সরকারিভাবে প্রথমবারের মতো করোনা সংক্রমণের কথা স্বীকার করেছে উত্তর কোরিয়া। পাশাপাশি দেশজুড়ে লকডাউনের নির্দেশ দিয়েছে দেশটির সরকার। উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে আজ বৃহস্পতিবার এ খবর জানিয়েছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি।
উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ জানিয়েছে, পিয়ংইয়ং শহরে ওমিক্রন ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। তবে কতজনের শরীরে ওমিক্রন শনাক্ত হয়েছে, সে ব্যাপারে কিছু বলা হয়নি।
দেশটির নেতা কিম জং উন করোনা নির্মূলের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তিনি উত্তর কোরিয়াজুড়ে ‘গুরুতর জরুরি অবস্থা’ জারি করেছেন। এত দিন করোনা সংক্রমণের কথা সরকারিভাবে স্বীকার করা না হলেও পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, দেশটিতে দীর্ঘদিন ধরেই করোনা ভাইরাসের উপস্থিতি রয়েছে।
বহির্বিশ্বের বিশেষজ্ঞরা বলছেন, উত্তর কোরিয়ায় ২ কোটি ৫০ লাখ মানুষ করোনা সংক্রমণের ঝুঁকিতে রয়েছে। কারণ দেশটির সরকার উত্তর কোরিয়ায় করোনা টিকার কার্যক্রম পরিচালনা করেনি। এমনকি গত বছর কয়েক লাখ অ্যাস্ট্রাজেনেকা এবং সিনোভ্যাক টিকা সরবরাহ করার আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে।
উত্তর কোরিয়ার অপ্রতুল স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা নিয়েও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উদ্বেগ রয়েছে।
করোনা সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের প্রধান উপায় হিসেবে ২০২০ সালের জানুয়ারিতেই উত্তর কোরিয়া তার সীমান্তগুলো বন্ধ করে দিয়েছিল। এমনকি প্রয়োজনীয় খাদ্য আমদানিও বন্ধ করে দিয়েছিল। ফলে দেশটিকে খাদ্য ঘাটতির দিকে ঠেলে দিয়েছে।
কেসিএনএর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কিম জং উন ‘সর্বোচ্চ জরুরি অবস্থা’ জারি করেছেন, যার মধ্যে রয়েছে স্থানীয় পর্যায়ে কড়া লকডাউন, গণজমায়েতে নিষেধাজ্ঞা এবং কর্মক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা। ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, অন্তত চার দিন আগে উত্তর কোরিয়ার রাজধানীতে ওমিক্রন ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে বলে জানা গেছে।
প্রায় দুই বছর ধরে উত্তর কোরিয়া দাবি করে আসছিল যে দেশটিতে একটিও করোনা সংক্রমণের ঘটনা ঘটেনি।
সরকারিভাবে প্রথমবারের মতো করোনা সংক্রমণের কথা স্বীকার করেছে উত্তর কোরিয়া। পাশাপাশি দেশজুড়ে লকডাউনের নির্দেশ দিয়েছে দেশটির সরকার। উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে আজ বৃহস্পতিবার এ খবর জানিয়েছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি।
উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ জানিয়েছে, পিয়ংইয়ং শহরে ওমিক্রন ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। তবে কতজনের শরীরে ওমিক্রন শনাক্ত হয়েছে, সে ব্যাপারে কিছু বলা হয়নি।
দেশটির নেতা কিম জং উন করোনা নির্মূলের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তিনি উত্তর কোরিয়াজুড়ে ‘গুরুতর জরুরি অবস্থা’ জারি করেছেন। এত দিন করোনা সংক্রমণের কথা সরকারিভাবে স্বীকার করা না হলেও পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, দেশটিতে দীর্ঘদিন ধরেই করোনা ভাইরাসের উপস্থিতি রয়েছে।
বহির্বিশ্বের বিশেষজ্ঞরা বলছেন, উত্তর কোরিয়ায় ২ কোটি ৫০ লাখ মানুষ করোনা সংক্রমণের ঝুঁকিতে রয়েছে। কারণ দেশটির সরকার উত্তর কোরিয়ায় করোনা টিকার কার্যক্রম পরিচালনা করেনি। এমনকি গত বছর কয়েক লাখ অ্যাস্ট্রাজেনেকা এবং সিনোভ্যাক টিকা সরবরাহ করার আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে।
উত্তর কোরিয়ার অপ্রতুল স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা নিয়েও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উদ্বেগ রয়েছে।
করোনা সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের প্রধান উপায় হিসেবে ২০২০ সালের জানুয়ারিতেই উত্তর কোরিয়া তার সীমান্তগুলো বন্ধ করে দিয়েছিল। এমনকি প্রয়োজনীয় খাদ্য আমদানিও বন্ধ করে দিয়েছিল। ফলে দেশটিকে খাদ্য ঘাটতির দিকে ঠেলে দিয়েছে।
কেসিএনএর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কিম জং উন ‘সর্বোচ্চ জরুরি অবস্থা’ জারি করেছেন, যার মধ্যে রয়েছে স্থানীয় পর্যায়ে কড়া লকডাউন, গণজমায়েতে নিষেধাজ্ঞা এবং কর্মক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা। ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, অন্তত চার দিন আগে উত্তর কোরিয়ার রাজধানীতে ওমিক্রন ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে বলে জানা গেছে।
প্রায় দুই বছর ধরে উত্তর কোরিয়া দাবি করে আসছিল যে দেশটিতে একটিও করোনা সংক্রমণের ঘটনা ঘটেনি।
সম্প্রতি কুয়েতের প্রায় ৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রথম উপ-প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ ফাহাদ ইউসুফ সউদ আল সাবাহ। আল-কাবাস পত্রিকাকে তিনি জানান, কয়েকটি দেশের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে বহু ‘প্রতারক’ শনাক্ত করা হয়েছে।
২৩ মিনিট আগেমিছিলের অগ্রভাগে ছিলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী, তৃণমূল কংগ্রেসের মহুয়া মৈত্র ও সুস্মিতা দেব, সমাজবাদী পার্টির অখিলেশ যাদব এবং শিবসেনার সঞ্জয় রাউতসহ অন্যান্য দলের শীর্ষ নেতারা। তাদের হাতে ‘চুপি চুপি ভোটের কারচুপি?’ লেখা পোস্টার ছিল এবং তারা ‘ভোট চুরি মানছি না, মানব না’ স্লোগান দিচ্ছিলেন।
২৫ মিনিট আগেভিয়েতনামের কৃষক নুয়েন থি হুয়ং। চিন্তায় ঠিকমতো ঘুমোতে পারছেন না। হাতছাড়া হতে যাচ্ছে তাঁর রুজি-রোজগারের একমাত্র উপায়। তাও আবার তাঁর নিজ দেশে ট্রাম্প পরিবারের সমর্থনে নির্মিত হতে যাওয়া একটি গলফ ক্লাবের জন্য। বিনিময়ে মিলবে মাত্র ৩ হাজার ২০০ মার্কিন ডলার এবং কয়েক মাসের জন্য চাল।
২ ঘণ্টা আগেপারমাণবিক হামলায় বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের অনেকে ছিলেন অল্পবয়সী নারী, যাঁরা বোমা হামলার সময় গর্ভবতী বা সন্তান ধারণের উপযুক্ত বয়সে ছিলেন। কিন্তু তাঁদের শরীর থেকে সন্তানের শরীরে তেজস্ক্রিয়তা প্রবেশ করতে পারে, এই ভয়ে একপ্রকার ধ্বংসই হয়ে গেছে তাঁদের জীবন। চিকিৎসক, পরিচিতজন, বন্ধুবান্ধব এমনকি পরিবারের...
২ ঘণ্টা আগে