আফগানিস্তানের বেশ কিছু এলিট কমান্ডো ব্রিটিশ বাহিনীর দ্বারা প্রতারিত হয়েছিলেন বলে এক অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে। শুধু তা-ই নয়, অনুসন্ধানে জানা গেছে, প্রতারিত ওই কমান্ডোরা পরে তালেবান বাহিনীর হাতে চরম নির্যাতন ও হত্যার শিকার হয়েছিলেন।
অনুসন্ধানী সংস্থা লাইটহাউস রিপোর্টসের বরাতে এই খবর দিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম স্কাই নিউজ। এ বিষয়ে এক প্রতিবেদনে স্কাই নিউজ দাবি করেছে, তাদের কাছে কয়েক ডজন আফগান সেনার তথ্য রয়েছে, যাঁরা আফগানিস্তানের দুটি বিশেষ বাহিনীর সদস্য ছিলেন। ওই বাহিনী দুটির প্রশিক্ষণ ও বেতন-ভাতা সরবরাহ করত ব্রিটিশ বাহিনী।
প্রতিবেদনে শাহিন নামের এক আফগান কমান্ডোর প্রসঙ্গ আনা হয়েছে। এই শাহিন ও তাঁর দুই ভাই বেশ কয়েক বছর ব্রিটিশ কমান্ডোদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যুদ্ধ করেছিলেন।
কিন্তু ২০২১ সালের আগস্টে তালেবান বাহিনী কাবুলের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেওয়ার পর শাহিনসহ তাঁর সঙ্গী অনেক কমান্ডোকে আফগানিস্তানে ফেলে রেখে যায় ব্রিটিশ বাহিনী। এঁদের মধ্যে অন্য অনেকের মতো শাহিনের ভাই কাহরামানকে তালেবান বাহিনী হত্যা করেছিল।
ব্রিটিশ বাহিনীর সঙ্গে কাজ করার স্মৃতিচারণা করে শাহিন বলেন, ‘আমরা একটি পরিবারের মতো ছিলাম। আমার অনেক সহকর্মী এখন আফগানিস্তানে আত্মগোপন করে আছেন। তাঁদের জীবন ঝুঁকিতে রয়েছে। বিষয়টি সহ্য করতে পারছি না।’
শাহিন জানান, তিনি এবং তাঁর দুই ভাই আফগান ‘কমান্ডো ফোর্স-৩৩৩’-এর সদস্য ছিলেন। বিশেষ এই বাহিনী ২০০২ সালে ব্রিটিশ বাহিনীর সহযোগিতায় গড়ে উঠেছিল। কিন্তু এই বাহিনীর সঙ্গে কাজ করার পরিণতি এখন শাহিনের পরিবারকে ভোগ করতে হচ্ছে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, সিএফ-৩৩৩ এর মতো এটিএফ-৪৪৪ নামে আরেকটি আফগান ফোর্স ব্রিটিশ বাহিনীর সঙ্গে এক হয়ে তালেবানদের সঙ্গে যুদ্ধ করেছে এবং ব্রিটিশ সরকারের কাছ থেকে বেতন-ভাতা পেয়েছে।
দেশের জন্য ব্রিটিশ বাহিনীর সঙ্গে মৃত্যুর ঝুঁকি নিয়ে অসংখ্য অভিযানে অংশ নিয়েছেন শাহিন ও তাঁর ভাইয়েরা। শাহিন জানান, বয়সে বেশ কয়েক বছরের ছোট হলেও তাঁর কমান্ডো দুই ভাই বন্ধুর মতো ছিলেন।
ব্রিটিশ ও মার্কিন বাহিনী আফগানিস্তানে প্রায় দুই দশক অবস্থান করার পর দেশটি ছেড়ে যাওয়ার ঘোষণা দেয় এবং স্বল্পতম সময়ের মধ্যেই পুরো দেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় তালেবান যোদ্ধারা।
সেই সময়টির বর্ণনা দিয়ে শাহিন বলেন, ‘আমি বুঝতে পারছিলাম না, কী করব। বাড়ি ফিরে যাইনি; কারণ, তা করলে তালেবানদের অন্যতম টার্গেটে পরিণত হতাম।’
বিশৃঙ্খল ওই পরিস্থিতির মধ্যে রাজধানী কাবুলের রাস্তায় রাস্তায় ঘুরছিলেন শাহিন। যেকোনো সময় হত্যার শিকার হতে পারেন—এমন ভাবনা মনের মধ্যে সব সময় ছিল। যদিও পরে তিনি তাঁর ছোট ভাই কাহরামানসহ আরও কয়েক কমান্ডোকে সঙ্গে নিয়ে কাবুলের বিমানবন্দরের ভেতরে প্রবেশ করতে সক্ষম হয়েছিলেন। কিন্তু বিমানবন্দরের ভেতরের পরিবেশ ছিল ভয়ানক। হুড়োহুড়ি আর মারামারি করে যে যেভাবে পারে, কোনো একটি বিমানে চড়ে বসার চেষ্টা করছিলেন।
শাহিন বলেন, ‘আমি দেখছিলাম, অনেক নারী ও শিশু পায়ের তলায় পিষ্ট হয়ে যাচ্ছিল। লাঠি দিয়ে মারাত্মকভাবে পেটানো হচ্ছিল ভীতসন্ত্রস্ত মানুষদের।’
বিশৃঙ্খল সেই পরিস্থিতির মধ্যে শাহিন একটি বিমানে উঠতে পারলেও তাঁর ভাই কাহরামান শেষ পর্যন্ত ব্যর্থ হন।
শাহিন জানান, বিমানে চড়তে ব্যর্থ হয়ে কাহরামান বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পর তাঁকে তালেবানেরা দেখে ফেলেছিল এবং অনুসরণ করেছিল। বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে বোনের বাড়িতে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছিলেন কাহরামান। টানা ১০ দিন ওই বাড়ি থেকে আর বের হননি তিনি। কিন্তু যেদিন তিনি বের হন, সেদিনই একটি সশস্ত্র দল তাঁকে গুলি করে হত্যা করে।
কাহরামানের বিষয়ে শাহিন বলেন, ‘সে ব্রিটিশদের জন্য কঠোর পরিশ্রম করেছিল। কিন্তু যখন বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে যেতে হলো, তখন সে টার্গেটে পরিণত হয়েছিল।’
বর্তমানে যুক্তরাজ্যের বার্মিংহামে ছোট্ট একটি কুঠুরিতে স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে বসবাস করছেন শাহিন। অতীতের উদ্যম তাঁর মাঝে আর অবশিষ্ট নেই। তিনি বলেন, ‘আমি সব হারিয়েছি। অতীতে আমার মাঝে যা ছিল, বর্তমানে তার ১০ ভাগও অবশিষ্ট নেই। এখানে গৌরব করার মতো কিছু নেই আমার।’
অনুসন্ধানে জানা গেছে, কাহরামানের মতো ব্রিটিশদের সঙ্গে কাজ করা বেশির ভাগ আফগান কমান্ডো আফগানিস্তান ত্যাগ করতে ব্যর্থ হয়েছিলেন। এমনকি নিজেদের সঙ্গে কাজ করা আফগানদের বের করে নেওয়ার জন্য ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ যে সহায়তা কার্যক্রম (এআরএপি) পরিচালনা করেছিল, সেখানেও অনেক কমান্ডোকে প্রত্যাখ্যান করা হয়। যাদের পরিণতি হয় শেষ পর্যন্ত কাহরামানের মতো। আর যাঁরা এখনো তালেবান বাহিনীর হাতে ধরা পড়েননি, তাঁরা ফেরারি হয়ে আত্মগোপন করে আছেন দেশের বিভিন্ন প্রান্তে।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ও স্বীকার করেছে, সেই দিনগুলোতে ঢালাওভাবে অনুমোদন দেয়নি তাদের বাহিনী।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, আফগান স্থানান্তর ও সহায়তা কার্যক্রমের (এআরএপি) আওতায় সে সময় ২৪ হাজার ৬০০ মানুষকে আফগানিস্তান থেকে নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়।
বর্তমানে জীবন নিয়ে পালিয়ে বেড়ানো আফগান কমান্ডোরা জানতে চান, কেন তাঁদের ফেলে গিয়েছিল ব্রিটিশ বাহিনী।
আফগানিস্তানের বেশ কিছু এলিট কমান্ডো ব্রিটিশ বাহিনীর দ্বারা প্রতারিত হয়েছিলেন বলে এক অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে। শুধু তা-ই নয়, অনুসন্ধানে জানা গেছে, প্রতারিত ওই কমান্ডোরা পরে তালেবান বাহিনীর হাতে চরম নির্যাতন ও হত্যার শিকার হয়েছিলেন।
অনুসন্ধানী সংস্থা লাইটহাউস রিপোর্টসের বরাতে এই খবর দিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম স্কাই নিউজ। এ বিষয়ে এক প্রতিবেদনে স্কাই নিউজ দাবি করেছে, তাদের কাছে কয়েক ডজন আফগান সেনার তথ্য রয়েছে, যাঁরা আফগানিস্তানের দুটি বিশেষ বাহিনীর সদস্য ছিলেন। ওই বাহিনী দুটির প্রশিক্ষণ ও বেতন-ভাতা সরবরাহ করত ব্রিটিশ বাহিনী।
প্রতিবেদনে শাহিন নামের এক আফগান কমান্ডোর প্রসঙ্গ আনা হয়েছে। এই শাহিন ও তাঁর দুই ভাই বেশ কয়েক বছর ব্রিটিশ কমান্ডোদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যুদ্ধ করেছিলেন।
কিন্তু ২০২১ সালের আগস্টে তালেবান বাহিনী কাবুলের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেওয়ার পর শাহিনসহ তাঁর সঙ্গী অনেক কমান্ডোকে আফগানিস্তানে ফেলে রেখে যায় ব্রিটিশ বাহিনী। এঁদের মধ্যে অন্য অনেকের মতো শাহিনের ভাই কাহরামানকে তালেবান বাহিনী হত্যা করেছিল।
ব্রিটিশ বাহিনীর সঙ্গে কাজ করার স্মৃতিচারণা করে শাহিন বলেন, ‘আমরা একটি পরিবারের মতো ছিলাম। আমার অনেক সহকর্মী এখন আফগানিস্তানে আত্মগোপন করে আছেন। তাঁদের জীবন ঝুঁকিতে রয়েছে। বিষয়টি সহ্য করতে পারছি না।’
শাহিন জানান, তিনি এবং তাঁর দুই ভাই আফগান ‘কমান্ডো ফোর্স-৩৩৩’-এর সদস্য ছিলেন। বিশেষ এই বাহিনী ২০০২ সালে ব্রিটিশ বাহিনীর সহযোগিতায় গড়ে উঠেছিল। কিন্তু এই বাহিনীর সঙ্গে কাজ করার পরিণতি এখন শাহিনের পরিবারকে ভোগ করতে হচ্ছে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, সিএফ-৩৩৩ এর মতো এটিএফ-৪৪৪ নামে আরেকটি আফগান ফোর্স ব্রিটিশ বাহিনীর সঙ্গে এক হয়ে তালেবানদের সঙ্গে যুদ্ধ করেছে এবং ব্রিটিশ সরকারের কাছ থেকে বেতন-ভাতা পেয়েছে।
দেশের জন্য ব্রিটিশ বাহিনীর সঙ্গে মৃত্যুর ঝুঁকি নিয়ে অসংখ্য অভিযানে অংশ নিয়েছেন শাহিন ও তাঁর ভাইয়েরা। শাহিন জানান, বয়সে বেশ কয়েক বছরের ছোট হলেও তাঁর কমান্ডো দুই ভাই বন্ধুর মতো ছিলেন।
ব্রিটিশ ও মার্কিন বাহিনী আফগানিস্তানে প্রায় দুই দশক অবস্থান করার পর দেশটি ছেড়ে যাওয়ার ঘোষণা দেয় এবং স্বল্পতম সময়ের মধ্যেই পুরো দেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় তালেবান যোদ্ধারা।
সেই সময়টির বর্ণনা দিয়ে শাহিন বলেন, ‘আমি বুঝতে পারছিলাম না, কী করব। বাড়ি ফিরে যাইনি; কারণ, তা করলে তালেবানদের অন্যতম টার্গেটে পরিণত হতাম।’
বিশৃঙ্খল ওই পরিস্থিতির মধ্যে রাজধানী কাবুলের রাস্তায় রাস্তায় ঘুরছিলেন শাহিন। যেকোনো সময় হত্যার শিকার হতে পারেন—এমন ভাবনা মনের মধ্যে সব সময় ছিল। যদিও পরে তিনি তাঁর ছোট ভাই কাহরামানসহ আরও কয়েক কমান্ডোকে সঙ্গে নিয়ে কাবুলের বিমানবন্দরের ভেতরে প্রবেশ করতে সক্ষম হয়েছিলেন। কিন্তু বিমানবন্দরের ভেতরের পরিবেশ ছিল ভয়ানক। হুড়োহুড়ি আর মারামারি করে যে যেভাবে পারে, কোনো একটি বিমানে চড়ে বসার চেষ্টা করছিলেন।
শাহিন বলেন, ‘আমি দেখছিলাম, অনেক নারী ও শিশু পায়ের তলায় পিষ্ট হয়ে যাচ্ছিল। লাঠি দিয়ে মারাত্মকভাবে পেটানো হচ্ছিল ভীতসন্ত্রস্ত মানুষদের।’
বিশৃঙ্খল সেই পরিস্থিতির মধ্যে শাহিন একটি বিমানে উঠতে পারলেও তাঁর ভাই কাহরামান শেষ পর্যন্ত ব্যর্থ হন।
শাহিন জানান, বিমানে চড়তে ব্যর্থ হয়ে কাহরামান বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পর তাঁকে তালেবানেরা দেখে ফেলেছিল এবং অনুসরণ করেছিল। বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে বোনের বাড়িতে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছিলেন কাহরামান। টানা ১০ দিন ওই বাড়ি থেকে আর বের হননি তিনি। কিন্তু যেদিন তিনি বের হন, সেদিনই একটি সশস্ত্র দল তাঁকে গুলি করে হত্যা করে।
কাহরামানের বিষয়ে শাহিন বলেন, ‘সে ব্রিটিশদের জন্য কঠোর পরিশ্রম করেছিল। কিন্তু যখন বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে যেতে হলো, তখন সে টার্গেটে পরিণত হয়েছিল।’
বর্তমানে যুক্তরাজ্যের বার্মিংহামে ছোট্ট একটি কুঠুরিতে স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে বসবাস করছেন শাহিন। অতীতের উদ্যম তাঁর মাঝে আর অবশিষ্ট নেই। তিনি বলেন, ‘আমি সব হারিয়েছি। অতীতে আমার মাঝে যা ছিল, বর্তমানে তার ১০ ভাগও অবশিষ্ট নেই। এখানে গৌরব করার মতো কিছু নেই আমার।’
অনুসন্ধানে জানা গেছে, কাহরামানের মতো ব্রিটিশদের সঙ্গে কাজ করা বেশির ভাগ আফগান কমান্ডো আফগানিস্তান ত্যাগ করতে ব্যর্থ হয়েছিলেন। এমনকি নিজেদের সঙ্গে কাজ করা আফগানদের বের করে নেওয়ার জন্য ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ যে সহায়তা কার্যক্রম (এআরএপি) পরিচালনা করেছিল, সেখানেও অনেক কমান্ডোকে প্রত্যাখ্যান করা হয়। যাদের পরিণতি হয় শেষ পর্যন্ত কাহরামানের মতো। আর যাঁরা এখনো তালেবান বাহিনীর হাতে ধরা পড়েননি, তাঁরা ফেরারি হয়ে আত্মগোপন করে আছেন দেশের বিভিন্ন প্রান্তে।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ও স্বীকার করেছে, সেই দিনগুলোতে ঢালাওভাবে অনুমোদন দেয়নি তাদের বাহিনী।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, আফগান স্থানান্তর ও সহায়তা কার্যক্রমের (এআরএপি) আওতায় সে সময় ২৪ হাজার ৬০০ মানুষকে আফগানিস্তান থেকে নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়।
বর্তমানে জীবন নিয়ে পালিয়ে বেড়ানো আফগান কমান্ডোরা জানতে চান, কেন তাঁদের ফেলে গিয়েছিল ব্রিটিশ বাহিনী।
মিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
১৬ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৩৩ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেইরানে পরিচালিত মার্কিন বিমান হামলাকে ‘অসাধারণ এবং ব্যাপক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি জানিয়েছেন, এই হামলার মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে