আফগানিস্তানের নতুন সরকার গঠনের আলোচনার জন্য আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে পৌঁছেছেন তালেবানের সহ-প্রতিষ্ঠাতা মোল্লা আব্দুল গনি বেরাদার। একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এমনটি জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি।
সম্প্রতি সময়ে তালেবানের অন্যতম জ্যেষ্ঠ নেতা খালিল হাক্কানিকেও কাবুলে দেখা গেছে। যুক্তরাষ্ট্রের মোস্ট ওয়ান্টেড অপরাধীদের তালিকায় রয়েছে খালিল হাক্কানি। তাঁর মাথার মূল্য ৫০ লাখ ডলার নির্ধারণ করে যুক্তরাষ্ট্র।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেখা গেছে, হাক্কানি কাবুলে গুলবুদ্দিন হেকমতিয়ারের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। ১৯৯০ এর দশকের শুরুতে আফগান যুদ্ধের সময় এদের দুজনের মধ্যে বিরোধ ছিল।
তালেবানের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেছেন, বেরাদার কাবুলে জিহাদি নেতা এবং রাজনীতিবিদদের সঙ্গে বৈঠক করবেন যাতে অন্তর্ভুক্তিমূলক সরকার গঠন করা যায়।
বেরাদার গত মঙ্গলবার কাতার থেকে আফগানিস্তানে ফেরেন। তিনি দোহা থেকে সরাসরি কান্দাহার গিয়ে নামেন। এই শহরেই প্রথম তালেবান প্রতিষ্ঠিত হয়। জানা গেছে, বেরাদার ১৯৬৮ সালে আফগানিস্তানের ওরুজগান প্রদেশে জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি বেড়ে ওঠেন কান্দাহারে। এখানেই তালেবান আন্দোলন শুরু হয়েছিল। ১৯৭০-এর দশকের শেষের দিকে সোভিয়েত যুদ্ধের সময় বিদ্রোহীতে পরিণত হন বেরাদার। তিনি তালেবানের প্রতিষ্ঠাতা মোল্লা ওমরের বিশ্বস্ত সহযোগীদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন। পশ্চিমা গণমাধ্যমের মতে, ওমর আর বেরাদার বৈবাহিক সূত্রে আত্মীয়।
২০১০ সালে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই আর মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ’র যৌথ অভিযানে তিনি পাকিস্তানের করাচি শহরে ধরা পড়েন। ২০১৮ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধে তিনি মুক্তি পান।
১৯৯৬ থেকে ২০০১ সালে তালেবান শাসনামলে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন বেরাদার। তিনি হেরাত আর নিমরোজের গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এ ছাড়া আফগান সেনাবাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ পদেও ছিলেন বলে জানা গেছে।
আফগানিস্তানের নতুন সরকার গঠনের আলোচনার জন্য আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে পৌঁছেছেন তালেবানের সহ-প্রতিষ্ঠাতা মোল্লা আব্দুল গনি বেরাদার। একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এমনটি জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি।
সম্প্রতি সময়ে তালেবানের অন্যতম জ্যেষ্ঠ নেতা খালিল হাক্কানিকেও কাবুলে দেখা গেছে। যুক্তরাষ্ট্রের মোস্ট ওয়ান্টেড অপরাধীদের তালিকায় রয়েছে খালিল হাক্কানি। তাঁর মাথার মূল্য ৫০ লাখ ডলার নির্ধারণ করে যুক্তরাষ্ট্র।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেখা গেছে, হাক্কানি কাবুলে গুলবুদ্দিন হেকমতিয়ারের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। ১৯৯০ এর দশকের শুরুতে আফগান যুদ্ধের সময় এদের দুজনের মধ্যে বিরোধ ছিল।
তালেবানের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেছেন, বেরাদার কাবুলে জিহাদি নেতা এবং রাজনীতিবিদদের সঙ্গে বৈঠক করবেন যাতে অন্তর্ভুক্তিমূলক সরকার গঠন করা যায়।
বেরাদার গত মঙ্গলবার কাতার থেকে আফগানিস্তানে ফেরেন। তিনি দোহা থেকে সরাসরি কান্দাহার গিয়ে নামেন। এই শহরেই প্রথম তালেবান প্রতিষ্ঠিত হয়। জানা গেছে, বেরাদার ১৯৬৮ সালে আফগানিস্তানের ওরুজগান প্রদেশে জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি বেড়ে ওঠেন কান্দাহারে। এখানেই তালেবান আন্দোলন শুরু হয়েছিল। ১৯৭০-এর দশকের শেষের দিকে সোভিয়েত যুদ্ধের সময় বিদ্রোহীতে পরিণত হন বেরাদার। তিনি তালেবানের প্রতিষ্ঠাতা মোল্লা ওমরের বিশ্বস্ত সহযোগীদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন। পশ্চিমা গণমাধ্যমের মতে, ওমর আর বেরাদার বৈবাহিক সূত্রে আত্মীয়।
২০১০ সালে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই আর মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ’র যৌথ অভিযানে তিনি পাকিস্তানের করাচি শহরে ধরা পড়েন। ২০১৮ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধে তিনি মুক্তি পান।
১৯৯৬ থেকে ২০০১ সালে তালেবান শাসনামলে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন বেরাদার। তিনি হেরাত আর নিমরোজের গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এ ছাড়া আফগান সেনাবাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ পদেও ছিলেন বলে জানা গেছে।
ইরান বিভিন্ন দেশে অস্ত্র উৎপাদন কারখানা গড়ে তুলেছে বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী আজিজ নাসিরজাদে। তবে এসব দেশের নাম এখনই প্রকাশ করবেন না বলে তিনি স্পষ্ট করেছেন। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার রাতে রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘আমরা কয়েকটি দেশে অস্ত্র কারখানা তৈরি করেছি।
১ ঘণ্টা আগেভুক্তভোগী ওই সরকারি কর্মচারী একটি অজানা নম্বর থেকে হোয়াটসঅ্যাপে একটি বার্তা পান। সেই বার্তায় তাঁকে ২০২৫ সালের ৩০ আগস্ট একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়। ওই মেসেজে একটি ফাইল ছিল, যা দেখতে পিডিএফ ফরম্যাটের বিয়ের কার্ডের মতো।
২ ঘণ্টা আগেগত কয়েক সপ্তাহ ধরে কমিশনকে বিরোধীদের একের পর এক অভিযোগের মুখে পড়তে হয়েছে। এসব অভিযোগের মধ্যে আছে ভোট জালিয়াতি, কারচুপি এবং ভোটার তালিকায় অসঙ্গতি।
৪ ঘণ্টা আগেসোনালি খাতুন এক অন্য রকম জীবন পেতে পারতেন, হয়তো মান্টোর ‘টোবা টেক সিং’-এর মতো একজন হতে পারতেন, যার নিজের বলে কোনো দেশ নেই। ভারতের পুলিশ তাঁকে ‘অবৈধ অভিবাসী’ আখ্যা দিয়ে বাংলাদেশে ঠেলে দিয়েছে, আর এখন বাংলাদেশ পুলিশ তাঁকে ‘অবৈধ অভিবাসী’ বলে কারাগারে পাঠিয়েছে। তিনি আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা।
৫ ঘণ্টা আগে