যুদ্ধ-বিধ্বস্ত পশ্চিম মিয়ানমার থেকে মালয়েশিয়ায় পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করার সময় গ্রেপ্তার হয়েছে ১১০ জনেরও বেশি রোহিঙ্গা। আজ বুধবার স্থানীয় এক নিরাপত্তা সূত্রের বরাত দিয়ে খবরটি জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি।
মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রোহিঙ্গাদের সাধারণত মিয়ানমারে বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রবেশকারী হিসেবে দেখা হয়। নাগরিকত্ব থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে তাদের। তা ছাড়া, ভ্রমণের জন্যও তাদের অনুমতির প্রয়োজন হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক নিরাপত্তা কর্মকর্তা বলেছেন, গতকাল মঙ্গলবার পূর্ব সোম রাজ্যের থানবিউজায়াত শহরে দুটি ট্রাক থেকে রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের ৫৯ জন পুরুষ এবং ৫৮ জন মহিলাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা থাইল্যান্ড হয়ে মালয়েশিয়া যাচ্ছিলেন।
রোহিঙ্গা দলটি রাখাইন রাজ্যের সিত্তওয়ে এবং মংডু থেকে প্রথমে নৌকায় ভ্রমণ করে। থাইল্যান্ডে যাওয়ার জন্য পরবর্তীতে থানবিউজায়াতের পাচারকারীরা তাদের ট্রাকে তুলে নেয়। এরপর পাচারকারীরাও তাদের ফেলে চলে যায়।
জান্তা এবং সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মির (এএ) মধ্যে লড়াইয়ে কেঁপে উঠছে রাখাইন রাজ্যের বিভিন্ন অংশ। বাস্তুচ্যুত হয়েছে হাজার হাজার মানুষ। এ পরিস্থিতিতে বন্ধ রয়েছে মহাসড়কগুলো। নদীপ্রধান রাজ্যগুলোয় জলপথে ভ্রমণও নিষিদ্ধ।
মিয়ানমার সামরিক জান্তা ২০১৭ সালে রাখাইনে রোহিঙ্গাদের ওপর শুরু করে জাতিগত নিধন। এর প্রেক্ষিতে লক্ষাধিক নির্যাতিত রোহিঙ্গা পালিয়ে প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশে চলে যায়। আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার মামলাটি এখন চলছে।
প্রতি বছর হাজার হাজার রোহিঙ্গা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সমুদ্র পাড়ি দিয়ে মিয়ানমার থেকে পালাতে চায়। তাদের গন্তব্যের তালিকায় থাকে বাংলাদেশের শরণার্থীশিবির, মালয়েশিয়া বা ইন্দোনেশিয়া।
জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা (ইউএনএইচসিআর) গত মঙ্গলবার জানিয়েছে, ২০২৩ সালে মিয়ানমার অথবা বাংলাদেশ থেকে পালাতে গিয়ে সমুদ্রপথে অন্তত ৫৬৯ জন রোহিঙ্গা মারা গেছে, যা ২০১৪ সালের পর সর্বোচ্চ। গত বছর প্রায় সাড়ে চার হাজার রোহিঙ্গা মিয়ানমার বা বাংলাদেশের শরণার্থীশিবির থেকে সমুদ্র যাত্রার চেষ্টা করেছিল।
ইউএনএইচসিআরের বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, বিগত ১০ বছরে বঙ্গোপসাগর বা আন্দামান সাগর পাড়ি দিতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছে অথবা নিখোঁজ হয়েছে অন্তত সাড়ে ৪ হাজার রোহিঙ্গা। এর আগে এক বছরে সমুদ্রে সর্বোচ্চ পরিমাণ রোহিঙ্গা মারা গিয়েছিল ২০১৪ সালে। সে বছর মোট ৭৩০ জন রোহিঙ্গা প্রাণ হারিয়েছিল।
যুদ্ধ-বিধ্বস্ত পশ্চিম মিয়ানমার থেকে মালয়েশিয়ায় পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করার সময় গ্রেপ্তার হয়েছে ১১০ জনেরও বেশি রোহিঙ্গা। আজ বুধবার স্থানীয় এক নিরাপত্তা সূত্রের বরাত দিয়ে খবরটি জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি।
মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রোহিঙ্গাদের সাধারণত মিয়ানমারে বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রবেশকারী হিসেবে দেখা হয়। নাগরিকত্ব থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে তাদের। তা ছাড়া, ভ্রমণের জন্যও তাদের অনুমতির প্রয়োজন হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক নিরাপত্তা কর্মকর্তা বলেছেন, গতকাল মঙ্গলবার পূর্ব সোম রাজ্যের থানবিউজায়াত শহরে দুটি ট্রাক থেকে রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের ৫৯ জন পুরুষ এবং ৫৮ জন মহিলাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা থাইল্যান্ড হয়ে মালয়েশিয়া যাচ্ছিলেন।
রোহিঙ্গা দলটি রাখাইন রাজ্যের সিত্তওয়ে এবং মংডু থেকে প্রথমে নৌকায় ভ্রমণ করে। থাইল্যান্ডে যাওয়ার জন্য পরবর্তীতে থানবিউজায়াতের পাচারকারীরা তাদের ট্রাকে তুলে নেয়। এরপর পাচারকারীরাও তাদের ফেলে চলে যায়।
জান্তা এবং সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মির (এএ) মধ্যে লড়াইয়ে কেঁপে উঠছে রাখাইন রাজ্যের বিভিন্ন অংশ। বাস্তুচ্যুত হয়েছে হাজার হাজার মানুষ। এ পরিস্থিতিতে বন্ধ রয়েছে মহাসড়কগুলো। নদীপ্রধান রাজ্যগুলোয় জলপথে ভ্রমণও নিষিদ্ধ।
মিয়ানমার সামরিক জান্তা ২০১৭ সালে রাখাইনে রোহিঙ্গাদের ওপর শুরু করে জাতিগত নিধন। এর প্রেক্ষিতে লক্ষাধিক নির্যাতিত রোহিঙ্গা পালিয়ে প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশে চলে যায়। আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার মামলাটি এখন চলছে।
প্রতি বছর হাজার হাজার রোহিঙ্গা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সমুদ্র পাড়ি দিয়ে মিয়ানমার থেকে পালাতে চায়। তাদের গন্তব্যের তালিকায় থাকে বাংলাদেশের শরণার্থীশিবির, মালয়েশিয়া বা ইন্দোনেশিয়া।
জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা (ইউএনএইচসিআর) গত মঙ্গলবার জানিয়েছে, ২০২৩ সালে মিয়ানমার অথবা বাংলাদেশ থেকে পালাতে গিয়ে সমুদ্রপথে অন্তত ৫৬৯ জন রোহিঙ্গা মারা গেছে, যা ২০১৪ সালের পর সর্বোচ্চ। গত বছর প্রায় সাড়ে চার হাজার রোহিঙ্গা মিয়ানমার বা বাংলাদেশের শরণার্থীশিবির থেকে সমুদ্র যাত্রার চেষ্টা করেছিল।
ইউএনএইচসিআরের বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, বিগত ১০ বছরে বঙ্গোপসাগর বা আন্দামান সাগর পাড়ি দিতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছে অথবা নিখোঁজ হয়েছে অন্তত সাড়ে ৪ হাজার রোহিঙ্গা। এর আগে এক বছরে সমুদ্রে সর্বোচ্চ পরিমাণ রোহিঙ্গা মারা গিয়েছিল ২০১৪ সালে। সে বছর মোট ৭৩০ জন রোহিঙ্গা প্রাণ হারিয়েছিল।
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আকস্মিক সামরিক হামলার পর তার ‘মেক আমেরিকা গ্রেট অ্যাগেইন’ (এমএজিএ) শিবিরের রক্ষণশীল গণমাধ্যম ও প্রভাবশালী মহলে বিভেদ দেখা দিয়েছে।
১০ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে উত্তর কোরিয়া। উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বলেছেন, এই হামলা জাতিসংঘ সনদের লঙ্ঘন এবং মধ্যপ্রাচ্যের বর্তমান উত্তেজনার জন্য ইসরায়েলের ‘অবিরাম যুদ্ধবাজ পদক্ষেপ ও আঞ্চলিক সম্প্রসারণ’ দায়ী।
১ ঘণ্টা আগেইরানে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি হামলায় ব্যাপক ক্ষোভ ছড়িয়েছে ইরানিদের মধ্যে। ইরান এই হামলার মোক্ষম জবাব দেবে বলে আশা করছেন তারা। গতকাল রোববার হাজার হাজার ক্ষুব্ধ জনতা রাজপথে নেমে আসেন। ইরানের পতাকা ও বিভিন্ন স্লোগান সংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে রাজধানী তেহরানের ইনকিলাব স্কয়ারে জড়ো হন তারা।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া। যদিও ক্রেমলিন সরাসরি কোনো মন্তব্য করেনি, তবে রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন ও জাতিসংঘের সনদ লঙ্ঘনের শামিল বলে উল্লেখ করেছে।
২ ঘণ্টা আগে