আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) মিয়ানমারের ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট ও দেশটির প্রতিরক্ষাবাহিনীর প্রধান মিন অং হ্লাইংয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন করা হয়েছে। আইসিসির প্রধান কৌঁসুলি করিম খান এই আবেদন করেছেন। আজ বুধবার আইসিসির অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০১৯ সালের ১৪ নভেম্বর থেকে আমরা মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে ২০১৬ ও ২০১৭ সালের সহিংসতার সময় এবং তার পরবর্তী সময়ে রোহিঙ্গাদের মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে পালিয়ে যাওয়ার প্রেক্ষিতে সংঘটিত অপরাধগুলোর তদন্ত করছি। একটি বিস্তৃত, স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্তের পর, আমার কার্যালয় এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছে যে—জ্যেষ্ঠ জেনারেল ও মিয়ানমার প্রতিরক্ষাবাহিনীর প্রধান মিন অং হ্লাইং—যিনি বর্তমানে মিয়ানমারের ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্টও—রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ, বিশেষত নির্বাসন এবং নিপীড়নের জন্য অপরাধমূলক দায় বহন করেন। এসব অপরাধ মিয়ানমার এবং আংশিকভাবে বাংলাদেশে সংঘটিত হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘আমার কার্যালয় দেখতে পেয়েছে যে, এই অপরাধগুলো ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত মিয়ানমারের সশস্ত্রবাহিনী তাতমাদাও, জাতীয় পুলিশ, সীমান্তরক্ষী পুলিশ এবং কিছু অরোহিঙ্গা বেসামরিক নাগরিকের সহায়তায় সংঘটিত হয়েছে।’
মিন অং হ্লাইংয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আবেদনের বিষয় করিম খান বলেন, ‘এটি মিয়ানমার সরকারের উচ্চ পর্যায়ের কোনো কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আমাদের প্রথম গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আবেদন। আরও আবেদন করা হবে শিগগির।’
এতে আরও বলা হয়েছে, এখন আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের বিচারকদের জন্য এটি নির্ধারণের সময় এসেছে যে, এই আবেদনটি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির জন্য প্রয়োজনীয় মানদণ্ড পূরণ করে কিনা। যদি আইসিসির স্বাধীন বিচারকেরা পরোয়ানাটি জারি করেন, তবে আমরা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করার সব প্রচেষ্টা আদালতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সমন্বয় করব। আমরা এই মনোযোগ আগামী সপ্তাহ এবং মাসগুলোতে অব্যাহত রাখব কারণ আমরা এই পরিস্থিতিতে আরও আবেদন জমা দেব।
আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) মিয়ানমারের ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট ও দেশটির প্রতিরক্ষাবাহিনীর প্রধান মিন অং হ্লাইংয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন করা হয়েছে। আইসিসির প্রধান কৌঁসুলি করিম খান এই আবেদন করেছেন। আজ বুধবার আইসিসির অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০১৯ সালের ১৪ নভেম্বর থেকে আমরা মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে ২০১৬ ও ২০১৭ সালের সহিংসতার সময় এবং তার পরবর্তী সময়ে রোহিঙ্গাদের মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে পালিয়ে যাওয়ার প্রেক্ষিতে সংঘটিত অপরাধগুলোর তদন্ত করছি। একটি বিস্তৃত, স্বাধীন ও নিরপেক্ষ তদন্তের পর, আমার কার্যালয় এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছে যে—জ্যেষ্ঠ জেনারেল ও মিয়ানমার প্রতিরক্ষাবাহিনীর প্রধান মিন অং হ্লাইং—যিনি বর্তমানে মিয়ানমারের ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্টও—রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ, বিশেষত নির্বাসন এবং নিপীড়নের জন্য অপরাধমূলক দায় বহন করেন। এসব অপরাধ মিয়ানমার এবং আংশিকভাবে বাংলাদেশে সংঘটিত হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘আমার কার্যালয় দেখতে পেয়েছে যে, এই অপরাধগুলো ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত মিয়ানমারের সশস্ত্রবাহিনী তাতমাদাও, জাতীয় পুলিশ, সীমান্তরক্ষী পুলিশ এবং কিছু অরোহিঙ্গা বেসামরিক নাগরিকের সহায়তায় সংঘটিত হয়েছে।’
মিন অং হ্লাইংয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আবেদনের বিষয় করিম খান বলেন, ‘এটি মিয়ানমার সরকারের উচ্চ পর্যায়ের কোনো কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আমাদের প্রথম গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আবেদন। আরও আবেদন করা হবে শিগগির।’
এতে আরও বলা হয়েছে, এখন আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের বিচারকদের জন্য এটি নির্ধারণের সময় এসেছে যে, এই আবেদনটি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির জন্য প্রয়োজনীয় মানদণ্ড পূরণ করে কিনা। যদি আইসিসির স্বাধীন বিচারকেরা পরোয়ানাটি জারি করেন, তবে আমরা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করার সব প্রচেষ্টা আদালতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সমন্বয় করব। আমরা এই মনোযোগ আগামী সপ্তাহ এবং মাসগুলোতে অব্যাহত রাখব কারণ আমরা এই পরিস্থিতিতে আরও আবেদন জমা দেব।
বিমান হামলার পাশাপাশি পাকিস্তানের প্রযুক্তিগত সংস্থাগুলোতে একাধিকবার সাইবার হামলা চালানোর চেষ্টা করেছে ভারত। তবে, সব চেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়েছে পাকিস্তান। দেশটির তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী শাজাহ ফাতিমা খাজা এমন দাবি করেছেন।
২০ মিনিট আগেদুই সপ্তাহ ধরে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যে উত্তেজনা চলছিল তা এবার চূড়ান্ত রূপ নিয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে পাকিস্তানে সরাসরি হামলা চালিয়েছে ভারতের সেনাবাহিনী। সীমান্তে জবাব দিয়েছে পাকিস্তানও। ফলস্বরূপ পরমাণু শক্তিধর দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধের যে আশঙ্কা করা হচ্ছিল, সেটিই সত্যি হলো।
২৩ মিনিট আগেপাকিস্তানে পরিচালিত ভারতের ‘অপারেশন সিন্দুর’—এর পর ভারতে বেসামরিক বিমান চলাচলে বড় ধাক্কা লেগেছে। নিরাপত্তার স্বার্থে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি বাতিল করা হয়েছে অন্তত ২০০টি যাত্রীবাহী ফ্লাইট। ফলে যাত্রীদের মধ্যে চরম ভোগান্তি ও অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে।
৩৩ মিনিট আগেভারতের হামলার জবাব দেওয়ার জন্য পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে অনুমতি দিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় জানিয়েছে, সশস্ত্রবাহিনীকে ভারতের হামলার বিপরীতে ‘সমুচিত ব্যবস্থা’ নেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
৪২ মিনিট আগে