ফিলিপাইনের দক্ষিণের একটি পার্বত্য অঞ্চলে প্রবল বর্ষণের কারণে হওয়া ভূমিধসে পাঁচজন নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া আহত হয়েছেন আরও ৩১ জন। গতকাল মঙ্গলবার ভূমিধসে খনি শ্রমিকদের পরিবহনের জন্য ব্যবহৃত দুটি বাসের মধ্যে অন্তত ২০ জন আটকা পড়েন। আজ এএফপির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রাদেশিক দুর্যোগ কর্মকর্তা এডওয়ার্ড ম্যাকাপিলি এএফপিকে বলেন, মিন্দানাও দ্বীপের দাভাও দে ওরো প্রদেশের খনিসমৃদ্ধ একটি গ্রামে ভূমিধসের ঘটনা ঘটেছে। সে সময় খনিশ্রমিকদের পরিবহনের জন্য ব্যবহৃত দুটি বাসের মধ্যে থাকা অন্তত ২৮ জনের মধ্যে ৮ জন কোনোমতে বের হতে পেরেছিলেন। কাদামাটিতে বাস আটকে পড়ার আগেই জানালা দিয়ে তারা অক্ষত অবস্থায় বের হতে সমর্থ হন। বাকিরা বাসের মধ্যেই আটকা পড়েন।
মাসারা গ্রামে ফিলিপাইনের কোম্পানি অ্যাপেক্স মাইনিং দ্বারা পরিচালিত একটি সোনার খনির বাইরে বাস দুটি দাঁড়িয়ে ছিল। খনিশ্রমিকেরা সেখান থেকেই বাসে উঠতেন।
কাদামাটি থেকে পাঁচজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানান ম্যাকাপিলি। তবে নিহত এই পাঁচজন শ্রমিকদের বাসে ছিলেন কি না, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এ ছাড়া, ৩১ জন গ্রামবাসী ভূমিধসের ঘটনায় আহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে গুরুতর আহত দুজনকে চিকিৎসার জন্য দাভাও শহরের একটি হাসপাতালে বিমানযোগে পাঠানো হয়েছে বলে জানান ম্যাকাপিলি।
তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার বৃষ্টিপাত বন্ধ হওয়ার কারণে ভূমিধসের কোনো লক্ষণই ছিল না। শুক্রবারের মধ্যে আবহাওয়া হয়ে গিয়েছিল রৌদ্রোজ্জ্বল এবং গরম। ভূমিধসের পর ভূমিকম্পেও কেঁপে উঠেছিল গ্রামটি। মধ্যরাতে উদ্ধার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়া খুব বিপজ্জনক ছিল বলে তা থামিয়ে দেওয়া হয়। এরপর দিনের আলোতে আবার শুরু হয় উদ্ধারকাজ।
অন্য খনিশ্রমিকেরাও ভূমিধসের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন কি না বা অন্য কোনো গ্রামবাসী এখনো নিখোঁজ রয়েছেন কি না, তা স্পষ্ট নয়। ইতিমধ্যে মাসারা ও আশপাশের চারটি গ্রামের ২৮৫টি পরিবার তাদের বাড়িঘর থেকে সরে যেতে বাধ্য হয়েছে বলে জানান ম্যাকাপিলি। তিনি বলেন, উদ্ধারকাজে সহায়তার জন্য সেনাসদস্যদের মোতায়েন করা হয়েছে।
ফিলিপাইন সেনাবাহিনীর ইস্টার্ন মিন্দানাও কমান্ড আজ সামাজিক প্ল্যাটফর্ম ফেসবুকে বলেছে যে, রাস্তাগুলো এখনো চলাচলের অনুপযোগী এবং দুর্ঘটনার এলাকায় মোবাইল ফোন নেটওয়ার্ক নেই।
কয়েক সপ্তাহ ধরেই মিন্দানাওয়ের কিছু অংশে বৃষ্টিপাত হয়েছে। এতে হাজার হাজার মানুষ জরুরি আশ্রয়কেন্দ্রে সরে যেতে বাধ্য হয়। গত সপ্তাহে এই অঞ্চলে ভূমিধস এবং বন্যায় কমপক্ষে ১৮ জন মারা গেছেন বলে জাতীয় দুর্যোগ সংস্থা হালনাগাদ করা তথ্যে জানিয়েছে।
ফিলিপাইনের দক্ষিণের একটি পার্বত্য অঞ্চলে প্রবল বর্ষণের কারণে হওয়া ভূমিধসে পাঁচজন নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া আহত হয়েছেন আরও ৩১ জন। গতকাল মঙ্গলবার ভূমিধসে খনি শ্রমিকদের পরিবহনের জন্য ব্যবহৃত দুটি বাসের মধ্যে অন্তত ২০ জন আটকা পড়েন। আজ এএফপির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রাদেশিক দুর্যোগ কর্মকর্তা এডওয়ার্ড ম্যাকাপিলি এএফপিকে বলেন, মিন্দানাও দ্বীপের দাভাও দে ওরো প্রদেশের খনিসমৃদ্ধ একটি গ্রামে ভূমিধসের ঘটনা ঘটেছে। সে সময় খনিশ্রমিকদের পরিবহনের জন্য ব্যবহৃত দুটি বাসের মধ্যে থাকা অন্তত ২৮ জনের মধ্যে ৮ জন কোনোমতে বের হতে পেরেছিলেন। কাদামাটিতে বাস আটকে পড়ার আগেই জানালা দিয়ে তারা অক্ষত অবস্থায় বের হতে সমর্থ হন। বাকিরা বাসের মধ্যেই আটকা পড়েন।
মাসারা গ্রামে ফিলিপাইনের কোম্পানি অ্যাপেক্স মাইনিং দ্বারা পরিচালিত একটি সোনার খনির বাইরে বাস দুটি দাঁড়িয়ে ছিল। খনিশ্রমিকেরা সেখান থেকেই বাসে উঠতেন।
কাদামাটি থেকে পাঁচজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানান ম্যাকাপিলি। তবে নিহত এই পাঁচজন শ্রমিকদের বাসে ছিলেন কি না, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এ ছাড়া, ৩১ জন গ্রামবাসী ভূমিধসের ঘটনায় আহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে গুরুতর আহত দুজনকে চিকিৎসার জন্য দাভাও শহরের একটি হাসপাতালে বিমানযোগে পাঠানো হয়েছে বলে জানান ম্যাকাপিলি।
তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার বৃষ্টিপাত বন্ধ হওয়ার কারণে ভূমিধসের কোনো লক্ষণই ছিল না। শুক্রবারের মধ্যে আবহাওয়া হয়ে গিয়েছিল রৌদ্রোজ্জ্বল এবং গরম। ভূমিধসের পর ভূমিকম্পেও কেঁপে উঠেছিল গ্রামটি। মধ্যরাতে উদ্ধার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়া খুব বিপজ্জনক ছিল বলে তা থামিয়ে দেওয়া হয়। এরপর দিনের আলোতে আবার শুরু হয় উদ্ধারকাজ।
অন্য খনিশ্রমিকেরাও ভূমিধসের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন কি না বা অন্য কোনো গ্রামবাসী এখনো নিখোঁজ রয়েছেন কি না, তা স্পষ্ট নয়। ইতিমধ্যে মাসারা ও আশপাশের চারটি গ্রামের ২৮৫টি পরিবার তাদের বাড়িঘর থেকে সরে যেতে বাধ্য হয়েছে বলে জানান ম্যাকাপিলি। তিনি বলেন, উদ্ধারকাজে সহায়তার জন্য সেনাসদস্যদের মোতায়েন করা হয়েছে।
ফিলিপাইন সেনাবাহিনীর ইস্টার্ন মিন্দানাও কমান্ড আজ সামাজিক প্ল্যাটফর্ম ফেসবুকে বলেছে যে, রাস্তাগুলো এখনো চলাচলের অনুপযোগী এবং দুর্ঘটনার এলাকায় মোবাইল ফোন নেটওয়ার্ক নেই।
কয়েক সপ্তাহ ধরেই মিন্দানাওয়ের কিছু অংশে বৃষ্টিপাত হয়েছে। এতে হাজার হাজার মানুষ জরুরি আশ্রয়কেন্দ্রে সরে যেতে বাধ্য হয়। গত সপ্তাহে এই অঞ্চলে ভূমিধস এবং বন্যায় কমপক্ষে ১৮ জন মারা গেছেন বলে জাতীয় দুর্যোগ সংস্থা হালনাগাদ করা তথ্যে জানিয়েছে।
তাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
৩৪ মিনিট আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
৪২ মিনিট আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
১ ঘণ্টা আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জা
১ ঘণ্টা আগে