ইরানের এলিট ফোর্স বলে খ্যাত কুদস বাহিনীর প্রধান জেনারেল ইসমাইল কায়ানি বলেছেন, হামাসকে সহায়তা দিতে যা করা প্রয়োজন করবে ইরান। তিনি দাবি করছেন, গাজায় একটি অবিস্মরণীয় বিজয়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে হামাস। গাজাভিত্তিক হামাসের সশস্ত্র শাখা ইজ্জুদ্দিন আল-কাসাম ব্রিগেডের প্রধানের কাছে লেখা এক চিঠিতে এই প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন তিনি।
রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জেনারেল কায়ানি বলেছেন, তেহরান ও এর মিত্ররা গাজা ও এর বীর জনগণের ওপর বর্বর শত্রুদের ও তাদের পৃষ্ঠপোষকদের বিজয়ী হতে দেবে না। তিনি আরও বলেন, ‘এই ঐতিহাসিক লড়াইয়ে আমাদের যা করা প্রয়োজন তাই করব।’ ইরানি এই জেনারেল বলেন, ‘হামাস প্রমাণ করেছে যে, তারা সাংগঠনিক সক্ষমতা বজায় রেখে নতুন উদ্যোগ ও উদ্ভাবনের মাধ্যমে গাজায় প্রতিপক্ষকে আটকে দিতে সক্ষম।’
ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা ইরনা গতকাল বৃহস্পতিবার এই চিঠি প্রকাশ করে। জেনারেল কায়ানির এই মন্তব্য এমন এক সময়ে এল, যার ঠিক এক দিন আগে রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল—গাজা যুদ্ধে ইরান সরাসরি জড়াবে না। ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি হামাসকে সরাসরি বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তবে তিনি হামাসের ওপর ইরানের নৈতিক ও রাজনৈতিক সমর্থন রয়েছে বলে দৃঢ়ভাবে উল্লেখ করেন।
তবে গতকাল বৃহস্পতিবার হামাসের শীর্ষস্থানীয় নেতা ওসামা হামাদান রয়টার্সের এই প্রতিবেদনকে উড়িয়ে দেন। তিনি ইরানি সংবাদ সংস্থা ইরনাকে বলেন, ‘তথ্য প্রকাশ করার পরিবর্তে এই সংবাদ সংস্থাটি মূল্যহীন মিথ্যা প্রকাশ করছে।’ হামাদান আরও বলেন, এ ধরনের প্রতিবেদন মূলত হামাস ও এর মিত্রদের ইমেজ নষ্ট করার লক্ষ্যেই করা হয়েছে।
ইরানের এলিট ফোর্স বলে খ্যাত কুদস বাহিনীর প্রধান জেনারেল ইসমাইল কায়ানি বলেছেন, হামাসকে সহায়তা দিতে যা করা প্রয়োজন করবে ইরান। তিনি দাবি করছেন, গাজায় একটি অবিস্মরণীয় বিজয়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে হামাস। গাজাভিত্তিক হামাসের সশস্ত্র শাখা ইজ্জুদ্দিন আল-কাসাম ব্রিগেডের প্রধানের কাছে লেখা এক চিঠিতে এই প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন তিনি।
রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জেনারেল কায়ানি বলেছেন, তেহরান ও এর মিত্ররা গাজা ও এর বীর জনগণের ওপর বর্বর শত্রুদের ও তাদের পৃষ্ঠপোষকদের বিজয়ী হতে দেবে না। তিনি আরও বলেন, ‘এই ঐতিহাসিক লড়াইয়ে আমাদের যা করা প্রয়োজন তাই করব।’ ইরানি এই জেনারেল বলেন, ‘হামাস প্রমাণ করেছে যে, তারা সাংগঠনিক সক্ষমতা বজায় রেখে নতুন উদ্যোগ ও উদ্ভাবনের মাধ্যমে গাজায় প্রতিপক্ষকে আটকে দিতে সক্ষম।’
ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা ইরনা গতকাল বৃহস্পতিবার এই চিঠি প্রকাশ করে। জেনারেল কায়ানির এই মন্তব্য এমন এক সময়ে এল, যার ঠিক এক দিন আগে রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল—গাজা যুদ্ধে ইরান সরাসরি জড়াবে না। ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি হামাসকে সরাসরি বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তবে তিনি হামাসের ওপর ইরানের নৈতিক ও রাজনৈতিক সমর্থন রয়েছে বলে দৃঢ়ভাবে উল্লেখ করেন।
তবে গতকাল বৃহস্পতিবার হামাসের শীর্ষস্থানীয় নেতা ওসামা হামাদান রয়টার্সের এই প্রতিবেদনকে উড়িয়ে দেন। তিনি ইরানি সংবাদ সংস্থা ইরনাকে বলেন, ‘তথ্য প্রকাশ করার পরিবর্তে এই সংবাদ সংস্থাটি মূল্যহীন মিথ্যা প্রকাশ করছে।’ হামাদান আরও বলেন, এ ধরনের প্রতিবেদন মূলত হামাস ও এর মিত্রদের ইমেজ নষ্ট করার লক্ষ্যেই করা হয়েছে।
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজার দক্ষিণাঞ্চলের খান ইউনিসের আল-নাসের হাসপাতালে ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ২০ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে রয়েছেন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে কাজ করা পাঁচজন সাংবাদিক। এ তথ্য নিশ্চিত করেছে হামাস-নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। নিহত সাংবাদিকেরা রয়টার্স, অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস (এপি), আল জাজিরা
৩১ মিনিট আগেঅস্ট্রেলিয়ায় সম্প্রতি সংঘটিত দুটি ইহুদিবিরোধী হামলার পেছনে ইরানের হাত রয়েছে বলে দাবি করেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ। এর জেরে ক্যানবেরায় নিযুক্ত ইরানের রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কারের ঘোষণা দিয়েছেন তিনি।
৩৪ মিনিট আগেগাজা থেকে ৪০ জন শিক্ষার্থীকে যুক্তরাজ্যে পড়াশোনার সুযোগ করে দিতে উদ্যোগ নিয়েছে দেশটির সরকার। আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে সম্পূর্ণ সরকারি খরচে যুক্তরাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার সুযোগ পাবে তাঁরা।
৪১ মিনিট আগেহামলার পর ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর কার্যালয় ঘটনাটিকে ‘দুঃখজনক ভুল’ আখ্যা দিয়ে তদন্তের আশ্বাস দিয়েছে। তবে কীভাবে এই ‘ভুল’ ঘটল তা নিয়ে স্পষ্ট কোনো ব্যাখ্যা দেয়নি। ইসরায়েলি গণমাধ্যম বলছে, সেনারা ভেবেছিল ছাদের ওপরে হামাসের নজরদারি ক্যামেরা স্থাপন করা আছে এবং সেটি লক্ষ্য করেই দুটি
১ ঘণ্টা আগে