যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি ৩০০ কিলোমিটার পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রের প্রথম চালান তাইওয়ানে পৌঁছেছে। গতকাল শনিবার তাইওয়ানের একটি সামরিক সূত্র সিঙ্গাপুরভিত্তিক সংবাদমাধ্যম সিএনএকে এ তথ্য জানিয়েছে। তবে কি পরিমাণ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা তাইওয়ানে পৌঁছেছে সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেয়নি সেই সূত্র।
সূত্রের দেওয়া তথ্য অনুসারে, তাইওয়ান যুক্তরাষ্ট্র থেকে যে এমজিএম-১৪০ আর্মি ট্যাকটিক্যাল মিসাইল সিস্টেম (এটিএসিএমএস) কিনেছে। সেই ক্রয়াদেশের প্রথম চালান সম্প্রতি পৌঁছেছে। তবে সূত্রটি সুনির্দিষ্ট সংখ্যা জানায়নি। গোপনীয়তার কারণে বিষয়টি প্রকাশ করা হয়নি।
এটিএসিএমএস একটি সুপারসনিক (শব্দের গতির চেয়ে কয়েকগুণ বেশি গতি সম্পন্ন) ট্যাকটিক্যাল ব্যালিস্টিক মিসাইল। এটি প্রথমে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা প্রতিষ্ঠান লিং-টেমকো-ভট তৈরি করেছিল। বর্তমানে এটি বিক্রি করছে লকহিড মার্টিন। এ ক্ষেপণাস্ত্রের দীর্ঘতম পাল্লা ৩০০ কিলোমিটার। এটি এম-২৭০ মাল্টিপল লঞ্চ রকেট সিস্টেম (এমএলআরএস) এবং এম-১৪২ হাই মোবিলিটি আর্টিলারি রকেট সিস্টেম (হিমার্স) থেকে ছোড়া যায়।
তাইওয়ানের প্রতিরক্ষাবিষয়ক গবেষক সু জি-ইউন বলেছেন, ‘এই ক্ষেপণাস্ত্র সিস্টেম তাইওয়ানের সামরিক সক্ষমতা বাড়াবে। চীনের হামলা মোকাবিলায় এটি কার্যকর ভূমিকা রাখবে। প্রয়োজন হলে এটি চীনের অভ্যন্তরেও লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘ইউক্রেনে একই মিসাইল সিস্টেম সরবরাহ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এটি রাশিয়ার দখলে থাকা এলাকায় দূরপাল্লার আক্রমণ চালাতে ইউক্রেনকে সহায়তা করেছে।’
এর আগে, ২০২০ সালের শেষ দিকে যুক্তরাষ্ট্র তাইওয়ানকে এটিএসিএমএস ও হিমার্স বিক্রির অনুমোদন দেয়। তাইওয়ান ৬৪টি এটিএসিএমএস ও ১১টি হিমার্স এম-১৪২ লঞ্চার কেনার চুক্তি করে। তবে পরে এম-১০৯ এ ৬ হাউইটজার কেনার পরিকল্পনা বাদ দেয়। এর পরিবর্তে আরও ২০টি এটিএসিএমএস ও ১৮টি হিমার্স কেনার সিদ্ধান্ত নেয়। ফলে মোট সংখ্যা দাঁড়ায় যথাক্রমে ৮৪ ও ২৯।
গত সপ্তাহে তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, প্রথম চালানের ১১টি হিমার্স পৌঁছেছে। সেগুলো তাইচুংয়ের ৫৮ তম আর্টিলারি কমান্ডে পাঠানো হয়েছে। সেখানে সেনারা সেগুলো পরিচালনার প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। শনিবার সিএনএকে সামরিক সূত্রটি জানিয়েছে, সম্প্রতি আসা এটিএসিএমএস ক্ষেপণাস্ত্রও ৫৮ তম আর্টিলারি কমান্ডে পাঠানো হবে।
এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে চাইলে তাইওয়ানের আর্মি কমান্ড হেডকোয়ার্টার কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি। তবে তারা বলেছে, ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহের প্রকল্প নির্ধারিত সময়েই চলছে। গবেষক সু বলেন, ট্রাম্প প্রশাসন ২০২০ সালে এই বিক্রির অনুমোদন দেয়। ওই সময় যুক্তরাষ্ট্র জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার ব্যালিস্টিক মিসাইলের সর্বোচ্চ পাল্লার ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে। তিনি আরও জানান, উত্তর কোরিয়া ও চীনের দীর্ঘ পাল্লার মিসাইল হুমকির পরিপ্রেক্ষিতে এই নিষেধাজ্ঞাগুলো পুরোনো হয়ে গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি ৩০০ কিলোমিটার পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রের প্রথম চালান তাইওয়ানে পৌঁছেছে। গতকাল শনিবার তাইওয়ানের একটি সামরিক সূত্র সিঙ্গাপুরভিত্তিক সংবাদমাধ্যম সিএনএকে এ তথ্য জানিয়েছে। তবে কি পরিমাণ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা তাইওয়ানে পৌঁছেছে সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেয়নি সেই সূত্র।
সূত্রের দেওয়া তথ্য অনুসারে, তাইওয়ান যুক্তরাষ্ট্র থেকে যে এমজিএম-১৪০ আর্মি ট্যাকটিক্যাল মিসাইল সিস্টেম (এটিএসিএমএস) কিনেছে। সেই ক্রয়াদেশের প্রথম চালান সম্প্রতি পৌঁছেছে। তবে সূত্রটি সুনির্দিষ্ট সংখ্যা জানায়নি। গোপনীয়তার কারণে বিষয়টি প্রকাশ করা হয়নি।
এটিএসিএমএস একটি সুপারসনিক (শব্দের গতির চেয়ে কয়েকগুণ বেশি গতি সম্পন্ন) ট্যাকটিক্যাল ব্যালিস্টিক মিসাইল। এটি প্রথমে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা প্রতিষ্ঠান লিং-টেমকো-ভট তৈরি করেছিল। বর্তমানে এটি বিক্রি করছে লকহিড মার্টিন। এ ক্ষেপণাস্ত্রের দীর্ঘতম পাল্লা ৩০০ কিলোমিটার। এটি এম-২৭০ মাল্টিপল লঞ্চ রকেট সিস্টেম (এমএলআরএস) এবং এম-১৪২ হাই মোবিলিটি আর্টিলারি রকেট সিস্টেম (হিমার্স) থেকে ছোড়া যায়।
তাইওয়ানের প্রতিরক্ষাবিষয়ক গবেষক সু জি-ইউন বলেছেন, ‘এই ক্ষেপণাস্ত্র সিস্টেম তাইওয়ানের সামরিক সক্ষমতা বাড়াবে। চীনের হামলা মোকাবিলায় এটি কার্যকর ভূমিকা রাখবে। প্রয়োজন হলে এটি চীনের অভ্যন্তরেও লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘ইউক্রেনে একই মিসাইল সিস্টেম সরবরাহ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এটি রাশিয়ার দখলে থাকা এলাকায় দূরপাল্লার আক্রমণ চালাতে ইউক্রেনকে সহায়তা করেছে।’
এর আগে, ২০২০ সালের শেষ দিকে যুক্তরাষ্ট্র তাইওয়ানকে এটিএসিএমএস ও হিমার্স বিক্রির অনুমোদন দেয়। তাইওয়ান ৬৪টি এটিএসিএমএস ও ১১টি হিমার্স এম-১৪২ লঞ্চার কেনার চুক্তি করে। তবে পরে এম-১০৯ এ ৬ হাউইটজার কেনার পরিকল্পনা বাদ দেয়। এর পরিবর্তে আরও ২০টি এটিএসিএমএস ও ১৮টি হিমার্স কেনার সিদ্ধান্ত নেয়। ফলে মোট সংখ্যা দাঁড়ায় যথাক্রমে ৮৪ ও ২৯।
গত সপ্তাহে তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, প্রথম চালানের ১১টি হিমার্স পৌঁছেছে। সেগুলো তাইচুংয়ের ৫৮ তম আর্টিলারি কমান্ডে পাঠানো হয়েছে। সেখানে সেনারা সেগুলো পরিচালনার প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। শনিবার সিএনএকে সামরিক সূত্রটি জানিয়েছে, সম্প্রতি আসা এটিএসিএমএস ক্ষেপণাস্ত্রও ৫৮ তম আর্টিলারি কমান্ডে পাঠানো হবে।
এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে চাইলে তাইওয়ানের আর্মি কমান্ড হেডকোয়ার্টার কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি। তবে তারা বলেছে, ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহের প্রকল্প নির্ধারিত সময়েই চলছে। গবেষক সু বলেন, ট্রাম্প প্রশাসন ২০২০ সালে এই বিক্রির অনুমোদন দেয়। ওই সময় যুক্তরাষ্ট্র জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার ব্যালিস্টিক মিসাইলের সর্বোচ্চ পাল্লার ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে। তিনি আরও জানান, উত্তর কোরিয়া ও চীনের দীর্ঘ পাল্লার মিসাইল হুমকির পরিপ্রেক্ষিতে এই নিষেধাজ্ঞাগুলো পুরোনো হয়ে গেছে।
পারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
৭ ঘণ্টা আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দুটি ইতিমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দুটি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
৭ ঘণ্টা আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
৮ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাত নবম দিনে গড়িয়েছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে লোহিতসাগরে মার্কিন জাহাজগুলোতে হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হুতি বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে
৮ ঘণ্টা আগে