সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে আফগানিস্তানের তালেবানকে বাদ দিতে যাচ্ছে মস্কো। এ ঘটনার ফলস্বরূপ তালেবানকে সরকারকে বৃহত্তম বার্ষিক অর্থনৈতিক ফোরামে আমন্ত্রণ জানিয়েছে রাশিয়া। আজ সোমবার একজন রুশ কূটনীতিকের উদ্ধৃতি দিয়ে এই খবর জানিয়েছে এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০ বছরের যুদ্ধ শেষে আফগানিস্তান থেকে মার্কিন নেতৃত্বাধীন বাহিনী বিদায় নেওয়ার পর ২০২১ সালের আগস্টে দেশটির ক্ষমতা দখল করে তালেবান বাহিনী। এরপরই আফগানিস্তানের তালেবান সরকারের সঙ্গে ধীরে ধীরে সুসম্পর্ক গড়ে তুলেছে রাশিয়া।
রুশ গণমাধ্যমগুলোর তথ্যমতে, দীর্ঘদিন ধরেই সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে রাশিয়ার নিষেধাজ্ঞার তালিকায় ছিল তালেবান। তবে দেশটির পররাষ্ট্র ও বিচার মন্ত্রণালয় তালেবানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা সরিয়ে নেওয়ার জন্য প্রেসিডেন্ট পুতিনের কাছে সুপারিশ করেছে। এই সুপারিশের অগ্রগতি হিসেবে রাশিয়া শিগগিরই নিষেধাজ্ঞার তালিকা থেকে তালেবানকে বাদ দেবে বলে জানিয়েছে দেশটির বার্তা সংস্থা আরআইএ নভোস্তি।
এ অবস্থায় রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা তাসকে রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এশিয়া বিভাগের পরিচালক জামির কাবুলভ জানিয়েছেন, ৫ থেকে ৮ জুন সেন্ট পিটার্সবার্গ আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক ফোরামে যোগদানের জন্য তালেবানকে আমন্ত্রণের বিষয়টি প্রশস্ত হয়েছে। আফগান নেতারা ঐতিহ্যগতভাবে রাশিয়ার জ্বালানি তেল পণ্য কেনায় আগ্রহী ছিলেন বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
সেন্ট পিটার্সবার্গ ইকোনমিক ফোরাম অতীতে লন্ডন এবং নিউইয়র্কের পশ্চিমা সিইও এবং বিনিয়োগকারীদের আমন্ত্রণ জানাতো। কিন্তু ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্যে সেই পরিস্থিতি উল্লেখযোগ্যভাবে পরিবর্তিত হয়েছে। এই যুদ্ধ ১৯৬২ সালে কিউবান ক্ষেপণাস্ত্র সংকটের পর পশ্চিমের সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্কের সবচেয়ে বড় সংকটের সূত্রপাত করেছে।
পশতু ভাষায় তালেবান শব্দটির অর্থ হলো—ছাত্র। ১৯৯৪ সালে আফগানিস্তানের দক্ষিণাঞ্চলীয় কান্দাহার ও এর আশপাশের অঞ্চলে এই আন্দোলনের সূত্রপাত হয়েছিল। ১৯৮০-এর দশকে আফগানিস্তান থেকে সোভিয়েত বাহিনী ফিরে গেলে দেশটির তৎকালীন সরকারের পতন ঘটিয়ে নিয়ন্ত্রণ নিতে গৃহযুদ্ধ শুরু করেছিল তালেবান। এই বাহিনী মূলত সেই সময়ে তথাকথিত মুজাহিদীন যোদ্ধাদের আকৃষ্ট করেছিল, যারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনে আফগানিস্তান থেকে সোভিয়েত বাহিনীকে বিতাড়িত করেছিল।
২০০৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে তালেবানকে একটি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করেছিল রাশিয়া। তবে এই বাহিনীর সঙ্গে রাশিয়া নিয়মিত যোগাযোগ রেখেছে বলেও দাবি করা হয় বিভিন্ন মহল থেকে।
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে আফগানিস্তানের তালেবানকে বাদ দিতে যাচ্ছে মস্কো। এ ঘটনার ফলস্বরূপ তালেবানকে সরকারকে বৃহত্তম বার্ষিক অর্থনৈতিক ফোরামে আমন্ত্রণ জানিয়েছে রাশিয়া। আজ সোমবার একজন রুশ কূটনীতিকের উদ্ধৃতি দিয়ে এই খবর জানিয়েছে এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০ বছরের যুদ্ধ শেষে আফগানিস্তান থেকে মার্কিন নেতৃত্বাধীন বাহিনী বিদায় নেওয়ার পর ২০২১ সালের আগস্টে দেশটির ক্ষমতা দখল করে তালেবান বাহিনী। এরপরই আফগানিস্তানের তালেবান সরকারের সঙ্গে ধীরে ধীরে সুসম্পর্ক গড়ে তুলেছে রাশিয়া।
রুশ গণমাধ্যমগুলোর তথ্যমতে, দীর্ঘদিন ধরেই সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে রাশিয়ার নিষেধাজ্ঞার তালিকায় ছিল তালেবান। তবে দেশটির পররাষ্ট্র ও বিচার মন্ত্রণালয় তালেবানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা সরিয়ে নেওয়ার জন্য প্রেসিডেন্ট পুতিনের কাছে সুপারিশ করেছে। এই সুপারিশের অগ্রগতি হিসেবে রাশিয়া শিগগিরই নিষেধাজ্ঞার তালিকা থেকে তালেবানকে বাদ দেবে বলে জানিয়েছে দেশটির বার্তা সংস্থা আরআইএ নভোস্তি।
এ অবস্থায় রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা তাসকে রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এশিয়া বিভাগের পরিচালক জামির কাবুলভ জানিয়েছেন, ৫ থেকে ৮ জুন সেন্ট পিটার্সবার্গ আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক ফোরামে যোগদানের জন্য তালেবানকে আমন্ত্রণের বিষয়টি প্রশস্ত হয়েছে। আফগান নেতারা ঐতিহ্যগতভাবে রাশিয়ার জ্বালানি তেল পণ্য কেনায় আগ্রহী ছিলেন বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
সেন্ট পিটার্সবার্গ ইকোনমিক ফোরাম অতীতে লন্ডন এবং নিউইয়র্কের পশ্চিমা সিইও এবং বিনিয়োগকারীদের আমন্ত্রণ জানাতো। কিন্তু ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্যে সেই পরিস্থিতি উল্লেখযোগ্যভাবে পরিবর্তিত হয়েছে। এই যুদ্ধ ১৯৬২ সালে কিউবান ক্ষেপণাস্ত্র সংকটের পর পশ্চিমের সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্কের সবচেয়ে বড় সংকটের সূত্রপাত করেছে।
পশতু ভাষায় তালেবান শব্দটির অর্থ হলো—ছাত্র। ১৯৯৪ সালে আফগানিস্তানের দক্ষিণাঞ্চলীয় কান্দাহার ও এর আশপাশের অঞ্চলে এই আন্দোলনের সূত্রপাত হয়েছিল। ১৯৮০-এর দশকে আফগানিস্তান থেকে সোভিয়েত বাহিনী ফিরে গেলে দেশটির তৎকালীন সরকারের পতন ঘটিয়ে নিয়ন্ত্রণ নিতে গৃহযুদ্ধ শুরু করেছিল তালেবান। এই বাহিনী মূলত সেই সময়ে তথাকথিত মুজাহিদীন যোদ্ধাদের আকৃষ্ট করেছিল, যারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনে আফগানিস্তান থেকে সোভিয়েত বাহিনীকে বিতাড়িত করেছিল।
২০০৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে তালেবানকে একটি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করেছিল রাশিয়া। তবে এই বাহিনীর সঙ্গে রাশিয়া নিয়মিত যোগাযোগ রেখেছে বলেও দাবি করা হয় বিভিন্ন মহল থেকে।
মিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
৮ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
২৫ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেইরানে পরিচালিত মার্কিন বিমান হামলাকে ‘অসাধারণ এবং ব্যাপক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি জানিয়েছেন, এই হামলার মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে