার অগ্রযাত্রাকে সমর্থন করে। চীনের উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত করার কোনো উদ্দেশ্য যুক্তরাষ্ট্রের নেই এবং ওয়াশিংটন চীন থেকে বিচ্ছিন্ন হতে চায় না, চেষ্টাও করে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা যোগাযোগ এবং স্বাভাবিক অর্থনৈতিক ও বাণিজ্য সম্পর্ক বজায় রাখতে ইচ্ছুক। আমরা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ক্রমাগত উন্নয়ন ধরে রাখতে চাই।’
চীনে মার্কিন বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ করতে চান, কিন্তু পরিবেশ ইতিবাচক না হওয়ায় তাঁরা বিনিয়োগ করতে চান না। এ বিষয়ে জিনা রাইমন্দো বলেন, ‘আমরা ক্রমাগতই মার্কিন ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে শুনতে পাচ্ছি যে, চীন বিনিয়োগ অযোগ্য দেশ। কারণ এখানে বিনিয়োগ করা এখন ঝুঁকিপূর্ণ।’
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও তাঁর বর্তমান স্ত্রী জিল বাইডেনের কন্যা অ্যাশলি বাইডেন তাঁর ১৩ বছরের দাম্পত্যজীবনের ইতি টানতে বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন করেছেন। স্থানীয় সময় সোমবার (১১ আগস্ট) ৪৪ বছর বয়সী অ্যাশলি ফিলাডেলফিয়ার কোর্ট অব কমন প্লিসে এই আবেদন দাখিল করেন।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের মালয়েশিয়া সফরকে কেন্দ্র করে দেশটির প্রধানমন্ত্রী দাতো সেরি আনোয়ার ইব্রাহিম এক্স মাধ্যমে পরপর তিনটি পোস্ট দিয়েছেন। এসব পোস্টে তিনি দুই দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ও কৌশলগত সহযোগিতা জোরদারের অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের সীমানা জোর করে পরিবর্তন করা যাবে না বলে সতর্ক করেছেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) নেতারা। এই সতর্কতা এসেছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে ইউক্রেন ইস্যুতে আসন্ন আলাস্কা সম্মেলনের তিন দিন আগে।
২ ঘণ্টা আগেইউক্রেন যুদ্ধের কারণে শ্রমিকসংকট মোকাবিলায় হাজার হাজার উত্তর কোরিয়ানকে রাশিয়ায় পাঠানো হয়েছে। তবে বিবিসির প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, রাশিয়ায় পৌঁছানোর পর দাসের মতো শর্তে কাজ করানো হচ্ছে উত্তর কোরিয়ার শ্রমিকদের।
৩ ঘণ্টা আগে