বিরল খনিজ সম্পদের খোঁজ এবং আহরণের জন্য চাঁদে খোঁড়াখুঁড়ি করার পরিকল্পনা করেছে চীন। সম্প্রতি দেশটির প্রকাশিত একটি শ্বেতপত্রের বরাত দিয়ে এমন তথ্য দিয়েছেন ব্রিটিশ এয়ার ভাইস মার্শাল পল গডফ্রে।
শুক্রবার দ্য টাইমস পত্রিকায় একটি যৌথ সাক্ষাৎকারে অংশ নিয়েছিলেন ব্রিটিশ এয়ার ভাইস মার্শাল পল গডফ্রে এবং মার্কিন স্পেস কমান্ডের প্রধান জেনারেল জেমস ডিকিনসন। সেখানেই স্ট্রাটোস্ফিয়ারের বাইরে মহাশূন্যে চীন ও রাশিয়ার হুমকি নিয়ে কথা বলেন তাঁরা।
গডফ্রে জানান, চীন ও রাশিয়া মহাকাশ অনুসন্ধান এবং মহাজাগতিক অস্ত্র নির্মাণ করতে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করছে। বেইজিংয়ের কাছে এমন প্রযুক্তি রয়েছে, যা দিয়ে তারা স্যাটেলাইটগুলোর দখল এবং নিয়ন্ত্রণ নিতে পারে। একই সময়ে মস্কোর কাছে রয়েছে অ্যান্টিস্যাটেলাইট ক্ষেপণাস্ত্র। যা ঘণ্টায় সাড়ে ১৭ হাজার মাইল বেগে কক্ষপথে থাকা কোনো লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করতে পারে।
গডফ্রে আরও জানান, ২০২০ সালে বেইজিং একটি চন্দ্রাভিযানে চেঞ্জসাইট-ওয়াই নামে এক রনের ফসফেটের অস্তিত্ব খুঁজে পায়। এই খনিজটি জ্বালানি হিসেবে ব্যবহারের পাশাপাশি পারমাণবিক ফিউশন তৈরিতেও কাজ করে। এ ঘটনার পর থেকেই চাঁদে খনিজ সম্পদ অনুসন্ধানে মরিয়া হয়ে উঠেছে চীন।
ব্রিটিশ এয়ার ভাইস মার্শাল দাবি করেছেন, সম্প্রতি চীন একটি শ্বেতপত্র প্রকাশ করেছে, যেখানে চাঁদে খনিজ সম্পদ অনুসন্ধানের বিষয়টি উল্লেখ আছে।
এয়ার ভাইস মার্শাল বলেন, ‘খনিজের খোঁজে আবারও চাঁদে যাচ্ছে চীন। এ অবস্থায় গ্রহাণুর খনি হয়তো এমন একটি বিষয়ে পরিণত হতে যাচ্ছে, যা আমরা জীবদ্দশায়ই দেখতে পাব।’
এদিকে মার্কিন স্পেস কমান্ডের প্রধান জেনারেল জেমস ডিকিনসন বলেছেন, মহাকাশ প্রতিযোগিতায় চীনের পেছনে পড়ে যাওয়ার আশঙ্কার মধ্যেও নিজের সক্ষমতায় আত্মবিশ্বাসী যুক্তরাষ্ট্র।
এ ছাড়া দুই বছর আগে অ্যান্টিস্যাটেলাইট মিসাইলের এক সফল পরীক্ষা চালিয়েছিল রাশিয়া। ‘কসমস-১৪০৮’ নামে একটি বাতিল হয়ে যাওয়া তাদের একটি স্যাটেলাইট ধ্বংস করতে পারমাণবিক হামলা থেকে রক্ষার জন্য ডিজাইন করা একটি অ্যান্টিব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা ব্যবহার করেছিল দেশটি।
তবে এ ঘটনায় কক্ষপথে ধ্বংসাবশেষের কারণে যানজটের মতো ঝামেলার সৃষ্টি হয়েছিল বলে দাবি করেন ডিকিনসন। তিনি বলেন, ‘ধ্বংস হওয়া স্যাটেলাইটটির প্রায় দেড় হাজার টুকরো আমরা শনাক্ত করেছিলাম।’
চীন, ভারত, রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র সবার কাছেই এ ধরনের অ্যান্টিস্যাটেলাইট ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে। তবে মহাকাশে চলাচল নিরাপদ রাখতে এ ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষায় নিষেধাজ্ঞার আহ্বান করেছে পশ্চিমা দেশগুলো।
গডফ্রে বলেন, ‘বিষয়টি অনেকটা সামুদ্রিক দূষণের মতো। আমরা সমুদ্রকে দূষিত করতে চাই না এবং মহাকাশের ক্ষেত্রেও একই রকম। মহাকাশের ধ্বংসাবশেষ বা সমুদ্রের মাইক্রোপ্লাস্টিক যা-ই হোক না কেন মানুষকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।’
বিরল খনিজ সম্পদের খোঁজ এবং আহরণের জন্য চাঁদে খোঁড়াখুঁড়ি করার পরিকল্পনা করেছে চীন। সম্প্রতি দেশটির প্রকাশিত একটি শ্বেতপত্রের বরাত দিয়ে এমন তথ্য দিয়েছেন ব্রিটিশ এয়ার ভাইস মার্শাল পল গডফ্রে।
শুক্রবার দ্য টাইমস পত্রিকায় একটি যৌথ সাক্ষাৎকারে অংশ নিয়েছিলেন ব্রিটিশ এয়ার ভাইস মার্শাল পল গডফ্রে এবং মার্কিন স্পেস কমান্ডের প্রধান জেনারেল জেমস ডিকিনসন। সেখানেই স্ট্রাটোস্ফিয়ারের বাইরে মহাশূন্যে চীন ও রাশিয়ার হুমকি নিয়ে কথা বলেন তাঁরা।
গডফ্রে জানান, চীন ও রাশিয়া মহাকাশ অনুসন্ধান এবং মহাজাগতিক অস্ত্র নির্মাণ করতে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করছে। বেইজিংয়ের কাছে এমন প্রযুক্তি রয়েছে, যা দিয়ে তারা স্যাটেলাইটগুলোর দখল এবং নিয়ন্ত্রণ নিতে পারে। একই সময়ে মস্কোর কাছে রয়েছে অ্যান্টিস্যাটেলাইট ক্ষেপণাস্ত্র। যা ঘণ্টায় সাড়ে ১৭ হাজার মাইল বেগে কক্ষপথে থাকা কোনো লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করতে পারে।
গডফ্রে আরও জানান, ২০২০ সালে বেইজিং একটি চন্দ্রাভিযানে চেঞ্জসাইট-ওয়াই নামে এক রনের ফসফেটের অস্তিত্ব খুঁজে পায়। এই খনিজটি জ্বালানি হিসেবে ব্যবহারের পাশাপাশি পারমাণবিক ফিউশন তৈরিতেও কাজ করে। এ ঘটনার পর থেকেই চাঁদে খনিজ সম্পদ অনুসন্ধানে মরিয়া হয়ে উঠেছে চীন।
ব্রিটিশ এয়ার ভাইস মার্শাল দাবি করেছেন, সম্প্রতি চীন একটি শ্বেতপত্র প্রকাশ করেছে, যেখানে চাঁদে খনিজ সম্পদ অনুসন্ধানের বিষয়টি উল্লেখ আছে।
এয়ার ভাইস মার্শাল বলেন, ‘খনিজের খোঁজে আবারও চাঁদে যাচ্ছে চীন। এ অবস্থায় গ্রহাণুর খনি হয়তো এমন একটি বিষয়ে পরিণত হতে যাচ্ছে, যা আমরা জীবদ্দশায়ই দেখতে পাব।’
এদিকে মার্কিন স্পেস কমান্ডের প্রধান জেনারেল জেমস ডিকিনসন বলেছেন, মহাকাশ প্রতিযোগিতায় চীনের পেছনে পড়ে যাওয়ার আশঙ্কার মধ্যেও নিজের সক্ষমতায় আত্মবিশ্বাসী যুক্তরাষ্ট্র।
এ ছাড়া দুই বছর আগে অ্যান্টিস্যাটেলাইট মিসাইলের এক সফল পরীক্ষা চালিয়েছিল রাশিয়া। ‘কসমস-১৪০৮’ নামে একটি বাতিল হয়ে যাওয়া তাদের একটি স্যাটেলাইট ধ্বংস করতে পারমাণবিক হামলা থেকে রক্ষার জন্য ডিজাইন করা একটি অ্যান্টিব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা ব্যবহার করেছিল দেশটি।
তবে এ ঘটনায় কক্ষপথে ধ্বংসাবশেষের কারণে যানজটের মতো ঝামেলার সৃষ্টি হয়েছিল বলে দাবি করেন ডিকিনসন। তিনি বলেন, ‘ধ্বংস হওয়া স্যাটেলাইটটির প্রায় দেড় হাজার টুকরো আমরা শনাক্ত করেছিলাম।’
চীন, ভারত, রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র সবার কাছেই এ ধরনের অ্যান্টিস্যাটেলাইট ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে। তবে মহাকাশে চলাচল নিরাপদ রাখতে এ ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষায় নিষেধাজ্ঞার আহ্বান করেছে পশ্চিমা দেশগুলো।
গডফ্রে বলেন, ‘বিষয়টি অনেকটা সামুদ্রিক দূষণের মতো। আমরা সমুদ্রকে দূষিত করতে চাই না এবং মহাকাশের ক্ষেত্রেও একই রকম। মহাকাশের ধ্বংসাবশেষ বা সমুদ্রের মাইক্রোপ্লাস্টিক যা-ই হোক না কেন মানুষকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।’
রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেন যুদ্ধের অবসানের জন্য ইসরায়েলের পশ্চিমতীর দখলের মডেল নিয়ে আলোচনা করেছে বলে জানা গেছে। এই পরিকল্পনা অনুযায়ী—রাশিয়া ইউক্রেনের দখলকৃত অঞ্চলগুলোর সামরিক ও অর্থনৈতিক নিয়ন্ত্রণ নেবে, ঠিক যেভাবে ১৯৬৭ সালে জর্ডানের কাছ থেকে পশ্চিমতীর দখলের পর সেখানে শাসন কায়েম করেছে ইসরায়েল।
৩ ঘণ্টা আগেট্রাম্প জানান, তিনি পুতিনের সঙ্গে ভালো আলোচনা করেছেন। তবে তিনি দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমি বাড়ি ফিরে দেখি, কোনো রকেট গিয়ে একটি নার্সিং হোম বা অ্যাপার্টমেন্ট ভবনে আঘাত করেছে। আর রাস্তায় লাশ পড়ে আছে।’
৪ ঘণ্টা আগেসৌরশক্তিচালিত বিমানে মানব অভিযাত্রীদের মধ্যে সর্বোচ্চ উচ্চতায় পৌঁছে নতুন বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন সুইজারল্যান্ডের অভিযাত্রী রাফায়েল ডমজান। দক্ষিণ-পশ্চিম সুইজারল্যান্ডের সিওন শহর থেকে উড্ডয়ন করে তিনি আল্পস পর্বতমালা অতিক্রম করেন এবং ৯ হাজার ৫২১ মিটার (৩১,২৩৪ ফুট) উচ্চতায় পৌঁছান।
৫ ঘণ্টা আগেইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের টেলিফোন আলাপের পর দক্ষিণ ফ্রান্সে সাংবাদিকদের সঙ্গে এ কথা বলেন মাখোঁ। এ সময় তাঁর পাশে ছিলেন ইউরোপীয় কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট আন্তোনিও কস্তা।
৬ ঘণ্টা আগে