কাতারের রাজধানী দোহায় মার্কিন ও আফগান প্রতিনিধিদল বৈঠক করেছে। অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা, মানবাধিকার এবং বেশ কয়েকজন তালেবান নেতাকে কালো তালিকাভুক্তকরণ দ্বিপক্ষীয় নানা ইস্যুতে তাঁরা আলোচনা করেছেন।
আফগানিস্তানের অন্তর্বর্তী পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতির বরাত দিয়ে তুরস্কের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা আনাদুলু এজেন্সির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ সোমবার দুই দিনের প্রতিনিধি পর্যায়ের আলোচনা শেষ হয়েছে।
অন্তর্বর্তীকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মৌলভি আমির খান মুত্তাকির নেতৃত্বে আফগান প্রতিনিধিদলে অর্থ মন্ত্রণালয় এবং আফগানিস্তানের ব্যাংকিং খাতের প্রতিনিধি ও আফগান দূতাবাসের কর্মকর্তারা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
অন্যদিকে ১৫ সদস্যের মার্কিন প্রতিনিধিদলের নেতৃত্বে ছিলেন আফগানিস্তানের জন্য ওয়াশিংটনের বিশেষ প্রতিনিধি টমাস ওয়েস্ট।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘দুই পক্ষের মধ্যে আস্থা তৈরির লক্ষ্যে বাস্তব পদক্ষেপ নেওয়া, কালো তালিকা ও নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, আফগান ব্যাংকের আমানত অবমুক্ত করা, আফগানিস্তানের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখা, মাদকের বিরুদ্ধে লড়াই এবং মানবাধিকার নিয়ে আলোচনা হয়েছে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, মানবিক সহায়তা, আফগানিস্তানে স্বাধীনভাবে ভ্রমণ এবং বিশ্বের যেকোনো জায়গায় আফগানদের কাছে কনস্যুলার পরিষেবা পৌঁছে দেওয়ার বিষয়েও আলোচনা হয়েছে।
২০২১ সালের ১৫ আগস্ট আফগানিস্তানের ক্ষমতা দখল করে তালেবান। আফগানিস্তানে ক্ষমতায় ফিরে আসার পর মার্কিন-সমর্থিত কাবুল প্রশাসনের কর্মকর্তারা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান। বিদেশি বাহিনীও সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করা হয়। এরপর থেকে আফগানিস্তানের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয় যুক্তরাষ্ট্র।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে দপ্তরের উপমুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেলকে বৈঠকের বিষয়ে জিজ্ঞেস করেছিল আনাদুলু এজেন্সি। প্রতিক্রিয়ায় বেদান্ত বলেন, এই বৈঠক আফগানিস্তানের ব্যাপারে ‘যুক্তরাষ্ট্রের নীতিতে কোনো পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেয় না।
তিনি বলেন, ‘আমরা খুব স্পষ্ট বলেছি, তালেবানের সঙ্গে আমরা যথাযথভাবে কাজ করব যখন সেটি আমাদের স্বার্থের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ হবে। এই বৈঠক তালেবান সরকারকে কোনো ধরনের স্বীকৃতির ইঙ্গিত নয়, বা তালেবানের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণ বা তাদের বৈধতা দেওয়ার কোনো ইঙ্গিত বোঝানোর উদ্দেশ্যে নয়।’
নারীদের মানবাধিকার লঙ্ঘনসহ ‘আফগানিস্তানে পশ্চাদপসরণ সম্পর্কে ক্রমাগত উদ্বেগ’ স্মরণ করিয়ে দিয়ে বেদান্ত প্যাটেল বলেন, ‘এই সমস্ত জিনিস এবং আরও অনেকগুলো বিষয় যুক্তরাষ্ট্রের জন্য অত্যন্ত উদ্বেগের।’
কাতারের রাজধানী দোহায় মার্কিন ও আফগান প্রতিনিধিদল বৈঠক করেছে। অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা, মানবাধিকার এবং বেশ কয়েকজন তালেবান নেতাকে কালো তালিকাভুক্তকরণ দ্বিপক্ষীয় নানা ইস্যুতে তাঁরা আলোচনা করেছেন।
আফগানিস্তানের অন্তর্বর্তী পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতির বরাত দিয়ে তুরস্কের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা আনাদুলু এজেন্সির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ সোমবার দুই দিনের প্রতিনিধি পর্যায়ের আলোচনা শেষ হয়েছে।
অন্তর্বর্তীকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মৌলভি আমির খান মুত্তাকির নেতৃত্বে আফগান প্রতিনিধিদলে অর্থ মন্ত্রণালয় এবং আফগানিস্তানের ব্যাংকিং খাতের প্রতিনিধি ও আফগান দূতাবাসের কর্মকর্তারা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
অন্যদিকে ১৫ সদস্যের মার্কিন প্রতিনিধিদলের নেতৃত্বে ছিলেন আফগানিস্তানের জন্য ওয়াশিংটনের বিশেষ প্রতিনিধি টমাস ওয়েস্ট।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘দুই পক্ষের মধ্যে আস্থা তৈরির লক্ষ্যে বাস্তব পদক্ষেপ নেওয়া, কালো তালিকা ও নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, আফগান ব্যাংকের আমানত অবমুক্ত করা, আফগানিস্তানের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখা, মাদকের বিরুদ্ধে লড়াই এবং মানবাধিকার নিয়ে আলোচনা হয়েছে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, মানবিক সহায়তা, আফগানিস্তানে স্বাধীনভাবে ভ্রমণ এবং বিশ্বের যেকোনো জায়গায় আফগানদের কাছে কনস্যুলার পরিষেবা পৌঁছে দেওয়ার বিষয়েও আলোচনা হয়েছে।
২০২১ সালের ১৫ আগস্ট আফগানিস্তানের ক্ষমতা দখল করে তালেবান। আফগানিস্তানে ক্ষমতায় ফিরে আসার পর মার্কিন-সমর্থিত কাবুল প্রশাসনের কর্মকর্তারা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান। বিদেশি বাহিনীও সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করা হয়। এরপর থেকে আফগানিস্তানের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয় যুক্তরাষ্ট্র।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে দপ্তরের উপমুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেলকে বৈঠকের বিষয়ে জিজ্ঞেস করেছিল আনাদুলু এজেন্সি। প্রতিক্রিয়ায় বেদান্ত বলেন, এই বৈঠক আফগানিস্তানের ব্যাপারে ‘যুক্তরাষ্ট্রের নীতিতে কোনো পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেয় না।
তিনি বলেন, ‘আমরা খুব স্পষ্ট বলেছি, তালেবানের সঙ্গে আমরা যথাযথভাবে কাজ করব যখন সেটি আমাদের স্বার্থের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ হবে। এই বৈঠক তালেবান সরকারকে কোনো ধরনের স্বীকৃতির ইঙ্গিত নয়, বা তালেবানের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণ বা তাদের বৈধতা দেওয়ার কোনো ইঙ্গিত বোঝানোর উদ্দেশ্যে নয়।’
নারীদের মানবাধিকার লঙ্ঘনসহ ‘আফগানিস্তানে পশ্চাদপসরণ সম্পর্কে ক্রমাগত উদ্বেগ’ স্মরণ করিয়ে দিয়ে বেদান্ত প্যাটেল বলেন, ‘এই সমস্ত জিনিস এবং আরও অনেকগুলো বিষয় যুক্তরাষ্ট্রের জন্য অত্যন্ত উদ্বেগের।’
মিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
৪০ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেইরানে পরিচালিত মার্কিন বিমান হামলাকে ‘অসাধারণ এবং ব্যাপক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি জানিয়েছেন, এই হামলার মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে