চীনের কর্মকর্তারা বলেছেন, ২০২৫ সাল নাগাদ চীনের পরিবারগুলো আকারে আরও ছোট হবে এবং বেশির ভাগ নাগরিকের বয়স বেড়ে যাবে। তখন জনসংখ্যা আরও কমতে শুরু করবে। বার্তা সংস্থা এএফপি আজ মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
একক দেশ হিসেবে চীনের জনসংখ্যা এখন বিশ্বে সবচেয়ে বেশি। জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে চীন সরকার ‘এক সন্তান নীতি’ গ্রহণ করেছিল, যার প্রভাব পড়েছে চীনের জন্মহারে। ২০১৬ সালে চীন সরকার এই বিধিনিষেধ শিথিল করেছে, তার পরেও জনসংখ্যা কাঙ্ক্ষিত হারে বাড়ছে না।
গত বছর চীন সরকার তিন সন্তান গ্রহণের অনুমতি দিয়েছে। কিন্তু তার পরও দেশটিতে পরিবারের আকার ক্রমশ ছোট হয়ে আসছে এবং জন্মহার কমতে কমতে রেকর্ড স্পর্শ করেছে।
চীনের জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশন গতকাল সোমবার বলেছে, জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার উল্লেখযোগ্য হারে কমে গেছে। ২০২৫ সালের মধ্যে এই হার নেতিবাচক পর্যায়ে যাবে। গত জানুয়ারিতেও চীনা কর্মকর্তারা একই ধরনের পূর্বাভাস দিয়েছিলেন। তাঁরা বলেছিলেন, আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার নেতিবাচক প্রবৃদ্ধিতে প্রবেশ করবে।
জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশন তাদের সর্বশেষ প্রতিবেদনে বলেছে, বর্তমানে সন্তান জন্মদানে সহায়তার জন্য আমাদের দেশের নীতিগত ব্যবস্থা নিখুঁত নয়। জনসংখ্যা বৃদ্ধির সরকারি নীতি ও জনগণের প্রত্যাশার সঙ্গে একটি বড় ধরনের ব্যবধান রয়েছে।
গত কয়েক বছরে চীনে জন্মহার ১ দশমিক ৩-এর নিচে নেমে গেছে। ২০৩৫ সালের মধ্যে দেশটিতে বৃদ্ধ মানুষের সংখ্যা অনেক বেড়ে যাবে। তখন ৬০ বছর বয়সী মানুষের সংখ্যা ৩০ শতাংশের বেশি হবে।
এমন পরিস্থিতিতে চীনের কিছু অংশে কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যে পরিবারবান্ধব নীতি প্রবর্তন করছে, যাতে জন্মহারের ধীরগতি মোকাবিলা করা যায়। দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় শহর হ্যাংজু সোমবার ঘোষণা করেছে, তিন সন্তানের পরিবার এখন থেকে আবাসন ভবিষ্য তহবিল ঋণের সর্বোচ্চ সীমা থেকে ২০ শতাংশ বেশি ঋণের জন্য আবেদন করতে পারবে। নানচাং, চাংশাসহ অন্যান্য শহও এ রকম সহায়ক নীতি চালু করেছে।
চীনের জনসংখ্যা বৃদ্ধি ঠেকাতে ১৯৮০ সালে চীনের শীর্ষনেতা দেং জিয়াওপিং ‘এক সন্তান নীতি’ প্রবর্তন করেছিলেন।
চীনের কর্মকর্তারা বলেছেন, ২০২৫ সাল নাগাদ চীনের পরিবারগুলো আকারে আরও ছোট হবে এবং বেশির ভাগ নাগরিকের বয়স বেড়ে যাবে। তখন জনসংখ্যা আরও কমতে শুরু করবে। বার্তা সংস্থা এএফপি আজ মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
একক দেশ হিসেবে চীনের জনসংখ্যা এখন বিশ্বে সবচেয়ে বেশি। জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে চীন সরকার ‘এক সন্তান নীতি’ গ্রহণ করেছিল, যার প্রভাব পড়েছে চীনের জন্মহারে। ২০১৬ সালে চীন সরকার এই বিধিনিষেধ শিথিল করেছে, তার পরেও জনসংখ্যা কাঙ্ক্ষিত হারে বাড়ছে না।
গত বছর চীন সরকার তিন সন্তান গ্রহণের অনুমতি দিয়েছে। কিন্তু তার পরও দেশটিতে পরিবারের আকার ক্রমশ ছোট হয়ে আসছে এবং জন্মহার কমতে কমতে রেকর্ড স্পর্শ করেছে।
চীনের জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশন গতকাল সোমবার বলেছে, জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার উল্লেখযোগ্য হারে কমে গেছে। ২০২৫ সালের মধ্যে এই হার নেতিবাচক পর্যায়ে যাবে। গত জানুয়ারিতেও চীনা কর্মকর্তারা একই ধরনের পূর্বাভাস দিয়েছিলেন। তাঁরা বলেছিলেন, আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার নেতিবাচক প্রবৃদ্ধিতে প্রবেশ করবে।
জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশন তাদের সর্বশেষ প্রতিবেদনে বলেছে, বর্তমানে সন্তান জন্মদানে সহায়তার জন্য আমাদের দেশের নীতিগত ব্যবস্থা নিখুঁত নয়। জনসংখ্যা বৃদ্ধির সরকারি নীতি ও জনগণের প্রত্যাশার সঙ্গে একটি বড় ধরনের ব্যবধান রয়েছে।
গত কয়েক বছরে চীনে জন্মহার ১ দশমিক ৩-এর নিচে নেমে গেছে। ২০৩৫ সালের মধ্যে দেশটিতে বৃদ্ধ মানুষের সংখ্যা অনেক বেড়ে যাবে। তখন ৬০ বছর বয়সী মানুষের সংখ্যা ৩০ শতাংশের বেশি হবে।
এমন পরিস্থিতিতে চীনের কিছু অংশে কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যে পরিবারবান্ধব নীতি প্রবর্তন করছে, যাতে জন্মহারের ধীরগতি মোকাবিলা করা যায়। দেশটির পূর্বাঞ্চলীয় শহর হ্যাংজু সোমবার ঘোষণা করেছে, তিন সন্তানের পরিবার এখন থেকে আবাসন ভবিষ্য তহবিল ঋণের সর্বোচ্চ সীমা থেকে ২০ শতাংশ বেশি ঋণের জন্য আবেদন করতে পারবে। নানচাং, চাংশাসহ অন্যান্য শহও এ রকম সহায়ক নীতি চালু করেছে।
চীনের জনসংখ্যা বৃদ্ধি ঠেকাতে ১৯৮০ সালে চীনের শীর্ষনেতা দেং জিয়াওপিং ‘এক সন্তান নীতি’ প্রবর্তন করেছিলেন।
তবে অনেক বিশ্লেষক মনে করছেন, এটি খ্রিষ্টান সম্প্রদায়কে অস্থির করার এবং বাইরের হস্তক্ষেপকে বৈধ মোড়কে আনার একটি কৌশল। এর দুই দিন আগে গণমাধ্যমে দাবি করা হয়েছিল ‘ক্রিশ্চিয়ান মিলিটারি কাউন্সিল’ গঠন হয়েছে এলিয়াস সাব নামে একজনের নেতৃত্বে। যদিও, এখন পর্যন্ত এই নামে কোনো ব্যক্তির পরিচয় পাওয়া যায়নি।
১১ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্পের পরিচয় হয়েছিল যৌন অপরাধী জেফ্রি এপস্টেইনের মাধ্যমে—সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এমন দাবি করেছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ছেলে হান্টার বাইডেন। আর তাতে বেজায় চটেছেন ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্প।
৩২ মিনিট আগেইসরায়েলের অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মতরিচ গতকাল বুধবার রাতে ঘোষণা করেছেন, তিনি ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড পশ্চিম তীরে নতুন ‘ই–ওয়ান’ বসতি নির্মাণ পরিকল্পনার অনুমোদন করেছেন। তিনি বলেন, ‘এই পরিকল্পনা ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের ধারণাকে কবর দেবে।’ ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম ওয়াই-নেটের প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে...
১ ঘণ্টা আগেযুদ্ধবিরতি নিয়ে তোড়জোড়, আন্তর্জাতিক চাপ, সমালোচনার সঙ্গে যেন পাল্লা দিয়েই গাজায় বাড়ছে ইসরায়েলি বর্বরতা। গাজায় অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে বর্তমানে কয়েকগুণ বেশি আগ্রাসী ইসরায়েল। প্রতিদিনই নির্বিচারে শয়ে শয়ে বেসামরিক মানুষ হত্যা করছে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী—আইডিএফ।
২ ঘণ্টা আগে