আবারও দুটি ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে উত্তর কোরিয়া। দেশটির প্রেসিডেন্ট কিম জং উন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতের ঠিক আগে এই পরীক্ষা চালাল পিয়ংইয়ং। দক্ষিণ কোরিয়ার সশস্ত্র বাহিনীর জয়েন্ট চিফস অব স্টাফের বরাত দিয়ে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার জয়েন্ট চিফস অব স্টাফ এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, উত্তর কোরিয়া দুটি অচিহ্নিত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে। তবে এর বেশি কিছু জানাতে পারেনি দক্ষিণ কোরিয়ার সশস্ত্র বাহিনী। তারা জানিয়েছে, আরও বিশ্লেষণ শেষে এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করবে।
এদিকে, জাপানের কোস্ট গার্ড জানিয়েছে, ধারণা করছি, দুটি ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে উত্তর কোরিয়া এবং ক্ষেপণাস্ত্র দুটি সাগরে পড়েছে।
এই পরীক্ষা এমন এক সময় চালানো হলো, যখন উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উন রাশিয়া সফরে রয়েছেন এবং আজ তাঁর রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতের কথা রয়েছে। কিমের এই সফরকে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করছে পশ্চিমা বিশ্ব। কারণ এই সফরে রাশিয়ার সঙ্গে উত্তর কোরিয়ার অস্ত্র কেনাবেচার চুক্তি স্বাক্ষরিত হতে পারে। এই সফরে কিমের সঙ্গে তাঁর দেশের একাধিক শীর্ষ জেনারেল সঙ্গী হয়েছেন।
এর আগে উত্তর কোরিয়া পারমাণবিক অস্ত্রবাহী ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালায়। বিষয়টি নিয়ে দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএর প্রতিবেদনে বলা হয়, উত্তর কোরিয়া মূলত শত্রুদের হুমকি দিতেই পারমাণবিক অস্ত্র বহনে সক্ষম দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে। বিশেষ করে যদি কখনো যুক্তরাষ্ট্র কিংবা দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে পারমাণবিক যুদ্ধ লেগে যায়, সে ক্ষেত্রে সামরিকভাবে নিজেদের সক্ষমতা এগিয়ে রাখতেই এই মহড়া।
ক্ষেপণাস্ত্র দুটি কোরীয় উপদ্বীপের পশ্চিম উপকূল থেকে উৎক্ষেপণ করা হয়। পরে সেগুলো উপকূল থেকে দেড় হাজার কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে পশ্চিম সাগরের দেড় শ ফুট ওপরে নির্ধারণ করা লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানে। বিগত কয়েক সপ্তাহের মধ্যে এ নিয়ে বেশ কয়েক দফা ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া। এর আগে গত মাসে দেশটি একটি স্পাই স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণে ব্যর্থ হয়।
আবারও দুটি ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে উত্তর কোরিয়া। দেশটির প্রেসিডেন্ট কিম জং উন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতের ঠিক আগে এই পরীক্ষা চালাল পিয়ংইয়ং। দক্ষিণ কোরিয়ার সশস্ত্র বাহিনীর জয়েন্ট চিফস অব স্টাফের বরাত দিয়ে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার জয়েন্ট চিফস অব স্টাফ এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, উত্তর কোরিয়া দুটি অচিহ্নিত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে। তবে এর বেশি কিছু জানাতে পারেনি দক্ষিণ কোরিয়ার সশস্ত্র বাহিনী। তারা জানিয়েছে, আরও বিশ্লেষণ শেষে এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করবে।
এদিকে, জাপানের কোস্ট গার্ড জানিয়েছে, ধারণা করছি, দুটি ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে উত্তর কোরিয়া এবং ক্ষেপণাস্ত্র দুটি সাগরে পড়েছে।
এই পরীক্ষা এমন এক সময় চালানো হলো, যখন উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উন রাশিয়া সফরে রয়েছেন এবং আজ তাঁর রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতের কথা রয়েছে। কিমের এই সফরকে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করছে পশ্চিমা বিশ্ব। কারণ এই সফরে রাশিয়ার সঙ্গে উত্তর কোরিয়ার অস্ত্র কেনাবেচার চুক্তি স্বাক্ষরিত হতে পারে। এই সফরে কিমের সঙ্গে তাঁর দেশের একাধিক শীর্ষ জেনারেল সঙ্গী হয়েছেন।
এর আগে উত্তর কোরিয়া পারমাণবিক অস্ত্রবাহী ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালায়। বিষয়টি নিয়ে দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএর প্রতিবেদনে বলা হয়, উত্তর কোরিয়া মূলত শত্রুদের হুমকি দিতেই পারমাণবিক অস্ত্র বহনে সক্ষম দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে। বিশেষ করে যদি কখনো যুক্তরাষ্ট্র কিংবা দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে পারমাণবিক যুদ্ধ লেগে যায়, সে ক্ষেত্রে সামরিকভাবে নিজেদের সক্ষমতা এগিয়ে রাখতেই এই মহড়া।
ক্ষেপণাস্ত্র দুটি কোরীয় উপদ্বীপের পশ্চিম উপকূল থেকে উৎক্ষেপণ করা হয়। পরে সেগুলো উপকূল থেকে দেড় হাজার কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে পশ্চিম সাগরের দেড় শ ফুট ওপরে নির্ধারণ করা লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানে। বিগত কয়েক সপ্তাহের মধ্যে এ নিয়ে বেশ কয়েক দফা ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া। এর আগে গত মাসে দেশটি একটি স্পাই স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণে ব্যর্থ হয়।
ইরানে থাকা ‘বন্ধুদের’ তথ্যের অবিচ্ছিন্ন প্রবাহ নিশ্চিত করতে আগামী কয়েক সপ্তাহের জন্য দেশটিতে স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা বিনা মূল্যে চালু করার জন্য স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ককে আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত রিচার্ড গ্রেনেল।
১ ঘণ্টা আগেএনডিটিভি জানিয়েছে, হামলায় বাংকার বাস্টার বোমা ও টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র মিলিয়ে অভিযান চালানো হয়, যা ছিল গত কয়েক বছরে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সরাসরি সামরিক পদক্ষেপ।
১ ঘণ্টা আগেতাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
২ ঘণ্টা আগে