আফগানিস্তানের পাকতিকা ও খোস্ত প্রদেশে ভয়াবহ ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা বেড়েছে। আজ শুক্রবার নাগাদ মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১৫০ জনে। আহতের সংখ্যা ১ হাজার ৬৫০ জন ছাড়িয়ে গেছে। বার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস–এপির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
স্থানীয় সময় গত মঙ্গলবার দিবাগত রাতে আফগানিস্তানের পাকতিকা ও খোস্ত প্রদেশে ভূমিকম্পের ঘটনা ঘটে। মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থার মতে ওই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ১। স্থানীয় গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে দিয়ে এপি জানিয়েছে এখন পর্যন্ত ভূমিকম্পে যারা মারা গেছেন তাদের মধ্যে ১২১ জন শিশু। এ ছাড়া আরও ৭০ জন শিশুকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে।
আফগানিস্তানের রাষ্ট্রায়ত্ত গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে এপি আরও জানিয়েছে, এই ভূমিকম্পে কমপক্ষে ৩০০০ ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। যার মধ্যে কেবল পাকতিকার গায়ান জেলায় ধ্বংস হয়েছে প্রায় ১ হাজারেরও বেশি বাড়িঘর।
ভূমিকম্পের পর দুই দিনেরও বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও এখনো পর্যাপ্ত বৈদেশিক সহায়তা পায়নি দেশটি। পর্যাপ্ত সরঞ্জামের অভাবে উদ্ধার কাজ ব্যাহত হয়েছে এবং স্থানীয়রা খালি হাতেই ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে উদ্ধার কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
এদিকে, ভূমিকম্প বিধ্বস্ত আফগানিস্তানে কারিগরি এবং খাদ্য সহায়তা পাঠিয়েছে ভারত ও পাকিস্তান। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে—তাঁরা এরই মধ্যে আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে একটি কারিগরি কমিটি পাঠিয়েছে। যাতে ভারত থেকে পাঠানো ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম সমন্বয় করতে পারেন।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে তাঁরা দুটি ফ্লাইটে এরই মধ্যে ২৭ খাদ্য সহায়তা পাঠিয়েছে। এই সহায়তা আফগানিস্তানে থাকা আন্তর্জাতিক রেডক্রস সোসাইটিকে হস্তান্তর করা হবে। এ বিষয়ে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এক টুইটে বলেছেন, ‘ভারতই প্রকৃত প্রথম সাড়া দানকারী।’
পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, দেশটি থেকে ত্রাণ সামগ্রী নিয়ে এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি ট্রাক আফগানিস্তানে পৌঁছেছে। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে জানানো হয়েছে, তাঁরা আফগানিস্তানের ভূমিকম্প কবলিত এলাকায় সহায়তা দেওয়ার জন্য সহায়তা সামগ্রী পাঠিয়েছেন। দেশটির প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, ‘জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের পাঠানো ত্রাণ সহায়তার মধ্যে রয়েছে তাঁবু, তারপুলিন, কম্বল এবং জরুরি ওষুধ।’
আফগানিস্তানের পাকতিকা ও খোস্ত প্রদেশে ভয়াবহ ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা বেড়েছে। আজ শুক্রবার নাগাদ মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১৫০ জনে। আহতের সংখ্যা ১ হাজার ৬৫০ জন ছাড়িয়ে গেছে। বার্তা সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস–এপির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
স্থানীয় সময় গত মঙ্গলবার দিবাগত রাতে আফগানিস্তানের পাকতিকা ও খোস্ত প্রদেশে ভূমিকম্পের ঘটনা ঘটে। মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থার মতে ওই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ১। স্থানীয় গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে দিয়ে এপি জানিয়েছে এখন পর্যন্ত ভূমিকম্পে যারা মারা গেছেন তাদের মধ্যে ১২১ জন শিশু। এ ছাড়া আরও ৭০ জন শিশুকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে।
আফগানিস্তানের রাষ্ট্রায়ত্ত গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে এপি আরও জানিয়েছে, এই ভূমিকম্পে কমপক্ষে ৩০০০ ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। যার মধ্যে কেবল পাকতিকার গায়ান জেলায় ধ্বংস হয়েছে প্রায় ১ হাজারেরও বেশি বাড়িঘর।
ভূমিকম্পের পর দুই দিনেরও বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও এখনো পর্যাপ্ত বৈদেশিক সহায়তা পায়নি দেশটি। পর্যাপ্ত সরঞ্জামের অভাবে উদ্ধার কাজ ব্যাহত হয়েছে এবং স্থানীয়রা খালি হাতেই ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে উদ্ধার কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
এদিকে, ভূমিকম্প বিধ্বস্ত আফগানিস্তানে কারিগরি এবং খাদ্য সহায়তা পাঠিয়েছে ভারত ও পাকিস্তান। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে—তাঁরা এরই মধ্যে আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে একটি কারিগরি কমিটি পাঠিয়েছে। যাতে ভারত থেকে পাঠানো ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম সমন্বয় করতে পারেন।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে তাঁরা দুটি ফ্লাইটে এরই মধ্যে ২৭ খাদ্য সহায়তা পাঠিয়েছে। এই সহায়তা আফগানিস্তানে থাকা আন্তর্জাতিক রেডক্রস সোসাইটিকে হস্তান্তর করা হবে। এ বিষয়ে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এক টুইটে বলেছেন, ‘ভারতই প্রকৃত প্রথম সাড়া দানকারী।’
পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, দেশটি থেকে ত্রাণ সামগ্রী নিয়ে এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি ট্রাক আফগানিস্তানে পৌঁছেছে। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে জানানো হয়েছে, তাঁরা আফগানিস্তানের ভূমিকম্প কবলিত এলাকায় সহায়তা দেওয়ার জন্য সহায়তা সামগ্রী পাঠিয়েছেন। দেশটির প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, ‘জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের পাঠানো ত্রাণ সহায়তার মধ্যে রয়েছে তাঁবু, তারপুলিন, কম্বল এবং জরুরি ওষুধ।’
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
১ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
১৪ মিনিট আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
১ ঘণ্টা আগে