মিয়ানমারের জান্তা সরকার ও বিরোধী পক্ষগুলোর মধ্যে সংলাপ শুরুর জন্য বিশেষ দূত নিয়োগ করেছে দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় দেশগুলোর সংগঠন আসিয়ান। মিয়ানমারে প্রবেশে এই বিশেষ দূতের কোনো বাধা নেই জানালেও অং সান সুচির সঙ্গে সাক্ষাতে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে দেশটির জান্তা সরকার।
চলতি বছরের ১ ফেব্রুয়ারি অং সান সুচির নেতৃত্বাধীন ক্ষমতাসীন দল এনএলডিকে উৎখাত করে ক্ষমতায় আসে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী। শুধু তাই নয়, সুচির দলের বিরুদ্ধে নির্বাচনে জালিয়াতির অভিযোগ এনে সুচিকে বন্দী করা হয়। এর পর থেকেই দেশটিতে চরম অস্থিতিশীল অবস্থা বিরাজ করছে। অব্যাহত আছে বিদ্রোহীদের ওপর মিয়ানমার জান্তা সরকারের দমন পীড়ন ও হত্যাযজ্ঞ। সম্প্রতি বিদ্রোহীদের সঙ্গে মিয়ানমার জান্তার বেশ কিছু সংঘর্ষে হতাহতের খবর বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের শিরোনাম হয়েছে। পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এই অস্থিরতায় বরাবরের মতোই ক্ষোভ প্রকাশ করে আসছে জাতিসংঘসহ বিভিন্ন বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক জোট।
এরই ধারাবাহিকতায় গত আগস্টে দেশটির চলমান সহিংসতা বন্ধে উদ্যোগী হয় আসিয়ান। তারা মিয়ানমারের সামরিক শাসক ও তাদের বিরোধীদের মধ্যে সংলাপ শুরুর জন্য ব্রুনাইয়ের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আরিবান ইউসুফকে বিশেষ দূত হিসেবে নিয়োগ করে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, আসিয়ানের এই বিশেষ দূতের মিয়ানমারে প্রবেশে কোন বাধা নেই। কিন্তু সুচির সঙ্গে সাক্ষাতে আসিয়ানের বিশেষ দূতের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে মিয়ানমার জান্তা। কারণ হিসেবে তারা বলছে, সুচির বিরুদ্ধে বিভিন্ন দুর্নীতির অভিযোগের কথা।
এ বিষয়ে মিয়ানমার জান্তা সরকারের মুখপাত্র জাও মিন তুন রয়টার্সকে বলেন, জাতিসংঘ এবং অন্যান্য দেশ ও বিভিন্ন সংস্থার আন্তর্জাতিকভাবে দ্বৈত নীতি পরিহার করেই কোনো দেশের সমস্যা মোকাবিলায় উদ্যোগী হওয়া উচিত। গত এপ্রিলে আন্তর্জাতিক চাপেই মিয়ানমারের পাঁচ দফা শান্তি পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য জেনারেল মিন অং হ্লাইং আসিয়ানের সঙ্গে একমত হয়েছিলেন।
কিন্তু বিশেষ দূত আরিবান ইউসুফের দাবি, দেশটিতে শান্তি ফিরিয়ে আনতে মিয়ানমার জান্তা সরকারের কোনো ভূমিকাই নেই। বরং নিজেদের অবস্থান ধরে রাখতেই শান্তি প্রক্রিয়ার তারা নিষ্ক্রিয় ভূমিকা পালন করছে। তাই এ মাসের শীর্ষ সম্মেলনে যোগদানে মিন অং হ্লাইংয়ের ওপর নিষেধাজ্ঞা আনার পক্ষে মত দিয়েছে বেশ কিছু আসিয়ান সদস্য রাষ্ট্র।
এ সপ্তাহের শুরুতে ইউসুফ জানিয়েছিলেন, কোনো দলের পক্ষপাতিত্ব নয়, তাঁর মিয়ানমার সফরের উদ্দেশই হচ্ছে নিরপেক্ষ অবস্থান থেকে আলোচনার মাধ্যমে দেশটির শান্তি প্রক্রিয়ায় জান্তা ও তাঁর বিরোধীদের এক সুতোয় বাঁধা।
তবে জান্তার ওই মুখপাত্র জোর দিয়ে রয়টার্সকে জানান, যাই হোক না কেন দুর্নীতির মামলায় সুচির সামনে বিচারের মুখোমুখি হওয়া ছাড়া অন্য কোনো পথ খোলা নেই।
মিয়ানমারের জান্তা সরকার ও বিরোধী পক্ষগুলোর মধ্যে সংলাপ শুরুর জন্য বিশেষ দূত নিয়োগ করেছে দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় দেশগুলোর সংগঠন আসিয়ান। মিয়ানমারে প্রবেশে এই বিশেষ দূতের কোনো বাধা নেই জানালেও অং সান সুচির সঙ্গে সাক্ষাতে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে দেশটির জান্তা সরকার।
চলতি বছরের ১ ফেব্রুয়ারি অং সান সুচির নেতৃত্বাধীন ক্ষমতাসীন দল এনএলডিকে উৎখাত করে ক্ষমতায় আসে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী। শুধু তাই নয়, সুচির দলের বিরুদ্ধে নির্বাচনে জালিয়াতির অভিযোগ এনে সুচিকে বন্দী করা হয়। এর পর থেকেই দেশটিতে চরম অস্থিতিশীল অবস্থা বিরাজ করছে। অব্যাহত আছে বিদ্রোহীদের ওপর মিয়ানমার জান্তা সরকারের দমন পীড়ন ও হত্যাযজ্ঞ। সম্প্রতি বিদ্রোহীদের সঙ্গে মিয়ানমার জান্তার বেশ কিছু সংঘর্ষে হতাহতের খবর বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের শিরোনাম হয়েছে। পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এই অস্থিরতায় বরাবরের মতোই ক্ষোভ প্রকাশ করে আসছে জাতিসংঘসহ বিভিন্ন বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক জোট।
এরই ধারাবাহিকতায় গত আগস্টে দেশটির চলমান সহিংসতা বন্ধে উদ্যোগী হয় আসিয়ান। তারা মিয়ানমারের সামরিক শাসক ও তাদের বিরোধীদের মধ্যে সংলাপ শুরুর জন্য ব্রুনাইয়ের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আরিবান ইউসুফকে বিশেষ দূত হিসেবে নিয়োগ করে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, আসিয়ানের এই বিশেষ দূতের মিয়ানমারে প্রবেশে কোন বাধা নেই। কিন্তু সুচির সঙ্গে সাক্ষাতে আসিয়ানের বিশেষ দূতের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে মিয়ানমার জান্তা। কারণ হিসেবে তারা বলছে, সুচির বিরুদ্ধে বিভিন্ন দুর্নীতির অভিযোগের কথা।
এ বিষয়ে মিয়ানমার জান্তা সরকারের মুখপাত্র জাও মিন তুন রয়টার্সকে বলেন, জাতিসংঘ এবং অন্যান্য দেশ ও বিভিন্ন সংস্থার আন্তর্জাতিকভাবে দ্বৈত নীতি পরিহার করেই কোনো দেশের সমস্যা মোকাবিলায় উদ্যোগী হওয়া উচিত। গত এপ্রিলে আন্তর্জাতিক চাপেই মিয়ানমারের পাঁচ দফা শান্তি পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য জেনারেল মিন অং হ্লাইং আসিয়ানের সঙ্গে একমত হয়েছিলেন।
কিন্তু বিশেষ দূত আরিবান ইউসুফের দাবি, দেশটিতে শান্তি ফিরিয়ে আনতে মিয়ানমার জান্তা সরকারের কোনো ভূমিকাই নেই। বরং নিজেদের অবস্থান ধরে রাখতেই শান্তি প্রক্রিয়ার তারা নিষ্ক্রিয় ভূমিকা পালন করছে। তাই এ মাসের শীর্ষ সম্মেলনে যোগদানে মিন অং হ্লাইংয়ের ওপর নিষেধাজ্ঞা আনার পক্ষে মত দিয়েছে বেশ কিছু আসিয়ান সদস্য রাষ্ট্র।
এ সপ্তাহের শুরুতে ইউসুফ জানিয়েছিলেন, কোনো দলের পক্ষপাতিত্ব নয়, তাঁর মিয়ানমার সফরের উদ্দেশই হচ্ছে নিরপেক্ষ অবস্থান থেকে আলোচনার মাধ্যমে দেশটির শান্তি প্রক্রিয়ায় জান্তা ও তাঁর বিরোধীদের এক সুতোয় বাঁধা।
তবে জান্তার ওই মুখপাত্র জোর দিয়ে রয়টার্সকে জানান, যাই হোক না কেন দুর্নীতির মামলায় সুচির সামনে বিচারের মুখোমুখি হওয়া ছাড়া অন্য কোনো পথ খোলা নেই।
তাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এখন ইরানকে তিনটি কৌশলগত পথের একটি বেছে নিতে হবে। প্রথমত কোনো কিছু না করা। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও হামলা থেকে রেহাই পেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। এমনকি ইরান চাইলে কূটনৈতিক পথেও যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ফিরতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি বলেছেন, কূটনৈতিক প্রচেষ্টাকে ধ্বংস করেছে যুক্তরাষ্ট্র, ইরান নয়। একই সঙ্গে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের হুমকির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন...
১ ঘণ্টা আগেগত জানুয়ারিতে দ্বিতীয়বারের মতো মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে হোয়াইট হাউসে পা রাখেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর আগে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিতে বলেছিলেন, মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ-সংঘাত বন্ধে নিজেকে ‘শান্তির দূত’ হিসেবে তুলে ধরবেন তিনি। কিন্তু সময় বলছে ভিন্ন কথা। ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্রকে সরাসরি জড়িয়ে নিয়ে...
১ ঘণ্টা আগেভারতে নাগরিকদের জন্য সতর্কতার জারি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গত ১৮ জুন ভারত ভ্রমণবিষয় সতর্কবার্তা হালনাগাদ করে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। তাতে দেখা যায়, কিছু এলাকায় অপরাধ ও সন্ত্রাসবাদ বেড়ে যাওয়ায় সেসব অঞ্চলে ভ্রমণে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে