অনলাইন ডেস্ক
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শনিবার গভীর রাতে এই গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এদিকে, পরমাণু শক্তিধর দুই দেশের মধ্যে যেন কোনো ধরনের সশস্ত্র সংঘাত শুরু না হয়, তা নিশ্চিত করতে দূতিয়ালি করছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান। গতকাল শনিবার তিনি ভারত ও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীদের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন।
দুই দেশের সীমান্ত নির্দেশক নিয়ন্ত্রণ রেখায় (এলওসি) ভারত ও পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর মধ্যে আবারও উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। গত শনিবার গভীর রাতে ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের তুতমারি গলি ও রামপুর সেক্টরের উল্টো দিকের এলাকাগুলোয় এই গোলাগুলির ঘটনা ঘটে।
ভারতীয় সেনাবাহিনী জানিয়েছে, সেনারা হালকা অস্ত্র ব্যবহার করে কার্যকরভাবে পাকিস্তানকে জবাব দিয়েছে। সেনাবাহিনী বলেছে, ‘২৬-২৭ এপ্রিল রাতে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর চৌকিগুলো থেকে তুতমারি গলি ও রামপুর সেক্টরের বিপরীতে অবস্থিত এলাকাগুলোতে বিনা প্ররোচনায় ছোট অস্ত্রের গুলিবর্ষণ শুরু করা হয়। আমাদের সেনারা উপযুক্ত কার্যকরভাবে জবাব দিয়েছে।’
এদিকে, ভারত ও পাকিস্তান যাতে কোনো ধরনের সশস্ত্র সংঘাতে জড়িয়ে না পড়ে, তা নিশ্চিত করতে দূতিয়ালি করছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান। তিনি গতকাল শনিবার রাতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন।
পেজেশকিয়ানের সঙ্গে আলাপকাল শাহবাজ শরিফ বলেন, পানিকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা অগ্রহণযোগ্য। পাকিস্তান যে কোনো মূল্যে তার অধিকার রক্ষা করবে। এ সময় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী জানান, পাকিস্তান সন্ত্রাসের সব ধরন ও প্রকাশের নিন্দা জানায়।
শাহবাজ শরিফ বলেন, ‘পেহেলগামে হামলার সঙ্গে পাকিস্তানের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ কোনো সম্পর্ক নেই।’ তিনি বলেন, ‘প্রকৃতপক্ষে, পাকিস্তান নিজেই গত দুই দশক ধরে সন্ত্রাসবাদের অন্যতম বৃহত্তম শিকার। এতে হাজার হাজার জীবন ও বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘পেহেলগামের ঘটনায় নিরপেক্ষ তদন্তের জন্য পাকিস্তান প্রস্তুত।’
ভারতের উসকানিমূলক পদক্ষেপের বিপরীতে পাকিস্তানের অবস্থান তুলে ধরে শাহবাজ বলেন, পাকিস্তান এই অঞ্চলে শান্তি চায়। ইরানও যদি এ ব্যাপারে ভূমিকা রাখতে চায়, তবে পাকিস্তান স্বাগত জানাবে।
অপরদিকে, মোদির সঙ্গে আলাপকালে ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান গত সপ্তাহে জম্মু-কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন পর্যটকের মৃত্যুর তীব্র নিন্দা জানান। ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘ইরান স্পষ্টভাবে এ ধরনের অমানবিক সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের নিন্দা জানায়।’ সন্ত্রাসবাদের মোকাবিলায় আঞ্চলিক সহযোগিতার ওপর তিনি জোর দেন।
ভারতের প্রতি সমর্থন জানিয়ে পেজেশকিয়ান সন্ত্রাসবাদের মূল উপড়ে ফেলার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন। ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘এই মর্মান্তিক ঘটনাগুলো এই অঞ্চলের সব দেশের যৌথ দায়িত্বকে বাড়িয়ে তোলে এবং আঞ্চলিক রাষ্ট্রগুলোকে সহানুভূতি, সংহতি এবং ঘনিষ্ঠ সহযোগিতার মাধ্যমে সন্ত্রাসবাদের মূল উপড়ে ফেলতে বাধ্য করে, যা এই অঞ্চলের জাতিগুলোর জন্য স্থায়ী শান্তি ও প্রশান্তি নিশ্চিত করবে।’
টেলিফোন আলাপে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ইরানের বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণের বিষয়ে সমবেদনা জানিয়েছেন। তিনি ইরানের বৃহত্তম বাণিজ্যিক বন্দর শহীদ রাজায়ীতে ভয়াবহ বিস্ফোরণে ১৪ জনের প্রাণহানিতে গভীর দুঃখ প্রকাশ করেন। এই কঠিন সময়ে ইরানকে সব রকম সহায়তার আশ্বাসও দেন তিনি।
কয়েক মাস আগে রাশিয়ার কাজানে ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনের সময় ইরানের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে দেখা হয়েছিল মোদির। ওই বৈঠকের কথা স্মরণ করে মোদি বলেন, ‘এই অঞ্চলের সব দেশের ঐক্য ও সহযোগিতার গুরুত্ব সম্পর্কে তেহরানের সঙ্গে তাঁর সরকার সম্পূর্ণ একমত।’ ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যেকার মতপার্থক্য আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের ওপরও জোর দেন তিনি।
ইরানি দূতাবাস জানিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী মোদি শান্তি ও নিরাপত্তা রক্ষায় ইরানের গঠনমূলক ভূমিকার প্রশংসা করেছেন। আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাড়াতে ভারতের সমর্থন ইরানের পাশে আছে বলেও জানান তিনি। ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মতো দেশগুলোর মধ্যে মতপার্থক্য নিরসনে কূটনৈতিক সমাধানের ওপর প্রধানমন্ত্রীর জোর দেওয়ার বিষয়টিও উল্লেখ করা হয় দূতাবাসের পক্ষ থেকে।
এর আগে, পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার পর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যখন উত্তেজনা চলছিল, তখন ইরান দুই দেশের মধ্যে মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিয়েছিল। ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাইয়েদ আব্বাস আরাঘচি ভারত ও পাকিস্তানকে ইরানের ‘ভ্রাতৃপ্রতিম প্রতিবেশী’ হিসেবে উল্লেখ করে এই অঞ্চলে উত্তেজনা কমাতে তেহরানের প্রস্তুতির কথা জানিয়েছিলেন।
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শনিবার গভীর রাতে এই গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এদিকে, পরমাণু শক্তিধর দুই দেশের মধ্যে যেন কোনো ধরনের সশস্ত্র সংঘাত শুরু না হয়, তা নিশ্চিত করতে দূতিয়ালি করছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান। গতকাল শনিবার তিনি ভারত ও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীদের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন।
দুই দেশের সীমান্ত নির্দেশক নিয়ন্ত্রণ রেখায় (এলওসি) ভারত ও পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর মধ্যে আবারও উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। গত শনিবার গভীর রাতে ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের তুতমারি গলি ও রামপুর সেক্টরের উল্টো দিকের এলাকাগুলোয় এই গোলাগুলির ঘটনা ঘটে।
ভারতীয় সেনাবাহিনী জানিয়েছে, সেনারা হালকা অস্ত্র ব্যবহার করে কার্যকরভাবে পাকিস্তানকে জবাব দিয়েছে। সেনাবাহিনী বলেছে, ‘২৬-২৭ এপ্রিল রাতে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর চৌকিগুলো থেকে তুতমারি গলি ও রামপুর সেক্টরের বিপরীতে অবস্থিত এলাকাগুলোতে বিনা প্ররোচনায় ছোট অস্ত্রের গুলিবর্ষণ শুরু করা হয়। আমাদের সেনারা উপযুক্ত কার্যকরভাবে জবাব দিয়েছে।’
এদিকে, ভারত ও পাকিস্তান যাতে কোনো ধরনের সশস্ত্র সংঘাতে জড়িয়ে না পড়ে, তা নিশ্চিত করতে দূতিয়ালি করছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান। তিনি গতকাল শনিবার রাতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন।
পেজেশকিয়ানের সঙ্গে আলাপকাল শাহবাজ শরিফ বলেন, পানিকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা অগ্রহণযোগ্য। পাকিস্তান যে কোনো মূল্যে তার অধিকার রক্ষা করবে। এ সময় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী জানান, পাকিস্তান সন্ত্রাসের সব ধরন ও প্রকাশের নিন্দা জানায়।
শাহবাজ শরিফ বলেন, ‘পেহেলগামে হামলার সঙ্গে পাকিস্তানের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ কোনো সম্পর্ক নেই।’ তিনি বলেন, ‘প্রকৃতপক্ষে, পাকিস্তান নিজেই গত দুই দশক ধরে সন্ত্রাসবাদের অন্যতম বৃহত্তম শিকার। এতে হাজার হাজার জীবন ও বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘পেহেলগামের ঘটনায় নিরপেক্ষ তদন্তের জন্য পাকিস্তান প্রস্তুত।’
ভারতের উসকানিমূলক পদক্ষেপের বিপরীতে পাকিস্তানের অবস্থান তুলে ধরে শাহবাজ বলেন, পাকিস্তান এই অঞ্চলে শান্তি চায়। ইরানও যদি এ ব্যাপারে ভূমিকা রাখতে চায়, তবে পাকিস্তান স্বাগত জানাবে।
অপরদিকে, মোদির সঙ্গে আলাপকালে ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান গত সপ্তাহে জম্মু-কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন পর্যটকের মৃত্যুর তীব্র নিন্দা জানান। ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘ইরান স্পষ্টভাবে এ ধরনের অমানবিক সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের নিন্দা জানায়।’ সন্ত্রাসবাদের মোকাবিলায় আঞ্চলিক সহযোগিতার ওপর তিনি জোর দেন।
ভারতের প্রতি সমর্থন জানিয়ে পেজেশকিয়ান সন্ত্রাসবাদের মূল উপড়ে ফেলার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন। ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘এই মর্মান্তিক ঘটনাগুলো এই অঞ্চলের সব দেশের যৌথ দায়িত্বকে বাড়িয়ে তোলে এবং আঞ্চলিক রাষ্ট্রগুলোকে সহানুভূতি, সংহতি এবং ঘনিষ্ঠ সহযোগিতার মাধ্যমে সন্ত্রাসবাদের মূল উপড়ে ফেলতে বাধ্য করে, যা এই অঞ্চলের জাতিগুলোর জন্য স্থায়ী শান্তি ও প্রশান্তি নিশ্চিত করবে।’
টেলিফোন আলাপে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ইরানের বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণের বিষয়ে সমবেদনা জানিয়েছেন। তিনি ইরানের বৃহত্তম বাণিজ্যিক বন্দর শহীদ রাজায়ীতে ভয়াবহ বিস্ফোরণে ১৪ জনের প্রাণহানিতে গভীর দুঃখ প্রকাশ করেন। এই কঠিন সময়ে ইরানকে সব রকম সহায়তার আশ্বাসও দেন তিনি।
কয়েক মাস আগে রাশিয়ার কাজানে ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনের সময় ইরানের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে দেখা হয়েছিল মোদির। ওই বৈঠকের কথা স্মরণ করে মোদি বলেন, ‘এই অঞ্চলের সব দেশের ঐক্য ও সহযোগিতার গুরুত্ব সম্পর্কে তেহরানের সঙ্গে তাঁর সরকার সম্পূর্ণ একমত।’ ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যেকার মতপার্থক্য আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের ওপরও জোর দেন তিনি।
ইরানি দূতাবাস জানিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী মোদি শান্তি ও নিরাপত্তা রক্ষায় ইরানের গঠনমূলক ভূমিকার প্রশংসা করেছেন। আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাড়াতে ভারতের সমর্থন ইরানের পাশে আছে বলেও জানান তিনি। ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মতো দেশগুলোর মধ্যে মতপার্থক্য নিরসনে কূটনৈতিক সমাধানের ওপর প্রধানমন্ত্রীর জোর দেওয়ার বিষয়টিও উল্লেখ করা হয় দূতাবাসের পক্ষ থেকে।
এর আগে, পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার পর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যখন উত্তেজনা চলছিল, তখন ইরান দুই দেশের মধ্যে মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিয়েছিল। ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাইয়েদ আব্বাস আরাঘচি ভারত ও পাকিস্তানকে ইরানের ‘ভ্রাতৃপ্রতিম প্রতিবেশী’ হিসেবে উল্লেখ করে এই অঞ্চলে উত্তেজনা কমাতে তেহরানের প্রস্তুতির কথা জানিয়েছিলেন।
ইরানের প্রধান তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, তিনটি স্থাপনাই ‘শেষ’ করে দেওয়া হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের হুমকি দূর করা হয়েছে।
১৪ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
৩৮ মিনিট আগেইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক সংস্থা মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে, বলেছে তাদের পরমাণু শিল্প বন্ধ হবে না। সিএনএন-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক সংস্থা দেশটির তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার নিন্দা জানিয়েছে এবং তাদের পরমাণু কর্মসূচি ‘কখনোই’ বন্ধ না করার অঙ্গ
১ ঘণ্টা আগে