এশিয়ায় প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চীনের ক্রমবর্ধমান সামরিক উপস্থিতি মোকাবিলার লক্ষ্যে নিরাপত্তা চুক্তির বিষয়ে একমত হয়েছে অস্ট্রেলিয়া ও জাপান। এ চুক্তিতে দুই দেশের মধ্যে গোয়েন্দা তথ্য বিনিময় ও সামরিক সহযোগিতাকে আরও গভীর করার মতো বিষয় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় আজ শনিবার অস্ট্রেলিয়ার পার্থ শহরে অস্ট্রেলিয়া ও জাপানের নেতাদের মধ্যকার এক বার্ষিক বৈঠকে এ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। এ সময় অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ ও জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা দুই দেশের মধ্যে নিরাপত্তা সম্পর্ক আরও জোরদার করতে সম্মত হয়েছেন।
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী আলবানিজ জানান, অস্ট্রেলিয়ান প্রতিরক্ষা বাহিনীর কর্মীদের পাশাপাশি উত্তর অস্ট্রেলিয়ায় জাপানের সামরিক বাহিনী প্রশিক্ষণ ও অনুশীলন করবে। সেই সঙ্গে উভয় দেশের মধ্যে গোয়েন্দা আদান-প্রদান বাড়ানো হবে। নিরাপত্তা সহযোগিতার বিষয়ে ‘যৌথ ঘোষণাপত্রের’ প্রশংসা করে তিনি বলেন, ‘এই যুগান্তকারী ঘোষণা আমাদের কৌশলগত পুনর্বিন্যাসকরণের বিপরীতে এই অঞ্চলে একটি শক্তিশালী বার্তা পাঠাব।’
জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা জানান, ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের ক্রমবর্ধমান কঠোর ও কৌশলগত পরিবেশেও একটি মুক্ত এলাকা অর্জনের জন্য কাজ করছে জাপান ও অস্ট্রেলিয়া। জাতীয় প্রতিরক্ষা নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় সকল বিকল্প পদ্ধতি পরীক্ষা করা হচ্ছে। এ লক্ষ্যে সামরিক বাজেট বাড়ানোর ইঙ্গিত দেন কিশিদা।
বৈঠকে উভয় নেতা আশা করেন, দুই দেশের মধ্যকার এই চুক্তি পরবর্তী দশকের জন্য নিরাপত্তা সহযোগিতার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশক হিসেবে কাজ করবে। আলবানিজ গত মে মাসে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার পর জাপান ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে চতুর্থ শীর্ষ সম্মেলন এটি।
এশিয়ায় প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চীনের ক্রমবর্ধমান সামরিক উপস্থিতি মোকাবিলার লক্ষ্যে নিরাপত্তা চুক্তির বিষয়ে একমত হয়েছে অস্ট্রেলিয়া ও জাপান। এ চুক্তিতে দুই দেশের মধ্যে গোয়েন্দা তথ্য বিনিময় ও সামরিক সহযোগিতাকে আরও গভীর করার মতো বিষয় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় আজ শনিবার অস্ট্রেলিয়ার পার্থ শহরে অস্ট্রেলিয়া ও জাপানের নেতাদের মধ্যকার এক বার্ষিক বৈঠকে এ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। এ সময় অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ ও জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা দুই দেশের মধ্যে নিরাপত্তা সম্পর্ক আরও জোরদার করতে সম্মত হয়েছেন।
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী আলবানিজ জানান, অস্ট্রেলিয়ান প্রতিরক্ষা বাহিনীর কর্মীদের পাশাপাশি উত্তর অস্ট্রেলিয়ায় জাপানের সামরিক বাহিনী প্রশিক্ষণ ও অনুশীলন করবে। সেই সঙ্গে উভয় দেশের মধ্যে গোয়েন্দা আদান-প্রদান বাড়ানো হবে। নিরাপত্তা সহযোগিতার বিষয়ে ‘যৌথ ঘোষণাপত্রের’ প্রশংসা করে তিনি বলেন, ‘এই যুগান্তকারী ঘোষণা আমাদের কৌশলগত পুনর্বিন্যাসকরণের বিপরীতে এই অঞ্চলে একটি শক্তিশালী বার্তা পাঠাব।’
জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা জানান, ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের ক্রমবর্ধমান কঠোর ও কৌশলগত পরিবেশেও একটি মুক্ত এলাকা অর্জনের জন্য কাজ করছে জাপান ও অস্ট্রেলিয়া। জাতীয় প্রতিরক্ষা নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় সকল বিকল্প পদ্ধতি পরীক্ষা করা হচ্ছে। এ লক্ষ্যে সামরিক বাজেট বাড়ানোর ইঙ্গিত দেন কিশিদা।
বৈঠকে উভয় নেতা আশা করেন, দুই দেশের মধ্যকার এই চুক্তি পরবর্তী দশকের জন্য নিরাপত্তা সহযোগিতার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশক হিসেবে কাজ করবে। আলবানিজ গত মে মাসে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার পর জাপান ও অস্ট্রেলিয়ার মধ্যে চতুর্থ শীর্ষ সম্মেলন এটি।
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
৬ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
৭ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
৯ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
৯ ঘণ্টা আগে